নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজস্ব ভাবনা চিন্তা নিয়ে আমার ভার্চুয়াল জগত!

এস.এম. আজাদ রহমান

সংগঠক, অভিনেতা, ব্লগার, স্যোসাল মিডিয়া এক্টিভিস্ট, ডিজাইনার

এস.এম. আজাদ রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সজীব ওয়াজেদ জয়ের খোলামেলা স্বীকারোক্তি ও বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিচ্ছিন্নতা

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সজীব ওয়াজেদ জয়ের খোলামেলা স্বীকারোক্তি ও বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিচ্ছিন্নতা




বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বাস্তবতায় সজীব ওয়াজেদ জয়ের সাম্প্রতিক বক্তব্য নতুন এক রাজনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। জুলাই আন্দোলন, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং চলমান অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে জয় এমনভাবে মুখ খুলেছেন, যা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি সমালোচনাও বটে, আবার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মহলে এক ভিন্ন বার্তাও পাঠাচ্ছে।

ওয়াশিংটন ডিসি থেকে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)–কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জয় অকপটে স্বীকার করেন, “জুলাই আন্দোলনে সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণে ভুল ছিল।” তাঁর ভাষায়, “সব মৃত্যুই দুঃখজনক, প্রতিটি ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত হওয়া উচিত।”
বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটি বিরল এক উদাহরণ— যেখানে কোনো প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য অতীতের ভুল স্বীকার করে নৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছেন।

তবে এখানেই থেমে থাকেননি জয়। তিনি স্পষ্টভাবে বর্তমান ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন সরকারের মানবাধিকার রেকর্ড ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার চর্চা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তাঁর অভিযোগ— “এখন যা হচ্ছে তা আসলে আমার মা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা। বিচারের আড়ালে চলছে রাজনৈতিক খেলা।”

জয় আরও বলেন, “কেবলমাত্র একটি সর্বসমন্বিত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনই বাংলাদেশকে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পথে ফিরিয়ে আনতে পারে। আওয়ামী লীগের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে তুলে নিতে হবে।”
তাঁর মতে, নিষেধাজ্ঞার রাজনীতি গণতন্ত্রের চর্চাকে সীমিত করছে এবং নির্বাচনের বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন তুলছে আন্তর্জাতিক মহল।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, জয়ের এই বক্তব্য কেবল তাঁর দলের পক্ষে নয়; বরং এটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের পক্ষে এক গুরুত্বপূর্ণ আহ্বান।
তিনি যেখানে একদিকে অতীতের দায় স্বীকার করেছেন, অন্যদিকে বর্তমান সরকারের নীতি-অবস্থানের তীব্র সমালোচনা করেছেন— সেই ভারসাম্যই তাঁকে আন্তর্জাতিক পরিসরে এক “বিশ্বাসযোগ্য কণ্ঠস্বর” হিসেবে তুলে ধরছে।

জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা ১,৪০০ পর্যন্ত হতে পারে— যা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ সহিংস রাজনৈতিক অধ্যায়গুলোর একটি। এ প্রসঙ্গে জয় মন্তব্য করেন, “স্বাধীন তদন্ত ছাড়া কোনো জাতিই শান্তি পায় না।”
তাঁর এই মন্তব্যকে অনেক পর্যবেক্ষক আন্তর্জাতিক তদন্ত বা নিরপেক্ষ কমিশনের প্রতি এক নৈতিক সমর্থন হিসেবেই দেখছেন।

এদিকে, পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোও বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে ক্রমেই সমালোচনামুখর হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সাম্প্রতিক বিবৃতিতেও একই উদ্বেগ প্রতিফলিত হয়েছে— গণগ্রেপ্তার, বিচারহীন আটক এবং রাজনৈতিক দমননীতি বাংলাদেশের বৈশ্বিক ভাবমূর্তিকে গভীর সংকটে ফেলেছে।

এই প্রেক্ষাপটে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বক্তব্য যেন বিশ্বের সামনে বাংলাদেশের বিকল্প এক কণ্ঠস্বর। যিনি শুধু রাজনীতিক নন— তিনি প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যতের প্রতীক, “ডিজিটাল বাংলাদেশ” -এর স্থপতি। এখন তিনি সেই ভাবমূর্তিকে ব্যবহার করছেন গণতান্ত্রিক আদর্শ পুনর্গঠনের পক্ষে বক্তব্য রাখতে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জয়ের এই অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা বোঝার এক জানালা খুলে দিয়েছে।
তিনি দেখিয়েছেন, অতীতের ভুল স্বীকার করেও একজন রাজনীতিক কীভাবে ভবিষ্যতের জন্য দায়িত্বশীল বার্তা দিতে পারেন।

