নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগার

সোহান চৌধুরী

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ

সোহান চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দু সম্প্রদায়ের বন্ধুদের কথা ভেবে ঈদে গরু কুরবানী করা থেকে সরে আসুন

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

আমি সবসময় চাই বাংলাদেশের মানুষ ঈদুল আযহায় গরু কুরবানী একেবারে বাদ দিয়ে বেশি বেশি খাসি বা ভেড়া কুরবানী করুক। এতে করে ঈদুল আযহার উত্সবটি বাংলাদেশে আরো সার্বজনীন হয়ে উঠবে। প্রথমত, ঈদে একমাত্র গরুই কুরবানী করা আমাদের দীনের অংশ নয়। কিন্তু গরুকে ভক্তি করা হিন্দুদের ধর্মের অংশ। সুতরাং আমাদের বিশ্বাস ও আমলের অংশ নয় এমন কোনো কর্মকে উত্সবের মাধ্যম বানিয়ে অপর ধর্মের বন্ধুদের অনুভুতিতে আঘাত দেয়াটা আমার কাছে যৌক্তিক মনে হয় না। এখানে একটা ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল করবেন যে আমি কিন্তু গরু খাওয়া ছেড়ে দিতে বলছি না। আমি সুনির্দিষ্টভাবে যা বলতে চাইছি তাহলো এই যে গরু জবাইকে আমাদের কোনো উত্সবের প্রতীক বানানোর রীতি থেকে সরে আসতে উচিত। এটা এমন কঠিন কিছু না।

এ ব্যাপারে সরকার কিছু উদ্যোগ নিতে পারে। কুরবানী উপলক্ষে পার্শবর্তী দেশের সাথে খাসি আমদানির স্পেশাল ডীল করা যেতে পারে। লক্ষ্য করলে দেখবেন, একমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো মুসলিম দেশেই এত গরু কুরবানী হয় না। যদি মনে করেন শুধু খাসিতে পোষাবে বা দরিদ্রদের মাঝে মাংশ বিতরণ করতে চান, তাহলে একাধিক খাসি কুরবানী করেন। গরু তো সারা বছরই খান। কুরবানীর ঈদে নাহয় শুধু ছাগলই খেলেন।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫০

মুর্শিদুল ইসলাম বিপ্লব বলেছেন: আমরা যারা মুসলিম অর্থাং কোরআন হাদিস মেনে চলি তাদের জন্য হালাল পশু গরু,ছাগল, ভেড়া সবই কোরবনীর জন্য প্রযোজ্য। এখানে কে গরু কোরবানী দিবে না কি ছাগল কোরবানী দিবে তা সরকার ঠিক করে দেওয়ার কেউ না কারণ এটা ধর্মীয় রিতি যা কোরআন হাদিস দ্বারা স্বিকৃত। তাছাড়া আমরা গরীব দেশের মুসলমান হিসাবে যেখানে ১ টি গরুতে ৭ জন শরিক হয়ে কোরবানী দেওয়া সেখানে ছাগল বা ভেড়া তে শুধু ১ টি তে ১ জন কোরবানী দিতে পারে। সেই দিক বিচেনা করলে গরুই হল বাংলাদেশের জন্য সাশ্রয়।

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০১

কোলাহল বলেছেন: আপনার আহবান নিয়ে কোন কথা নেই। তবে একটি বিষয় জানা দরকার। গরু কোরবানীতে বেশি সওয়াব কিংবা এতে কারো মনে আঘাত দেয়া যাবে এই চিন্তা করে গরু কোরবানী কেউ দেয়না। আমাদের দেশে এবং পাশের দেশেও গরু সবচেয়ে কমদামে এবং প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়। এবং মানুষ খাবার ক্ষেত্রেও গরুই সবচেয়ে পছন্দ করে।

গরু কোরবানী কমানোর যদি এতই প্রয়োজন থাকে তাহলে আপনাকে এমন কোন ব্যবস্থা নিতে হবে যেন গরুর উৎপাদন কমে যায় এবং গরুর আমদানী কমে যায়। আমাদের প্রতিবেশীরা ইতমধ্যে সে চেস্টা শুরু করেছেন, আপনি এবং আমরা মিলে দোয়া করতে থাকি সে প্রচেস্টা সফল হোক

৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩

আমি মিন্টু বলেছেন: পাটা যখন বলি দেন কেউকি আপনেরে বাধা দেয় । ওইটার শরীর ও গোশ্ত থেকেতো মুতের গন্ধ আছে ।
এবার মনেহয় গরুর গোস্ত একটু কম পাইছেন ভাগে :)

৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৩

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: মুসলমানরা পশু কুরবানী করে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বা আল্লাহকে খুশি করতে৷ কোন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান এমনকি মুসলমানকে সন্তুষ্ট বা খুশি করতে নয়৷ আপনি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কুরবানী না করে খাসির মাংস কিনেই দাওয়াত করে খাওয়াতে পারেন৷ আপনার তো কুরবানী দেওয়ার উদ্দেশ্যই আল্লাহ ব্যতীত কোন বিশেষ জাতিকে খুশি করা৷ সে হিসেবে আপনার কুরবানী করার যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হয় না৷

৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৩

সেয়ানা ০১ বলেছেন: ছাগল-খাসির ব্যবসা করেন আপনে ??

৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: তাইলে গরু পোষা বাদ নাকি? আর পুষলে সেটার খরচা কে দেবে আপনি নাকি আপনার দাদারা। মনে রাইখেন যাদের কথা মাথায় রেখে এই পোস্ট লিখছেন, সেই দাদাদের দেশ কিন্তু এই গোমাতা মাংস রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয়।
আর হিন্দু রাষ্ট্র সাম্প্রতিক কালে ধর্মনিরপেক্ষ নেপালের বিভতস গরু নিধন গাধিমাই উতসব আপনার অজানা থাকার কথা না।
অনুভুতি খালি এক জায়গায় গিয়া ঘা খায়, কুরবানি ঈদে।

৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

সেয়ানা ০১ বলেছেন: হিন্দুরা কি মুসলমান বন্ধুদের কথা ভেবে কালী পূজায় পাঠা বলি বাড দিয়ে কছি খাসি বা হরিন বলি দিবে ??!!

৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

বি এইচ সাগর বলেছেন: করে ভা্ই কমেন্ট রিমোভ করলা কেন??? ভাল লাগেনাই?? গোধুলী রঙ আপনার কথাতে আমি একমত

৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সাব্বাস,,,,এই কথাডাই বাকী ছিল!!!
এক কাজ করলে কেমন হয়,নামাজ রোজাও বাদ দেই?যদি আবার উনারা মাইন্ড করেন.......
আমরাতো আবার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতীর দেশ!!!

১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

সবুজ সাথী বলেছেন: আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি। হিন্দু ধর্মে গরু দেবতা এ কথা তাদের ধর্মগ্রন্থে কোথাও নাই। এটা একটা সংস্কার, অনেকটা আজাইড়া বলতে পারেন। তাদের বলেন না কেন যে তোমরা এটা বাদ দাও। তাদের ধর্মে তো অনেক প্রথা পরিবর্তন করা হয়েছে। যেমন সতীদাহ, সহমরণ, বিধবা বিয়ে ইত্যাদি।

১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

রাজ হাসান বলেছেন: আপনার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলতে চাই যেই কিছু কিছু হিন্দু রয়েছেন যারা গরুকে সম্মান করেন কিন্তু অনেক হিন্দুই রয়েছেন যাহারা এই ব্যাপারে ততটা উৎসাহী নন তাছাড়া এটার কোনো সু স্পষ্ট বিধি নিষেধ আরোপ করাও নেই।আমার নিজের প্রতিষ্ঠানে একজন ফোরম্যান সহ অন্তত ৭ থেকে ৮ জন হিন্দু সহ অন্যান্য ধর্মাবলম্বি বর্তমানে কর্মরত।কিন্তু যেটা আমি দেখেছি তাদের অনেকেই গো খাওয়াতে কোনো আপত্তি ছিল না,এমন অনেকে রয়েছে সে নিজে খাচ্ছে কিন্তু পরিবার কে জানতে দিচ্ছে না।এখন ভারতেও অনেক বড় বড় হিন্দু রয়েছে তারা গো ভক্ষন করেন সেটা সকলেই জানেন।

১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: "হিন্দু সম্প্রদায়ের বন্ধুদের কথা ভেবে ঈদে গরু কুরবানী করা থেকে সরে আসুন " ভাল কথা , তবে "মুসলিম সম্প্রদায়ের বন্ধুদের কথা ভেবে পূজা করা থেকে সরে আসুন " এটা কেন লিখছেন না ???????

