নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সোনালী প্রান্তর

সোনালী প্রান্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

লোকে বলে "চইলা গেলে তাবলীগে বউ নিয়ে যাইব পাবলিকে"-সত্যি নাকি ?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

মানুষ জীবিকার জন্য নানা যায়গায় যায় উহা দেশে হোক কিম্বা বিদেশে হোক । কিন্তু তাবলীগ যারা করে তারা কোন কারন ছাড়াই মাসের পর মাস পরিবার পরিজন সবাইকে ছেড়ে চইলা যায় নানা প্রান্তে । ইহা কতটুকু যুক্তিযুক্ত ?

আল্লাহ পাক বলেন " তোমরা নিজেকে এবং নিজেদের পরিবারকে জাহান্নামের আগুন থেকেও বাচাও ।" কিন্তু দেখা যায় নিজের পরিবারের লোকজন কে হারাম এ মশগুল রেখে চলে যায় অন্যের পরিবার ঠিক করতে । যা আল্লাহ পাক উনার আদেশের সরাসরি বিপরিত ।

দেখা যায় ওই ব্যক্তির স্ত্রীর নিষেধ থাকা সত্তেও এরা বাইরে চলে যায় । তাবলিগে যেয়ে ই পুরুষ দেখা যায় ঠিকমত খোজ-খবর অও নেয়না ।ওই নারী হয় বিরক্ত । আবার স্ত্রী দেখা যায় বেপর্দা হয় , টিভি দেখে , নাচ-গান করে অর্থাৎ অনেক হারাম কাজে মশগুল থাকে । যার ফলে এক সময় উক্ত নারী পরপুরুষের সাথে জড়িয়ে যায় । ছেড়ে চলে যায় তাবলীগ করা বেক্তিকে । সেই থেকে বলা শুরু চইলা গেলে তাবলীগে বউ নিয়ে যাইব পাবলিকে ।

ইহা হয়ত অনেকে মানতে চাইবেনা ।কিন্তু একটা কথা তো এমনি এমনি আসেনা । আমি তাদের অনুরোধ করবো তারা তাদের আশেপাশের যারা তাবলীগ করে তাদের ব্যপারে একটু ভালোভাবে খোজখবর নিতে ।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

আহসান২০২০ বলেছেন: প্রচুর জ্ঞানে বরপুর পোষ্ট। মনে হয় থার্টি ফাষ্টের রাতে যে মাল খাইছিলো তার রেশ এখনো কাটে নাই্

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

এক্সপেরিয়া বলেছেন: আহসান২০২০ বলেছেন: প্রচুর জ্ঞানে বরপুর পোষ্ট। মনে হয় থার্টি ফাষ্টের রাতে যে মাল খাইছিলো তার রেশ এখনো কাটে নাই্

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

ঠোঁটকাটা বলেছেন: রিলিজিয়াস হেট্রেডমূলক পোষ্ট।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: কিভাবে ?
লোকে বলে তাই জানিয়ে দিলাম ।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

কি বোর্ড বলেছেন: প্রচুর জ্ঞানে বরপুর পোষ্ট। মনে হয় থার্টি ফাষ্টের রাতে যে মাল খাইছিলো তার রেশ এখনো কাটে নাই্

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

প্রচছন্ন দৃষ্টি বলেছেন:

মৃত্যু সংক্রান্ত পোস্ট ছাড়া অন্য কোন পোস্টে আল্লাহর প্রতি তেমন কোন আগ্রহ প্রকাশ দেখতে পাই না।

যে সকল নব্য ইসলামী চিন্তাবিদ (?) ভাইয়েরা তাবলীগ জামাতের সমালোচনা শুরু করেছেন আপনারা আপনাদের চাইতে হাজার গুণ বেশী কুরআন ও হাদীসের ইলম অর্জন করেছেন এবং আপনাদের চাইতে ইসলামের জন্য হাজার গুণ বেশী খিদমত করেছেন নিরপেক্ষ মনে তাবলীগ জামাত সম্পর্কে তাদের মতামত পড়ে দেখবেন ।

এখনও একটি শতাব্দী পার হয়নি। অথচ এই অল্প সময়ের ব্যবধানে তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম পৌঁছে গেছে পৃথিবীর আনাচে-কানাচে। বিশ্ব মানচিত্রে এমন দেশ তো নয়ই; বরং এমন ভূখণ্ড পাওয়া দুষ্কর যেখানে ঈমানী এই নীরব আন্দোলন পৌঁছে যায়নি। এতো বিস্তৃত এবং এতে দ্রুত প্রসার লাভ করা কোনো আন্দোলনের নজির বিশ্বের ইতিহাসে দুর্লভ। এই সংক্ষিপ্ত সময়ের পথচলার এই ‘ঈমানী তাহরীক’ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিখ্যাত আলেম, মনীষীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে, তাদের সোহবত-পরামর্শ লাভে ধন্য হয়েছে। তারা স্বীয় ক্ষেত্রে কাজ করে গেলেও এই ঈমানী তাহরীকের ব্যাপারে তাদের রয়েছে প্রায় ঐক্যবদ্ধ একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি। আমরা কিতাব ও পত্র-পত্রিকা ঘেঁটে সংক্ষিপ্তাকারে তাঁদের কিছু কথা তুলে ধরতে প্রয়াস পাব বলে আশা রাখি।

১. হাকীমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী রহ. (১২৮০-১৩৬২ হিজরী)

[বিংশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, মহান সংস্কারক, দেড় হাজারের অধিক গ্রন্থ প্রণেতা]

তিনি কোনো এক প্রসঙ্গে তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হযরত ইলিয়াস রহ.কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘দলীলের প্রয়োজন নেই। দলীল-প্রমাণ তো কোনো কিছুর যাচাই-বাছাই ও সত্যতা প্রমাণের জন্য পেশ করা হয়। আমিতো বাস্তব ময়দানের আমল থেকেই এই মেহনতের ওপর পূর্ণ আশ্বস্ত। এখন আর কোনো দলীলের প্রয়োজন নেই। হে ইলিয়াস! মাশাআল্লাহ! তুমি তো আমার নিরাশাকে আশায় পরিণত করেছ। বদলে দিয়েছ আমার হতাশা।’ (হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহ. আওর উনকী দীনী দাওয়াত, ১২৫-১২৬)