আজ যখন বিশ্ব একে একে বর্তমান সরকারের নীতিগত অবস্থান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে— তখন সজীব ওয়াজেদ জয়ের স্পষ্ট, মানবিক ও আত্মসমালোচনামূলক বক্তব্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক বিরল আশার সঞ্চার করছে।
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অন্ধকারের মধ্যে তাঁর কণ্ঠ যেন এক আলোর রেখা— যা মনে করিয়ে দেয়, “সত্যকে বলা, সেটাই নেতৃত্বের প্রথম শর্ত।”[/su

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১২

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




ঐ চোরের কথার কোন মুল্য আছে? আপনার চিন্তাভাবনা গার্বেজ!

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩৬

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন:


নিজে চোর বিধায় অন্যকে চোর ভাবতে পারেন এটা একটা মানসিক শান্তিও বটে, নেজেকে অনেকটা হাল্কা লাগে, আবার অন্যকে নিজের পর্যায়ে টেনে নামাবো হলো। এবার ভেবে দেখতে পারেন আপনি নিজে একটা গার্বেজ অন্যের লেখা দেখার সাথে সাথে গার্বেজ বলে দিলেই সেটা গার্বেজ হয় না। এটা আপনার টাইপিক্যাল এজেন্ডা, এটা বোঝার বয়ষ হয়েছে যে সমস্ত লেখক কলামিষ্ট ব্লগার এখানে লিখেন আর যদি লেখাটা আপনার দলের বিপক্ষে গেলতো শুরু হলো আপনার এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কপিপেষ্ট মন্তব্য সর্বোপরি গার্বেজ বলে উড়িয়ে দেয়া, মারাত্মক হাস্যরস নিয়ে পড়ি, আ্পনার পাগলামি।

তবুও ধন্যবাদ আপনাকে অন্তত কমেন্টস করেন তবে পড়েন না বলেই মনে হয়।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪২

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: "বিশ্বাস যোগ্য কণ্ঠস্বর " সত্য বলেছেন । "এখন যা হচ্ছে তা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামীলীগের নেতাদের কে নির্বাচন থেকে সরিয়ে রাখার চেষ্টা " সঠিক মন্তব্য জয়ের ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫০

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: একদম ঠিক ধরেছেন -জয় বলছে যে “সব মৃত্যুই দুঃখজনক, প্রতিটি ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত হওয়া উচিত"

আবার বলছেন "এখন যা হচ্ছে তা আসলে আমার মা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা। বিচারের আড়ালে চলছে রাজনৈতিক খেলা""

দেখেন জয় আরও বলেন, “কেবলমাত্র একটি সর্বসমন্বিত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনই বাংলাদেশকে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পথে ফিরিয়ে আনতে পারে। আওয়ামী লীগের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে তুলে নিতে হবে""

এই প্লাটফর্মে কেউ কেউ অতিরিক্ত ভরসা পেয়ে উল্টাপাল্টা শব্দ এখানে ব্যবহার করে - এই অতিরিক্ত ভরসা শেস পর্যন্ত কি হবে সে নিজেও বোঝে না আবার যারা ভরসা দিচ্ছে তারাও জানে না, কি হতে যাচ্ছে, কি হবে!!

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৮

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আগেতো বিচার । বিচারের নির্দোষ প্রমানিত হলে তবেই না নির্বাচনে দাড়ানোর প্রশ্ন উঠে। দায় যেহেতু স্বীকার করেছে , তাই দ্রুত সকল নেতা দেশে ফিরে বিচারের মুখোমুখি হোক।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫২

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: ওটা হতে হলে এই ফেব্রুয়ারিতে কি নির্বাচন হতে পারবে না, আলটিমেটটি এরকমই কিছু একটা হতে যাচ্ছে। অপেক্ষা করুন যত সময় যাতে ততই খোলসা হবে।

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি জেনারেশন একাত্তরের সাথে এই ভাষায় কথা বলার কারণ কি? তিনি আপনার জন্মের আগে থেকে আওয়ামী লীগ সাপোর্টার এবং শেখ মুজিবুর রহমান কে ভালোবাসেন।

চোর কে চোর বলেছে ঊহার মধ্যে খারাপ কি দেখলেন? :)

শেখ পরিবারের পুজা করা বন্ধ করেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫৮

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন:


সৈয়দ কুতুম ভাই আপনি জানেন কিভাবে সে আমার জন্মের আগেই জন্ম গ্রহণ করেছেন? আর জেনারেল একাত্তর প্রমান ছাড়া একজনকে চোর বলছেন, আবার আমিও বললাম তাকে সেটাও প্রমান ছাড়া, আপনি এখন বিচার করতে পারেন কে দোষী।

