নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্বেলে দাও সন্ধ্যাবাতি

জীবন গঠনে নিজেস্ব প্রতিক্রিয়ার দায় বেশি, ঘটে যাওয়া ঘটনার ভূমিকা সামান্য।

সন্ধ্যাবাতি

...

সন্ধ্যাবাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি যেভাবে ভালোবাসি

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৩৫

গল্প, উপন্যাস আর সিনেমায় থাকে, প্রথম দেখাতেই শ্বাসরুদ্ধকর অনুভূতিটা হয়। তারপরে কয়েকরাতের ঘুম উধাও। ব্যাপক অস্থিরতা। এদিক সেদিক ঢুঁ মেরে খোঁজ খবর নেয়া। এবং সোজা প্রেম নিবেদন। একে বলে প্রথম দেখায় প্রেম। আমার নিজের বুঝে আসে না সে কি করে হয়, কিন্তু প্রথম দেখায় প্রেমটা নিশ্চয়ই কুচ্ছিত কারো সাথে হয় না। শ্বাসরুদ্ধ করে দেয়ার মত সুন্দর হতে হয়। অনেকেই যেহেতু এই প্রেমাভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন, তাই আমি ধরে নিচ্ছি, সত্যি সত্যিই প্রথম দেখায় প্রেম হয়। শর্ত একটাই, প্রেমের বস্তুকে সুন্দর হতে হবে।



আবার কারো গান শুনে, কবিতা পড়ে, আঁকা ছবি দেখে কিংবা নাচ দেখে ফিদা হওয়ার ঘটনাও বিরল না। 'এ বিউটিফুল মাইন্ড' এ জন ন্যাশ একজন অসামাজিক গণিতবিদ। ছোট্ট শিশুটাকে ভুল করে বাথটাবে কল ছেঁড়ে দিয়ে চলে যান, এমন একজন মানুষ। অথচ, তাঁরও উথাল পাথাল প্রেমে পড়ে যান একজন রূপবতী। তাঁর স্ত্রী পুরা একজীবন এই মানুষটার পাশে পাশে থেকেছেন, প্রবল মমতায়, ভালোবাসায়। বাহ্যিক সৌন্দর্যের কিচ্ছুটি নেই, কিন্তু গান, নাচ, গণিত, অভিনয়, লেখালেখি, বিতর্ক, কবিতা, ক্রিকেট কিংবা টেনিস--সৃষ্টিশীল কিছুতে বাড়াবাড়ি রকমের ভালো কাউকে দেখলে আকর্ষনটা টের পাওয়া যায় ভিতরে। আমরা, মানুষেরা সৃষ্টিশীলতা ভালোবাসি।



শরৎচন্দ্রের নায়িকাদের খুব সুন্দরও হতে হতো না, কিছুতে বাড়াবাড়ি ভালোও হতে হতো না। কিন্তু পিঁড়ি পেতে পাখার বাতাস করতে করতে খাওয়াতে জানতে হতো, মায়াবতী হতে হতো। আর এভাবেই ভালোবাসা হয়ে যেত। কেউ আমাদের ভালোবাসছে, মমতা ঢেলে দিচ্ছে, আমাদের খারাপ থাকায় উদ্বিগ্ন হচ্ছে--এই উদ্বেগ, মমতা আর ভালোবাসার প্রকাশ পাখার বাতাসেই হোক, কিংবা পাড়ার বখাটে ছেলেটাকে মাইর দেয়ার মাধ্যমেই হোক, আমাদের ভিতরটা ছুঁয়ে যায়। আমরাও কখন যেন ভালোবাসতে শিখে যাই।



কাউকে ভালোবাসার পিছনে কারণগুলো মোটামোটি এই তিনটার যে কোন এক ভাগে ফেলা যায়। প্রথম দৃষ্টিতে ভালোবেসে ফেললে, ভালোবাসার ঘোলাটে দৃষ্টিতে রূপ শুধু বেড়েই চলে। সৃষ্টিশীল মানুষের সৃষ্টিশীলতা যত দেখা হয়, ততই ভালো লাগে। মায়াবতীর মায়ার নেশা ধরে যায় খুব সহজেই। শুধু প্রেম প্রেম খেলার জন্য না, যে কোন বন্ধুত্বের ভিত্তিও এই তিনটার একটা।