২. শায়খ আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ বিন বায

[সৌদী আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতী, ইসলামী জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখার প্রাজ্ঞ পণ্ডিত, বিগত শতাব্দীর বরেণ্য ইসলামী ব্যক্তিত্ব]

‘এই জামাতের মধ্যে অনেক উত্তম কাজ রয়েছে। তাদের কর্মকাণ্ডে রয়েছে প্রচণ্ড উদ্যম-উদ্দীপনা। তাদের ধৈর্য-সবরও অতুলনীয়। তারা তাদের দাওয়াত ও মজলিসগুলোতে নামায, যিকির, ইলম অর্জন এবং এই পথে বের হওয়ার কথা বলে। এর দ্বারা নামাযে অমনোযোগী, শরাবখোর মুসলমানদের অনেক উপকার হয়, তারা সৎপথে ফিরে আসে। ইসলামের সহীহ আকীদা-বিশ্বাসে সমৃদ্ধ আলেমরা এই পথে এগিয়ে এসে তাদেরকে ইলম শিক্ষা ও হেদায়াতের পথে আনতে চেষ্টা করতে পারেন।’ (জামাআতুত তাবলিগ ৪৩১-৪৩৪ পৃষ্ঠায় বর্ণিত বিন বায রহ. সাক্ষাৎকার অবলম্বনে।

৩. মুহাদ্দিসে আসর হযরত মাওলানা ইউসুফ বিন্নুরী রহ. (১৯০৮-১৯৭৭)

[বিগত শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস। তিরমিযি শরীফের অদ্বিতীয় ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘মাআরিফুস সুনান’ -এর লেখক। জামেয়াতুল উলুমিল ইসলামিয়া বিননূরী টাউন করাচীর প্রতিষ্ঠাতা। করাচী থেকে প্রকাশিত মাসিক বাইয়িনাতের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক]

‘আল্লাহর কাছে কোনো বান্দার মাকবুলিয়াতের ধারণা পাওয়া যায় তার কাজের মাধ্যমে। যেমন মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস রহ. এর মাকবুলিয়াত তো তার এই কাজেই সুস্পষ্ট। সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘কিয়ামত পর্যন্ত আমার উম্মতের একটি জামাত সবসময় সত্যের ওপর সু-প্রতিষ্ঠিত থাকবে।’ (তিরমিযি, হাদীস ২১৯২)

আমার কাছে একথা নিশ্চিত প্রমাণিত, এই যুগে তাবলিগ জামাতই হাদীসে বর্ণিত সেই জামাত। পৃথিবীর এমন কোন ভূখণ্ড নেই, যেখানে এই মহৎ জামাতের কদম পড়েনি। মস্কো, ফিনল্যান্ড, স্পেন থেকে শুরু করে চীন ও জাপান পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া এই কাফেলার দাওয়াত আম্বিয়ায়ে কেরামের দাওয়াতের পদ্ধতির সাথে খুবই সাদৃশ্যপূর্ণ। লোকজন তাদের কাছে আসবে, দীন শিখবে- তাঁরা সেই অপেক্ষা করে না। বরং অলি-গলিতে গিয়ে, হাট-বাজারে পৌঁছে প্রত্যেককে দীনের দাওয়াত পৌঁছে দেয়। মুখের কথায়, আদর্শ চরিত্রের কারিশমা ও নিজেদের আমলের সৌন্দর্য দিয়ে তারা মানুষকে আহবান করে। নিজেদের মাথা থেকে পা পর্যন্ত ইসলামী আদর্শের একটি জীবন্ত নমুনা পেশ করে তারা দাওয়াত দেয়। তাই এর প্রভাবও হয় সুদূরপ্রসারী।’ (১৯৭৮ ইংরেজীর ‘বাইয়িনাত’ পত্রিকার জানুয়ারী-ফেব্র“য়ারির বিশেষ সংখ্যা ৩৭৮-৩৯১)

৪. শায়খ মুহাম্মদ ইবরাহীম তুয়াইজিরি (দা.বা.)

[সৌদী আরবের বিশিষ্ট আলেম, রাবেতা আলমে ইসলামী’র কিসমুল জালিয়াত’ -এর প্রধান সমন্বয়ক]

আমি ঈমান-ইয়াকিনের এই দাওয়াতের বিভিন্ন ইজতেমা দেখেছি। কাছে থেকে তাদের কার্যক্রম নিরীক্ষা করেছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ইলমের নূর এবং ঈমানের আলো এখান থেকেই অর্জিত হয়। আমি কুরআন এর আগে শত শত বার পড়েছি। তাফসীর অধ্যয়ন করেছি। কিন্তু দাওয়াতের এই ময়দানে আমি কুরআনের এমন অসংখ্য আয়াতের অর্থ বুঝেছি, যা এর পূর্বে অনুধাবন করতে পারিনি। ঈমান-আকীদা এবং আল্লাহর মুহাব্বত-প্রেম উদ্বুদ্ধকরণে এর চাইতে কার্যকরী কোনো দাওয়াত আমি দেখিনি। আল্লাহর কসম, সত্যের প্রতি এই আমার সরল অভিব্যক্তি।’ (লিসানুদ দাওয়াহ ১০-১১)

৫. আল্লামা সাইয়েদ সুলাইমান নাদভী রহ.