হ্যা চোর কে চোর বলবেন শুধু বেছে-বেছে? নাকি আদালতে প্রমানীত হওয়া চোররা চোর নয়, আর একজনকে নিজে নিজে চোর বললেই সে চোর হয়ে যায় না।

সত্যি কথা বললে যদি শেখ পরিবারের পূজা হয়ে যায়, তাহলে আমার আর কিইবা করার আছে? বিচার বিবেচনা বোধ আপনাদের দিন দিন লোপ পেয়ে যাচ্ছে।কষ্ট হয়।

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫৯

নতুন বলেছেন: ওয়াশিংটন ডিসি থেকে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)–কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জয় অকপটে স্বীকার করেন, “জুলাই আন্দোলনে সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণে ভুল ছিল।” তাঁর ভাষায়, “সব মৃত্যুই দুঃখজনক, প্রতিটি ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত হওয়া উচিত।”
বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটি বিরল এক উদাহরণ— যেখানে কোনো প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য অতীতের ভুল স্বীকার করে নৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছেন।


জয় আয়োডিন ডিফিসিয়েন্সিতে ভোগা পোলাপাইন তার বদ্ধির ঘাড়তি আছে।

উনি ড: ইউনুসের দোষ দিতে গিয়ে ভদ্রভাষায় একটু ভুমিকা নিয়ে গিয়া ভুলে স্বীকার করে ফেলেছে। এখন আয়ামীগের নেতারাই জয়এর এই কথার বিরোধীতা করবে। শেখ হাসিনাও বলবে ও বাচ্চা ছেলে কি বলতে কি বলে ফেলেছে। ;)

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:০৩

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: আপনি যা বোঝাতে চেয়েছেন সেটা আপনি ছাড়া অন্য কেউ বোঝেনি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এই বিষদ ফিরিস্তির জন্য।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:০৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



আপনি গার্বজে জানেন ও আপনার থেকে গার্বেজ বের হয়। শেখ পরিবারের ২০ জনের বেশী লোক ডাকা্তী করেছে; শেখ সাহেব ব্যতিত ঐ পরিবারের সবাই চোর/ডাকাত; শেখ হাসিনা বাকীদের ডাকতী করতে দিয়ে অপরাধ করেছে।

আপনি বেকুব ও আওয়ামী ইডিয়ট।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:১৮

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: আপনার শেষ লাইনের উত্তর - আমাকে যা বললেন আপনি ঠিক তাই, কারণ কুতুব ভাই যা বলেছে এটাই আপনার জন্য একমাত্র যোগ্য উত্তর।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:২২

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: জয় স্বীকার করেছেন যে, ছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার সরকারের কিছু ‘ভুল’ পদক্ষেপ ছিল। তবে তিনি জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উল্লিখিত ১ হাজার ৪০০ জন নিহতের দাবি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের এক স্বাস্থ্য উপদেষ্টার তথ্য অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা প্রায় ৮০০। তথ্যবাবা দেখি ডক্টর ইউনুসের উপদেষ্টার বক্তব্যে ভাল আস্থা জ্ঞাপন করেছে B-))

এদিকে উনার মা বলছেন, '' আমার অপরাধটা কি ? আমি কি করেছি ? '' !:#P

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৩৩

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: মেঠোপথ ভাইয়্যা দৃশ্য এখনো বাকি আছে, এখনো কত নিহত এটা প্রকৃত সংখ্যা কোথায় সঠিকভাবে আসেনি, এজন্য সংখ্যাটার হিসেব কেউ বলে ৫ আগষ্টের আগে ৮০০ আবার ৫ আগষ্টের পরে ১৪০০ । আবার মৃতদের লিষ্ট থেকে হেটে বেড়াচ্ছেন সেটাও দেখা গেছে।

উনার মা যা বলেছেন সেটার ব্যাখ্যা আলাদা, জয় এর সাথে এটা কম্পিয়ার করা যায় না।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: বাচচা ছেলে কি বলতে কি বলেছে - তা শুনে আপনি ভক্তিতে গদ্গদ। কিন্তু এই প্রতিবন্ধী যে নিজের দলের নেতাদের পুন মেরে দিল - এটা বোঝার মত পরিপক্কতা কি আপনার হয়েছে?

আওয়ামী লীগ যদি নেক্সট ইলেকশানে অংশ না নেয় - সেটাই তাদের জন্য ভাল হবে। কেননা ইলেকশন করার মত কোন যোগ্য প্রার্থী এখন আওয়ামী লীগ খুঁজে পাবেনা। পেলেও নির্বাচনে কারও পাছার কাপড়ই থাকবেনা। তার চেয়ে নির্বাচনে না গেলেই বরং গলা উঁচিয়ে বলতে পারবেন - নির্বাচন করতে পারিনি, নইলে দেখিয়ে দিতাম আওয়ামী লীগের কত সাপোর্ট!!!

