নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কারো ভাই ব্রাদার না, আমারে স্যার ডাকবা

আমারে স্যার ডাকবা

আমারে স্যার ডাকবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গামিনি ডি সিলভা : বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যাক্তি

১০ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১:২০



আমি যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করি, বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যাক্তিটি কে? আপনার উত্তরটা কি হবে?
আমি জানি কেউ নাজমুল হাসান পাপন এর কথা বলবেন, কেউ খালেদ মাহমুদ সুজনের কথাও বলবেন। কেউবা মাশরাফির নামটাও বলবেন। দূর্জয়, জালাল ইউনুস বা ববি সাহেবদের নামও বলতে পারেন।

যদি সত্যটা জানতে চান, তাহলে বলি। বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি মাঙ্গামুনি গামিনি ডি সিলভা। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়াম এর কিউরেটর তিনি।

পরিচয়ঃ শ্রীলংকান ক্রিকেটার, প্রথম শ্রেনীর ক্রিকেট খেলেছেন, আম্পায়ার হিসেবে ৬৬ টা আন্তর্জাতিক ম্যাচ পরিচালনা করেছেন। তারপর ১৩ বছর ধরে মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের প্রধান কিউরেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

বাংলাদেশের জন্য তার অবদানঃ
১) মিরপুর স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডের মান ধ্বংস করে দেয়া।
খুবই নিম্নমানের আউটফিল্ড ও পিচ তৈরী করায় মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামকে একবছরের ব্যবধানে তিনটি ডিমেরিট পয়েন্ট পাইয়ে দেয়া। (পাচ বছরে ৫ টি ডিমেরিট পয়েন্ট হলে ভেন্যু ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়ে যায়)

২) বিপিএল টি২০ এর মান নষ্ট করে দেয়া।
টি২০ টুর্নামেন্ট মানেই চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি। বলে বলে বাউন্ডারি। তাই বিসিবি থেকে ব্যাটিং সহায়ক উইকেট করতে নির্দেশ দেয়া হলেও গামিনি সাহেব বারবার বোলিং সহায়ক উইকেট তৈরী করেন। ফলে চার ছক্কার উত্তেজনা পূর্ন ম্যাচের পরিবর্তে লো-স্কোরিং নিরস ম্যাচ দেখতে হয়।

৩) মাঠের ঘাসের রং পরিবর্তন
অযত্নে অবহেলায় মিরপুরের সবুজ ঘাসের সুন্দর স্টেডিয়ামকে ধূসর ম্লান ঘাসের শ্বশান বানিয়ে ছেড়েছেন।

৪) তথ্য পাচার করে বাংলাদেশের ম্যাচকে চ্যালেঞ্জিং বানানো
২০১৮ সালে ত্রিদেশীয় টূর্ণামেন্টের ফাইনালে বাংলাদেশ-শ্রীলংকা ম্যাচের আগের দিন শ্রীলংকার কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের সাথে গোপনে দেড় ঘন্টার বৈঠক করেন গামিনি। বাংলাদেশ থেকে যেমন পিচ চাওয়া হয়েছিলো, তার ঠিক উল্টোটা তৈরী করেছিলেন। স্পস্টভাবে নিষেধ করা সত্বেও ম্যাচের আগের দিন পিচে পানি ঢেলেছিলেন। ফলে ফাইনালে পিচ খুবই অস্বাভাবিক আচরন করে, স্বাগতিক হিসেবে বাংলাদেশ পিচের আচরন বুঝতেই পারছিলো না, হোম কন্ডিশনের কোন সুযোগই নিতে পারেনি। কিন্তু শ্রীলংকা ফাইনালে পিচের সর্বোচ্চ সুবিধা তুলে নেয়। পিচের আচরন কেমন হবে, কেমন বল আসবে, টসে জিতলে কি নেয়া উচিৎ, একাদশ কিভাবে সাজানো উচিৎ সব তাদের আগে থেকেই যেন জানা ছিলো। এই টুর্নামেন্টে শ্রীলংকা বাংলাদেশকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়।