[ভারত উপমহাদেশে জন্ম নেয়া বিশিষ্ট ইসলামী দার্শনিক, ইতিহাসবিদ, ‘সিরাতুন্নবী’ ‘সীরাতে সাইয়েদা আয়েশা রা.’ সহ সীরাত ও ইতিহাস বিষয়ক অসংখ্য মৌলিক গ্রন্থ তাঁর অমর সৃষ্টি।]

‘হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ ইলিয়াস আওর উনকী দীনী দাওয়াতে’ কিতাবে ভুমিকা লিখতে গিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এই কিতাবের সামনের পৃষ্ঠাগুলোতে যে দায়ীয়ে হক ও দাওয়াতে হক্বের বর্ণনা আসছে, আমি স্বচক্ষে তার চেহারার প্রতিটি রূপ দেখেছি। সামনে এবং অগোচরের সব কার্যক্রম দেখেছি, শুনেছি। ইসলামে দাওয়াত ও তাবলিগের প্রথম ধারার উসূলের সাথে এই দাওয়াত সর্বাধিক নিকটবর্তী।

হিকমতের সাথে দাওয়াতে ও তাবলিগ আমর বিন মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার ইসলামের মেরুদণ্ড। এর ওপরই ইসলামের ভিত্তি ও শক্তি, ইসলামের প্রসার ও সফলতা। আজকের এই যুগে তার প্রয়োজন খুব বেশি। এই সময়ে অমুসলিমকে মুসলমান বানানোর চাইতে অধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, মুসলমানকে মুসলমান বানানো। নামের মুসলিমকে কাজের মুসিলম এবং ‘কাওমী’ মুসলিমকে ‘দীনী’ মুসলিমে রূপান্তর করা। সত্য হলো, বর্তমান যুগের মুসলমানদের অবস্থা দেখে কুরআন পাকের এই আহবান- হে মুসলমানরা! মুসলমান হও।’ -এর আওয়াজ খুব জোরে শোরে বুলন্দ করতে হবে। শহরে-নগরে, পাড়ায়-মহল্লায়, জনে-জনে গিয়ে মুসলমানদেরকে সঠিক অর্থে মুসলমান বানানোর কাজ করতে হবে। আর এ পথে লক্ষ্য অর্জনে জান-মাল ও প্রিয় সম্পদকে কুরবান করে দিতে হবে। প্রত্যেক বাধা অতিক্রম করতে দুর্জেয় শক্তি সাহস অর্জন করতে হবে। জান-মাল দিয়ে, চেষ্টা-সাধনা দিয়ে সম্ভাব্য সকল উপায়ে এই পথে কদম বাড়াতে হবে। নিজের মধ্যে সৃষ্টি করতে হবে সেই ‘জুনুনী কাইফিয়াত’ যা বিনে অতীতে না দুনিয়ার লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে, না দীনের।’

[ভূমিকা হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস আওর উনকী দীনী দাওয়াত : ২৫-২৬]

৬. ড. শায়খ মুহাম্মদ বকর ইসমাইল দা. বা.

[মিসরের বিশিষ্ট আলেম, মুহাক্কিক। জামেয়াতুল আযহারের ‘তাফসীর’ ও ‘শরীয়াহ’ ফ্যাকালিটির অধ্যাপক]

এই জামাতটি তাবলিগ জামাত নামে প্রসিদ্ধ। বাস্তব অর্থে নামের সাথে তাদের কাজের যথার্থ মিল রয়েছে। এই জামাতটিকে আমি কাছ থেকে দেখেছি। তাদের সাথে জামাতেও বের হয়েছি। তাদের মধ্যে আমি এমন কোন কিছুই খুঁজে পাইনি, যা কুরআন ও সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক। বরং আমি তাদের কাছ থেকে এমন অনেক কিছু শিখেছি, পেয়েছি, যা অন্য কোথাও পাইনি।’ (তাহকীকুল মাকাল : পৃ-৩২)

৭. শায়খ মুহাম্মদ বিন সালেহ উছাইমিন রহ.

[সৌদী আরবের প্রখ্যাত আলেম। ফিকহ ও ফতোয়ায় পারদর্শী ব্যক্তিত্ব]

আমার মতে, এই জামাতে অনেক উত্তম আমল রয়েছে। এই দাওয়াতের প্রভাবও খুবই সুদূরপ্রসারী। এর চাইতে দ্রুত ও বেশি প্রভাব সৃষ্টিকারী কোনো জামাত নেই। কত কাফের তাদের দাওয়াত দ্বারা ঈমান এনেছে! কত গুনাহগার এর দ্বারা মুত্তাকী ও মুমিন বান্দায় পরিণত হয়েছে। এতো সকলের সামনে সুস্পষ্ট। আর ছয়টি গুণ যার কথা তাবলিগ জামাতের ভাইয়েরা বলে থাকে। নিঃসন্দেহে তা সুন্দর ও উত্তম গুণাবলী। তবে এই জামাতে ইলমের চর্চা আরো বাড়ানো উচিত বলে আমি মনে করি। (জামাআতুত তাবলিগ : ৪৩৫-৪৩৭)

৮. মাওলানা মানযুর নুমানী রহ.

[ভারতের প্রখ্যাত আলেম, ইসলামী চিন্তাবিদ ও লেখক। উর্দু মাসিক ‘আল-ফুরকান’ এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। ‘ইসলাম কিয়া হ্যায়’ ‘কুরআন আপছে কিয়া ক্যাহতা হ্যায়’ ইত্যাদি তার অমর রচনা, যেগুলো পৃথিবীর প্রায় পনেরোর অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।]

হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহ. এই শতাব্দীতে থেকেও প্রথম যুগের সমৃদ্ধ ভাণ্ডারের একটি দু®প্রাপ্য মুক্তা। আর তার দাওয়াত হলো ইসলামের সেই প্রথম যুগের একটি হীরক খণ্ড। নির্ভেজাল দীনী মুজাহাদার এটি একটি নতুন যুগের সূচনা। যা ছিল দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। যারা হিম্মত করে এই কাজে এগিয়ে আসবে তাদের সৌভাগ্যের কোনো তুলনা নেই। শুধু প্রয়োজন হবে সময় আর আল্লাহর দেয়া ‘তাকতে’র। কিন্তু এই ‘সওদা’ তো এমন, তার কাছে ‘জান’ ও ‘সস্তা’।

(ভূমিকা- হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস আওর উনকী দীনী দাওয়াত)

৯. মাওলানা মুহাম্মদ ইউসুফ লুধিয়ানবী রহ.

