নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হারিয়ে গেছি...

আমি একজন স্বপ্নবাদী।স্বপ্নের কথা বলি।আমার স্বপ্ন,চারপাশের মানুষের স্বপ্ন... ....কখনো কখনো অনেকের স্বপ্ন নিজের বলে মনে হয়।আমি সবার স্বপ্নের কথাই বলার চেষ্টা করি।

স্বপ্নকথক

নিক- shopnokothok পাসওয়ার্ড- ৮৯৩২৪৪ দয়া করে আমার লেখাগুলো মুছবেন না, আর পাসওয়ার্ড চেন্জ করবেন না। ধন্যবাদ। আমি একজন কথক, স্বপ্নকথক।

স্বপ্নকথক › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন বজলুল হুদা

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৩





চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলাধীন অন্তর্ভুক্ত একটি শান্ত, পরিশিলিত গ্রাম "হাটবোয়ালিয়া"। সেই গ্রামে জন্ম হয়েছিলো এক ভয়ংকর খুনীর, নাম যার বজলুল হুদা। পিতা ছিলেন মরহুম ডাক্তার রিয়াজ। তার চার ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে মেজর (অব.) বজলুল হুদা সেজ। বড় ভাই কামরুল হুদা ঢাকা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান। বর্তমানে তিনি কুষ্টিয়া শহরে বসবাস করেন। মেজ ভাই নাজমুল হুদা সাবেক সচিব। তিনি ঢাকায় বসবাস করছেন। ছোট ভাই নুরুল হুদা ডিউক প্রভাতী ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরি করেন। বড় বোন কোহিনুর বেগমের বিয়ে হয়েছে গাংনী উপজেলার বাওট গ্রামের সাবেক প্রধান শিক্ষক আকবর আলীর সাথে। ছোট বোন লিজা হুদা স্বামীর সাথে ঢাকাতে বসবাস করেন। মেজর (অব.) বজলুল হুদা নারায়ণগঞ্জে বিয়ে করেন। স্ত্রী নাফিজা বেগম ছোট মেয়ে আনিকা হুদাকে নিয়ে ঢাকায় পিতার বাসায় থাকেন। আর বড় মেয়ে হেলেন হুদা আমেরিকায় বসবাস করছেন।



মেজর (অব.) বজলুল হুদার চাচাতো ভাইয়ের ছেলে রফিকুল হুদার ভাষ্যমতে, বজলুল হুদা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। দেশে যুদ্ধ শুরু হলে তিনি পাকিস্তান আর্মি থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তখন তিনি ক্যাপ্টেন ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পরে চাকরিতে যোগদান করেন এবং পরবর্তীতে মেজর হন। তার পৈত্রিক নিবাস আলমডাঙ্গার হাটবোয়ালিয়ায় হওয়া সত্বেও জন্মস্থান গাংনী উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষা হওয়ায় মেহেরপুরের গাংনী এলাকায় তার আধিপত্য বিস্তার লাভ করে। তার রাজনীতি হয়ে পড়ে গাংনী কেন্দ্রিক।



বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর মেজর (অব.) বজলুল হুদা আত্মগোপন করেন। ১৯৮৬ সালে আওয়ামী লীগের এমপিরা পদত্যাগ করলে পার্লামেন্ট ভেঙে যায়। সাবেক রাষ্ট্রপ্রতি হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের সাথে আঁতাত করে তিনি এলাকায় ফিরে আসেন। শর্তানুযায়ী ১৯৮৮ সালে পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে গাংনী আসনে এমপি নির্বাচিত করানো হয় মেজর (অব.) বজলুল হুদাকে। এরশাদ সরকারের পতন পর্যন্ত তিনি ফ্রিডম পার্টির একমাত্র এমপি হিসেবে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলা ও গাংনী এলাকায় শাসন শোষণ করেছেন।