৫) অস্ট্রেলিয়ার অনুরোধে বুড়ো আঙুল দেখানো
বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতির কারনে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশে পাচ ম্যাচের টি২০ সিরিজ খেলতে আসার জন্য কিছু শর্ত দিয়ে দেয়। যেমন সকল ম্যাচ অফিসিয়াল, স্টাফ, খেলোয়ারদের ১০ দিনের কোয়ারেন্টিন করতে হবে, বায়ো-বাবলে থাকতে হবে। যারা কোয়ারেন্টিনে থাকবে না, তারা যেন মাঠে প্রবেশ না করে।
এই শর্ত জেনেও তিনি সিরিজের ঠিক ১৪ দিন আগে নিজ দেশ শ্রীলংকায় ছুটি কাটাতে চলে যান। এবং সিরিজের কয়েকদিন আগে ফিরে বিসিবির নির্দেশকে pha-que বলে নিজের ইচ্ছামতো মাঠে ঢুকেন, মাঠ পরিদর্শন করেন।

প্রভাব ও ক্ষমতাঃ গামিনি ডি সিলভাকে কেন আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি বলেছি তা বলছি এবার।

১) কখনো শাস্তির সম্মুখিন না হওয়া
বারবার নানা অভিযোগ আসলেও বিসিবি কখনো তার বিরুদ্ধে কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়নি। শুধু শোকজ নোটিশ পাঠিয়ে দায় সেরেছে।

২) বারবার চুক্তি নবায়ন
খারাপ মানের উইকেট ও আউটফিল্ড বানানোতে শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের ভাগ্যে আইসিসি থেকে তিনটি ডিমেরিট পয়েন্ট জুটলেও তাকে কোন শাস্তি/জবাবদিহির মুখে ফেলা হয়নি। খারাপ কাজ করেও বারবার তার চুক্তি নবায়ন করা হয়েছে।
গামিনি ডি সিলভা ১৩ বছর ধরে এই পদে আসীন আছেন

৩) সমালোচনা করলে শাস্তি
২০১৭ বিপিএলে নিম্নমানের পিচ বানানোতে রংপুর ও কুমিল্লার ম্যাচ শেষে দুই দলের অধিনায়ক তামিম ও মাশরাফি মাঠের সমালোচনা করেন। তামিম বিজয়ী দল কুমিল্লার ক্যাপ্টেন ছিলো, কিন্তু মাঠের এই বাজে মান নিয়ে চুপ থাকতে পারেনি। তামিম মাঠের কোয়ালিটিকে জঘন্য বলে এবং সাথে গামিনি ডি সিলভার সমালোচনা করে। ফলে তামিমকে বিচারের আওতায় আনা হয়, শুনানিতে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয় এবং ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। যদিও গামিনিকে শুনানিতে ডাকা হয় নি।

৪) সুযোগ সুবিধা
বিসিবির অন্যান্য কিউরেটর থেকে অনেক বেশি সুযোগ সুবিধা পান গামিনি। বিসিবির অন্যান্য দেশি কিউরেটর থেকে ৬ গুন বেশি বেতন, গাড়ি ও ফ্লাট দেয়া হয়েছে তাকে।

৫) বিসিবির আনুকুল্য
২০১৮ সালের ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে শ্রীলংকাকে গোপনীয় তথ্য পাচার, পিচে আগের দিন পানি ঢালা ও হাথুরুসিংহের সাথে গোপন বৈঠক বিষয়ে একটি টিভি চ্যানেলে রিপোর্ট প্রচারিত হলেও বিসিবি তদন্তে গামিনির বিরুদ্ধে কোন প্রমান পায়নি। উল্টো বিসিবি প্রেসিডেন্ট ম্যাচ হারার জন্য খেলোয়ারদের দায়ী করে ও যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে জ্বালাময়ী বক্তব্য দেন। আর খালেদ মাহমুদ সুজন গামিনি ডি সিলভার কোন দোষ নেই বলে বক্তব্য দেন।