ভালোবাসি আমি এই তিনটা কারণেই, কাউকে সবগুলো মিলিয়ে মিশিয়ে, কাউকে যে কোন একটা কারণে।



আর যিনি সৌন্দর্যের স্রষ্টা, নিজে সবচেয়ে সুন্দর? ডিকশনারীর সবগুলো অর্থে সুন্দর?

সবচাইতে বেশি সৃষ্টিশীল?

ভালোবাসতে জানেন সবচেয়ে বেশি? আমাকে একদম আলাদা করে খুব ভালোবাসেন? মায়াজালে ঘিরে রাখেন?



তাঁকে ভালোবাসবো না?



যখনই তাঁর সৌন্দর্যের একটু আভাস পাই, অপরিসীম সৃষ্টিশীলতার অল্প একটু দেখি, তাঁর মমতার সাগরে ডুবি, তখনই তাঁর উথাল পাথাল প্রেমে পড়ে যাই। প্রতিবার নতুন করে।



সমস্যা একটাই। প্রেম আর ভালোবাসার যত্ন নিতে হয়। যাকে ভালোবাসেন, তার থেকে অনেক দূরে থেকে, চব্বিশ ঘন্টায় একবারও তার কথা না ভেবে দেখবেন, তার গান হোক কিংবা ক্রিকেটই হোক, সব কিছু থেকে চোখ বন্ধ করে রেখেন, কিংবা মমতামাখা হাত থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে দেখবেন, ভালোবাসা ফিঁকে হতে খুব বেশি সময় লাগবে না। শর্ত একটাই, তার সাথে মনে মনে বা জোরে সোরে, কোন ভাবেই সময় কাটানো যাবে না। এক বছর এই নিয়ম মেনে আমার কাছে এসে বলুন, তাকে ঠিক আগের মত ভালোবাসেন, আপনাকে আমি একটুও বিশ্বাস করব না।



আল্লাহ সব চাইতে বেশি সুন্দর, সৃষ্টিশীলতার স্রষ্টা তিনি মমতায় চুবিয়ে রাখেন আমাকে, আপনাকে, আমাদের। চোখগুলো খোলা রাখলেই বৃষ্টি কিংবা সাগরের ঢেউয়েশ, নিজেতে কিংবা অন্য কারো চোখে, সব, স-অ-ব কিছুতে তাঁর সৌন্দর্য, সৃষ্টিশীলতা আর মমতার ছাপ দেখা যায়। তাঁকে আরও বেশি ভালোবাসতে শিখে ফেলা যায়। তাঁকে নিয়ে যত বেশি ভাবা হয়, তাঁর সাথে মনে মনে কিংবা জোরে সোরে যত সময় কাটানো হয়, ভালোবাসাটা একটু একটু করে গাঢ় হয়ে বুকে জায়গা করে নেয়। তাঁর কথা না ভাবলে, কিংবা তাঁর সাথে সময় না কাটালে খুব অস্থির লাগে। যেই মুহূর্তে তাঁর কাছাকাছি যাওয়া হয়, সেই মুহূর্তে সবটুকু দুশ্চিন্তা আর অস্থিরতা হুট করে উধাও হয়ে যায়। ভালোবাসা, স্বস্তি আর প্রশান্তিতে বুক ভরে যায়।



আমি এভাবেই ভালোবাসি, ভালোবাসাকে বাড়তে দেই।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +২৫/-১০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৪২

এম.এ.হামিদ বলেছেন: ধর্মে কি প্রাক বিবাহ পেরেম করন এলাউড, আর এসব ভালোবাসা বাড়ানো এলাউদ পুরুষের প্রতো

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৪৫

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হামিদ ওরফে আইজুদ্দি কি আমার লেখা পড়েছে?
আল্লাহ পুরুষ না। আর তুমি তোমার মাকেও ভালোবাসো, ভালোবাসার কথা শুনলেই বিবাহের চিন্তা চলে আসলে তো সমস্যা।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৪৬

স্নোবল বলেছেন: কি সৌভাগ্য আমার! পেজ অপেন করতেই দেকি আমাদের সন্দাবাতির পুস্ট!

