![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেষের সে দিন আসন্ন? মানব সভ্যতার ইতি শুধু সময়ের অপেক্ষা! হ্যাঁ, এমনই সতর্কবার্তা শোনালেন বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। তাঁর বক্তব্য, অবিলম্বে মহাকাশে থাকার জায়গা খুঁজে না পেলে মৃত্যুর জন্য তৈরি থাকতে হবে।
পৃথিবী খুব শিগগিরই ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে বলে অনেক আগে থেকেই সতর্ক করছেন হকিং। এবারে একেবারে সময়সীমা জানিয়ে স্টিফেন হকিংয়ের দাবি, মানব সভ্যতা আর ১ হাজার বছরও টিকবে কিনা সন্দেহ আছে। ফলে মহাকাশে দ্রুত বাসস্থানের খোঁজ না পেলে চিরতরে ধ্বংস হওয়া ছাড়া কোনো পথ নেই। সিডনি অপেরা হাউসে একটি বিজ্ঞানসভার ফাঁকে স্টিফেন হকিং বলেন, 'ভবিষ্যতে মানবসভ্যতা বাঁচাতে গেলে মহাকাশ ছাড়া গতি নেই। পৃথিবীর মেয়াদ ফুরনোর পথে।'
স্টিফেন হকিংয়ের বক্তব্যে স্বাভাবিক ভাবেই মন ভেঙে যায় বিজ্ঞানসভায় আমন্ত্রিতদের। তাই সকলকে ভরসা জুগিয়ে বিজ্ঞানী বলেন, 'আকাশের তারাদের দিকে তাকাও। খেয়াল রাখুন, পা যেন মাটিতে না পড়ে। মহাকাশই ভবিষ্যৎ।'
তারাদের কথা ভেবে লাভ কি তারাও অস্তমিত হয়।
এরশাদ হচ্ছে,
“নক্ষত্রের কসম, যখন অস্তমিত হয়” (সূরা আন-নাজম, আয়াত: ০১)
মহাকাশ নয় প্রস্তুত হতে হবে হিসাব দিবসের জন্য।
বলা হচ্ছে, “আমি পৃথিবীস্থ সব কিছুকে পৃথিবীর জন্যে শোভা করেছি, যাতে লোকদের পরীক্ষা করি যে, তাদের মধ্যে কে ভাল কাজ করে।এবং তার উপর যাকিছু রয়েছে, অবশ্যই তা আমি উদ্ভিদশূন্য মাটিতে পরিণত করে দেব” (সূরা কাহফ, আয়াত: ৭-৮)
আর উদাসীন থাকার সময় নেই।
আহ্বান করা হচ্ছে, “মানুষের হিসাব-কিতাবের সময় নিকটবর্তী; অথচ তারা বেখবর হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে” (সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ০১)
আসুন হিসাব হিসবের জন্য কি পাঠিয়েছি তার চিন্তা করি।
সাবধান করা হচ্ছে, “মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ তা’আলাকে ভয় কর। প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত, আগামী কালের জন্যে সে কি প্রেরণ করে, তা চিন্তা করা। আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করতে থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা’আলা সে সম্পর্কে খবর রাখেন” (সূরা আল হাশর, আয়াত: ১৮)
তথ্যসূত্র- আল-কোরআন ও নতুনবার্তা।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনিতো আগুনে জল ঢেলে দিলেন!!!
কথিত বিগ্গান (বিজ্ঞান নয়) মনস্করা এলো বলে! যারা নিজের দেহের পরিপাক তন্ত্রের সঠিক খবর রাখে না তারা দেখবেন কি লম্ফমেরে আপনাকে কত কথা বলবে
আসলেই আমরা কত বেখবর! মৃত্যু, দুর্যোগ এলে মনটা সত্যে আসে- আবার কেটে গেলেই আবার লোভ, মোহ আর দুনিয়ার টানে পাথর হয়ে যায়- বরং তারচে ভিন্ন!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
সালিহ্ ইব্রাহিম বলেছেন: “আসলেই আমরা কত বেখবর! মৃত্যু, দুর্যোগ এলে মনটা সত্যে আসে- আবার কেটে গেলেই আবার লোভ, মোহ আর দুনিয়ার টানে পাথর হয়ে যায়- বরং তারচে ভিন্ন!”
কথাগুলো ঠিক। তবে আমাদের এরকম হওয়া ঠিক না। মৃত্যুর কথা সব সময় ভাবা উচিত।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৪
নিজাম বলেছেন: আল্লাহ যখন মানব জাতিকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নিবেন তখন কোথাও গিয়ে নিস্তার নেই।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: (১) আসলেই কি তারারা অস্তমিত হয় ? আসলেই কি সূর্য নামক তারাটি অস্তমিত হয় ?! না-কি পৃথিবী নিজ অক্ষে দৈনিক একবার করে ঘোরার কারনে পৃথিবীর অর্ধাংশ সহ আমরা সুর্যের আড়াল হই।
(২) সত্যানুসন্ধানী বিজ্ঞানি বা বিজ্ঞানমনস্কদের অবজ্ঞা না করে আলোচনা করা যায়।আজকের এই আধুনিক-উন্নত সভ্যতা আস্তিক-নাস্তিক সব বিজ্ঞানি বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষগুলোর চিন্তা-ভাবনার ফসল। বিজ্ঞানমনস্কদের সবাইতো আর ধর্মবিদ্বেষী নয়।আমার জানা মতে এমনকি সব নাস্তিকও প্রকৃত নাস্তিক নয়।
(৩)সত্য শ্বাসত।প্রায় সব মানুষই সত্যাবলম্বী।সত্য-মিথ্যা নির্ধারণে মানুষের তথ্যগত স্বল্পতা,নিরপেক্ষ সাহসী মূল্যায়নের অভাবেই মানুষে মানুষে এতো বিভেদ।ধর্ম-রাজনীতি,আস্তিকতা, নাস্তিকতা সবকিছুতে এক্সট্রিমিজমই সমস্যার মূলে।আর বলতে গেলে বলতে হয় সমস্যার মূলে রয়ে গেছে আমাদের দেশের অবাস্তব, অকার্যকর জোড়াতালি দেয়া শিক্ষা ব্যবস্থা।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: ------
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
আংশিক ভগ্নাংশ জামান বলেছেন: “মানুষের
হিসাব-কিতাবের সময়
নিকটবর্তী; অথচ তারা বেখবর
হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে”
মুখ ফিরিয়ে নিলেও কিয়ামতের দিন সেই সত্যের মুখোমুখি অবশ্যই হতে হবে।এবং সেই দিন নিকটবর্তী।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: তারাদের কথা ভেবে লাভ কি তারাও অস্তমিত হয়।
এরশাদ হচ্ছে,
“নক্ষত্রের কসম, যখন অস্তমিত হয়” (সূরা আন-নাজম, আয়াত: ০১)