নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
জার্মানির নাজি পার্টি নিষিদ্ধ হয়েছিল কারণ তারা রাষ্ট্রযন্ত্রের উপর একচ্ছত্র আধিপত্য স্থাপন করে ফ্যাসিস্ট শাসন চালিয়েছিল এক্ষেত্রে আওয়ামীলীগের কোন পার্থক্য নেই। ইতালির মতো দেশে ফ্যাসিস্ট দলগুলো নিষিদ্ধ করার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল সহিংসতা ও রাজনৈতিক সন্ত্রাস ছড়ানো। ঠিক একইভাবে আওয়ামীলীগ বিরোধী দল বিশেষ করে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীকে দমন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং দলীয় ক্যাডার নিয়মিত ব্যবহার করে রাজনৈতিক সহিংসতা ও রাজনৈতিক সন্ত্রাস করেছে।
ফ্রান্সে জাতিগত বিদ্বেষ বা জাতিগত বৈষম্য উস্কে দেওয়া দলগুলো নিষিদ্ধ করা হয় ঠিক একইভাবে আওয়ামীলীগও তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য সাম্প্রদায়িক সংঘাত সৃষ্টি করে জাতিগত বৈষম্য উস্কে দিয়েছে বিধায় নিষিদ্ধ করা যেতে পারে। বাংলাদেশেও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতার উপর আক্রমণ করার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে।
ইউরোপ তথা জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্স এবং অস্ট্রিয়াতে ফ্যাসিস্ট দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে যাতে তারা গণতন্ত্রের ভিত্তিকে ধ্বংস করতে না পারে, মানবাধিকার লঙ্ঘন না করে এবং মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষার প্রয়োজনে। আওয়ামীগ গণতন্ত্রে ভিত্তি ধ্বংস করেছে, মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে এবং মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোকে ক্ষুণ্ণ করেছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচার করতে অভিযুক্তদের অর্থাৎ হাসিনাদের ফিরিয়ে না এনেই, তাদের অনুপস্থিতেই ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালের মতো বিচার করা উচিত। যেহেতু হত্যার সব প্রমাণ আছে। নির্দেশদাতা হিসেবে বিচার হবে এবং বিচার শেষে তাদের স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ না করলেও কমপক্ষে ৬/৭ টার্ম নির্বাচনে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা উচিত।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ না হলেও কমপক্ষে ৬/৭ টার্ম নির্বাচনে নিষিদ্ধ করা উচিত।
২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: তারেক ভাই বলেছেন জনগণ এদের বিচার করবেন!
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিচার হতেই হবে।
৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২১
আহরণ বলেছেন: দেশ তালেবান হবে। আর কিছু দিন পরই।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তালেবান হবে কেন? একটু ব্যাখ্যা করে বলেন।
৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার অসংখ্য কারণ যেমন আছে- তেমনি ন্যায় বিচারের মাধ্যমেই শেখ হাসিনাকে একশো বার ফাঁসিতে ঝুলিয়ে শাস্তি কার্যকর করার প্রচলিত আইন আমাদের দেশেই আছে।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অবশ্যা হাজারো কারণ আছে আমি শুধু কয়েকটির কথা উল্লেখ করেছি।
৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আম্লিগের যত অপরাধ সবগুলো বিচার যদি সঠিক ভাবে হয় তবে আওয়ামীলীগের নাম নেওয়ার মতো কেউ থাকবেনা; আর যদি শুধু ছাত্র আন্দোলনের গণহত্যার বিচার করা হয় তাহলে আম্লিগের শীষ নেতা সবগুলোকেই ফাঁসিতে ঝোলাতে হবে। শীর্ষ বলতে জেলা পর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যন্ত সবাইকে।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওদের অপকর্মের পাল্লা এতো ভারী যে সেগুলো বিচার করলে সবগুলোকে চৌদ্দশিকে ঢোকাতে হবে অর্থাৎ লোম বাছতে গিয়ে কম্বল উজাড় হয়ে যাবে। ওদের মধ্যে এমন কোন ব্যক্তি নেই যে বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে, আমি সরকারী সম্পদ লুট করিনি।
৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করলে জনগণের সিমপ্যাথি তাদের পক্ষে চলে যাবে, আন্তর্জাতিক বিশ্বেও তারা জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। এসব না করে আওয়ামী নেতাকর্মীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পুরাপুরি নিষিদ্ধ না করে কয়েক টার্ম ওদের নির্বাচন এবং নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে দূরে রাখতে হবে।
৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
অরণি বলেছেন: আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ না করে গণহত্যার বিচার করলেই কেল্লাফতে তাহলেই চিরতরে আর দাড়াতে পারবেনা।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অবশ্য গণহত্যার বিচার হলেই শীর্ষ সবাই ফেঁসে যাবে।
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: শশিগাজীর মত ব্যান.... হাহাহাহা
বিচারের আওতায় এনে মাজা ভেঙ্গে দিতে হবে এদের । কিন্তু আমাদের যে বিচার ব্যবস্থা... কার জন্য জানি কার মনে গলে যায়।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এপর্যন্ত ১৫৮১ জনের মারা গেছে এবং অঙ্গহানি ২০ হাজারেরও বেশি। শুধু যদি এটারই বিচার হয় তাহলেই ওগের মাজা ভেঙ্গে যাবে। তবে শক্তহাতে বিচার করতে হবে।
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: গনহত্যার বিচার হলে আপনাতেই নিশিদ্ধ হয়ে যাবে এই দল। তবে বিচার শেশ হবার আগেই যদি নির্বাচন দিতে হয় বর্তমান সরকারকে তবে আওয়ামিলীগের অনেকেই হয়ত নির্বাচনে জয়ী হবে এবং বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার চান্স বেশি। সে ক্ষেত্রে আমাদের বসে বসে দেখতে কিভাবে টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে একেকটা বিচাররের মামলা।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং গণহত্যার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোন নির্বাচন করা ঠিক হবেনা; নির্বাচন হলে আর বিচার হবেনা যেমনটা আমরা ইতিপূর্বে দেখেছি। সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমেই ওদের ঝেটিয়ে বিদায় ঘন্টা বাজাতে হবে
১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মওলানা, উহা বিবিধ সময়ে বিবিধ নেতার হাতে পড়েছে; তবে, ইহা বাংগালীদের দল।
বিএনপি ও জাপা হলো ক্যান্টনমেন্টের দল।
জামাত-শিবির হলো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে পরাজিত হওয়া দল।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাঙ্গালীদের দল ছিল হাসিনা সেটাকে শেষ করে দিয়েছে। ১২ নং মন্তব্য যথাযথ কোনটা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।
১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কোন দলের সাপোর্টার?
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমি সাধারণ মানুষ। কাজ করি ভাত খাই। যারা দেশের হয়ে কাজ করবে আমি তাদেরকেই সাপোর্ট করবো; আমার নির্ধারিত কোন দল নেই। আওয়ামীলীগের কারণে ভোটও দিতে পারিনি।
১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: এমন কোন অপকর্ম নেই যে আম্লিগ ১৬ বছরে করেনি যেমন - বিরোধী মত দমনে সমস্ত রাষ্ট্রী যন্ত্র ব্যবহার, পুলিশকে দলীয় করণ, পুলিশলীগ গঠন, পুরো প্রশাসনকে গোপালী করণ, বিশেষ সম্প্রদায়কে গুরুত্বপূর্ণপদে পদায়ন, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতী, ধর্ষণ, বলাৎকার, অত্যাচার, খুন, গুম, ছুরিমারা, হাতুড়ীপেটা করা, গুলিকরা, রাষ্ট্রিয় সম্পদ ডাকাতী করা, দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করা, গণতন্ত্রকে হত্যাকরা, বিচার বিভাগকে শেষ করে দেওয়া, সংবাদ মাধ্যমের কন্ঠরোধ করা, দেশের স্বার্থ ভারতের কাছে বিক্রি করা। এমন কোনকিছু অবশিষ্ট নেই যে সেটা দেশের বিরুদ্ধে যায়নি।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি সবই বলে দিয়েছেন আমি আর কী বলবো?
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
পবন সরকার বলেছেন: অনেকেই বলেন কিছুদিন পর দেশ তালেবান হবে, তবে তালেবানদের আপনি যতই অবজ্ঞা করেন না কেন তালেবানরা কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত হওয়ায় আফগানিস্তানের অনেক উন্নতি করেছে, দেশের অর্থনীতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশের লোকজন কি সেটা পারবে?