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৪৬

নিলা বলেছেন: Khub sundor likhechen. Khub valo laglo. +
Amader majhe jei valobasa ta sristi hoy eke poorer jonno….eta hoyto ekta moh theke o suro hoy….abar sei valobasa ta besi din thakeo na. tobe bidhatar valobasa amader jonno kono ongshe kom noy……….joto vul kori joto onnay kori na keno unar kachei amader asroy thake. Sei sristikortar kache khoma chai, asroy chai, r jai sara jibon jeno bissash r respect ta tikiye rakhte pari. Amin

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৪৮

এম.এ.হামিদ বলেছেন: আল্লাহর প্রতি যে ভালোবাসা সেটা তো পারলৌকিক কারনে, সেটারে কি ভালবাসা কয়া যায়। আর মার প্রতি ভালোবাসা তোমার এ থিওরী তে কাম করবেনা "তার সাথে মনে মনে বা জোরে সোরে, কোন ভাবেই সময় কাটানো যাবে না। এক বছর এই নিয়ম মেনে আমার কাছে এসে বলুন, তাকে ঠিক আগের মত ভালোবাসেন, আপনাকে আমি একটুও বিশ্বাস করব না। "

আর প্রথম চার প্যারাগ্রাফ তো নারী পুরুষের ভালোবাসা মনে হইল

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:৩৩

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমাদের ভালোবাসার বেসিক ব্যাপারগুলো এক। এই তিনটার একটাও না থাকলে আমি কাউকেই ভালোবাসতে পারবেন না, নারী পুরুষের ভালোবাসাও না, মা-সন্তানের ভালোবাসাও না, আবার বন্ধুত্বের ভালোবাসাও না। পরলৌকিক জীবন যেখানে বাস্তবতা, এই সবগুলা ব্যাপার যেখানে সত্য, সেখানে সেটাকে ভালোবাসা বলা যাবে না কেন? একজন মানুষের যতগুলো ডাইমেনশন, আমাদের ভালোবাসার ডাইমেনশন তত বেড়ে যায়। স্রষ্টার ডাইমেনশন অসংখ্য, স্রষ্টা প্রেমের ডাইমেনশনও অসীম।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৫৬

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন আপনি। লেখার মধ্যে পাঠকদের ধরে রাখার মত কিছু না থাকলে মানুষ খুব একটা পড়েনা কিংবা হাফওয়ে'তে গিয়ে পড়া বন্ধ করে দেয় কিন্তু আপনার এই লেখাটিতে সেটা ছিলো....তাই পড়তে পড়তে একদম শেষ লাইনেও এসে মনে হচ্ছিল আরো কিছু আছে...। অসাধারন....+
লেখা চলিয়ে যান।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:১৫

সমালোচনাকারী বলেছেন:
ঢাকায় থাকতে দেখতাম মারদাসার হুজুর রা হামদ নাত গাইতো......হিন্দি ফিল্মের সুরে...ওয়াজ আর ইসলামি জলসার আহবানে বাজানো এইসব ক্যাসেটের আওয়াজে হেসেই যেতাম বন্ধুরা মিলে। এইসব গানে হুজুরদের একসাথে দুকাজ হৈয়া যাইতো......হিন্দি গানটা ও গাওয়া হৈয়া যাইতো আর সাথে সাথে ধরমের কাজটাও হইয়া যাইতো.........