১৯৮৮ সালে তার নির্বাচনী জনসভায় গাংনী বাসস্ট্যান্ড শহীদ রেজাউল চত্বরে কয়েক শ জনতার সামনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার কথা স্বীকার করে বলেছিলেন এদেশে শেখ মুজিব হত্যার বিচার সেই দিন হবে যেদিন আমার হাতের তালুতে লোম গজাবে। পাতানো নির্বাচন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বর্জন করে। মেজর (অব.) বজলুল হুদা গাংনী ও ঢাকার ১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। গাংনী আসনে তার প্রতিদ্বন্দী ছিলেন জাতীয় পার্টির জালাল উদ্দীন এবং কুষ্টিয়ার মিরপুরের আব্দুস সামাদ জাসদ (রব) থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ভোটাররা নির্বাচন বর্জন করলেও বামন্দী, রামনগর ও বাদিয়াপাড়া গ্রামের জনগণ ভোট কারচুপি প্রতিরোধ করেন। জনতার প্রতিরোধে ফ্রিডম পার্টির কর্মীরা অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয়। এসময় পুলিশের হাতে একজন ফ্রিডমকর্মী অস্ত্রসহ ধরা পড়ে। ভোট গণনা না করেই সমঝোতার মাধ্যমে ঢাকার ওই আসনটি জাতীয় পার্টির প্রার্থী এবং গাংনী আসনে বজলুল হুদাকে এমপি ঘোষণা দেয়া হয়। নির্বাচনের পর ফ্রিডম পার্টি ও এর অঙ্গ সংগঠন ছাত্রমৈত্রী অস্ত্রের মহড়া দিয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।



শেষ পর্যন্ত বিচার হলো। মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলো, ফাঁসি কার্যকরও হলো। কিন্তু তার হাতের তালুতে লোম গজিয়েছিলো কিনা জানা যায়নি।






তার হাটবোয়ালিয়াস্থ পৈতৃক ভিটায় বলতে গেলে কেউই থাকে না। পুরাতন একটি ঘরের সামনে সাইনবোর্ড টানানো আছে "রিয়াজ ডাক্তার ফাউন্ডেশন" নামে। জরাজীর্ণ ভবনে একটি পরিবার ভাড়ায় থাকে। গতবছর যখন দেখতে যাই সেই ঘৃণ্য পশুর জন্মস্থান, ভাড়াটিয়া জানান, ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এলাকার গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বৃত্তি দেয়ার সময় পরিবারের অনেকেই বাড়িতে আসেন। বাকি সময়ে পরিবারের কেউই বাড়িতে থাকেন না।এলাকার সাধারণ মানুষ মেজর হুদা এবং তাদের পরিবার সম্পর্কে ভয়ে মুখ খুলতে নারাজ।



লাশ দাফন করতে দিচ্ছেনা স্থানীয় জনগনঃ মাত্র কথা হলো বাড়িতে। আম্মু (দৈনিক সংবাদের জেলা রিপোর্টার ছিলেন ১০ বছর) জানালেন, বজলুল হুদার লাশ দাফন করতে দেয়া হচ্ছেনা হাটবোয়ালিয়া গ্রামে। স্থানীয় জনগনের ভাষ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনির লাশ এ এলাকায় দাফন করলে এলাকা কলঙ্কিত হবে। নরপশু ঘাতক খুনির লাশ বোয়ালিয়াবাসী কখনও এ এলাকায় দাফন করতে দেবে না। তবে পুলিসহ ও RAB পাহারায় মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় লাশ দাফনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সেখানেও চলছে চরম প্রতিরোধ। জনগন বলছে, জাতির শত্রুর লাশ গাংনী এলাকায় দাফনের কোনো রকম সুযোগ দেয়া হবে না।



দীর্ঘদিন পর রায় কার্যকর হওয়ার শেষ প্রান্তে এসে বজলুল হুদার ফ্রিডম পার্টি সম্পর্কে গাংনী আবারও আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +২২/-১৪

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লাশ দাফন করতে দিচ্ছেনা স্থানীয় জনগনঃ
জীবিতাবস্থায় ভয়ে মুখ খোলে নি এবং মৃদেহের উপর ক্ষোভ ঝেড়ে কী লাভ?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৬

স্বপ্নকথক বলেছেন: তাদের পরিবার ঐ এলাকায় প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে মানুষ মুখ খুলতে চায়নি। সাধারণ জনগন ঠিকই ঘৃণা করে এদের।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৭

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: স্থানীয় জনগনঃ
জীবিতাবস্থায় ভয়ে মুখ খোলে নি এবং মৃদেহের উপর ক্ষোভ ঝেড়ে কী লাভ?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩০

স্বপ্নকথক বলেছেন: তাদের পরিবার ঐ এলাকায় প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে মানুষ মুখ খুলতে চায়নি। সাধারণ জনগন ঠিকই ঘৃণা করে এদের।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩১

