![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুহম্মদ জায়েদুল আলম, লোকে আমাকে সিজার বলেই ডাকে।পাঁচিলের উপর বসে মানুষের ভীড় দেখি আর ভাবি, মানুষ না হয়ে চড়ুইপাখি হলেই মনে হয় ভালো ছিলো। যোগাযোগ: [email protected]
নিজের কমিউনিকেশন মডিউলটা টা অফ করে জোহান স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললো। যাক এবার আর কেউ তার খোঁজ পাবে না। শান্তিমতো ছুটিটা কাটাতে পারবে। টানা দু’বছর পর অনেক কষ্ট করে সে একটা ছুটির ব্যাবস্থা করেছে। কোনভাবেই সেটা সে নষ্ট করতে দিতে চায় না। অবশ্য দু’মাস আগেও সে এভাবে একটা ছুটির ব্যাবস্থা করছিলো। ছুটি নিয়ে সে যখন দক্ষিনের পাহাড়ী এলাকায় আগে থেকেই ঠিক কর রাখা রিসোর্টটিতে পৌছে একটা শাওয়ার নিয়েছে মাত্র, তখনই তার অফিস থেকে বাই ভার্বাল চলে এলো, কারন দুই নাম্বার লাঞ্চিং ষ্টেশনের সিষ্টেম ফেইল করেছে। যদিও সেবার অনেক আগেই জোহান তার কমিউনিকেশন মডিউল আর তার সাথে যোগাযোগের সব ব্যাবস্থা বন্ধ করে দিয়েছিলো একটু শান্তিতে ছুটিটা কাটানোর জন্য।কিন্তু সেবার তার অফিসের লোকজন তার বাই ভার্বালের ট্রাকিং মেশিন থেকে তাকে খুঁজে বের করে ফেলেছে।
জোহান একটা আন্তঃমহাকাশ উৎক্ষেপন কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী। সে ছুটিতে আসার আগে তার রিপ্লেসমেন্ট যদিও রেখে আসে, কিন্তু যতবারই সে কোন একটা ছুটি নিয়ে কোথাও যাওয়ার চেষ্টা করে না কেন, কোন একটা ঝামেলা লেগে যায় যেটা সে ছাড়া আর কেউ ঠিক করতে পারবে না। তাই গত দুই বছরে একটি উইকএন্ডও তার কাটানো হয় নি। একটি ছুটিও সে তারমতো করে উপভোগ করতে পারেনি। একবার তো এমন হলো জোহান কাউকে কিছু না জানিয়ে পাবলিক ভার্বালে করে শহর থেকে দূরে চলে গেলো যাতে কেউ তাকে খুঁজে না পায়। কিন্তু সেবারও ছুটিরি প্রথমদিনই একটা বাই ভার্বাল চলে এলো তার হোটেলে। কারন সেবার তারা তাকে খুঁজে না পেয়ে সব হোটেলের রিজার্ভেশনে তার নাম দিয়ে সার্চ করে তাকে খুঁজে বের করে ফেলেছে।
তাই এবার জোহান কোন হোটেলে উঠেনি। কোন বাই ভার্বালে করে না এসে কিছু পথ স্কাই ওয়ে, কিছু পথ টেলিপোর্টেশন ব্যাবহার করে আর কিছু পথ স্রেফ পায়ে হেটে সমুদ্রতীরের এই নির্জন জায়গাটাতে একটা গুহা খুঁজে বের করে চলে এসেছে। এখন তার সাথে সভ্য দুনিয়ার সকল যোগাযোগ বন্ধ। কিছুতেই কেউ আর তাকে খুঁজে পাবে না। তার এখন কিছুটাদিন একটু বিশ্রাম দরকার। পৃথিবীর এমন একটা জায়গা সে খুঁজে পায়নি যেখানে লুকিয়ে থাকা যায়। এই অতি উন্নত জীবন যাত্রার যুগে কেবল নিজের জন্য একটু সময় বের করতে তাই তাকে আসলেই অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।