হিন্দি সিনেমার গান শুইনা আর কপোত কপোতির প্রেমলীলায় বরননা আর ডেপিকশনে ভরপুর গল্প নাটক পরে/ মুভি দেখে খোদার প্রেম জাইগা উঠা বা খোদার প্রেমের গান গাওয়া সত্যি প্রশংসসার দাবী রাখে......

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:৩৯

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: মন্তব্যের আগা মাথা বুঝলাম না। একবার বলছেন হামদ নাত, আরেকবার বলছেন হিন্দী সিনেমার গান। এলার্জিটা কিসে, স্রষ্টা প্রেম থেকে গান গাওয়াতে নাকি ল্যাক অফ অরিজিনালিটি? পরেরটা হইলে, ঠিক আছে।

সব সুন্দর জিনিসই যদি স্রষ্টার সৃষ্টি হয়ে থাকে, তাইলে ভালোবাসাটা স্রষ্টার সৃষ্টি হতে সমস্যা কই? এভাবে দেখলে, কোথাও ভালোবাসা দেখলে স্রষ্টা প্রেম উথলে পড়বে সেটা অতটা আশ্চর্যনক মনে হবে না।

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:০৬

ত্রিভুজ বলেছেন:

আপনি অসাধারন লিখেন... আগেও অনেকবার বলেছি.. আবার বললাম...

+ প্রিয় পোস্টে গেল!

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:২৮

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো........শেষ লাইনটা পড়ে মনে হলো আরো বুঝি লেখার আছে কিছু।
"আমি এভাবেই ভালোবাসি, ভালোবাসাকে বাড়তে দেই।"
এই লাইনটা দিয়ে একটা কবিতার শুরু হ'তে পারে।
সত্যি দারুন।ভালো থাকবেন।শুভেচ্ছা।

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:৩০

!গন্ডার বলেছেন:
মাইনাস

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৭:০৬

এম.এ.হামিদ বলেছেন: বাত্তি এবার ভালবাসার কোয়ালিফীয়ার নিয়া লাগসো। ভালো বেশ ভালো। কোয়ালীফায়ার দিয়া ভালোবাসা। আর কি কমু

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৭:৩২

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমরা বাবা মাকে ভালোবাসি, ভাই বোনকে ভালবাসি। ভালোবাসাটা এত সহজাত, জন্ম থেকেই হয়ে আসে, অভ্যস্ততা থেকে, যে আমরা ঠিক আলাদা করে বুঝি না ভালোবাসার কারণটা কি। কিন্তু দু'জন সম্পূর্ণ অচেনা মানুষের মধ্যে হঠাৎ ভালোবাসা হয়ে যাওয়াতে বুঝা যায়, আমরা কি জন্য ভালোবাসি। সেজন্যই সেই উদাহরন টানা। স্রষ্টাকে আবিষ্কার করতে হয়, তারপরে ভালোবাসতে হয়। ভালবাসাটা আমাদের মানুষ হৃদয়ে একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করবে। এই তো!

১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১০:২৬

মাহবুব সুমন বলেছেন: সুন্দর লেখনি

১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১০:৪০

টংকেশ্বরী বলেছেন: lekha ta valo- kintu j agroho nie porte suru korechilam, seta ses porjonto thaklo na. ( porolowkik kichu nie esecho to, tai). keno tomra khub shadharon kore kichu likhona- khub sadharon kotha- Kebol abstract bisoi nie alochona !

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:১০

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: স্রষ্টার ভালোবাসাবাসিতে এবস্ট্রাক্ট কিছু নেই, সব চেয়ে বড় বাস্তবতা যে। ভালোবাসার এবসুল্যুট ফর্ম, যেটাতে কোন ভুল হওয়া হওয়ি নেই। এটাই খুব সাধারন, খুব সহজাত। খুব জাগতিক।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:২০