সবার প্রিয় বলেছেন: আরে আমি জানিতো। আর তোর তো এলাকার লোক, তুই তো জানবিই।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৩

স্বপ্নকথক বলেছেন: আমি আর তুই জানলেই হৈব? সবারই জানা প্রয়োজন।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৫

অনিগিরি বলেছেন: View this link

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৬

স্বপ্নকথক বলেছেন: নাইরে ভাই।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৮

সাপ্নিক বলেছেন: ভাই, এটাই পাপের শাস্তি।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

স্বপ্নকথক বলেছেন: পাপ নাকি মরার সাথে সাথে শেষ হয়ে যায়! তাহলে আল্লাহ পরকালে বিচার করবেন কেন?

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: লাশ দাফন করতে দিচ্ছেনা স্থানীয় জনগনঃ কতটা ঘৃনা পুষে রেখেছিলো মানুষ এই অমানুষগুলার ওপর তা বোঝা যাচ্ছে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৮

স্বপ্নকথক বলেছেন: মীরজাফরের মতো এদের নামও উচ্চারিত হয় ঘৃণা ভরে।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

রাজসোহান বলেছেন: @সবার প্রিয়

আমি জানতাম না

এখন জানলাম

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৯

স্বপ্নকথক বলেছেন: তোদের জন্যই তো আমাদের সংগ্রাম। পরবর্তী প্রজন্ম কে সত্য জানিয়ে যেতে চাই।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

রাগ ইমন বলেছেন: মানুষ মনে মনে ঘৃণা করে ঠিকই।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫২

স্বপ্নকথক বলেছেন: জ্বি আপু, চরম ঘৃণা।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৩

রোহান বলেছেন: উনার হাত পরীক্ষা কইরা দেখা হোক... লোম নিশ্চয়ই গজাইছে...

কাইলকা হারা রাইত লুকজনে বলগ ভরায়া কান্নাকাটি করলো আপনে আছিলেন কই?

Click This Link

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৪

স্বপ্নকথক বলেছেন: আছিলাম, ধারে কাছেই.. ;)

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

কারিমাট বলেছেন: লোম নিশ্চয়ই গজাইছে

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

স্বপ্নকথক বলেছেন: কি জানি! :)

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৬

ভাবের অভাব বলেছেন: আপনি তো সেই এলাকার মানুষ, তাহলে জীবিত থাকা অবস্থাই সেখানে তাদের ব্যাপারে মানুষের প্রতিক্রিয়া কি ছিলো বা যখন তারা দেশের বাইরে পালিয়ে ছিলো তখন কি সেখানে প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিষয় নিয়ে আলোচনা হত কখনও?
পড়ে বুঝতে পারছি কি পরিমান ঘৃণা মানুষ মনের মধ্যে পুষে রেখেছিলো।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

স্বপ্নকথক বলেছেন: অবশ্যই হতো। আমি নিজে তার বাড়ি দেখতে গিয়েছিলাম ফ্যামিলি সহ। সেই কুখ্যাত ব্যাক্তির জন্মস্থান দেখতে। এলাকার সবাই বলতো ঐটা মীরজাফরের বাড়ি।

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

বিপরীত স্রোত বলেছেন: এদের লাশগুলি পাকিস্থানে পাঠিয়ে দেওয়া হোক

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:২৭

স্বপ্নকথক বলেছেন: তাতে কি সমাধান হবে?

১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০০

ফ্লাইওভার বলেছেন: মৃতদেহের উপর ক্ষোভ ঝেড়ে কী লা

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০২

স্বপ্নকথক বলেছেন: অক্ষমের ক্ষোভ।

১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০৯

আজনবী বলেছেন: এদের লাশগুলি পাকিস্থানে পাঠিয়ে দেওয়া হোক অথবা বঙ্গপোসাগরে ভাসিয়ে দেয়া হোক।
তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য ।
আপনাকে ধন্যবাদ।
বাকি সব কুত্তার বাচ্চাগুলো সম্পর্কে এরকম তথ্যবহুল পোষ্ট খুব জরুরী।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:২৬

স্বপ্নকথক বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৬

অর্থহীণ বলেছেন: Click This Link

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:২৭

স্বপ্নকথক বলেছেন: পড়লাম।

১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

মির্জা ইউক্লিড বলেছেন: তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লাশ দাফন করতে দিচ্ছেনা স্থানীয় জনগনঃ
জীবিতাবস্থায় ভয়ে মুখ খোলে নি এবং মৃদেহের উপর ক্ষোভ ঝেড়ে কী লাভ?

