![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I will make politics difficult for the politicians
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই ভাইয়ের মধ্যে তিনি তৃতীয়। ভাইয়েরা সবার ছোট। তাঁর পিতামহ হাজী সালামত আলী, মাতামহ জলপাইগুড়ির তোয়াবুর রহমান। বাবা জনাব ইস্কান্দর মজুমদার এবং মা বেগম তৈয়বা মজুমদার। তার স্বামী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান বীরউত্তম। তার এক ভাই মেজর(অবঃ) সাইদ ইস্কান্দার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ফেনী-১ আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন। তার দুই ছেলের মধ্যে বড় তারেক রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ১ম ভাইস-চেয়ারম্যান , তার কনিষ্ঠ ছেলে আরাফাত রহমান কোকো একজন ব্যবসায়ী। এছাড়া আরাফাত রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও সিটি ক্লাবের সাথে যুক্ত ছিলেন।
স্থায়ী নিবাস, বিয়ে ও সংসার
দিনাজপুর শহরের মুদিপাড়া। আদি পিতৃ-ভিটা ফেনী জেলারফুলগাজী উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মজুমদার বাড়ী। বাবা জনাব ইস্কান্দর মজুমদার ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। ইস্কান্দর মজুমদার ১৯১৯ সালে ফেনী থেকে জলপাইগুড়ি যান। বোনের বাসায় থেকে মেট্রিক পাস করেন ও পরে চা ব্যবসায়ে জড়িত হন।
১৯৩৭সালে জলপাইগুড়িতে বিয়ে করেন। জল্পাইগুড়ির নয়াবস্তি এক্লাকায় ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বসবাস করেন। ১৯৮৪ সালের ১৫ নভেম্বর ইন্তেকাল করেন। মা বেগম তৈয়বা মজুমদার ছিলেন একান্ত ভাবে একজন গৃহিনী। খালেদা জিয়ার সঙ্গেই থাকতেন।
খালেদা জিয়ার স্কুল জীবন শুরু হয় পাঁচ বছর বয়সে দিনাজপুরের মিশন স্কুলে। এরপর দিনাজপুর গার্লস স্কুলে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকেই অস্টম শ্রেনী পাশ করেন ।
কলেজে থাকা অবস্থায় ১৯৬০ সালেরআগস্ট মাসে জিয়াউর রহমানের সাথে তার বিয়ে হয়। জিয়াউর রহমানের ডাক নাম কমল। জিয়া তখন ছিলেন পাকিস্তানসেনাবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন। ডি এফ আই এর অফিসার হিসাবে তখন দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন।
১৯৬৫ সালে খালেদা জিয়া স্বামীর সাথে পশ্চিম পাকিস্তানে (বর্তমানে পাকিস্তান)যান। ১৯৬৯ সালের মার্চ পর্যন্ত করাচিতে স্বামীর সাথে ছিলেন। এরপর ঢাকায় চলে আসেন। কিছুদিনজয়দেবপুর থাকার পর চট্টগ্রামে স্বামীর পোস্টিং হলে তার সঙ্গে সেখানে এবং চট্টগ্রামের ষোলশহর একালায় বসবাস করেন। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে খালেদা জিয়া কিছুদিন আত্মগোপন করে থাকার পর ১৬ মে নৌপথে ঢাকায় চলে আসেন।
বড় বোন খুরশিদ জাহানের বাসায় ১৭ জুন পর্যন্ত থাকেন। ২ জুলাই সিদ্ধেশরীতে জনাব এস আব্দুল্লাহর বাসা থেকে পাক সেনারা তাকে দুই ছেলে সহ বন্দী করে। ১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে বন্দী ছিলেন। ১৬ ডিসেম্বরবাংলাদেশ স্বাধীন হলে তিনি মুক্তি পান।
রাজনীতিতে আসার আগ পর্যন্ত বেগম জিয়া একজন সাধারণ গৃহ বঁধু ছিলেন। মূলতঃ দুই পুত্রকে লালন পালন ও ঘরের কাজ করেই সময় কাটাতেন।জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি থাকাকালীনও রাজনীতিতে বেগম জিয়ার উপস্থিতি ছিল না।
১৯৮১ সালের ৩০ মে এক ব্যর্থ সামরিক অভুত্থ্যানে জিয়াউর রহমান নিহত হন। এরপরবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মিদের আহ্ববানে তিনি ১৯৮২ সালে ৩ জানুয়ারি বিএনপিতে যোগ দেন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সেনাপ্রধান লেফটেনেন্ট জেনারেল এরশাদ বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন।
