নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন করা হয়। কারণ ছিল দেশপ্রেমিক অফিসারদের হত্যা করা এবং হাসিনার আজীবন ক্ষমতা থাকার খায়েস পূরন যা ভারতের নীল নক্সায় বাস্তাবায়িত হয়েছিল। রৌমারী, বড়াইবাড়ী ও পদুয়া সীমান্তে বিডিআরের হাতে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধ, সেনা মনোবল ভেঙে দিয়ে বাংলাদেশের ওপর আধিপত্য বিস্তারের বাসনা নিয়ে সুপরিকল্পিত এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল আম্লিগের সহায়তায়। তাইহাসিনাকে দুদিন আগেই পিলখানায় যেতে নিষেধ করা হয়েছিল।
বিডিআরের চুল এমন বড় কেউ দেখেছে কি?

পদুয়া ও রৌমারীর যুদ্ধ বিডিআরের ইতিহাসে শৌর্য, বীর্য ও বীরত্ব প্রদর্শনের অবিস্মরণীয় একটি ঘটনা। ওই খণ্ডযুদ্ধে বিএসএফের যে শোচনীয় ও লজ্জাজনক পরাজয় ঘটেছিল, ভারত কখনোই তা মেনে নিতে পারেনি। ভারত হাসিনাকে আশ্বস্ত করে যে, তুমি আজীবন ক্ষমতা থাকবা কিন্তু তোমার শত্রু সেনা অফিসার যারা তোমার ক্ষতার বাধা হয়ে দাড়াবে তাদেরকে আমরা ফিনিশ করে দেবো; হাসিনা খুশিতে আত্নহারা হয়ে সম্মতি দেয়, শুরু হয় ষড়যন্ত্রে খেলা।

তাপসকে সমন্বয়ক করে তাপসের বাসায়, অফিসে এমনকি মসজিদেও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একাধিক বৈঠকে হয় সেখানে যুক্ত হয় প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ, শেখ সেলিম, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার ২৪ জনের একটি দল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, লেদার লিটন ও তোরাব আলী। একটি বৈঠকে অফিসারদের জিম্মি করার পরিকল্পনার কথা জানানো হয়, ভারত নাখোশ হলে পরে তা পরিবর্তন করে হত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাপসকে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টদের নিরাপদে পালিয়ে যেতে সহায়তার দায়িত্ব দেওয়া হয়। বিডিআর ইউনিফর্ম বানানোর দায়িত্ব ছিল সোহেল তাজের। এছাড়াও ভারতের দালাল অনেক সেনা কর্তাও নাকি বিষটা জানতো এবং কেউ কেউ সরাসরি জড়িত!

২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেই হৃদয় বিদারক ঘটনায় ৫৭ চৌকস সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন যা এখনো বাংলার প্রতিটি মানুষকে কাঁদায়।

কোন সংগঠন/দল বা কোন ব্যক্তি যদি দেশে বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে তাহলে তাদের রাজনীতি করার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। দেশদ্রোহীতা আইনের আওতায় সেই সংগঠন/দল চিরতরে নিষিদ্ধ ঘোষনা করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে তারা আর কোন ষড়যন্ত্র করার সুযোগ না পায় ও শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি বা আমৃত্যু কারাগারে প্রেরন করতে হবে। অতএব আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই।





মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫

একজন নিষ্ঠাবান বলেছেন: দেশের চেয়ে ভারতকে বেশি ভালোবাসে হাসিনা তাই তো বলেছিল, আমি ভারতকে যা দিয়েছি ভারত তা আজীবন মনে রাখবে। বিডিআর হত্যা কান্ডে আ: লীগ সরাসরী জড়িত তা প্রমান হয়েছে সুতরাং আ: লীগকে নিষিদ্ধ করা দেশের জন্য মঙ্গল হবে। নিষিদ্ধ না হলে যদি কখনো আবার আ: লীগ আবার ফেরে তাহলে দেশে ম্যাসাকার চালাবে। একটি বিশেষ সম্প্রদায় ৭০/৮০ চাকুরী দখল করবে কারন তাছাড়া হাসিনার ভারতে খুশি হবেনা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগকে নিষিদ্ধই একমাত্র সমাধান। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭

এ আর ১৫ বলেছেন: “বিডিআরের ঘটনায় যে আর্মি অফিসাররা মারা যান, সেখানে ডিজি শাকিল থেকে শুরু করে ৪৬ জনই ছিল আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। জাহাঙ্গীর কবির নানকের আপন ফুফাতো ভাই থেকে শুরু করে আব্দুল মালেক উকিলের নাতজামাই—সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। ------ তাহোলে আওয়ামী লীগ আওয়ামী সমর্থক অফিসারদের খুন করেছিল , নিজেদের ৫০ দিনের সরকারের পতন ঘটানোর জন্য ।

দুটি তদন্ত হয়েছিলো । একটি সামরিক অফিসারদের অধিনে। যার প্রধান ছিলেন , বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম। আরেকটি ছিল বিচার বিভাগের অধীন ।
জেনারেল জাহাঙ্গীর আলমের রিপোর্টের উপরে ভিত্তি করে বিচার কার্য চলে । তাহোল এর দায় স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জেনারেল জাহাঙ্গীরের উপরে বর্তায় ,!!!
এই ঘটনা জন্য বিএনপি জামাত দায়ি, সেটা প্রমাণ হয়ে যায় আসামীদের আইণজীবি ছিল--- বিএনপি জামাতের উকিলরা ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শাকিলকে না মারলে দুদিন পরেই হাসিনার ভবলীলা সাঙ্গ হতো তাই শাকিলকেও গুডবাই জানিয়েছিল। তখনকার রিপোর্ট হাসিনার চাপে ভারতের পরামর্শে তৈরী হয়েছিল।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

ভারত এবং আওয়ামী লীগকে কেউ পছন্দ নাই বা করতে পারে; এটা কোন মেজর সমস্যা না....
সমস্যাটা হয় যখন কেউ প্রচন্ডভাবে ভারত এবং আওয়ামী বিদ্বেষী হয়।
এই ধরনের মনোভাব রাষ্ট্র তথা সাধারণ নাগরিকদের উপর প্রভাব ফেলে, সমাজে উগ্রতা ছড়ায়।
গত এক দশক বিএনপি-জামাত এবং পাকিস্তান বিদ্বেষী উগ্র আওয়ামীলীগ দেখে
কিছুই শিখলাম না আমরা........ আফসোস।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার মন্তব্য সুন্দর হয়েছে আমিও এটা বিশ্বাস করি। আপনি সম্ভবত বিদেশে থাকেন তাই এমন বলছেন। দেশে যে কি পরিমান অত্যাচারের মধ্যে ছিলাম সেটা আপনি কল্পনাও করতে পারবেনা না। হেলমেট লীগ, হাতুরী লীগ, ক্ষুরলীগ, ধর্ষক লীগ, ছাত্র লীগ, যুব লীগ এরা দিনকে রাত এবং রাতকে দিন বানাতো। শেয়ার বাজার থেকে আমার টাকা উধাও, লুটকৃত যে ৫ ব্যাংক মার্জ হচ্ছে তার একটাতে ডিপোজিট ছিল সেটাও উধাও। আমার টাকা কোথাথেকে আসাবে? আমিতো রাজনীতি করে রাষ্ট্রের টাকা লুট করে জমাইনি? আমার পরিশ্রমের টাকা জমিয়েছিলাম। সেই টাকা আম্লিগ লুট করে বিদেশে বসে ফুর্তিফার্তা করছে আর আমি ফতুর। এখন বলেন আমি কি আম্লিগের গান গাইবো?

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০৮

যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: আ: লীগ কখনোই দেশকে মাথা উঁচু করে দাড়াতে দেবেনা; সর্বদাই ভারত কোনটা চায় সেটাই করবে। যেমন ভারতের পরামর্শে জঙ্গী নাটক জঙ্গী নাটক খেলা শুরু করেছিল, এদিন ওখানে অস্ত্র পায় সেদিন পাহাড়ে অস্ত্রের কারখানা পায় পরশু জঙ্গীআস্তানা পায় ইত্যাদী ইত্যাদী। সুতরাং আ:লীগকে নিষিদ্ধ করে বহুদলীয় গনতন্ত্র আরো বিকশিত করতে হবে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের পরামর্শে জঙ্গী জঙ্গী নাটক খেলে দেশকে জঙ্গীরাস্ট্রে তকমা দিয়ে আজীবন ক্ষমতায় থাকার খায়েশ ছিল। দেখাতো উহা জঙ্গী দমন করছে।