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৪০

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন:


আহা কি সুন্দর করে বললেন- পু-- মেরে দিলো, এই পরিপক্কতা হবার কি যোগ্যতা লাগে জনাব? অশ্লীলতা কারো যোগ্যতা হতে পারে না, হ্যা হয় সেটা বস্তি কিংবা টোকাইরা পারে যেখানে সেখানে এই জাতিয় কথা বলতে। আপনিও পেরেছেন।

শুনেন আওয়ামীলীগ নির্বাচন করবে বলে অন্তত আমার কাছে মনে হয় না, কাপড় কার সামনে আর পেছনে থাকবে না সেটা বিচার করার দায়িত্ব আপনার না, যতদিন যাবে তত আওয়ামীলীগ পাকা পোক্ত হতে থাকবে, এবং হয়েছে, সময় দিন- দেখতে পাবেন কার সাপোর্টার কত। একা আওয়ামীলীগ লড়ছে সব দলের বিরুদ্ধে।

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩১

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




ইডিয়ট জয় কেন বলেনি যে, তার মাকে সরনোর জন্য আমেরিকা ক্যু করায়েছিলো বাংলাদেশে?

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৪১

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: আপনি রাজনীতি শিখে আসেন, কোথায় কে কি বলবে এবং সেটা আপনার মত হতে হবে?

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিশ্বের সামনে বাংলাদেশের বিকল্প এক কণ্ঠস্বর।
................................................................................
হতে পারে,
প্রকৃতির নিয়ম আছে যখন কোথাও শুন্যতা দেখা দেয়
তখন বিকল্প কিছু একটা হবেই ।
অন্যায়ের যেমন বিচার হওয়া উচিৎ
তেমনি অত্যাচারের মোকাবেলা অত্যাচার দিয়ে করতে হবে
বিশ্বাস করি না ।
( জুলাইয়ের অর্ন্তনিহিত শক্তি নষ্ট হবার একমাত্র কারনই হলো পথভ্রষ্ট আর মিথ্যাচার )

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:৩২

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: বর্তমানে যে পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে সেটা সেনাপ্রধান ডেকে এনেছেন... মনে রাখবেন উনি ৫ আগষ্টের আগে বলেছিলেন এদেশের জনগণের উপর গুলি চালাবেন না, কিন্তু আমরা দেখেছি গোপালগঞ্জ ও পার্বত্য চট্টগ্রামে কি হয়েছে। কিন্তু মজার ঘটনা ৫ আগষ্টের আগে জেনারেলকে তে্া কেউ গুলিচালাতে বলেনি, জেনারেল ঐসময়ে কথাটি কেন বলেছিলেন আজ জাতির সামনে সুস্পষ্ট। উনি জাতির সামনে প্রহসন করেছেন এবং করছেন, যে মিথ্যা নাটকটি তিনি তৈরী করেছিলেন আজ ১৪/১৫ মাসের জাতির কাছে ক্লিয়ার হয়েছে। জেনারেল সাহেবই ছিলেন সকল নাটের গুরু। আমীরে জামাতের সাথে ৫ আগষ্ট ২ঘন্টা বৈঠক ও জুস খাওয়া, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বিমান বাহিনীর প্লেনে বাংলাদেশ ত্যাগ করার সময় ফোন দিয়ে জানতে পারলেন প্রধানমন্ত্রী ভারতের সীমানার কাছাকাছি তখন জেনারেল বিনয়ের সঙ্গে বলেছিলেন "স্যার আপনি আমার উপর ভরসা রাখতে পারলেন না"। ,

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:২৩

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



সামুতে আপনি যদু, মধু'র গার্বেজ রাজনৈতিক বিশ্লষণ চালানোর চেষ্টা করছেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:৩৩

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: এটা আপনার দৃষ্টিতে । এই যদু, মধুর বাইরেতো আপনিও নন। (এতো গুরুত্ব দিচ্ছেন কেন?)

১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:০৯

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের এই উপমহাদেশে পরিবারতন্ত্র আগেও ছিলো বর্তমানে আছে ভবিষ্যতেও থাকবে।এতে একটা বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:১৪

এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: এটা না হলেই বরঞ্চ ভাল হতো। কিন্তু দলীয় ভাবে পরিবারের ভিতর থেকে কেউ আসলে যতটা বন্ডিং এ থাকা যায়, অন্যকেউ এলে এতোটা বোধকরি সম্ভব না। বাট পরিবারতন্ত্র না থাকাই ভাল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.