বেগম জিয়া এর বিরোধিতা করেন।১৯৮৩ সালের মার্চ মাসে তিনি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন। ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল দলের বর্ধিত সভায় তিনি প্রথম বক্তৃতা করেন। বিচারপতি সাত্তার অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।১৯৮৪ সালের ১০ মে পার্টির চেয়ারপার্সন নির্বাচনে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হন। তার
নেতৃত্বেই মূলতঃ বিএনপির পূর্ণ বিকাশ হয়।
১৯৮৩ সালের বেগম জিয়ার নেতৃত্বে সাত দলীয় ঐক্যজোট গঠিত হয়। একই সময় এরশাদের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়। বেগম জিয়া প্রথমে বিএনপিকে নিয়ে ১৯৮৩ এর সেপ্টেম্বর থেকে ৭ দলীয় ঐক্যজোটের মাধ্যমে এরশাদ বিরোধী আন্দো লন শুরু করেন।
একই সময় তার নেতৃত্বে সাত দল [আওয়ামী লীগ|[আওয়ামী লীগের]] নেতৃত্বাধীন পনের দলের সাথে যৌথভাবে আন্দোলনের কর্মসূচী শুরু করে। ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত পাঁচ দফা আন্দোলন চলতে থাকে। কিন্তু ১৯৮৬ সালের ২১ মার্চ রাতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এরশাদের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিধান্ত নিলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে বাঁধার সৃষ্টি হয়। ১৫ দল ভেঙ্গে ৮ দল ও ৫ দল হয়। ৮ দল নির্বাচনে যায়।
এরপর বেগম জিয়ার নেতৃত্বে ৭ দল, পাঁচ দলীয় ঐক্যজোট আন্দোলন চালায় এবং নির্বাচন প্রত্যাখান করে। ১৯৮৭ সাল থেকে খালেদা জিয়া "এরশাদ হটাও" এক দফার আন্দোলন শুরু করেন। এর ফলে এরশাদ সংসদ ভেঙ্গে দেন। পুনরায় শুরু হয় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। অবশেষে দীর্ঘ আট বছর একটানা নিরলস ও আপোসহীন সংগ্রামের পর ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে বিএনপি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সেই নির্বাচনে খালেদা জিয়া মোট পাঁচটি আসনে অংশ নিয়ে পাঁচটিতেই জয়লাভ করেন।
পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
১৯৯১ সালের ১৯ মার্চ বেগম খালেদা জিয়া পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। তার সরকার দেশে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার কায়েম করে। ২ এপ্রিল তিনি সংসদে সরকারের পক্ষে এই বিল উত্থাপন করেন। একই দিন তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ কে স্বপদে ফিরে যাবার ব্যবস্থা করে একাদশ সংশোধনী বিল আনেনে। ৬ আগস্ট১৯৯১ সালের সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে দুটি বিল পাশ হয়।
সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মোট ১১৬ আসনে জয় লাভ করে, যা সরকার গঠনে যথেষ্ঠ ছিলনা। আওয়ামী লীগ মোট ১৪৭ আসন লাভ করে, তারা জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে। বিএনপি সপ্তম সংসদে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ বিরোধী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বেগম খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগের পাঁচ বছর শাসনামলে সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী ছিলেন ।
অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি জামাতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্যজোট ও জাতীয় পার্টির সাথে চারদলীয় ঐক্যজোট গঠন করে। ১ অক্টোবর সংসদ নির্বাচনে চারদলীয় ঐক্যজোট বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। খালেদা জিয়া এই সংসদেও প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর এই সংসদের মেয়াদ শেষ হয়।