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২২

এ আর ১৫ বলেছেন: শাকিলকে না মারলে দুদিন পরেই হাসিনার ভবলীলা সাঙ্গ হতো তাই শাকিলকেও গুডবাই জানিয়েছিল। তখনকার রিপোর্ট হাসিনার চাপে ভারতের পরামর্শে তৈরী হয়েছিল।
তারমানে আওয়ামী পরিবারের শাকিল হাসিনাকে মারতো ? বাকি ৪৫ জন আওয়ামী পরিবারের সেনা অফিসাররা হাসিনাকে মারতো । তারমানে যে ৪৬ জন আওয়ামী পরিবারের সদস্যকে মারা হয়েছে , তারা সবাই মিলে হাসিনাকে মারতো !!!!!


সেই রিপোর্ট তৈরী করেছিল বর্তমান স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম , তারে বিচারের আওতায় আনেন না কেন ।
কেন আওয়ামী লীগ শুধু মাত্র আওয়ামী পরিবারের সদস্যদের হত্যা কোরলো ?
বাহ কি সুন্দর ছাগলামী!?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যে সেনা অফিসারদের মারা হয়েছিল কেউই আম্লিগ ঘরানার নয় কিম্বা ভারতের কাছে নতজানুও ছিলোনা; এই সেনা অফিসারগুলোই ছিল ভারতের শত্রু। এই দেশপ্রেমিক অফিসারগুলো ভারতের আধিপত্য বিস্তারের প্রধান অন্তরায় তাই তাদেরকে খতম করার জন্যই মাত্র ২ মাসের মধ্যেই অধিকাংশ সেনা অফিসারকে বদলী করা হয় বিডিআরে। দেখেন সেনা অফিসার কি কয়?

এগুলো ছাগলামী হতে পারে তবে ভারতের দালালী না।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৩

অগ্নিবাবা বলেছেন: বেশী ভারত ভারত করে ফাল দিয়েন না, উগ্রবাদ ছড়ায়েন না। এই সব বাল ছাল খবর ছড়ায়ে কিছু চুনাহাগা জঙ্গীদের গরম করায়ে সীমান্তে আপনারা হয়ত ঝামেলা বাঁধায়ে কিছু নিরীহ মানুষ মারবেন। তারপর গাজা হয়ে যাবেন। ৭১এ কোনো মুসলমান দেশ আপনাদের সাহায্য করতে আসে নাই, উল্টে পাকিদের সাহায্য করছে, এইবারও কেউ আসবে না।আমি ভারতের দালাল না আমি ভারতীয়, তয় মোদী মমতারেও দুচী না। আমার এই কমেন্টটার তারিখ সহ স্ক্রিনশট নিয়ে রাখেন, পরে কাজে লাগবে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ও দাদা তুমি এখানে কি বা*ল ফেলাইতে এসেছো। ও গোমূত্রখোর দাদা উগ্র তো তোমরাই গরুর জন্য মানুষ হত্যা করো। ও দাদা তোমার পু*ট*কী জ্বলে উঠলো কেন? গোমূত্র কয় বালতী খেয়েছে দাদা যে তোমরা আমাদের গাজা বানাবা? পাকিস্তান তোমাদের পু*ট*কীতে বন্দুকের নল দিয়ে লাল করে দিয়েছে, চীন হাতের লাঠিদিয়ে তোমাদের পু*ট*কী লাল করেছে ওখানে কি বা*ল ছিড়েছো দাদা? বাংলাদেশেরও তোমারা বা*ল ছিড়তে পারবানা, তোমাদের সে মুরোদ নেই। অযথা গোমূত্র খেয়ে উল্টাপাল্টা বললে আরো হানদাইয়া দিমু তখন পু*ট*কির বিষের ঠেলায় দৌড়াইতে দিশা পাইবা না দাদা কথা মনে রাখিও। X((

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


৫৬ জন সেনা অফিসার হত্যা করলে তার কি এমন লাভ ব্যাখ্যা করেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেনা অফিসার হত্যা করলে সেনাবাহিনী মনোবল হারাবে একটা নতজানু বাহিনী হবে ভারতের আধিপত্য বিস্তার সহজ হবে হাসিনা আজীবন ক্ষমতায় থাকবে।

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


বর্তমান সরকারের সব চেয়ে বড় কাজের মধ্যে একটা হচ্চে বিচার বিভাগকে নষ্ট করে দেয়া।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই জন্যই আপনাদে দলকানা বলে সত্য বলতে সাহস নেই বা কারো তাবেদারী করেন। বিচার বিভাগ নষ্ট করেছে হাসিনা।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪০