৬) গামিনির চাকরি যাবে না
শত অভিযোগ, আইসিসির ডিমেরিট পয়েন্ট, ক্রিকেটারদের পক্ষ থেকে অভিযোগ কোন কিছুই গামিনি ডি সিলভাকে সরাতে পারে নি। উল্টো ২০১৮ সালে কান্ডের পর খালেদ মাহমুদ সুজন সাংবাদিকদের বলেন, ওর চাকরির পেছনে না লাগতে। তার মতে গামিনি ডি সিলভা বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো কাজ করেছেন, তার মতো কিউরেটর আর নেই। আমরা হারি কারন আমাদের ক্রিকেটাররা ভালো খেলতে পারে না। গামিনির কোন দোষ নেই। [সূত্রঃ বাংলানিউজ২৪, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৮]

২০১৮ তে বিসিবি নতুন দুজন বিদেশী কিউরেটর নিয়োগ দিলেও, গামিনি ডি সিলভাকে চাকরিচ্যুত করবেনা বলে সাফ জানিয়ে দেয়। বিসিবির পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেন, ‘গামিনি থাকবেন। তাকে সরানোর কোনো চিন্তা নেই। তার পারফরম্যান্স তো খারাপ নয়। তাকে কেন সরানো হবে?" বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস-ও নিশ্চিত করেন গামিনিকে সরানোর কোন পরিকল্পনাই নেই বিসিবির।[সূত্রঃ মানবজমিন ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮]
নতুন কিউরেটরদের ভেতর প্রবীণ হিংনিকারকে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। আর সঞ্জীব আগারওয়ালকে খুলনা ও সিলেট স্টেডিয়ামের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। গামিনি তার জায়গায় আজও সগৌরবে বহাল আছেন।

তো আবার আপনাকে জিজ্ঞেস করি, বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যাক্তিটি কে?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ২:০২

কল্পদ্রুম বলেছেন: ১৩ বছর অনেক দীর্ঘ সময়। এই সময়ে বিসিবি নিজের দেশের কোন যোগ্য কিউরেটর তৈরি করতে পারেনি। এটা তাদের ব্যর্থতা। খোদ বিসিবিতেই যেভাবে পদ আকড়ে রাখার রেওয়াজ চালু হয়েছে। গামিনি সাহেবও তার ব্যতিক্রম হবে কেন। উনি বুঝে গেছেন, উপরওয়ালাকে খুশি রাখলে মিডিয়া,তামিম,মাশরাফি,সাইক্লোন কেউ কিছু করতে পারবে না।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৫

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: কিউরেটর তৈরি করতে পারেনি বলা ভুল হবে, বলেন করতে চায় নি। বিশেষ কোন কারনে বিসিবি মেধাবী দেশীয় কিউরেটর, গ্রাউন্ডসম্যানদের অবহেলা করে।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ২:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিকল্প তৈরি করা দরকার ভবিষ্যতের কথা ভেবে। বিকল্প থাকলে খামখেয়ালিপনা করার সুযোগ থাকবে না। তখন বাধ্য হয়ে নিয়ম মানবে।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৭

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: বিকল্প অনেক আছে। জাহিদ রেজা বাবু, বেলাল, নুরুজ্জামান নয়ন এরা গামিনির চেয়েও ভালো কিউরেটর। চট্টগ্রাম, ফতুল্লা, খুলনা ও সিলেট এর মাঠ ও পিচ দেখলেই পার্থক্য স্পষ্ট। দেশীয় কিউরেটরদের পিচে রানের বন্যা, আর গামিনির মাঠে স্লো উইকেট। তারপরও আমরা দেশীয়দের সুযোগ সুবিধা দেই না।
২০১৮ সালের তথ্যমতে, মিরপুর শেরে বাংলার কিউরেটর গামিনি ৪ লাখ টাকা+ফ্লাট+গাড়ি, চট্টগ্রামের জ.আ.চৌ স্টেডিয়ামের কিউরেটর জাহিদ রেজা বাবু ৭০ হাজার টাকা, ফতুল্লাহর কিউরেটর বেলাল ৫০ হাজার টাকা, আর সিলেটের কিউরেটর নুরুজ্জামান নয়ন আরও কম বেতন পেতেন।
পরে বিদেশী কিউরেটর নিয়োগ দিয়ে নুরুজ্জামান নয়ন ও জাহিদ রেজা বাবুকে তাদের সহকারী বানিয়ে দেয়া হয়েছে।
বিকল্প আছে, বিসিবি তাদের মূল্যায়ন করে না।