৩ জানুয়ারি বিএনপির প্রাথমিক সদস্য হিসেবে দলে যোগ দেবার পর থেকে মোট চার বার তিনি গ্রেফতার হন। এরশাদবিরোধীআন্দোলনের সময় ১৯৮৩ সালের ২৮ নভেম্বর, ১৯৮৪ সালের ৩ মে,১৯৮৭ সালের ১১ নভেম্বর গ্রেফতার হন। সর্বশেষ তিনি ২০০৭ সালেরসেপ্টেম্বর ৩ তারিখে দূর্নীতির অভিযোগে পুত্রসহ গ্রেফতার হন।২০০৮ সালের১১ই সেপ্টেম্বার তিনি হাইকোর্টের নির্দেশে মুক্তিলাভ করেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক গ্রেপ্তার হবার পর দীর্ঘ এক বছর সাত দিন কারাগারে অবস্থানকালে তাঁর বিরুদ্ধে চলতে থাকা কোন মামলারই উল্লেখযোগ্য কোন অগ্রগতি হয়নি এবং চলতে থাকা তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি।
২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
শুভখান বলেছেন:
জলপাইগুড়ি মহিলা কলেজে পড়াশোনা শুরু করেছিলেন যতটুকু জানা যায়।
২| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫২
পেন্সিল চোর বলেছেন: ++++++++++++++++
২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০০
শুভখান বলেছেন:
ইতিহাস কথা বলবে সঙ্গেই থাকুন সত্য উন্মোচিত হবে কারন সত্য প্রকাশে আমি নির্ভীক। আপনাকে জানাই এতগুলো প্লাসের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা।
৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৮
ফয়সা২৩৪ বলেছেন: পাপোষহীন নেত্রী। আসল ইতিহাস নিচে দেখেন।
[url=http://postimg.org/image/s550h0jwp/][img]http://s20.postimg.org/s550h0jwp/putulabhi1.jpg[/img][/url]
[url=http://postimg.org/image/lspv76guh/][img]http://s20.postimg.org/lspv76guh/putulabhi2.jpg[/img][/url]
২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৩
শুভখান বলেছেন:
মুখের ভাষাই প্রমান করছে যে আপনি (বা আ ল ) এর একজন হাম্বা সমর্থক এই কারনে আপনার জ্বলন ধরে গেছে পোস্ট দেখেই। এইখানে আর ল্যাদানর চেষ্টা করলে আমার কাছে ভদ্রতা আশা করতে পারবেন না।
৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১১
ফয়সা২৩৪ বলেছেন: পাপোষহীন নেত্রী। আসল ইতিহাস নিচে দেখেন।
২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৬
শুভখান বলেছেন:
এইসব অবাঞ্চিত আপনাদের ছড়ান ভুয়া ইতিহাস দিয়ে আর কতকাল নিজেদের ব্যর্থতার গ্লানি ঢেকে রাখার চেষ্টা করবেন অবশ্য এটা আপনাদের মতন (বা আ ল) দলের লোকেরই শোভা পায় কারন আপনাদের সাধেই মানুষ হাম্বা আর তুই মানুষ না আওয়ামীলীগ বোলে গালির প্রচলন করে নাই।
৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৫
ফয়সা২৩৪ বলেছেন: পাপোষহীন নেত্রী। আসল ইতিহাস নিচে দেখেন।
http://postimg.org/image/s550h0jwp/
http://postimg.org/image/lspv76guh/
২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৮
শুভখান বলেছেন:
আপনাদের নেত্রী যে কি করে ৯ টা ডিগ্রী পেল আমার মাথায় আসে না স্যার আইজাক নিউটন বেঁচে থাকলে হিংসায় জ্বলে পুড়ে ছারখার হয়ে যেতেন। তা ভাই আপনার নেত্রী কবে নোবেল পাবেন সেই স্বপ্ন দেখছি।
৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: শুরুতেই বলে নেই, আমি হাসিনা-খালেদা দুজনকেই অপছন্দ করি, কারণ দেশ পরিচালনার মত যোগ্যতা তাদের কারোরই নেই। আপনার লেখা পড়ে চারটি প্রশ্ন মনে জাগল।
১) ১৯৯০এ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ই বেগম জিয়ার পাচঁটি বৈধ পাসপোর্ট ছিল, যার কোনটিতেও জন্ম তারিখ ১৫ই আগষ্ট ছিল না। আমার প্রশ্ন, বাংলাদেশের কোন নাগরিক কি একাধিক পাসপোর্ট রাখতে পারেন? এবং ১৫ই আগষ্ট জন্মতারিখ তখন না থাকার কারণ কি?
২) বিএনপি ৭ই নভেম্বর সংহতি দিবস পালন করে, কিন্তু ৩০মে-তে কখনও জিয়ার মৃত্যুদিবস পালন করতে শুনি নি। কারণটা আপনার জানা আছে কি?