ধুলো মেঘ বলেছেন: আইন করে যা কিছুই করবেন, তার কোন কিছুই চিরস্থায়ী নয়। আওয়ামী লীগ আবারো ফিরবে - কারো সাধ্য নেই তাকে আটকানোর। ভূ রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশে নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগের কোন উপযুক্ত বিকল্প ভারত আর কোনদিন খুঁজে পাবেনা। তাই শক্তি প্রয়োগ করে হলেও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় তারা বসাবেই। এতদিন মুক্তিযুদ্ধ নামের অচল মাল জোর করে খাইয়ে মানুষকে বশ করে রেখেছিল। মানুষ এখন আর খাচ্ছেনা, তাই অন্য লাইন ধরেছে।

পরবর্তী সরকারে যেই আসুক (ধরে নিলাম নির্বাচন কোন ঝামেলা ছাড়াই হবে), তার আমলে দেশে জঙ্গী কর্মকান্ড মারাত্মক বেড়ে যাবে। তালেবান, আল কায়েদা, আইসিস, বোকে হারামের কোন শাখা বাংলাদেশে আবিষ্কার হবে, নইলে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কোন আস্তানা এখানে খুঁজে পাওয়া যাবে - তার মিডিয়া ফুটেজ অথবা স্যাটেলাইট ইমেজ ধরিয়ে দেয়া হবে, অথবা মায়ানমারকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেবে, অথবা পানি কুটনীতির নোংরা খেলে খেলবে।

তবে আমাদের সৌভাগ্য যে কংগ্রেস সরকার ক্ষমতায় নেই। থাকলে এই খেলা আরো আক্রমণাত্মক হতো। মোদী আন্তর্জাতিক খেলোয়ার বলে আশপাশে নজর একটু কম দেয়।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শেষ বলে কিছু নেই সেটা আমিও জানি তবে এই মূহুর্তে আম্লিগ মানে সর্বনাশ। যেকোন মূল্যে আম্লিকে রুখতে না পারলে বাংলাদেশে কোন রাজনৈতিক দল থাকবেনা চালু হবে বাকশাল। জঙ্গী হবে কিছু অল্পশিক্ষিত দাওয়াত খেকো মলবি এবং সেটা করবে ভারতই। এবিষয়ে আগামী সপ্তাহে একটা পোস্ট দিবো ভারত কিভাবে জঙ্গী তৈরি করে।

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: যে সেনা অফিসারদের মারা হয়েছিল কেউই আম্লিগ ঘরানার নয় কিম্বা ভারতের কাছে নতজানুও ছিলোনা; এই সেনা অফিসারগুলোই ছিল ভারতের শত্রু

সে কারনে তো হত্যাকারী দন্ডপ্রাপ্তদের উকিল ছিল বিএনপি জামাতের উকিলরা .।
বিডিআর হত্যাকান্ডের, হত্যাকারীদের পক্ষে লড়ছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা

এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহে সরাসরি জড়িত জওয়ানদের পক্ষে আদালতে লড়ছেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন:

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন (বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা)
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান (জামায়াতপন্থী ও যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর আইনজীবী)
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আমিন (জোট আমলের পাবলিক প্রসিকিউটর)
এছাড়াও অ্যাডভোকেট টিএম আকবর, অ্যাডভোকেট সুলতানা আক্তার রুবি, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদসহ (সাবেক শিবির কর্মী) বেশ কয়েকজন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন।
এই তথ্যাবলি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং নির্দিষ্ট মতাদর্শের সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার ইঙ্গিত দেয় বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।বিদিহত্যাকারীদের পক্ষে লড়ছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা
এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহে সরাসরি জড়িত জওয়ানদের পক্ষে আদালতে লড়ছেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন:
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন (বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা)
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান (জামায়াতপন্থী ও যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর আইনজীবী)
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আমিন (জোট আমলের পাবলিক প্রসিকিউটর)
এছাড়াও অ্যাডভোকেট টিএম আকবর, অ্যাডভোকেট সুলতানা আক্তার রুবি, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদসহ (সাবেক শিবির কর্মী) বেশ কয়েকজন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন।
এই তথ্যাবলি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং নির্দিষ্ট মতাদর্শের সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার ইঙ্গিত দেয় বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.