হাসান মাহবুব বলেছেন: লাশ দাফন করতে দিচ্ছেনা স্থানীয় জনগনঃ কতটা ঘৃনা পুষে রেখেছিলো মানুষ এই অমানুষগুলার ওপর তা বোঝা যাচ্ছে।

রোহান বলেছেন: উনার হাত পরীক্ষা কইরা দেখা হোক... লোম নিশ্চয়ই গজাইছে...


লাশ দাফন করতে দেয়া উচিত হয়নি..... জনগনের শেষ ইচ্ছাটা সরকারের মানা উচিত ছিল,র‌্যাব পুলিশ পাহারায় না দিয়ে সাধারণ ভাবেই দেয়াটা সময় উপযোগি বলে মনে করি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:২৯

স্বপ্নকথক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে বজলুল হুদার প্রতি শ্রদ্ধা। তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩১

স্বপ্নকথক বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে বজলুল হুদার প্রতি শ্রদ্ধা কিন্তু এই দেশ দেখায়নি। সাধারন ব্যাক্তির মতো তাদের মাটি দেয়া হয়েছে।

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৩

লুথা বলেছেন: আমরা বাঙ্গালীরা হইতেছি হুজুগে মাতাল...এই বাঙ্গালীরাই আবার ২০১৪'তে আঃলীগকে ভোট দিবে না...তখন তারাই আবার মুজিবের নাম ভুলে যাবে, আজকে তারাই আবার শেখ শেখ করে করে নিজের মুখে ফেনা তুলতেছে...
মাঝে মাঝে চিন্তা করি, আসলেই কি এই বাঙ্গালী শেখের বিচার চাইছিলো ?? তাইলে ৯১ এবং ২০০১ এ কেন বিএনপি-জামাত কে ক্ষমতায় নিয়ে আসছিলো ??
হঠাত করে এতো দেশপ্রেম এবং মুজিব প্রেম কোথা থেকে আসলো ??? নির্লজ্জ আমরা ...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩২

স্বপ্নকথক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আসলেই আমরা নির্লজ্জ। পূর্বপুরুষদের অবদানের কথা ভুলে যাই।

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩০

হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:

জটিল.......................

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২৫

স্বপ্নকথক বলেছেন: বেশী জটিল? :P

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫৯

আসিফ রেজা রাজ বলেছেন: আপনি কাদের সাথে কথা বলেছেন ভাই? ঐ এলাকা সম্পর্কে আমরাও জানি।

শেখ মুজিবের মৃত্যের পর ঐ এলাকায় কয়জন কেঁদেছিল? আর বজলুল হুদার ফাঁসি হওয়রা পর কি হলো? আওয়ামিলীগ লেজ গুটাইয়া নিল, দাফন ঠেকাইতে পারলো না।

এই নিন আপনাদের নিজেদের পত্রিকার রিপোর্ট
মাথাভাঙ্গা থেকে

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২৪

স্বপ্নকথক বলেছেন: আমি ঘটনার দিন সকালে কথা বলি। আমার আম্মুর সাথে ও প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধির সাথে। আমি নিজে যেখানে তার বাড়ি দেখতে গেছিলাম সে খুনী বলে, মানুষ তো তাকে দেখতে যেতেই পারে নাকি? আর মানবিক দিক বিবেচনা করেই পরে তাকে দাফন করতে দেয়া হয়েছে। নাকি না দেয়া হৈলে আরো খুশী হতেন?

শেখ মুজিবের মৃত্যের পর ঐ এলাকায় কয়জন কেঁদেছিল? এধরণের নোংরা কথার কোন উত্তর দিতে চাই না।

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৯

ফিরোজ খাঁন তুষার বলেছেন: বাকিদেরো বিচার হওয়া দরকার

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২২

স্বপ্নকথক বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের এবার বিচার চাই।

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৮

সুবিদ্ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শেয়ারের জন্য

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২২

স্বপ্নকথক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫৮

সাকিরা জাননাত বলেছেন: শেয়ারের জন্য +।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৭

স্বপ্নকথক বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

অন্যআলো বলেছেন: ভাইয়া, পোষ্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৬

স্বপ্নকথক বলেছেন: জানাতে পেরে ধন্য হলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.