৩) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সেনানিবাসে যে কোন রাজনীতি নিষিদ্ধ। বেগম জিয়া দীর্ঘদিন সংবিধান কেন লংঘন করলেন, তা সর্ম্পকে আপনার মতামত কি?
৪) ১৯৯০এর আগে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বেগম জিয়াকে আপোষহীন নেত্রী বলা হত। এখন যেহেতু তিনি রাজাকার জামাতের সাথে আপোষ করে গণমানুষের "রাজাকারের বিচার" দাবীকে অস্বীকার করেছেন, চিন্হিত রাজাকারদের এদেশের মন্ত্রী বানিয়েছেন, এখন সেটা না বলাই বোধ করি ভাল। আপনার কি মত?
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩০
শুভখান বলেছেন:
আপনার কাছে এই সব প্রশ্নের উত্তর দেবার আগে জানতে চাই আপনার এইসব প্রশ্নের ভিত্তি কি ? এইসব ফাও কথা কি ঘরে ভারতের ডিগ্রী পাইয়া বানান নাকি ? যে প্রশ্নের ভিত্তি নাই হের আবার জবাব কি চান ? যদি জিগাই আপনার নেত্রী ৯ টা ডিগ্রী কিনছে দেশের কত টাকা মাইরা ? আপনার নেত্রীর ধর্মের নাকি ঠিক ঠিকানা নাই ? তাইলে কি জবাব দিবেন কাজেই ভাল হয়ে জান মানুষের সম্পর্কে কুৎসা রটানো কোন সুস্থ রাজনীতির ধারা না । এই কারনে দেশের আজ করুন অবস্থা। আইজ যদি আমি পোস্ট দিতাম বুবুরে নিয়া তাইলে এই আপনেরা আইসাই দেখতেন কত রকম মধুর কথা কইয়া যাইতেন এই যেমন পোস্ট প্রিয়তে নিলাম, লাইক দিলাম আরও কত কি !!!
৭| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:০২
সাবু ছেেল বলেছেন: আচ্ছা,ওনার জন্মদিন কবে ঠিক হবে?না কি আরেকবার জন্মাতে হবে??!!
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩১
শুভখান বলেছেন:
আপনার জন্ম তারিখ ঠিক আছেত তাইলেই চলবে
৮| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৭
পিচ্চি পোলা বলেছেন: দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: শুরুতেই বলে নেই, আমি হাসিনা-খালেদা দুজনকেই অপছন্দ করি, কারণ দেশ পরিচালনার মত যোগ্যতা তাদের কারোরই নেই। আপনার লেখা পড়ে চারটি প্রশ্ন মনে জাগল।
১) ১৯৯০এ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ই বেগম জিয়ার পাচঁটি বৈধ পাসপোর্ট ছিল, যার কোনটিতেও জন্ম তারিখ ১৫ই আগষ্ট ছিল না। আমার প্রশ্ন, বাংলাদেশের কোন নাগরিক কি একাধিক পাসপোর্ট রাখতে পারেন? এবং ১৫ই আগষ্ট জন্মতারিখ তখন না থাকার কারণ কি?
২) বিএনপি ৭ই নভেম্বর সংহতি দিবস পালন করে, কিন্তু ৩০মে-তে কখনও জিয়ার মৃত্যুদিবস পালন করতে শুনি নি। কারণটা আপনার জানা আছে কি?
৩) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সেনানিবাসে যে কোন রাজনীতি নিষিদ্ধ। বেগম জিয়া দীর্ঘদিন সংবিধান কেন লংঘন করলেন, তা সর্ম্পকে আপনার মতামত কি?
৪) ১৯৯০এর আগে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বেগম জিয়াকে আপোষহীন নেত্রী বলা হত। এখন যেহেতু তিনি রাজাকার জামাতের সাথে আপোষ করে গণমানুষের "রাজাকারের বিচার" দাবীকে অস্বীকার করেছেন, চিন্হিত রাজাকারদের এদেশের মন্ত্রী বানিয়েছেন, এখন সেটা না বলাই বোধ করি ভাল। আপনার কি মত?
-----------------------------------------
প্রশ্নগুলো আমারও। সম্ভবত আমজনতার। উত্তরগুলো দিবেন দয়া করে?