[পাকিস্তানের করাচীর জামেয়াতুল উলূম বিন্নুরী টাউনের সাবেক মুহাদ্দিস। বিশিষ্ট লেখক ও গ্রন্থ প্রণেতা]

‘কোনো আন্দোলনের হক-বাতিল বা সত্য-মিথ্যা নিরূপণের দুটি মৌলিক উপায়। ওই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতার নির্ভরযোগ্যতা আর তাঁর দাওয়াতের ফলাফলের বাস্তবতা। কুরআন মজীদে এই দুটি উপায়ের কথা বলা হয়েছে। তাবলিগ জামাতের এই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা হযরত মাওলানা শাহ মুহাম্মদ ইলিয়াস সে যুগের অন্যতম আল্লাহর ওলী। আকাবিরদের নিকট তিনি ছিলেন আস্থাভাজন। তাঁর ইলম, আমল ও দৈনন্দিন জীবন-যাপন ছিল আল্লাহর রাসূল সা. সুন্নাহর ধাঁচে গড়া। আর তাঁর মাধ্যমে দাওয়াত ও তাবলিগের সংস্কারের যে কাজ আল্লাহ নিয়েছেন, তা ছিল সকল আকাবিরের নিকট পছন্দনীয়। আর তার সত্যতার ব্যাপারে সকলেই একমত। এগুলো এ কথার সুদৃঢ় আলামত যে, এই আন্দোলন ভালোই ভালো, আল্লাহর কাছেও মাকবুল।

(শাখছিয়াত ২/১০৮-১১০)

১০. হযরত মাওলানা জাস্টিস মুহাম্মাদ তকী উসমানী দা. বা.

[পাকিস্তানের দারুল উলূম করাচী-র শায়খুল হাদীস, পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্টের শরীয়া আপিল বেঞ্চের সাবেক বিচারপতি। ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিং বিষয়ে রয়েছে তার সরব পদচারণা। ইংরেজী, আরবী ও উর্দুতে কুরআন-হাদীসসহ সমসাময়িক বিষয়ের ওপর শতাধিক গ্রন্থ ও প্রবন্ধ রচয়িতা।]

আজকে পৃথিবীতে এমন কোনো মুসলমান আছে কি যে, হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস রহ. সম্পর্কে জানে না। আল্লাহ পাক তাবলিগ ও দীনের দাওয়াতের জযবাকে তার অন্তরে আগুনের মত জ্বালিয়ে দিয়েছেন। যেখানেই বসতেন, শুধু দীনের কথা বলতেন; দীনের দাওয়াত পৌঁছে দিতেন। (ইসলাহী খুতুবাত : ৮/৫২)

১১. হযরত মাওলানা আশেক ইলাহী বুলন্দশহরী রহ.

[মদীনা মুনাওওয়ারা অভিবাসী বিখ্যাত উপমহাদেশীয় আলেমে দীন। বহু গ্রন্থ প্রণেতা। দা‘য়ী ও মুবাল্লিগ]

হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস রহ. এর কবরকে আল্লাহ নূর দিয়ে ভরে দিন, যিনি বস্তি নিজামউদ্দীনে তাবলিগী কাজকে জামাতবদ্ধভাবে চালু করেছেন। এর ফলে কুরআন ও হাদীসে তাবলিগের হুকুমটিও পালিত হচ্ছে, অন্যদিকে এর ফলে সকলের দীনের একটি ‘আমলী নকশা’ও এসে গেছে। এই জামাতের মূল কাজই হলো, কিছু মানুষ একত্রে থাকবে, কেউ শিখবে আর কেউ শিখাবে। আর এভাবে সমাজ ও সামাজিক কর্মকাণ্ড বদদীনী মুক্ত হবে। (ছেহ্ বাতে : ৩)

১২. শায়খ সালেহ বিন আলী সুয়াইমান

[সৌদী সরকারের দাওয়াহ, ইরশাদ ইফতা ও ইসলামী গবেষণা বিভাগের বিশেষ প্রতিনিধি, বিশিষ্ট সৌদী আলেম]

এটি এমন একটি মুবারক জামাত, যারা দুনিয়ার বিভিন্ন দেশের বাসিন্দা হলেও সকলের একই সুরত, একই স্বভাব, একই কথা আর একটিই লক্ষ্য। যেন তারা সকলেই একই বাবার অনেক সন্তান। অথবা আপনি বলতে পারেন, আল্লাহ তাআলা একটি হৃদয় সৃষ্টি করেছেন আর তা তাদের সকলের মাঝে বণ্টন করে দিয়েছেন। তাদের সকলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একটিই, দীনকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরা, মুসলমানদের সংশোধন করা আর অমুসলিমদেরকে আল্লাহর রাস্তা বাতলে দেয়া। এমন মানুষগুলোর ব্যাপারে শায়েখ আব্দুল মজীদ যিনদানী কতই না সুন্দর বলেছেন, তাঁরা তো আসমানের মাখলুক, যারা যমীনে বিচরণ করছে। (তাবলিগী জামাআত, পৃ-২৩)

এছাড়াও শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ দুজন মনীষী লেখক তো তাবলিগ জামাতের ওপর স্বতন্ত্র গ্রন্থ রচনা করেছেন। একজন হলেন সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী। তাঁর রচিত বই ‘হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস আওর উনকী দীনী দাওয়াত’। আরেকজন মাওলানা ওয়াহিদউদ্দীন খান। তার বইয়ের নাম ‘তাবলিগী তাহরীক’ উভয়টি উর্দু ভাষায় লেখা। তবে বাংলা অনুবাদও এখন বাজারে। উৎসুক পাঠক তা সংগ্রহ করতে পারেন।

সংগ্রহ ও ভাষান্তর :: মুহাম্মদ ত্বহা হুসাইন

Click This Linkhttp://www.somewhereinblog.net/blog/holychild/29526178

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: Click This Link
খারেজী গুরু মাওলানা আশরাফ আলী থানভী ছিল ব্রিটিশ এজেন্ট? মাসিক ভাতা ৬০০ রুপি!!!

