![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংগঠক, অভিনেতা, ব্লগার, স্যোসাল মিডিয়া এক্টিভিস্ট, ডিজাইনার
বেশ কিছুদিন অসুস্থ থাকার পর আবার আপনাদেরে মাঝে ফিরলাম, পুরোপুরি সুস্থতার জন্য দোয়া চাই।
আওয়ামী লীগের মিছিল: থামানো যাচ্ছে না, বরং প্রতিদিন বড় হচ্ছে
রাজনৈতিক উত্তাপ এখন তুঙ্গে। রাজধানী থেকে শুরু করে গ্রামাঞ্চল—যেখানেই চোখ ফেরানো যায়, আওয়ামী লীগের মিছিলের ঢল। বিরোধী পক্ষ যতই চেষ্টা করুক, কোনোভাবেই এই মিছিলকে থামানো যাচ্ছে না। বরং প্রতিদিনই মিছিলগুলো আরও বড় হচ্ছে, আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
কেন এই মিছিল থামানো যাচ্ছে না?
এখানে কয়েকটি কারণ স্পষ্ট হয়ে উঠছে—
দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক শক্তি:
আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দলগুলোর একটি। ইউনিয়ন পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত তাদের সাংগঠনিক কাঠামো অত্যন্ত শক্তিশালী। ফলে একটি মিছিল সফলভাবে দমন করতে হলে প্রথমে এর ভিত্তিকে দুর্বল করতে হতো—যা এখনো সম্ভব হয়নি।
নেতৃত্বের দৃঢ়তা:
দলীয় প্রধানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বেশ কিছু বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেছে। নেতৃত্বের স্পষ্ট বার্তা হলো, “পিছু হটার প্রশ্নই আসে না।” এই বার্তা তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
বিরোধী পক্ষের দুর্বলতা:
বিরোধী দলগুলো এখনো সুসংগঠিত হতে পারেনি। তাদের ভেতরে নানা মতপার্থক্য, অনৈক্য এবং অনিশ্চিত কৌশল আওয়ামী লীগের জন্য সুবিধা তৈরি করেছে। অনেক ক্ষেত্রে তারা প্রতিরোধ গড়তে না পেরে শুধুই সমালোচনায় সীমাবদ্ধ থাকছে।
সরকারি মেশিনারির নিয়ন্ত্রণ:
প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণ থাকায় তাদের মিছিল তুলনামূলক নিরাপদ থাকে। বিরোধীরা যখন মিছিল করতে যায়, তখন নানা বাধার মুখে পড়ে, কিন্তু আওয়ামী লীগের মিছিলে সেই বাধা কার্যত দেখা যায় না।
প্রতিদিন বড় হওয়ার কারণ
প্রথমদিকে অনেকেই ভেবেছিলেন আওয়ামী লীগের মিছিলগুলো সময়ের সঙ্গে ক্ষীণ হয়ে যাবে। কিন্তু বাস্তব চিত্র উল্টো।
জনগণের ভয়ের রাজনীতি:
রাজপথে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করলে সাধারণ মানুষও ধীরে ধীরে জয়ী পক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়।
পেইড অ্যাক্টিভিজম এবং প্রণোদনা:
অনেক ক্ষেত্রে পরিবহন ভাড়া, খাওয়া-দাওয়া এবং এমনকি নগদ অর্থ দিয়ে সাধারণ মানুষকে মিছিলে আনা হচ্ছে।
মিডিয়া কাভারেজ:
টেলিভিশন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিটি মিছিলের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ছে, যা একটি “মানসিক তরঙ্গ” তৈরি করছে।
সামনের দিনগুলোতে কী হতে পারে
যদি বিরোধী দলগুলো দ্রুত নতুন কৌশল না নেয়, তবে আওয়ামী লীগের মিছিলের ঢল আরও ভয়ংকর রূপ নিতে পারে। এতে কয়েকটি সম্ভাব্য পরিণতি হতে পারে—
১. রাজপথে একচ্ছত্র আধিপত্য: বিরোধী পক্ষের রাজপথ কার্যত দখল হয়ে যাবে।
১. ভোটের মাঠে প্রভাব: ভোটের আগে শক্তিশালী মিছিল ক্ষমতার বার্তা দেয়, যা ভোটারদের মানসিকভাবে প্রভাবিত করে।
৩. হিংসা-সংঘাত বৃদ্ধি: মিছিল যত বড় হবে, সংঘর্ষের সম্ভাবনাও তত বাড়বে।
শেষ কথা
আওয়ামী লীগের মিছিলের এই অপ্রতিরোধ্য ধারা থামাতে বিরোধীদের শুধু অভিযোগ করলেই চলবে না। তাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করা, নতুন কৌশল গ্রহণ করা এবং জনমানুষের সঙ্গে বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি করা ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই।