কালপুরুষ বলেছেন: খুব ভাল লিখেছিস। সবাই এমনটা লিখতে পারেনা।

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৫২

কতবতবকতকত বলেছেন: প্রিয় পোস্টে এড আর প্লাস। আমার মনে পড়ে না ব্লগে এমন চিন্তাশীল আর পবিত্র লেখা আগে কখনো পড়েছি কিনা। অদ্ভুত! আপনি যে অমৃত সূধা খুঁজে পেয়েছেন সেটা তাঁর পক্ষ থেকে অমূল্য এক উপহার। যা সবাইকে দেয়া হয় না। আপনার কাছ থেকে এধরনের আরো লেখা আশা করছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:৩৩

তারেক বলেছেন: এ বিউটিফুল মাইন্ড ডাউনলোড করছি। সময়ের অভাবে দেখা হয় নাই। পেইন্টেড ভেল ছবিটা দেখতে পার।
ভালবাসা একটা ভয়াবহ জিনিস। । তাই এব্যাপারে কোন কথা না বলাই ভাল।

১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২৩

ফারজানা মাহবুবা বলেছেন: জটিল বিষয়! :) :) বড়ই বড়ই জটিল! :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:২১

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হি হি হি

১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৪৩

পলাশ রহমান বলেছেন:

ভালোবাসা সত্যিই সুন্দর।

২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:০০

মৃন্ময় আহমেদ বলেছেন: ভালো লাগলো।। খুব সত্য কথা বলেছেন।।
আর যে তার সৃষ্টিকর্তাকে ভালোবাসতে পারে না, সে অন্য কাউকে কেমন করে ভালোবাসবে!!!
ঈশ্বর তো ভালোবাসাকে কতো সহজ করে দিয়েছেন, তবুও মানুষ ভুলে যায়... তাঁর সৃষ্টিকে ভালোবাসলেই তিনি খুশি হন। তবুও শুধু লড়াই, হানাহানি.. কখনো ধর্ম, কখনো বা বর্ণ...

২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৩:৫০

ফারহান দাউদ বলেছেন: ভাবার ১টা নতুন ডাইমেনশন পাওয়া গেল।

২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:২৩

মৎসকন্যা বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে।

২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:২৭

কণা বলেছেন: হুমম.... অসাধারণ লিখেছেন...

২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

বৃত্ত বলেছেন: চমৎকার! আল্লাহকে ভালোবাসতে জানতে হয় আসলে। গভীরভাবে আল্লাহকে উপলব্ধি করতে পারলে, কোন সমস্যাই আর সমস্যা থাকে না। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি। আর কেউ যদি আমায় বলে আল্লাহকে বিশ্বাস কর কীভাবে, সোজা বলব, হাতে নাতে প্রমাণ পেয়েছি। আমি প্রার্থনা করেছিলাম, তাঁকে ভালোবেসেছি, তাঁকে বলেছি আমার সব কথা, তিনি আমার সমস্যার সমাধান করে দিলেন। আমার প্রার্থনা কবুল করলেন। ঠিক যে রাতে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলাম, তার পরদিনই ফলাফল পেয়ে গেলাম। এভাবে পরপর দু'বার। এখন আমাকে যে যত যা-ই বলুক, আল্লাহকে ভালো না বেসে আর থাকতে পারি না!
অনেক বিষয় বহির্ভুত কথা বলে ফেললাম।
সরি:(
লেখাটায় +++

২৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:৩৫

মাহবুবা আখতার বলেছেন: আসলে যে ভালবাসাটা কি তা বোধহয় স্রষ্টা ছাড়া কেউ জানে না।
আমার মনে হয় বিশ্বের ৯০ ভাগ ভালবাসা স্রষ্টা নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন। বাকিটার কোটি কোটি ভাগের এক ভাগ করে আমরা প্রত্যেকে পেয়েছি। সেটাও অনেক বেশি।
এত বোধহয় দরকার ছিল না...........
কিংবা হয়ত কে জানে.........
দরকার থাকলে থাকতেও পারে।
(বুঝিনা এইসব.... প্র্যাকটিক্যাল অভিজ্ঞতা নাই :( আই মিন ভালবাসা দেবার। পেয়েছি তো কম না... প্রতিনিয়তই পাই.....)