বাতিলের বন্ধু বাতিল ।

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

রূম্মান বলেছেন: আহসান২০২০ বলেছেন: প্রচুর জ্ঞানে বরপুর পোষ্ট। মনে হয় থার্টি ফাষ্টের রাতে যে মাল খাইছিলো তার রেশ এখনো কাটে নাই্

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

বাহলুল বলেছেন: মিথ্যেবাদি হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে সে যা শুনে তা কোন যাচাই বাছাই ছাড়াই অন্যের কাছে বলে দেয়

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আমার এলাকায় ঘটেছে । বউ তো গেছেই মাইয়াও অন্য ছেলের হাত ধরে ছলে গিয়েছে ।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: আমি এরূপ কোথাও দেখিনি । এটা হলো ঘৃণামূলক কথা বার্তা । যারা তাবলীগে যায় তারা মৈাজ করতে যায় না - তাদের প্রতি আল্লাহর সাহায্য থাকে । স্ত্রীরাও ত্যাগ স্বীকার করে । এজন্যই তা আজ সারা দুনিয়াতে ছড়িয়ে পড়েছে । আল্লাহর সাহায্য এবং ত্যাগ দুটোর কারণে আজ তাবলীগের প্রসার ।

দু-একটা ঘটনার জন্য যারা এরূপ মনে করে তাদের বলব - ইসলাম মানেই কি ওসামা বিন লাদেন ? অথচ মিডিয়ার কল্যানে পশ্চিমা বিশ্ব তাই মনে করে । আপনার অবস্হাও তাদের মত । ভিতরে প্রবেশ করুন --ঠিক মত জানুন । চিলে কান নিয়েছে বলে অন্ধের মত দৈাড়াবেন না ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ইসলাম এর ইতিহাসে এমন দেখাইতে পারবেন যে বর্তমান ছয় উছুলি তাবলিগ এর মত কখন কেউ ইসলাম প্রচার করছেন?

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

মোসাফির বলেছেন: মুসলমান হিসাবে আমাদের জীবনের দুইটা পর্ব। যার একটার নাম দুনিয়ার জীবন আর একটার নাম আখিরাতের জীবন। দুনিয়ার জীবন কে সুন্দর করার জন্য বছরের পর পর বউ-বা্চ্চা রেখে বিদেশ থাকলে আমাদের কারু কাছেই খারাপ লাগে না কিন্তু কি মছিবত আখিরাতের জীবনকে সুন্দর করার জন্য মাত্র ৪০ দিন অথবা ১২০ দিন নিজ পরিবারেরর বাহিরে থাকলেই আপনারা এই রকম ফালতু কথা বলেন। সত্যি এটা শুধুই আমাদের দুর্ভল দ্বীনদারীর নমুনা। তাছাড়া তবলীগে যাওয়ার কারনে বউ পাবলিগে নিয়া গেছে এই রকম প্রমান কি আমার কাছে অনেক আছে? অথচ বউ রেখে বিদেশ করনে ওয়ালাদের অনেকের বউ ই অন্যের হাত ধরে চলে গেছে এই রকম প্রমান আমাদের সমাজে অহরহ।কিন্তু সেই বিষয়ে আপনাদের কোনো মাথা ব্যাথা নাই। দয়াকরে সাদা চোখে সব দেখার জন্য অনুরোধ করছি।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: বিদেশ যারা যায় তারা পেটের দায়ে যায় কিন্তু ইসলাম এর ইতিহাসে এমন দেখাইতে পারবেন যে বর্তমান ছয় উছুলি তাবলিগ এর মত কখনও কেউ সব ছেড়ে ইসলাম প্রচার করছেন?

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

সোনালীমাঠ বলেছেন: কি কন ?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: পড়েই তো দেখলেন ।

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

রুসলানোভ বলেছেন: বউ নিয়ে পালাবে কিনা জানিনা, তবে আমি যতটুকু জানি তাতে নিজের পরিবার ফেলে রেখে এভাবে দিনের পর দিন দূরে থাকা ইসলাম সমর্থিত নয়।
আল্লাহ নিজে বলেছেন তোমরা নিজেদের এবং নিজেদের পরিবারকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাচাও, নিজের বউ, বাচ্চা ফেলে অন্য এলাকায় গিয়ে দিনের পর দিন থাকতে বলেননি।

তাছাড়া তাবলিগে চিল্লার নামে যা করা হয় তা কোনভাবে ইসলাম সমর্থন করে না। এটা সোজা কথায় বিদাত।

রাসূল বা তার সাহাবীরা জীবন চিল্লা তো দূরের কথা, আধা চিল্লাও দিয়েছেন এমন কোন প্রমাণ নেই।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন ।

অনেকেই বলে ।

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

নরাধম বলেছেন:
আগের পোস্টে আপনাকে একটা টাকা কামানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছি, বাপের বেটা হলে রাজি হোন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বাংলা বুখারি শরিফ ৬৩৯ পৃষ্টা ৭০৫২ নং ১০ ম খন্ড

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

রুসলানোভ বলেছেন: শুধু তাবলিগ না, জামাতও এ দিকে পিছিয়ে নেই।
মহিলাদের এয়ানত (মাসিক টাকা) তোলার নাম দিয়ে পাড়ায় পাড়ায় ঠ্যাং বিক্রির মহড়া দেখলে আফসোস হয়, ইসলামের নাম দিয়ে এভাবে টাকা তুলতে কে বলেছে? কোন দলিলে আছে যে মহিলারা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে ঘুরে টাকা তুলবে? কোন মহিলা সাহাবী করেছে?