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
শুভখান বলেছেন:
আমজনতা কন কে ? আমাগর নেত্রী কি আর আপনাগের নেত্রীর মত কথায় কথায় ভারত পালাইয়া যায় ? তাই এইসব প্রশ্ন আম জনতার হইতে পারেনা। এইসব প্রশ্ন আপনাগের মতন হাম্বারাই করতে পারে।
৯| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৪৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: দূর আকাশের নীল তারা, সাবু ছেেল, পিচ্চি পোলা @ এই বাল্ডারে কোন কিছু জিগাইলেই আপনাদের নেত্রী, ভারত, ডিগ্রী এইসব কয়। হালায় নিজে বিম্পির দালাল তাই কেউ জিগাইলেই কয় তুই আম্লীগের দালাল। বুকচুদ কুনহানকার।
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
শুভখান বলেছেন:
গালি দেন কেনু ? আর কিছু না পারলেই গালি আপনাদের দিতেই হবে নাকি বলেন ?
১০| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:২১
এই আমি সেই আমি বলেছেন: খুব তো ইতিহাস কপচাইলি , তোর তো জানা থাকার কথা না পিছলাইয়া পারলে দূর আকাশের নীল তারার ৪ টি পয়েন্টের উত্তর দে । পোস্ট দিছস খালেদারে নিয়া হাসিনারে টানস কেন ?
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০১
শুভখান বলেছেন:
তুই তকারি ভাষা আপনাদের মুখেই শোভা পায়।
১১| ২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
বাবু বিসি বলেছেন: এই আমি সেই আমি বলেছেন:
খুব তো ইতিহাস কপচাইলি , তোর তো জানা থাকার কথা না পিছলাইয়া পারলে দূর আকাশের নীল তারার ৪ টি পয়েন্টের উত্তর দে । পোস্ট দিছস খালেদারে নিয়া হাসিনারে টানস কেন ?
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
শুভখান বলেছেন:
তুই তকারি করা আমিও জানি কিন্তু এত অভদ্র নই তাই কিছু বলছিনা আমার মুখ খারাপ করতে চাই না নাহলে আমারও মুখ ভীষণ খারাপ।
১২| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: @লেখক: আমার আগের মন্তব্যটি দয়া করে আরেকবার পড়েন। শুরুতেই আমি বলেছি "আমি হাসিনা-খালেদা দুজনকেই অপছন্দ করি, কারণ দেশ পরিচালনার মত যোগ্যতা তাদের কারোরই নেই। " - তাহলে হাসিনা আমার নেত্রী কিভাবে হয় বুঝলাম না। আপনার নেত্রীর বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললেই সে বিপক্ষ দলের হয়ে যায়? কেবল অন্ধ সমর্থক ব্যতীত কেউ হাসিনা-খালেদাকে সর্মথন করতে পারে না, আমিও করি না।
আপনি যদি একটু স্পষ্ট করে বলতেন, কোন প্রশ্নটির ভিত্তি আপনি জানতে চাচ্ছেন? সেনানিবাসে বাস করে থেকে রাজনীতি করা, ৩০শে মে-তে জিয়ার মৃত্যুবাষির্কী পালন না করে ৭ই নভেম্বর সংহতি দিবস পালন করা, জামাতের সাথে আতাতঁ - এসব জানার জন্য তো ভারত যেতে হয় না।
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
শুভখান বলেছেন:
প্রশ্ন গুলো সম্পূর্ণ মিথ্যে কিছু অভিযোগ তাই এর কোন উত্তর হতে পারেনা।
১৩| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: পিচ্চি পোলা বলেছেন: শুরুতেই বলে নেই, আমি হাসিনা-খালেদা দুজনকেই অপছন্দ করি, কারণ দেশ পরিচালনার মত যোগ্যতা তাদের কারোরই নেই। আপনার লেখা পড়ে চারটি প্রশ্ন মনে জাগল।
১) ১৯৯০এ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ই বেগম জিয়ার পাচঁটি বৈধ পাসপোর্ট ছিল, যার কোনটিতেও জন্ম তারিখ ১৫ই আগষ্ট ছিল না। আমার প্রশ্ন, বাংলাদেশের কোন নাগরিক কি একাধিক পাসপোর্ট রাখতে পারেন? এবং ১৫ই আগষ্ট জন্মতারিখ তখন না থাকার কারণ কি?
২) বিএনপি ৭ই নভেম্বর সংহতি দিবস পালন করে, কিন্তু ৩০মে-তে কখনও জিয়ার মৃত্যুদিবস পালন করতে শুনি নি। কারণটা আপনার জানা আছে কি?