কমিউনিকেশন মডিউলটা বন্ধ করে গুহার এক কোনে রেখে দিলো সে। এখানে কয়েকটা দিন কাটনোর জন্য সে সাথে করে অনেক কিছু নিয়ে এসেছে। সেগুলো বের করে জায়গাটাকে মোটামুটি বসবাস উপযোগী করে ফেললো। এটা ঠিক গুহার মতো নয়। বোঝাই যায় এখানে কেউ কোন একটা সময় ছিলো। তাই জায়গাটা এখনো বসবাসের মতো আছে। বেশ কয়েকটা দিন শান্তিতে কাটানো যাবে। জোহান তার সুইমিং ট্রাকটা টা পরে গুহার পাশের ছোট সী বীচটাতে চলে এলো। বেশ খানিকক্ষন এখন সাঁতার কাটা যাবে। এটা ভাবতেই জোহানের দারুন লাগছে, এই প্রথমবারের মতো সে সবার ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কেউ আর তাকে খুঁজে পাবে না। উৎক্ষেপন কেন্দ্রের কোন একটা লঞ্চিং প্যাডে বন্ধ হয়ে গেলেও সে আর তা জানতে পারবে না। নিজেকে খুব ভার মুক্ত মনে হচ্ছে তার।
বেশ খানিক্ষন সাঁতার কেটে, আর আরো কিছুক্ষন সী বীচের বালুতে শুয়ে থেকে জোহান যখন তার গুহার সামনে এলো তখন সে অবাক হয়ে গেলো। কারন গুহার সামনে দুটো বাই ভার্বাল দাড়িয়ে আছে। সে দুটো যে তার অফিস থেকে এসেছে তা বোঝাই যাচ্ছে। কারন প্রথমটাতে বসে আছে তার এসিষ্টেন্ট কিরি। কিন্তু কিভাবে তার তাকে খুঁজে পেলো। কোন ভাবেই তাকে খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। এই জায়গাটা শহর থেকে অনেক অনেক দূরে। আর সে তার কমিউনিকেশন মডিউল আর সব রকমের ইলেক্ট্রনিক ইকুইপমেন্ট বন্ধ করে রেখেছে, যেখান থেকে তারা জানতে পারবে যে সে এখানে আছে। এটা ভেবে জোহান আসলেই অবাক হয়ে গেলো যে কিভাবে তার তাকে খুঁজে পেলো।
তাকে দেখে কিরি দৌড়ে আসলো।
-স্যার চার নাম্বর প্লাট ফর্মের লাঞ্চিং প্যাডের সিষ্টেম ক্রাশ করেছে।আপনাকে এখনই যেতে হবে।
তখন চার নাম্বর প্লাট ফর্মের লাঞ্চিং প্যাডের সিষ্টেম ক্রাশ করার চেয়েও জোহানের কাছে বেশী জরুরী তারা কিভাবে তাকে খুঁজে পেলো সেটা জানা।
-কিন্তু তোমরা আমাকে খুঁজে পেলে কিভাবে?
-আমরা অত্যন্ত দুঃখিত স্যার আপনার ব্যাক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ করায়। শেষবার আপনি যখন নিরুদ্দেশ হয়ে গেলেন তখনই আমরা ঠিক করেছিলাম যে এরপরআপনাকে খুঁজে বের করার জন্য একটা কিছু করতে হবে। তাই গত মাসে যখন আপনার হাতে ছোট অপারেশনটা হলো তখন আমরা আপনার অগোচরেই আপনার শরীরে একটি ট্রাকিং মেশিন সেট করে দিয়েছি। তাই এবার যখন আপনাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না, তখন বাধ্য হয়েই সেটা আমাদের অন করতে হয়েছে আপনাকে খুঁজে পেতে। আমরা আসলেই দুঃখিত। কিন্তু এটা না করলে আমরা আপনাকে খুঁজে পেতাম না।
পুরোটা শুনে জোহান হাসবে না কাঁদবে তা বুঝতে পরলো না। প্রথমে ভাবলো খুব রেগে যাবে। কিন্তু কেন যেন রেগে না গিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে তার গুহায় ফিরে গেলো। এই পৃথিবীতে কি লুকিয়ে থাকার একটাও জায়গা নেই?