মহিলা থাকে বাইরে বাইরে, স্বামী কাজে, আর মেয়েরা ফালতু ছেলেদের সাথে টাংকি মেরে পরে পালিয়ে বিয়ে করে--- এ ধরণের প্রমাণ আছে। (এটা সত্যি ঘটনা)।

ইসলাম হল রাবারের মত। যে যেদিকে পারে টানে, নিজের পক্ষে নিয়ে যায়।

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

আল ইফরান বলেছেন: লেখক থার্টিফার্স্ট নাইটে একটু বেশী খাইয়া ফেলছিলো, তার রেশ এখনো কাটে নাই। :-B :-B :-B

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

বাসার০৪২ বলেছেন: ফাজলামির মাধ্যমে আল্লাহর দ্বীনের ক্ষতি করলে এর পরিণতি দুনিয়াতেই প্রকাশ হয়ে যায়। আবোলতাবোল পোস্ট না দিয়া নিজের কথা ভাবুন। নিজের চরকায় তেল দেন । কাজে লাগবে...

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

বুলবুল আহ্‌মেদ বলেছেন: প্রচুর জ্ঞানে বরপুর পোষ্ট। মনে হয় থার্টি ফাষ্টের রাতে যে মাল খাইছিলো তার রেশ এখনো কাটে নাই্.

রাজারবাগী প্রতারনা সন্মন্ধে জ্ঞান অর্জন করুন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: আপনার অবস্থা জানিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাধ ।
শুধু রাজারবাগী কেন যে কারো প্রতারনা থাকলে জানিয়ে দিতে হইবে ।

১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

মাসুদ সিলেটি বলেছেন: আরব মুবাল্লিগরা এদেশে তাবলীগী কাজ করায় আমরা আজ মুসলমান

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: বর্তমান ছয় উছুলি তাবলিগ যেভাবে করতেছে সেভাবে কি উনারা করেছেন? উনারা ইসলাম নিয়ে পরিপুর্ন জ্ঞান নিয়ে এশেছেন । আর এখন তো এরা ইহাকে মক্তব খানা বানিয়ে দিয়েছে ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: মুবাল্লিগ ও তাবলিগ কত প্রকার তা জানেন কি ?

যারা তাব্লিগ করে তারও জানেনা ।

১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

পূরান পাগল বলেছেন: সরাইলের দালাল কোথাকার।আপনার ভালো না লাগলে কম্বল গায়ে দিয়ে শুয়ে থাকেন কিন্তু এতো চুলকায় কেন????

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: পাগল হয়ে গেলেন নাকি ?
ভাষা ঠিক করেন ।

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

রুসলানোভ বলেছেন: @ মাসুদ সিলেটি:

মুবাল্লিগদের কথা এখানে আসছে না। কথা হল আপনি ইসলামের নাম করে পরিবার থেকে দূরে থাকবেন কোন অজুহাতে?
যাদের কথা আপনি বলছেন তারা তো এদেশে এসে বিয়ে করে সংসারি হয়েছেন। বউ রেখে আরেক জায়গায় পড়ে থাকেন নি।

২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

সরোজ রিক্ত বলেছেন: রিপোর্টেড

২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

বুলবুল আহ্‌মেদ বলেছেন: reported

২২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২

সাগর তীরে বলেছেন: এরা সারাদিন খালি আমলের কথা বলে কিন্তু হারাম হালাল নিয়ে কিছুই কয়না ।

২৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯

এ.ডি.এম শাফী বলেছেন: তিন চিল্লা মানে চারমাসের জন্য তাবলীগে গেলে যদি বউকে পাবলিকে নিয়ে যায় তাইলে মিঃ আবাল আপ্নেই কন,পাঁচ বা দশ বছরের জন্য সৌদি বা দুবাইয়ে রিয়াল কামাইতে গেলে সেই বউরে কিসে নিয়া যাইবো? শিয়াল,কুত্তায়?
ভাবসিলাম আবাল বোধহয় গাছে টাছে ধরে,বাট এখন দেখতাসি সামুতেও অহরহ দেখা যায়!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: মানুষ জীবিকার জন্য নানা যায়গায় যায় উহা দেশে হোক কিম্বা বিদেশে হোক । কিন্তু তাবলীগ যারা করে তারা কোন কারন ছাড়াই মাসের পর মাস পরিবার পরিজন সবাইকে ছেড়ে চইলা যায় নানা প্রান্তে । ইহা কতটুকু যুক্তিযুক্ত ?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: স্বামী বিদেশ থাকলে এক অনুভুতি আর দেশে থাইকা মাসের পর মাস বাইরে থাকলে আর একরকম ।

২৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: নো অফেন্স, একটা প্রশ্ন ছিলো। মহিলা তাবলীগ আছে কি?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাবলীগ ওয়ালা বলতে পারবে । মনে হয় আছে ।

২৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৯

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: মহিলা তাবলিগ আছে তবে সেটা পুরুষ দের সাথে থেকে করতে হয়।পুরুষ রা একটি মসজিদে থাকে আর মহিলারা পাশের কোন বাড়িতে থাকে।ওই বাড়িতে অন্য কোন পুরুষ থাকতে পারবে না।আর মহিলাদের একা একা কোন তাবলিগ নাই।

২৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭

এ.ডি.এম শাফী বলেছেন: কোন কারণ ছাড়াই তাবলীগে মাসের পর মাস??? ভাই একটু চিন্তা করে দেখছেন কি একটা সাধারণ বা খারাপ মানুষ তাবলীগে কিছু সময় দেওয়ার পর তার জীবনে কি আমূল পরিবর্তন আসে? কখনো কি বুয়েট বা মেডিক্যাল অথবা ইউনিভার্সিটির সেই পাগরীধারি যুবকটা কিভাবে এই পাগরীটা ধারণ করলো তা চিন্তা করে দেখেছেন? এরপরও যদি বলেন কোন কারণ ছাড়াই তাবলীগে যায় পাবলিকে তাইলে ভাই আপনাকে আর কিছু বলার নাই!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ইস্লামের কোথাও এমন বলা আছে কি ?

২৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২

নরাধম বলেছেন:
আপনার দেওয়া পূর্বের হাদিসটা মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়েছে। আগের পোস্টে বিস্তারিত লিখেছি। আল্লাহকে ভয় করুন! আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়াত দান করুন, আমিন!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: এখানে আমি একটি মাত্র হাদিস শরিফের প্রমান দিয়েছে দিয়েছি এমন হাদিস শরিফের সত্ততা রয়েছে।

কাদিয়ানি , শিয়া, ওহাবি,আহলে হাদিস সহ সকল বাতিল ফিরকার নাম কোথাও দেওয়া আছে কি ?
লক্ষন বলা হয়েছে ।
সব লক্ষন তাব্লিগ এর মাঝে আছে ।

আর মুল হাদিস শরিফকে অনুবাদ করতে জেয়ে একেক দেশে একেক রকম সিরিয়াল অনুযায়ি করছে । তাই বলে যে হাদিস শরিফ নাই তা তো বলা যাবেনা ।

২৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৪

নরাধম বলেছেন: হাহাহা, আহারে, মানব মন, কোনমতেই নিজের ভুল স্বীকার করতে চায়না! আপনার দেওয়া হাদিস শরীফ কোথাও নেই সেটা কোনমতেই আপনার মানতে ইচ্ছে হচ্ছে না, কেননা সেটা মানলে আপনার নিজে ভুল ছিলেন বা তাবলীগ সম্পর্কে আপনার ধারণা ভুল/মিথ্যা সেটা প্রমাণিত হয়ে যায়, আর সেটা প্রমাণ হলে এতদিন পর্যন্ত আপনার লালিত ধ্যান-ধারণা হঠাৎ প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে যাবে। সেটা খুব কম মানুষই সহ্য করতে পারে, মানুষ তো! নিজের ভুল স্বীকার করার মধ্যে মহত্ব্য না দেকে সে সেটাতে নিজের পরাজয় দেখে, এজন্য সে আল্লাহর কাছেও ভুল স্বীকার করতে পারে না, অথচ আল্লাহ নিয়মিত বান্দাকে তাওবা করার জন্য ডাকেন। রাসুল (সাঃ)-কে কাফেররা বলল, যদি আপনি চাঁদকে দুভাগ করতে পারেন তবে আমরা বিশ্বাস করব আপনি রাসুল, রাসুল (সাঃ) তা করে দেখালেন। কিন্তু তারা তবুও বিশ্বাস করল না, কেননা হাজার বছর ধরে প্রচলিত তাদের ধ্যান-ধারণাকে পেছনে ফেলে নতুন একটা ধারণা গ্রহণ করা খুব কঠিন ব্যাপার ছিল। পশ্চিমে দেখেছি কত খ্রিস্টান লোককে বাইবেল থেকেও যদি প্রমাণ করে দেন আসলে ইসা (আঃ) গড না, একজন প্রফেট, কিন্তু সবকিছু প্রমাণ করার পরও গ্রহণ করতে মন চায় না, মানব মন পরাজয় স্বীকার করাকে নিজের গ্লানি মনে করে, তার ইগোতে লাগে, আপনার যেমন এখন লাগছে। আবু-তালেবের যেমন লেগেছিল ইগোতে, জানত ইসলাম সত্য তবুও লোকে কি বলবে যদি ভাতিজার কাছে পরাজয় স্বীকার করে, এজন্য জাহান্নামের আগুনে জ্বলতেও রাজি ছিল।


খোদার কসম, আপনার এই হাদিস কোন সহীহ হাদিস গ্রন্থে নাই, আপনি যদি বাকিজীবনও এই হাদিস খোঁজার জন্য ব্যয় করেন, কোনদিনই পাবেন না, কারন যে হাদিসের অস্তিত্বই নেই সেটা কেমনে পাবেন? সত্যি বলতে কি এই হাদিসের অস্তিত্ব নেই সেটা বুঝার জন্য হাদিসগ্রন্থ সব খোঁজারও দরকার নেই, যার হাদিস সম্পর্কে সামান্যতম পড়াশুনা আছে সেই জানবে এই হাদিসের অস্তিত্ব নেই। আপনি যেসব লক্ষণ বলেছেন সেসব লক্ষণ নিয়ে কোন হাদিস নেই, থাকা সম্ভবই না, হাদিসশাস্ত্র সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা থাকলে সেটা বুঝার কথা। তাই আপনি যার কাছ থেকে ধোঁকা খেয়েছেন, যে আপনাকে হাদিসটা দিয়েছে, তার বানানো লক্ষণই এই বানানো হাদিসে আছে।

আর কাদিয়ানিরা বাতিল ফিরকা সেটা সবাই একমত, কিন্তু শিয়া, ওহাবী আর আহলে হাদিস এরা বাতিল ফিরকা সেটা আপনার বা আপনি যাদের কাছ থেকে শুনেছেন তাদের বানানো কথা। শুধুমাত্র আল্লাহই জানেন তারা বাতিল নাকি আপনি-আমি বাতিল। কারন তারা কেউ ইসলামের মূল বিষয়বস্তুকে অস্বীকার করে না, যেমনটি কাদিয়ানিরা করে, তারা বলে তাদের নেতা মির্জা গোলাম একজন নবী (নাউজুবিল্লাহ)। আপনি এরকম শিয়া, ওহাবি, আহলে হাদিসদেরকে বাতিল বলে দিলেন তারপর দেখা গেল আসলে এরা বাতিল না, তখন আপনি ক্বিয়ামতের দিন লক্ষ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হবেন। সেদিন বড় কঠিন দিন, এম্নিতেই জবাব দেওয়া অসম্ভব, তারউপর আবার এত লক্ষ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলার অভিযোগ খন্ডানো সম্ভব না। একটু ভাবুন আর আল্লাহকে ভয় করুন।

তাবলীগের বিরুদ্ধে যত ইচ্ছে তত বলুন, যদিও আপনি কোনদিন নিজে তাবলীগে যান নি, তবে রাসুল (সাঃ)-এর উপর মিথ্যা আরোপ করবেন না, এতে বড় ক্ষতির মুখোমুখি হয়ে যাবেন। রাসুল (সাঃ) আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিলে ক্বিয়ামতের দিন বাঁচার কোন পথ পাবেন না। এটা ভুল করেছেন সেটা আমাদেরকে দেখানোর বা বলার কোন দরকার নেই, আপনি শুধু মনে মনে আল্লাহর কাছেই ক্ষমা চান, তাতেই আমি খুশি, আপনি ক্বিয়ামতের দিন ক্ষতির সম্মুখীন হোন সেটা আমি চাইনা।