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশের যারা ধর্মীয় রাজনীতি করে তাদের দেশ চালানোর মতো দক্ষতা নেই ওদের হাতে দেশ গেলে দেশ ভিক্ষুকের দেশে পরিনত হবে।
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
জ্যাকেল বলেছেন: পাকিস্তান আমলে জন্ম নেওয়া শেখ মুজিবের আওয়ামীলীগ অখন্ড পাকিস্তান চেয়েছিল, তাজউদ্দিন আহমেদের বয়ান পড়লেই তা স্পষ্ট বুঝা যায়।
ফ্রি ফ্রি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়েও মুজিব তাজউদ্দিনকে বলেছিলেন আমি কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হবো।
শেষমেষ মুজিবের আসল চেহেরা বের হইল বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে।
শেখ হাসিনা কি করেছে সবাই নিজের চোখে দেখেছেন।
আওয়ামীলীগ হইলো একটা ভাইরাস, বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে প্রাণপণে ইহারা ভারতের কাছে বেচে দিতে চায়। ভারতের গোলামীই ইহাদের চুড়ান্ত রাজনীতি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মুজিব গণতন্ত্রের শ্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় এসে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিল ঠিক তেমনি হাসিনাও গণতন্ত্রের শ্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় এসে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েমের সমস্ত ব্যবস্তা করেছিল এবং আজীবন ক্ষমতায় থাকার পাকা বন্দোবস্ত করেছিল। বিচার ব্যবস্থা, পুলিশ, প্রশাসন প্রতিটি সেক্টরে তার লোকজন বসিয়েছিল যারা ছিল যোগ্যতাহীন; যোগ্যতাহীন ছাড়া কাউকে গোলাম বানানো সম্ভব নয় সেটা হাসিনা বুঝেছিল সেকারনেই শিক্ষাব্যবস্তা ধ্বংস করার পুরো পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছিল।
১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: এদের এইভাবে নিষিদ্ধ না করে,এদের আগে বিচারের আওতায় এনে কোমর ভেঙে দিতে হবে । এদের পাশাপাশি বিভিন্ন সোসাল মিডিয়া ফেসবুক ব্লগ সহ সব জায়গা থেকে সোনাগাজী দের মত দেশের নব্য রাজাকার এবং সকল ল্যান্সপ্যান্স গুলো এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের খুঁজে খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় আনতে হবে ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিচারের মাধ্যমে কমপক্ষে ৬/৭ টার্ম নির্বাচন ও নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করলে এমনিতে কোমর ভেঙ্গে যাবে।
১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যেহেতু একাত্তর সালে জামায়াতে ইসলামী গণহত্যা চালানোর পরও নিষিদ্ধ হয় নি। আওয়ামী লীগ ও হবে না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: স্থায়ী নিষিদ্ধ না হলেও কমপক্ষে ৬/৭ টার্ম নির্বাচন ও নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:২৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: পোস্টে শুভংকরের ফাঁকি আছে৷ ঐসব দেশের উগ্রবাদী দলগুলো ভিন্ন নামে পরিচালিত হচ্ছে। এমনকি নির্বাচনগুলোতে সর্বোচ্চ আসন পাচ্ছে। তাই দেখছি। যেই লাউ সেই কদু। শুধু ২য় মহাযুদ্ধের আগের মত ব্যাপকতা নেই। তবে হচ্ছে, নতুন করে দেশীয় জনপ্রিয়তা পেতেই পারে। অন্তত আমাদের দেশের মত মীরজাফরতো আর নয় যে, দেশের খেয়ে বিদেশের তথা পাক-ভারত তোষামোদিতে মত্ত থাকবে! যাই হোক, নিজ রক্ত-জাতি আগে। আমরা সেই রকম জাতীয়তা মূল্যবোধ নিয়ে এগুচ্ছি না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদম ঠিক কথা ওরা আমাদের দেশের মত মীরজাফর নয় ওরা আর যাই করুক সেটা দেশের জন্যই করে কিন্তু আমাদের মিরজারফরা দেশের খেয়ে বিদেশের তথা পাক-ভারত তোষামোদিতে মত্ত থাকবে, দেশে স্বার্থ বিকিয়ে ভারতের স্বার্থকেই বেশি করে দেখতো তাই তো ভারত হাসিনার জন্য পাগল হয়ে গেছে আবার হাসিনাকে কি করে ক্ষমতা বসানো যায় সেজন্য ভারত নিরন্তর ফন্দি আঁটছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এই দলটিকে নিষিদ্ধ করে যাদু ঘরে রেখে দেওয়া উচিত ।