আধঘন্টা পর জোহানকে তার অফিসের বাই ভার্বালে করে শহরের দিকে উড়ে যেতে দেখা গেলো।
১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৪২
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: আমিও কাজ থেকে পালাতে চাইছি আপু। পারছি না।
২| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৫০
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া?
দেখি না কেনো আগের মতো
পড়ি আগে গল্পটা!
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১০
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: আজকাল একদম সময় পাই না। খুব দৌড়ের উপ্রে আছি। তাই আর নিয়মিত ব্লগে আসা হয় না।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:০৭
মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: এই পৃথিবীতে কি লুকিয়ে থাকার একটাও জায়গা নেই?
সিটিসেল ২১১৫ সালে এইরকম এ্যাড বানাবে কনফার্ম
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১১
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন:
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:১০
টোনা বলেছেন: আপনে ও তো নিরুদ্দেশ হইয়া গেসেন .. কয়দিন পরপর হাওয়া হইয়া যান ক্যান ??
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১৫
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: ভাইরে যে ব্যাস্ত। অফিস থেকে ফিরি রাত আট টা নয়টায়, তারপর খাবারের জোগার যন্ত করে খাওয়া দাওয়া করতে করতে রাত এগারোটা। তারপর ঘুম। আবার সকালে অফিস। উইক এন্ডেও রেহাই নেই। আমারো এখন নিরুদ্দেশ হওয়ার সময় হইছে।
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:৫৪
পারভেজ বলেছেন: দুনিয়াদারী দেখি শ বছর পরেও বদলাইলো না
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১৮
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: শ'বছর পর আরো কঠিন হবে মনে হয় দুনিয়া।
এখন তো ভাইয়া ছুটিতে চিটাগাং যেতে পারছেন, তখন তাও পারবেন না।
৬| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:০৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এইটা ত বর্তমান কাহিনীরে ভাই।
ওরে বেতন দেয় কত ? বউ বাচ্চা নাই ওর?
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১৯
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: এখনো বিবাহ করে নাইক্কা। পাত্রী খুঁইজা পাইতাছে না
৭| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:২৮
মুহিব বলেছেন: আহারে.......। সুন্দর গল্প।
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:২০
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: !!!! 'আহারে' ক্যানে ??? কেডা মরলো???
৮| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লাগলো, পৃথিবীতে আসলেই লুকিয়ে থাকার মতো আর কোন জায়গা নেই .... কোন কারনে কি মন খারাপ না কি ? কেন যেন মনে হলো লেখক গল্পের চরিত্রের ভিতর নিজের ব্যস্ততা থেকে পালানোর পায়তারা খুঁজছে
এইবার একটু আলোচনা/সমালোচনা করি গল্পটা নিয়ে। আপনার সাই-ফাই এর একনিষ্ঠ পাঠক হিসাবে এইটু অধিকার ফলাচ্ছি আর কি। আশা করি মাইন্ড করবেন না।
প্রথম প্যারাটা পড়ে আমি বুঝতে পারি যে, জোহান ব্যস্তময় কর্মজীবন থেকে কিছু সময়ের জন্য পালিয়ে থাকতে চাচ্ছে। গল্পের এই অংশটা ভালো লেগেছে, পরের অংশে আপনি বর্ননা করেছেন আগের ছুটিগুলোতে কিভাবে জোহানকে অফিস থেকে খুঁজে পেয়েছে। এই অংশটা পড়েই কিন্তু বুঝে গেছি যে জোহানকে এই ছুটিতেও কোন না কোন দরকার পড়বে আর অফিস থেকে ঠিকই খুঁজে বের করবে ওকে। তার মানে গল্পের শেষের চমকটা এই অংশেই বুঝে ফেলেছি।
এখন বাকি চমক হলো, অফিস থেকে কিভাবে জোহানকে খুঁজে বের করবে। এইবার জোহান যেভাবে পালিয়েছে, যেভাবে গাঁ ঢাকা দিয়েছে বলে আপনি বর্ননা করেছেন তাতে, কেন যেন গল্পে মাঝখানে এসেই বুঝে গেছি কিভাবে জোহানকে খুঁজে পেয়েছে।
"আসলে শরীরের কোথাও ট্রেকিং ডিভাইস সেট করে রাখা"- এই কনসেপ্টটা গোয়েন্দা ভিক্তিক গল্পে বা মুভিতে বেস কমন ব্যাপার। কেন যেন গল্পটা পড়ার সময় আমার এটা মনে হয়েছে, তাই গল্পের শেষটা আগেই বুঝে গেছি।
অভারওল দারুন হয়েছে, বর্ননাভঙ্গি, বাক্যগঠন চমৎকার। আর একটা কথা, সবাই কিন্তু একভাবে চিন্তা করে না, আমি বুঝে গেছি দেখে মনে কষ্ট নিয়েন না, অনেকে আমার চেয়ে জটিল ভাবেও চিন্তা করতে পারে, আবার অন্যরকমও ভাবতে পারে।
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:২১
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের জন্য সবসময় অপেক্ষা করি ।
৯| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৫১
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: হারিয়ে যাবার নিয়ম নেই এখানে...