যাই হোক, আল্লাহ আপনাকে আর আমাকে দুজনকেই হেদায়াত দান করুন, আমিন! ভাল থাকুন।

২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩১

নরাধম বলেছেন:
ইস্লামের কোথাও আসলে তাবলীগের লোক যেভাবে করে সেভাবেই দাওয়াত দিতে হবে সেটা বলা নেই। আর তাবলীগেও বলে এটাই একমাত্র পথ না, যে কোন গ্রহণযোগ্য পদ্ধতিতেই দাওয়াতের কাজ করা যায়। তবে দেখুন ইসলামের কোথাও কিন্তু মাদ্রাসায় যেভাবে মুফতি হয়, মুহাদ্দিস হয়, আলিম পড়ে সেসবও বলা নাই। কোন সাহাবা এসব করেননি। তাদের কে্য ১২-১৪ বছর মাদ্রাসায় গিয়ে আলেম হোননি। কিন্তু ইসলামের এলেম হাসিল করার কথা বলা হয়েছে, সেটার উপর অপরিসীম গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। কিন্তু কোন পদ্ধতিতে এলেম হাসিল করতে হবে সেটার কোন নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে যে কোন বৈধ উপায়েই এলেম হাসিল করা যাবে। কিন্তু প্রচলিত মাদ্রাসায় গিয়ে একটা সিস্টেমের মধ্যে থেকে যদি ১২-১৪ বছর ধরে এলেম হাসিল করা হয় তাতে ব্যাপারটা একটা পদ্ধতিগতভাবে সহজ হয়, এজন্যই এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। সবসময়ই এই পদ্ধতি ছিল তা তো না। অন্যান্য সময় অন্যান্য পদ্ধতই ছিল, সেসময়ের জন্য সেসব পদ্ধতি ঠিক ছিল, ভাল ছিল। কিন্তু এখনও মাদ্রাসায় গিয়েই শুধুমাত্র এলেম হাসিল করতে হবে তা তো না, অন্যান্য বৈধ উপায়ে, যেমন বাসায় উস্তাদ রেখেও এলেম হাসিল করা যাবে।

তেমনি ইসলামে দাওয়াত দিতে বলা হয়েছে, কিন্তু কিভাবে দিতে হবে সেটার দিকনির্দেশণা দেওয়া হয়নি। তাই যে কোন বৈধ উপায়ে দাওয়াত দেওয়া যাবে। তাবলীগের মেহনত একটা পদ্ধতি মাত্র, একমাত্র পদ্ধতি না। আরো অনেক বৈধ পদ্ধতি আছে, সেসবের যে কোন একটা অনুসরন করলেই হবে। কিন্তু মাদ্রাসায় গেলে যেমন এলেম হাসিলের মেহনত একটা সিস্টেমের মধ্যে আসে, তেমনি তাবলীগের জামাতে গেলে দাওয়াতের মেহনতটা একটা সিস্টেমের মধ্যে আসে, অনেকের জন্য সহজ হয়ে যায় ব্যাপারটা, সেজন্য অনেকে এই পদ্ধতি অনুসরন করে। কিন্তু আপনার ভাল না লাগতে পারে সেই পদ্ধতি, তাতে সমস্যা নেই, আপনি আপনার যে বৈধ পদ্ধতি ভাল লাগে সে পদ্ধতিতে দাওয়াত দেন, শুধু অন্যদের নামে মিথ্যা এবং বানোয়াট কথা বলবেন না, তাহলেই হল। তাবলীগের মুরুব্বীরা কোনদিন বলেননি যে তাবলীগই একমাত্র পদ্ধতি বরং তারা সবসময়ই বলেছেন এটা অনেকগুলার মধ্যে একটা পদ্ধতি। দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি ভিন্ন হলেই যদি তাদের নামে কুৎসা ছড়ান তাহলে শুধু শুধু ভুল বুঝাবুঝি বাড়বে আর আখেরে মুসলমানদেরই ক্ষতি হবে, ইসলামেরই ক্ষতি হবে। সত্যি বলতে কি তাবলীগে আপনি কোনদিন যাননি বলেই তাদের সম্পর্কে আপনার এত খারাপ ধারণা, আমি অনুরোধ করব সুযোগ হলে ১দিন বা কয়েক ঘন্টা তাদের সাথে বসার জন্য, দেখুন তারা খারাপ কিছু করছে কিনা, যদি প্রশ্ন থাকে সরাসরি কাকরাইলে গিয়ে মুরুব্বীদের কাছে জিজ্ঞেস করুন, কিন্তু আপনাকে তাবলীগের পদ্ধতিই অনুসরন করতে হবে এরকম দিব্যি কেউ দেয়নি।

৩০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

সাখাওয়াত০২ বলেছেন: ইসলাম তর বাপের কিনা সম্পদ নাকি রে বলদ। তুই যা করবি তাই ইসলাম আর অন্যরা যা করে তাই বিদআত? তর উপরে অহি নাজিল হয় নাকি ছাগু।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ভাইজান , শিতে মাথা খারাপ হয়ে গেলো নাকি ?

৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

জামিল হাসান বলেছেন: নরাধম যে কথা গুলি বলল অইটার উত্তর দে পেইড ব্লগার

৩২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৩

রাতুলবিডি২ বলেছেন: @ নরাধম , আপনি রাজারবাগীরে বুঝানোর চেষ্টা করছেন?????????????

৩৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭

আশফাক সুমন বলেছেন: আপনি বিভ্রান্ত।
আল্লাহ পাক হেদায়েত দিন । আমিন

৩৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

সামিউল ওয়াকিল তমাল বলেছেন: তোর সমস্যা কি গেলে ? এতো চুলকায় কেনো ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.