ইসলাম নিয়ে এত চুল্কানি কেন আপনাদের ???????

১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

মহাকালযাত্রী বলেছেন: আপনার প্রস্তাব কতটুকু যুক্তিযুক্ত এটা আমি বলছিনা,তবে এতটুকু বলতে পারি,যে লক্ষকে সামনে নিয়ে এই প্রস্তাব আপনি করলেন,সে উদ্দেশ্য নিতান্তই যুক্তিহীন..।কারণ, হিন্দু মুসলমান আলাদা আলাদা জাতি, এক জাতির ধর্মীয় উৎসব অপর জাতির ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক হলে কি অই জাতি সেই উতসব ছেড়ে দিবে শুধু এটুকু ভেবে যে প্রতিবেশীর অন্তরে আঘাত লাগবে???তাহলে সে ধর্মের নিজস্বতা বা স্বকীয়তা রইল কোথায়??কেউ যদি নিজের ধর্মের কোন কাজ করতে চায়,তাহলে তার দেখতে হবে যে আমার ধর্মের,আমার প্রাণের স্পন্দন ইসলামের সেই প্রিয় বিধানটি পাশের ধর্মের বিশ্বাস বিরোধী কি না??কি আশ্চর্য!!

১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

পুলক ঢালী বলেছেন: উৎসবে কি কোরবানী দেবেন না দেবেন এটা ব্যাক্তি ভাবনার ব্যাপার। তবে খাদ্য বিভাজনের প্রয়োজন আছে । হিন্দুরা গরু খায়না এটা মুসলমানদের জন্য ভাল । আবার মুসলমানরা শুকর খায়না এটা খৃশ্চিয়ানদের জন্য ভাল । সবাই সব খেলে ভাগে কতটুকু জুটতো কে জানে ? ব্যতিক্রম গুলিকে উদাহরন হিসেবে আনা উচিৎ নয় । আমার পরিচিত অনেক হিন্দু গরু খায় আবার অনেক মুসলমান বেকন খায় । এটা একান্তই তাদের ব্যাপার । এজন্য ঐ ধর্মাবলম্বীদের দোষারোপ করা উচিৎ নয় ।

১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার কথার স্পিরিট আমি ধরতে পেরেছি। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে আবেগ আর বাস্তব এক জিনিষ নয়। বাস্তবতার নিরিখে এই জিনিসটা পর্যালোচনা করতে হবে।

১। আমার মনে হয় না এবং এইটা আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি না কোন মুসলমান কোন হিন্দুকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য গরু কোরবানি দেয়। সবার টার্গেট থাকে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের, কাউকে ছোট করা না। হিন্দু ভাইরা এই কথাটা বুঝতে চান না।

২। আপনি হিন্দু ভাইদের ধর্মীয় অনুভুতির কথা বলেছেন। ধরেন কোরবানির সময় কেউ গরু জবাই দিলনা, কিন্তু অন্য সময় যে গরু জবাই দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে কি হবে? সেখানেও ত ধর্মীয় অনুভুতির প্রশ্ন আসে। অন্য সময় গরু জবাই করলে যদি ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত না লাগে, তবে কোরবানির সময় কেন লাগবে? আর যদি সবসময় ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগে, তবে আপনার কথা অনুযায়ী আমাদের কে অন্যসময় ও গরু খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। তাহলে কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু তারপরেও সমস্যা থেকে যায়।

৩। শুধুমাত্র মুসলমানরা গরু খায় তা না। খৃস্টানরা ও খায়। তারা সংখ্যায় আমাদের চেয়ে বেশি। তারা গরু খেলে কি হিন্দু ভাইদের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগে না? নাকি শুধু মুসলমানদের ক্ষেত্রেই লাগে। যদি ঐ ক্ষেত্রেও তাদের আঘাত লাগে, তবে খৃষ্টানদের ও হিন্দুদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে গরু খাওয়া ছাড়তে হবে। এটা কি সম্ভব?