সাইফাই গল্পের মাঝে গুহা শুনে মনে হইছিল নতুন কোনো ক্যারাক্টার আসবে, গল্পটা টার্ণ খাবে। হতাশ হইলাম
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:২২
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: অনেকদির পর আমার ব্লগে। আপনাকে সবসময়ই মনে হয় হতাশ করি
১০| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:১৬
রোহান বলেছেন: সাইফাই তুমি এক কাম করো... লুকায়া বাংলাদেশের একটা পেলেনের চাক্কার মইধ্যে উইঠা বইসা থাকো, সোজা ঢাকায় আইসা ল্যান্ড করলে এক দোউড়ে এয়ারপোর্টের বাইরে আইসা একটা সিএনজিতে উইঠা বউ এর কাছে আইসা পড়
আরে আমগো এই ২০০৯ এ ই পালায় যাওন কত্ত সোজা
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:২৮
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: মাঝখানে যে দুবাইতে প্লেন চেঞ্জ করতে হবে? তখন কি করবো?????
১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৪:১৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হায় আল্লাহ! কি অবস্থা!
নিজের মত করে ছুটিও কাটাতে পারলো না বেচারা
১৪ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:০২
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন:
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: একদম সত্যি গল্প... আরে আমার সাথেই এমন ঘটছে... কোন ছুটি নাই ... কেমন আছেন বস??
২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৬
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: ভালো নাই। একদম ভালো নাই। পুরা রোবট হইয়া গেছি।
১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৩৪
রোহান বলেছেন: আছো কিরাম? দেশে আইবা কবে?
৩০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৫০
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: বাঁইচা আছি। তয় মন বলতে কিছু নাই। মাথা ভর্তি ওরাকল কোয়েরী ।
ঈদের আগে আসোনের ইচ্ছা আছে। টিকিট পাইলে আসুম।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
মোজাম্মেল প্রধান বলেছেন: উহ ! অনেকদিন পর ভাই আপনাদের মাঝে এলাম। ভীষণ ভাল লাগছে। এখন থেকে রেগুলাম পাবেন। লেখাটা গোগ্রাসে গিললাম। শুরুটা চমতকার ছিল। শেষে এসে হাসি পেল।আরো চাই। দ্রুত !!
[email protected]
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৫
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাকে গুগল টকে এড করেছি। সময় করে কথা হবে।
১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮
স্নো হোয়াইট বলেছেন: বাহ, এইটা আমি মিস করেছি দেখতেছি। যাইহোক , খুব সুন্দর হয়েছে লেখাটা। কনসেপ্ট টা মজা লাগলো।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৮
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন:
এতোদিন পর কই থিকা আইলা?
১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৯
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন:
দাড়াও দেশে আসছি। ক্যামেরা কেনার টাইমে তুমারে নিয়া যামুনে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৪০
নুশেরা বলেছেন: আহারে বেচারা! "যতদূরে গেলে পলায়ন হয় কেউ আর ততদূর পারেনা যেতে..."