![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত হয়ে গেলাম আজ।
সকালবেলা বাজেট ঠিক করাই ছিলো কত সালামি দিবো। সালামি যে পাবো এমনটা কল্পনায়ও ছিলোনা। অথচ বেশ কয়েক জায়গা থেকে তা পেয়ে গেলাম। সবাইকে থরে থরে সালামি দিয়ে বেলা শেষে দেখি অনেকগুলো নতুন টাকা রয়ে গেছে। টাকার মাপে খুব বেশী না হলেও নোটের সংখ্যায় বেশী। পাওয়া ও দেওয়ার বাকী সবকয়টা নোট হাতে নিয়ে একজনের হাতে দিয়ে বল্লাম, আপনারা ভাগ করে নিয়ে নেন।
আমাদের মধুসূদন কোনদিন গুনে কাউকে টাকা দিতেন না। যাই হোক,
মনে হয়নি বেশী দিয়ে দিলাম কিনা। কেবল মনে হচ্ছে ভাগাভাগির পর কি কম পড়বে? সামর্থ যেদিন অনেক দেওয়ার মত হবে সেদিনওকি এমন করে দেওয়ার প্রেরণাটা থাকবে? খুব ব্যাতিক্রম না হলে সামর্থ আর দেওয়র ইচ্ছা ব্যাস্তানুপাতিক।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলেও আমার স্যরি গিন্নীর ব্যাপরেও একই। সংসারে বড় হলে এটুকু ঝামেলা বা পার্থক্য সহনীয়। এটা স্বাভাবিক।। ধন্যবাদ।।