নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গবেষণা ও প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস্টারভিত্তিক সেন্ট্রাল অ্যাডমিশন টেস্টের পর্যালোচনা ।
এই বছরেও শুরু করা গেলা না। ক্লাস্টার বা গুচ্ছ ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ।
এই পদ্ধতি টা চালু হলে অনেক সহজ হয়ে যেত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হওয়াটা।
এছাড়া আরো ব্যয় কমানো যেত । তা
ছাড়া পাচঁটি বা সাতটি গুচ্ছ তৈরি করে একসাথে সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস্টার বা গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারতো। এর জন্য আগে থেকেই যে মেডিক্যাল কলেজ গুলোর ক্লাস্টার বা গুচ্ছ পদ্ধতির কথা আমাদের সবার জানা। এবং এটাই অনুসরণ করা যেতে পারে।
সব গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের
১. কলা শাখার জন্য একটা গুচ্ছ
২. বিজ্ঞান শাখার জন্য একটা গুচ্ছ
৩. বানিজ্য শাখার জন্য একটা গুচ্ছ
৪. সামাজিক শাখার জন্য একটা গুচ্ছ
৫. প্রশাসনিক শাখার জন্য একটা গুচ্ছ
৬. মিডিয়া শাখার জন্যএকটা গুচ্ছ
৭. নাট্য চারুকলা শাখার জন্য একটা গুচ্ছ
এভাবে না হলেও প্রাথমিক পর্যায়ে
অনন্ত পক্ষে শুধুমাত্র
১. পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটা গুচ্ছ
২. প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ে জন্য একটা গুচ্ছ
৩. কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটা গুচ্ছ
৪.মেডিক্যাল কলেজ গুলো জন্য একটা গুচ্ছ (এখনো চালু আছে)
৫. কারিগরী ডিপ্লোমাদের সুযোগ সৃষ্টি ও তাদের জন্য একটা গুচ্ছ
এভাবে যদি আমাদের দেশে গুচ্ছ পদ্ধতির চালু হয় তবে একটা মাত্র পরীক্ষার মাধ্যমে সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া হবে। এতে করে খরচ কমে যাবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের। আমরা একটু চিন্তা করলেই এর আরো সুবিধার কথা আমরা ভাবতে পারবো ।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের এভাবে ভাগ করে তাদের উচ্চ শিক্ষার যে আশা তার পূরণ করার সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে।
যারা মেধাবী তাদের ই এই সুযোগ গুলো তৈরি করে দিতে হবে।
শুধূ মাত্র আমাদের দেশের একটা বিশাল অংশ উচ্চ শিক্ষা লাভ করার পর বেকার অবস্থা য় থাকতে হয়। তাই এদের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থার জন্য অনন্ত পক্ষে বিভাগ ভিত্তিক গুচ্ছ কর্মসংস্থান কেন্দ্র তৈরির দাবী গুলো সামনে আসতে থাকবে।
সব সম্ভবের এই দেশ তাই একদিন না একদিন এগুলোর সমাধান হবেই ।
©somewhere in net ltd.