২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:৪৩

নরাধম বলেছেন: ফালতু লেখা। প্রেমিক-প্রেমিকার ভালবাসার সাথে স্রষ্টা-সৃষ্টির ভালাবাসা এক জায়গায় নিয়ে এসে জগাখিচুরী টাইপ লেখা। আর কেউ কেউ দেখি এই ফালতু লেখা না পড়েই লেখিকার নাম দেখেই প্রশংসা করে গেছেন।

বিউটিফুল মাইন্ডের বাস্তব কাহিনী ভিন্ন। ন্যাশ সাহেবকে তার স্ত্রী ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। পরে নোবেল পাওয়ার পর ফিরে এসেছিলেন। মুভিতে লোকজন পছন্দ করবেনা ব্যাপারটা তাই চিত্রায়িত হয়নি ব্যাপারটা।

পড়ে, শুনে, বুঝে মাইনাস দিলাম। এরকম ফালতু লেখায় মাইনাস থেকে আরো খারাপ কিছু দেওয়ার থাকেনা, নাহয় সেটাই দিতাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৬:৫৪

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ন্যাশের স্ত্রী তাকে ছেড়ে ছিল মাঝে মাত্র এক বছর, নোবেল প্রাইজ পাওয়ার আগেই চলে এসেছিল।
আপনার থেকে মাইনাস না পেলেই ভড়কে যেতাম! সত্যিই! বই পড়তে চাই এর আরএমজি সংক্রান্ত বিকৃতি ভুলি নি যে। আপনি যে বিশাল বোদ্ধা তা তখন থেকেই জানি! :)

২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:১৮

ঘাতক বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৪

কৌশিক বলেছেন: তুমি সুস্থ্য হয়ে ওঠো।

২৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৩১

বিবর্তনবাদী বলেছেন: প্রেম আর ভালোবাসার যত্ন নিতে হয়।

আমরা, মানুষেরা সৃষ্টিশীলতা ভালোবাসি। [/si

খুব খুব খুব ভাল লাগল!!!!!!!!!

৩০| ১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৩৭

অহনা বলেছেন: দারুণ!

৩১| ২৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৩২

সারিয়া তাসনিম বলেছেন:

অনেক পরে পড়লাম , আরো পড়বো , তাই প্রিয় পোস্টে রেখে দিলুম ।

৩২| ২৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:০২

শাব্বির আহমদ বলেছেন: বেশি অসাধারণ হয়ে গেছে। কি বলব মাথায় আসছে না। কারণ এত বেশি অসাধারণ লেখা পড়ে মাথা আউট হয়ে গেছে। আল্লাহ প্রতি আপনার ভালবাসা আল্লাহ কবুল করুন।

৩৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৯

জহির আহমেদ বলেছেন: নরাধম বলেছেন: ফালতু লেখা। প্রেমিক-প্রেমিকার ভালবাসার সাথে স্রষ্টা-সৃষ্টির ভালাবাসা এক জায়গায় নিয়ে এসে জগাখিচুরী টাইপ লেখা। আর কেউ কেউ দেখি এই ফালতু লেখা না পড়েই লেখিকার নাম দেখেই প্রশংসা করে গেছেন।

বিউটিফুল মাইন্ডের বাস্তব কাহিনী ভিন্ন। ন্যাশ সাহেবকে তার স্ত্রী ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। পরে নোবেল পাওয়ার পর ফিরে এসেছিলেন। মুভিতে লোকজন পছন্দ করবেনা ব্যাপারটা তাই চিত্রায়িত হয়নি ব্যাপারটা।

পড়ে, শুনে, বুঝে মাইনাস দিলাম। এরকম ফালতু লেখায় মাইনাস থেকে আরো খারাপ কিছু দেওয়ার থাকেনা, নাহয় সেটাই দিতাম।

৩৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: সুপার্ব! সোজা প্রিয়তে !

৩৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৫২

বৃষ্টিধারা বলেছেন: এরকম করে সবাই লিখতে পারে না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.