![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
স্মৃতি নিয়ে মজার একটা ঘটনা বলি।
পাটের জীবন রহস্য উন্মোচন করেছিলেন মাকসুদুল আলম স্যার। স্যারের সাথে একবার আমার সিনিয়র বন্ধুর দেখা। আমি তাকে গুরু বলে ডাকি, বিশ্বজিতৎ দা। বিশ্বজিৎ দা অবশ্য মাকসুদুল স্যারের সাথে কাজও করেছিলেন। যাই হোক, মজার স্মৃতির কথাটা বলি।
একবার স্যারের বাসায় গিয়েছিলেন বিশ্বজিৎ দা। স্যার একটা কলা দিলেন দাদাকে খাওয়ার জন্য। তিনি কলাটা খাইলেন। এবং গোপনে কলার ছোলাটা প্যান্টের পকেটে ভরে নিলেন। বাসায় এসে বৌদিকে বল্লেন
- এই ছোলাটা যত্ন করে রেখে দিও। সারা জীবন বলতে পারবো, মাকসুদ স্যার নিজের হাতে এই কলা আমার হাতে দিয়েছিলেন।
রতনে রতন চিনে। মাকসুদ স্যারের মত রতন কে বিশ্বজিৎদা'র মত আরেক রতন চিনলেন।
আমার সান্ত্বনা হচ্ছে, এমন অনেক রতনের আমি স্নেহধন্য।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
আবু সালেহ বলেছেন: ঠিক বলেছেন রতনে রতন চিনে............
এখনও লিখে যাচ্ছেন........দেখে ভালো লাগলো....
২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:১০
সুখী মানুষ বলেছেন: আরে! ভাই আমার... কত দিন পর!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প