![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“আর অবশ্যই যদি আমি মানুষকে আমার রহমতের আস্বাদ গ্রহণ করতে দেই, অতঃপর তা তার থেকে ছিনিয়ে নেই; তাহলে সে হতাশ ও কৃতঘ্ন হয়” (সূরা হুদ, আয়াত-০৯)
“আর যদি তার উপর আপতিত দুঃখ কষ্টের পরে তাকে সুখভোগ করতে দেই, তবে সে বলতে থাকে যে, আমার অমঙ্গল দূর হয়ে গেছে, আর সে আনন্দে আত্নহারা হয়, অহঙ্কারে উদ্দত হয়ে পড়ে” (সূরা হুদ, আয়াত-১০)
আনন্দ ও বিষাদ আমাদের জীবনের দুটি অপরিহার্য বিষয়। আনন্দে আমরা আত্মহারা হয়ে কি করি তা জানি না। হিতাহিত কোন জ্ঞান থাকে না। আবার বিষদেও একই অবস্থা হয়। এটা হওয়ায় স্বাভাবিক। কেননা আগের আয়াতগুলো তাই বলে। আনন্দ-বিষাদ, হাসি-কান্না, জয়-পরাজয় এসব কিছু আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এর কাছ থেকে। এ সময় গুলোতে কি করতে হবে তা সম্পর্কে আল্লাহ্ বলছেন,
“পৃথিবীতে এবং ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের উপর কোন বিপদ আসে না; কিন্তু তা জগত সৃষ্টির পূর্বেই কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে। নিশ্চয় এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।এটা এজন্যে বলা হয়, যাতে তোমরা যা হারাও তজ্জন্যে দুঃখিত না হও এবং তিনি তোমাদেরকে যা দিয়েছেন, তজ্জন্যে উল্লসিত না হও। আল্লাহ কোন উদ্ধত অহংকারীকে পছন্দ করেন না ” (সূরা-হাদীদ, আয়াত-২২-২৩)
আতএব, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন যে কাজ করতে বলছে তা করি। নইলে আখিরাতে জাহান্নাম আপরিহার্য। আর দুনিয়াতে তোও কিছু শাস্থি ভোগ করতে হবে।আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আমাদের সকলকে তার পথে চলার তৌফিক দিন। আমীন।
©somewhere in net ltd.