রাজপথের রাজনীতি শেষ পর্যন্ত সংখ্যার খেলা। আর এখন সেই খেলায় আওয়ামী লীগ প্রতিদিনই নিজের সংখ্যা বাড়াচ্ছে।আওয়ামী লীগের মিছিল: থামানো যাচ্ছে না, বরং প্রতিদিন বড় হচ্ছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: পুরো সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছি।।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: আওয়ামী বিরোধীদের আপাতত কোনো চিন্তা নেই, কারণ তাদের হাতে আছে আমেরিকা, পাকিস্তান, জামাত, এনসিপি, সেনা, ইউনুস।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ধন্যবাদ।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মিছিল থেকে লোক ধরতে পারলে ৫০০০ টিয়া ফাওন যাইবো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: জি দেখেছি, পুলিশ মিছিলকারীদের পেছনে দৌড়াচ্ছেন, সেকি দৌড়, ধরতে পারলেই টাকা!! আহা জনতা।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫০
বিজন রয় বলেছেন: আপনার ব্লগে বয়স ১৯ বছর ৫ মাস! এত দীর্ঘ সময়ে আপনার পোস্ট মাত্র ৯টি তাও বেশকিছু সাম্প্রতিক সময়ে।
ব্যাপার কি? আসলেই ৯টি পোস্ট করেছেন নাকি আগে পোস্ট ড্রাফ্ট বা ডিলিট করেছেন?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫০
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আমাকে নিয়ে চিন্তা করার জন্য। ভাল থাকবেন।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনার কিছু পোষ্ট পড়লাম; গার্বেজ
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫২
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: জেনারেশন একাত্তর ধন্যবাদ কষ্ট করে হিসি্ট্র বের করার জন্য। এই গার্বেজ পড়বার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার কষ্ট দেখে আমিও কষ্ট পাচ্ছি।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
অতিভক্তি কিসের লক্ষণ?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: আপনি বার বার আসছেন, আমাকে ভক্তি শ্রদ্ধা দেখাচ্ছেন, তাতে আমিই খুশি হচ্ছি।জনাব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।মন্তব্য করার জন্য।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
শেখ হাসিনার সরকারের পতন কাহারা ঘটায়েছে?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৯
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য।আপনি জানেন এবং এদেশের আপামোর জণসাধারণও এখন জানে এ প্রশ্নে উত্তর।
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি নিয়মিত সপ্নে এসব দেখেন!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪২
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপামর জনতার বড় অংশ ইডিয়ট; আমি বুঝতে চাছ্ছি যে, আপনি কোন লেভেলের লিলিপুটিয়ান।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৩
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ আপাতত বাতিল মাল। কান্নাকাটি করে লাভ নেই
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৩১
ধূসর সন্ধ্যা বলেছেন: আওয়ামিলীগের এই মিছিলগুলো বরং থামানোর দরকার নেই। এগুলো চলতে থাকুক।
গত বছর মিছিল কিভাবে হয়েছে নিশ্চয়ই দেখেছেন? বর্তমানে বিএনপি জামাত আর হেপাজত কিভাবে মিছিল সেটাও নিশ্চয়ই দেখেছেন আর আওয়ামিলীগ কিভাবে মিছিল করছে সেটাও দেখছেন?
এই মিছিলের ভিডিও যত প্রকাশ পাবে তত দেখা যাবে যে আওয়ামিলীগ কুকুর বিড়ালের মত দৌড়াতে দৌড়াতে জয় বাংলা বলতে বলতে পালাচ্ছে। এতে জয় বাংলার সম্মান বাড়ছে না বরং কমছে। আওয়ামিলীগের মিছিল হয়েছে অক্ষম পুরুষের পৌরুষত্বের মত। এক মিনিটও ধরে রাখতে পারছে না, তার আগেই মাল আউট ।
যেদিন শাহবাগের উপর দিয়ে আওয়ামীলীগ হেটে হেটে মিছিল নিয়ে ঢাবি ক্রস করার মত হেডাম পাবে সেদিন আওয়ামিলিগ ফিরে আসবে। এর আগে না।
১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: মিছিল করে কি আওয়ামীলীগ কোনো উপকার পাচ্ছে??
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৫
বিজন রয় বলেছেন: অসুস্থ ছিলেন? আহারে! এখন ভালো আছেন জেনে ভালো লাগল।