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গামিনি ডি সিলভা বিতর্ক পরে করা যাবে।

পৃথিবীর প্রতিটি দেশ হোমগ্রাউন্ডের সুবিধাটিকে সর্বচ্চ ভাবে কাজে লাগায়। কারন এটা তার অধিকার।
মাঠ তৈরি করা হয় হোম টিমের বোলিং স্টাইল পার্ফর্মেন্স ইত্যাদি পর্যালোচনা করে। হোম টিমের খেলোয়াড়রা কোন ধরনের পিচে ব্যাটিং কম্ফোর্টেবল। মোট কথা বিধি মেনে হোম গ্রাউন্ডের সর্বচ্চ সুবিধা নিবে হোম টিম। সবদেশেই এই নিয়ম।

আমাদের দেশে একটা বড় সমস্যা হচ্ছে নিজ দেশের জয়ে কিছু মানুষ খুসি হয় না। আনহ্যাপি থাকে।
যাহা অন্য কোন দেশে দেখা যায় না।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৯

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: মন্তব্যটি কি আমার লেখার প্রেক্ষিতে করেছেন?
আমার লেখায় কোথাও আমি বলিনি যে হোম এ্যাডভান্টেজ নেয়া যাবে না বা উচিৎ না, ভালো করে খেয়াল করলে দেখবেন, গামিনি আমাদের হোম এডভান্টেজ নিতে দেয়নি/পারে নাই এই বিষয়েও লেখা আছে।

বাংলাদেশের জয়ে আমি খুশি। খুশি নয় অনেকেই আছে, তাদের সাথে তর্ক করার ইচ্ছা নাই। মূর্খের সাথে তর্ক করা বোকামি।

গামিনির বিষয়ে বিতর্ক বাদ কেন থাকবে? গামিনি বিষয়ে কথা বলার এখনই সময়। অতীতে বারবার ভুল করে, অপরাধ করে পার পেয়ে গেছে। এবার ইতিহাসে প্রথমবার আমরা সিরিজ খেললাম কিউরেটর ছাড়া। কিউরেটর ফোনে ও ভিডিও কলে গ্রাউন্ডসম্যানদের ইন্সট্রাকশন দিয়ে পিচ তৈরী করেছেন। (এটা ক্রিকেট বিশ্বেও মনে হয় প্রথম ঘটনা)

সিরিজের ১৪ দিন আগে ছুটি কাটাতে চলে যাওয়া, যথা সময়ে না ফেরা, বিসিবির নির্দেশ অমান্য করে মাঠে ঢোকা, প্রটোকল ভাঙা এসব হালকা করে নেয়ার বিষয়?

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল কথা বলেছেন- উনার কথাতো ভেবে দেখিনি!

আমি আছি পাপন সাহেব আর তার ডান হাত মল্লিক সাহেবকে নিয়ে। জুটিটা বেশ ভাল :)

১০ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৩৮

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: পাপন সাহেব রাজনীতিবিদ, এমপি ও সাবেক প্রেসিডেন্ট পুত্র। তার খুটির জোর থাকাই স্বাভাবিক। গামিনিকে কেন এতো জামাই আদর? /:)

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৫৯

জুন বলেছেন: কি কারনে তিনি এত প্রভাবশালী বলেন তো আসাডা ? এর পেছনের রহস্যটা কি!! আমি তো পাপন স্যার আর সাকিব স্যারের কথা ভাবছিলাম #:-S

১০ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: পাপন সাহেব সভাপতি, কিন্তু বোর্ডে সবচেয়ে প্রভাবশালী না। আর গামিনির সাথে বোর্ডের প্রভাবশালী বেশ কিছু পরিচালকের দহরম-মহরম আছে। তাদের সুপারিশেই ১৩ বছর আগে কোন অভিজ্ঞতা না থাকলেও তিনি কিউরেটর হিসেবে নিয়োগ পান।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। কিন্তু আপনি ভিতরের খবর কিভাবে জানলেন?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২২

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: দেশের ক্রিকেট নিয়ে একটু খোজখবর রাখলে এইটা জানা কঠিন কিছু না। গোপন কিছু না ভাই, এগুলো ওপেন সিক্রেট। নিউজপেপার আর টিভিতেই প্রচার হইছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.