![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে চেয়ারে বসে নামাজ আদায় সংক্রান্ত মন গড়া ভুল ফতোয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন শীর্ষ উলামায়ে কেরাম ও বাংলাদেশ জাতীয় ফতোয়া বোর্ডের মুফতিগণ। আজ সোমবার এক যুক্ত বিবৃতিতে তারা এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে মুফতিগণ বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ওই ফতোয়া ‘যাতে বলা হয়েছে- মসজিদে চেয়ারে বসে নামাজ আদায় জায়েজ নেই’ এটি মূলত: ঈমানদারদের আল্লাহর মসজিদ ও ইবাদত থেকে ফিরিয়ে রাখারই সুগভীর চক্রান্তের অংশ। এটি উলামাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির অংশ কি-না তা ইফা কর্তৃপক্ষ ও সরকারকে খতিয়ে দেখতে হবে। ইফার ফতোয়ায় যে সব দলিল কোড করা হয়েছে তার কোনোটিতেই চেয়ারে নামাজ পড়ার নিষেধাজ্ঞা আদৌ নেই। অথচ কাদের খুশি করার জন্য ইফার মুফতিগণ এ ধরনের মনগড়া ফতোয়া দিতে সাহস করলেন। তা আমাদের বুঝে আসে না।
বিবৃতিতে অন্যান্যের মধ্যে স্বাক্ষর করেন- জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি শাইখ আবদুল মোমিন, শীর্ষ আলেমে দ্বীন রাবেতা আলম আল-ইসলামীর স্থায়ী সদস্য ও সম্মিলিত উলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির আল্লামা মুহিবুল্লাহ বাবু নগরী, আল্লামা সুলতান যওফ নদভী, আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী, আল্লামা আবদুল হালিম, আল্লামা তাজুল ইসলাম, শায়খুল হাদীস আল্লামা শামসুল আলম, খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমীরে শরীয়ত হাফেজ মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হজুর, মাওলানা মোহাম্মাদ ইসহাক, মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, শাহতলীর পীর মাওলানা আবুল বাসার, ফরায়েজী আন্দোলনের আমীর মাওলানা আব্দুল্লাহ মোঃ হাসান, মুফতি মাওলনা আবদুর রহমান চৌধুরী, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের আমীর মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওঃ শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দীকি প্রমুখ।
তথ্য সূত্র- সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
রাসেল আহমেদ মাসুম বলেছেন: ইসলামিক ফাউন্ডেশন ঠিক মতবাদই দিয়েছে। নকল করে পাস করা এই সব মূর্খদেরকে স্বজনপ্রীতি করে, রাজনৈতিক কারণে চাকরি দিলে এদের মুখে এর চেয়ে কি আর আশা করা যায়। খোঁজ নিয়ে দেখুন এরা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের নেতার পা চেটে এই ইসলামিক ফাউন্ডেশনে চাকরি নিয়েছে। না হলে এ রকম মূর্খদের মতো ফতোয়া দেওয়া সম্ভব না। অবিলম্বে এই সব মুর্খদেরকে
চাকরিচ্যুত করে ,
জ্ঞানী আলেমদেরকে নিয়োগ দেওয়া হোক। নইলে এই দেশ একদিন জ্ঞানী আলেমের অভাবে পাকিস্তান , আফগানিস্তান দেশের জঙ্গি দেশে পরিণত হবে।