৩) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সেনানিবাসে যে কোন রাজনীতি নিষিদ্ধ। বেগম জিয়া দীর্ঘদিন সংবিধান কেন লংঘন করলেন, তা সর্ম্পকে আপনার মতামত কি?
৪) ১৯৯০এর আগে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বেগম জিয়াকে আপোষহীন নেত্রী বলা হত। এখন যেহেতু তিনি রাজাকার জামাতের সাথে আপোষ করে গণমানুষের "রাজাকারের বিচার" দাবীকে অস্বীকার করেছেন, চিন্হিত রাজাকারদের এদেশের মন্ত্রী বানিয়েছেন, এখন সেটা না বলাই বোধ করি ভাল। আপনার কি মত?
-----------------------------------------
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন প্রশ্নগুলো আমারও। সম্ভবত আমজনতার। উত্তরগুলো দিবেন দয়া করে? /
----------------------------------------------
তর্ক নয়,যুক্তি দিয়ে প্রশ্ন গুলির উত্তর দিন ।
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
শুভখান বলেছেন:
প্রশ্ন গুলো মিথ্যে অভিযোগ সম্পূর্ণ তাই কোন তর্ক নয় এর কোন উত্তর নেই।
১৪| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: @লেখক: সব অভিযোগ যদি মিথ্যাই হয়, তাহলে কেবল একটা প্রশ্নের উত্তর দেন:
সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উৎখাতের পূর্ব পর্যন্ত খালেদা জিয়া কোথায় বসবাস করতেন?
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৮
শুভখান বলেছেন:
তার চেয়ে তুমারে জিগাই তুমার নেত্রি খালি পালাইয়া ভারত গিয়া থাকতে পছন্দ করে কেন ওইখানে এত কিয়ের পিরিতি করে ?
১৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
এই আমি সেই আমি বলেছেন: জোকের মুখে লবণ পড়লে যে অবস্থা হয় , দূর আকাশের নীল তারার এই ৪ টি পয়েন্ট দেখে লেখকের তেমনি ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা ।কত বড় রাম ছাগল এই গুলি নাকি ভিত্তিহীন । আবার ওয়ার্নিং দেয় তার নাকি মুখ ভীষণ খারাপ ।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৯
শুভখান বলেছেন:
তুই যে গরু সেইটা বুঝতে আমার বাকি নাই। গরুর লগে কথা কওন আমার শোভা পায় না।
১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৩
খাটাস বলেছেন: আপনার মানসিকতা অত্যন্ত নিম্ন শ্রেণীর মনে হচ্ছে। আর এই ধরণের মানুষের সংখ্যা দেশে বাড়ছে কিনা জানি না, কিন্তু ব্লগে অনেক বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। একজন মানুষ খালেদার বিপক্ষে কথা বলা মানেই সে হাসিনার লোক হয়ে গেল? বা হাসিনার বিপক্ষে বললে খালেদার বা জামাতের লোক হয়ে গেল?
এই বাল ফালানি পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা নিয়া কি রাজনিতি করেন?
দলের বাহিরে ও একটা পরিচয় আছে, বাঙালি। মানুষ কে তাই সম্মান দিতে শিখুন।
আমি আপনাকে একবার ও কিন্তু গালি দেই নি, আপনার মানসিকতা ও পরবেক্ষন ক্ষমতার ব্যাপারে আমার মনোভাব বলে গেলাম।
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩১
শুভখান বলেছেন:
থেঙ্কু আপনার উন্নত মানসিকতার জন্য
১৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৬
গরম কফি বলেছেন: পিচ্চি পোলা বলেছেন: দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: শুরুতেই বলে নেই, আমি হাসিনা-খালেদা দুজনকেই অপছন্দ করি, কারণ দেশ পরিচালনার মত যোগ্যতা তাদের কারোরই নেই। আপনার লেখা পড়ে চারটি প্রশ্ন মনে জাগল।
১) ১৯৯০এ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ই বেগম জিয়ার পাচঁটি বৈধ পাসপোর্ট ছিল, যার কোনটিতেও জন্ম তারিখ ১৫ই আগষ্ট ছিল না। আমার প্রশ্ন, বাংলাদেশের কোন নাগরিক কি একাধিক পাসপোর্ট রাখতে পারেন? এবং ১৫ই আগষ্ট জন্মতারিখ তখন না থাকার কারণ কি?