৪। গরু খাওয়ার ব্যপারে হিন্দু ভাইদের মুল গ্রন্থে কি আছে আমি জানি না, কিন্তু আমি যা জানি তা হল স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় তার পর চাকরি এই সময়ের মধ্যে আমার অনেক হিন্দু বন্ধু হয়েছে এবং অনেক পরিচিত হিন্দু আছে। আমার জেলা শহর ও হিন্দু অধ্যুষিত। আমি যা দেখেছি ১০ জনের মধ্যে ৪ জনই গরু খায়। এই সংখ্যা যে বাড়বে না তার নিশ্চয়তা কি? আসলে কি তাদের ধর্মে এটা নিষিদ্ধ করা আছে?

৫। আমরা কোরবানির সময় গরু জবাই করা ছেড়ে দিলে উনাদের আর আঘাত লাগবে না? ভারত নাকি গরুর মাংস রপ্তানিতে দ্বিতীয়। কিভাবে সম্ভব? এই দুইটা আমি কিছুতেই মিলাতে পারছি না।

৬। গরু আমাদের খেতেই হবে তা না, কিন্তু কোন যুক্তিতে কোরবানিতে গরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দিব সেটাই ত বুঝতেছিনা। এতে হিন্দু ভাইদের প্রতি কি কোন সম্মান দেখানো হবে? আমার মনে হয় না কারন ১ থেকে ৪ পর্যন্ত পয়েন্টেই হচ্ছে এর কারন।

৭। হিন্দু ভাইয়েরা যদি সত্যকার অর্থে এইটা চায়, তবে ভারতে সম্পূর্ণ ভাবে গরু জবাই বন্ধ করতে হবে, গরুর মাংস রপ্তানি বন্ধ করতে হবে, এবং আমাদের কোরবানির সময় গরু রপ্তানি বন্ধ করতে হবে। তাহলেই হয়ত এর সমাধান সম্ভব। অর্থাৎ আগে তদের নিজেদের ঠিক করতে হবে। কিন্তু এটা না করে তারা একদিকে ব্যবসা করবে অন্যদিকে ধর্মীয় অনুভুতির কথা বলবে এইটা কতটুকু গ্রহণযোগ্য তা বিচার করার ভার আপনার উপরেই ছেড়ে দিলাম।

৮। আমার মনে হয় তারা চাচ্ছে যে আমরা নিজেরা গরু জবাই না করে তাদের কাছ থেকে গরুর মাংস আমদানি করে খাই। আমার কাছে এই বিষয়টা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশি রাজনৈতিক। কারন ৬-৭ বছর আগেও আমরা এইভাবে গরু জবাই করেছি, কোরবানি দিয়েছি কিন্তু কোনদিন এতে হিন্দু ভাইদের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগে এইধরনের কথা শুনিনি। এইটা সাম্প্রতিক চালু হওয়া একটা ট্রেন্ড।

১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হানিফঢাকা বলেছেন...........৮। আমার মনে হয় তারা চাচ্ছে যে আমরা নিজেরা গরু জবাই না করে তাদের কাছ থেকে গরুর মাংস আমদানি করে খাই। আমার কাছে এই বিষয়টা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশি রাজনৈতিক। কারন ৬-৭ বছর আগেও আমরা এইভাবে গরু জবাই করেছি, কোরবানি দিয়েছি কিন্তু কোনদিন এতে হিন্দু ভাইদের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগে এইধরনের কথা শুনিনি। এইটা সাম্প্রতিক চালু হওয়া একটা ট্রেন্ড।
১০০% সহমত

১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

আবু সাইফ বলেছেন: সমস্যা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা ভালো কাজ,
তবে সেটা লাইন ছেড়ে বেলাইনে গেলেই সমস্যা!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.