২) বিএনপি ৭ই নভেম্বর সংহতি দিবস পালন করে, কিন্তু ৩০মে-তে কখনও জিয়ার মৃত্যুদিবস পালন করতে শুনি নি। কারণটা আপনার জানা আছে কি?
৩) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সেনানিবাসে যে কোন রাজনীতি নিষিদ্ধ। বেগম জিয়া দীর্ঘদিন সংবিধান কেন লংঘন করলেন, তা সর্ম্পকে আপনার মতামত কি?
৪) ১৯৯০এর আগে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বেগম জিয়াকে আপোষহীন নেত্রী বলা হত। এখন যেহেতু তিনি রাজাকার জামাতের সাথে আপোষ করে গণমানুষের "রাজাকারের বিচার" দাবীকে অস্বীকার করেছেন, চিন্হিত রাজাকারদের এদেশের মন্ত্রী বানিয়েছেন, এখন সেটা না বলাই বোধ করি ভাল। আপনার কি মত?
-----------------------------------------
প্রশ্নগুলো আমারও। সম্ভবত আমজনতার। উত্তরগুলো দিবেন দয়া করে?
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩১
শুভখান বলেছেন:
জ্ঞানের জন্য সুদূর চীন দেশে যাও
১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
প্রবালরক বলেছেন: বেগম জিয়া ক্যান্টনমেন্টে শুধু অবস্থান করতেন। তাঁর রাজনীতি ছিল ক্যান্টনমেন্টের বাইরে - ভিতরে নয়।
বাকি 'প্রশ্ন' গুলি হয় প্রলাপ বা পোলাপানের আগডুম-বাগডুম।
১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
নতুন বলেছেন: গরম কফি বলেছেন: পিচ্চি পোলা বলেছেন: দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: শুরুতেই বলে নেই, আমি হাসিনা-খালেদা দুজনকেই অপছন্দ করি, কারণ দেশ পরিচালনার মত যোগ্যতা তাদের কারোরই নেই। আপনার লেখা পড়ে চারটি প্রশ্ন মনে জাগল।
১) ১৯৯০এ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ই বেগম জিয়ার পাচঁটি বৈধ পাসপোর্ট ছিল, যার কোনটিতেও জন্ম তারিখ ১৫ই আগষ্ট ছিল না। আমার প্রশ্ন, বাংলাদেশের কোন নাগরিক কি একাধিক পাসপোর্ট রাখতে পারেন? এবং ১৫ই আগষ্ট জন্মতারিখ তখন না থাকার কারণ কি?
২) বিএনপি ৭ই নভেম্বর সংহতি দিবস পালন করে, কিন্তু ৩০মে-তে কখনও জিয়ার মৃত্যুদিবস পালন করতে শুনি নি। কারণটা আপনার জানা আছে কি?
৩) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সেনানিবাসে যে কোন রাজনীতি নিষিদ্ধ। বেগম জিয়া দীর্ঘদিন সংবিধান কেন লংঘন করলেন, তা সর্ম্পকে আপনার মতামত কি?
৪) ১৯৯০এর আগে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বেগম জিয়াকে আপোষহীন নেত্রী বলা হত। এখন যেহেতু তিনি রাজাকার জামাতের সাথে আপোষ করে গণমানুষের "রাজাকারের বিচার" দাবীকে অস্বীকার করেছেন, চিন্হিত রাজাকারদের এদেশের মন্ত্রী বানিয়েছেন, এখন সেটা না বলাই বোধ করি ভাল। আপনার কি মত?
-----------------------------------------
প্রশ্নগুলো আমারও। সম্ভবত আমজনতার। উত্তরগুলো দিবেন দয়া করে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
ভীতু সিংহ বলেছেন: খালেদা জিয়ার স্কুল জীবন শুরু হয় পাঁচ বছর বয়সে দিনাজপুরের মিশন স্কুলে। এরপর দিনাজপুর গার্লস স্কুলে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকেই অস্টম শ্রেনী পাশ করেন ।
কলেজে থাকা অবস্থায় ১৯৬০ সালেরআগস্ট মাসে জিয়াউর রহমানের সাথে তার বিয়ে হয়।
কলেজের নামটা একটু জানাবেন? অনেক তথ্যই তো দিলেন।