নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্নেহের পরশ বুলিয়ে দেব গায়ে

প্রীতি ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়...

স্নেহের ছায়ায়

"প্রীতি ও প্রেমের পূণ্য বাঁধনে যবে মিলি পরস্পরে স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়েঘরে।"

স্নেহের ছায়ায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

কন্যাসন্তানকে ‌'বাবা' কিংবা 'আব্বু' ডাকে সম্বোধন : কমাচ্ছে নারীর মর্যাদা

১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯

ইদানীং কন্যা সন্তানকে ছেলেসুলভ সম্বোধনে ডাকার সংস্কৃতিতে ক্রমশই অভ্যস্ত হয়ে উঠছি আমরা। সোজা ভাষায়, আদর করে মেয়ে সন্তানদের ‘মা’ কিংবা ‘আম্মু’ না ডেকে তাদের সম্বোধন করছি ‘বাবা’ কিংবা ‘আব্বু’ বলে। উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোর অনুকরণে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর পরিবারগুলোতেও এভাবে ডাকবার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। মেয়ে সন্তানকে ‘বাবা’ কিংবা ‘আব্বু’ বলে ডেকে আমরা নিজেদের স্মার্ট ভাবলেও এর পেছনে যে নারীসমাজকে চরমভাবে হেয় করা হচ্ছে তা কিন্তু কেউই ভেবে দেখছি না।

এই সংস্কৃতিটি আমাদের দেশে আমদানি করবার পেছনে বহুজাতিক একটি কোম্পানির অবদান অনস্বীকার্য। কোম্পানিটির বিশ্বখ্যাত প্রসাধনী সামগ্রীর বিজ্ঞাপনে নিজ মেয়েকে ছেলেসুলভ সম্বোধন তথা ‘বাবা’ বলে ডাকতে দেখা গিয়েছিল আজ থেকে বছর কয়েক আগেই। এখনো কালে-ভদ্রে সেই বিজ্ঞাপনটি প্রচারিত হয়ে থাকে আমাদের মিডিয়ায়। এই সংস্কৃতিটির প্রসারে সেই বিজ্ঞাপনটি যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তা বলা যেতেই পারে।

বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো মূলত সম্ভাবনাময় দেশগুলোতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের পথ সুগম করে নেয়। এ উদ্দেশ্যে চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টার্গেটকৃত দেশটির সংস্কৃতি পাল্টানোর এক বড় এজেন্ডা থাকে এসব বহুজাতিক কোম্পানির। কন্যা শিশুকে ছেলেসুলভ সম্বোধন তথা ‘বাবা’ কিংবা ‘আব্বু’ বলে ডাকার সংস্কৃতির পেছনেও তাদের কোনো দুরভিসন্ধী থাকাটা অস্বাভাবিক নয়।



এবার বিশ্লেষণ করা যাক যে, কন্যা সন্তানকে এভাবে ডাকায় কী ক্ষতি। তার আগে জানা প্রয়োজন এভাবে ডাকার উদ্দেশ্য কী? কন্যাশিশুকে ছেলেসুলভ সম্বোধনে ডাকার তত্ত্ব উদঘাটিত হয়েছে বহুজাতিক প্রসাধনী কোম্পানিটির সেই বিজ্ঞাপনেই। সেখানে কালো রঙের এক মেয়ে বিজ্ঞাপনের প্রসাধনী সামগ্রীটি ব্যবহারের বদৌলতে রাতারাতি ফর্সা হয়ে যায়। ফলে এয়ার হোস্টেসের চাকুরি পেয়ে দিনকয়েকের মধ্যেই মেয়েটি নিজের সাথে সাথে সংসারের ভাগ্যও বদলে ফেলে। টানাপড়েনের সংসারে মেয়েটির যে পিতাকে আগে এককাপ চা পেতেও বেগ পেতে হতো, প্রসাধনী সামগ্রীর কল্যাণে ফর্সা হয়ে যাওয়া সেই মেয়েটি চাকুরির প্রথম বেতন পেয়ে তার পিতাকে উন্নত মানের রেস্টুরেন্টে নিয়ে যায় ভোজনের উদ্দেশ্যে। খুশি হয়ে তখন বৃদ্ধ সেই পিতা তার মেয়েকে ‘বাবা’ বলে ডাক দেয়।

এই কাহিনীর মধ্য দিয়ে বোঝা গেল, মেয়েটি যখন উপার্জনক্ষম হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াল তখন সে আর বাস্তবিকই মেয়ে থাকল না, ছেলে হয়ে গেল। বর্তমানে এই তত্ত্বের ভিত্তিতেই যেসব দম্পতির ছেলে সন্তান নেই, কেবল মেয়ে সন্তান রয়েছে, তারা তাদের মেয়ে সন্তানটিকে ‘বাবা’ বলে ডেকে ছেলের অভাব পূরণে সান্ত্বনা খুঁজে থাকেন।



গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে, এই সংস্কৃতির পেছনে আধুনিকতার মোড়কে নারীবাচক শব্দের প্রতি চরম অবহেলা এবং তাদেরকে ‘অপয়া’ মনে করবার সনাতন ধারণা লুকায়িত রয়েছে। কন্যা শিশুকে ছেলে সম্বোধনে ডাকবার মধ্য দিয়ে ‘মেয়ে’ শব্দটির প্রতি আমরা আমাদের আস্থাহীনতার জানান দিচ্ছি। বলতে চাচ্ছি, কন্যা শিশু নয়, বরং পুরুষ শিশুই আমাদের পরম কাক্সিক্ষত। তবে মেয়ে শিশু হয়ে গেলে আর কী করা, তাকে যতদূর সম্ভব পুরুষ বানানোর চেষ্টা করতে হবে। তার প্রতিভাকে বিকশিত করে স্বাবলম্বী করতে পারলেই সে আর মেয়ে রইবে না।

এখন প্রশ্ন হলো, আমরা কি ‘মেয়ে’ কিংবা ‘নারী’ এই শব্দগুলোর প্রতি নেতিবাচক ধারণা আরোপ করতে চাচ্ছি? একজন প্রতিষ্ঠিত নারী কি সমাজে তার নিজস্ব লিঙ্গ পরিচয়েই পরিচিত হতে পারেন না? কিংবা কোনো নারী যদি প্রতিষ্ঠিত নাও হতে পারেন, তার মানে কি এই যে, তার নারী পরিচয়টি অত্যন্ত অপমানকর?



নারীবাচক সম্বোধনের পরিবর্তে পুরুষবাচক সম্বোধনে ডাকবার মাধ্যমে মূলত নারী হয়ে জন্মগ্রহণকে তার বিড়ম্বিত ভাগ্য বলেই কৌশলে বোঝানো হয়। যারা কন্যা সন্তানকে পুরুষবাচক সম্বোধনে ডাকছেন তারাও মূলত পুরুষ সন্তান না পাবার বেদনায় কন্যা শিশুটিকেই ছেলে ভেবে ভেবে মনকে প্রবোধ দিচ্ছেন। এভাবে আমরা ক্রমশই কন্যা সন্তান এবং নারীবাচক শব্দগুলোকে মর্যাদাহীন করে দিচ্ছি। ফলে পুরুষতান্ত্রিক এ সমাজে নারী পরিচয় হয়ে উঠছে অমর্যাদাপূর্ণ।

একজন পুরুষ যেমন চায় না নিজেকে নারীবাচক সম্বোধনে সম্বোধিত করতে, ঠিক একজন নারীও নিশ্চয়ই চাইবে না পুরুষবাচক কোনো শব্দে পরিচিত হতে। নারী-পুরুষের লিঙ্গগত পার্থক্য চিরন্তন। নারী মাত্রই চায় নিজস্ব লিঙ্গ পরিচয়ে মর্যাদার সাথে পরিচিত হতে। সুতরাং, নারীবাচক শব্দের প্রতি আমাদের আস্থা বাড়াতে হবে। এটি না করে কন্যাসন্তানকে পুরুষবাচক সম্বোধনে ডাকবার সংস্কৃতি প্রচলন করলে আমরা নারীসমাজকে হীনমন্য করে ফেলব।

নারী কিংবা কন্যাশিশুর প্রতি সকলপ্রকার বৈষম্য দূরীকরণে আমাদের দেশসহ বিশ্বের সভ্য বলে দাবিদার দেশগুলো ঐকমত্যে পৌঁছেছে। নারীর নিজস্ব পরিচয়কে উন্নত করার পরিবর্তে পুরুষের পরিচয়ে তাকে পরিচিত করবার রেওয়াজ চালু হলে তাতে পুরুষতান্ত্রিক এ সমাজব্যবস্থায় আস্থার জায়গায় নারীকে নিয়ে আসাটা হুমকির মুখে পড়বে। বাড়বে নারীর প্রতি বৈষম্য। আশা করি নারীবাদীরা ব্যাপারটি গভীরভাবে ভেবে দেখবেন।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৫/-২৮

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০২

হোলসেল বলেছেন: হাল্লায় হইতাসে কি দুইন্যাটা। মাইনষের মাথায় দেখি জননাংগ ছাড়া কিছু নাই। নিজের বাচ্চারে কি কইয়া ডাকবে, সেইটার ভিতরেও জননাংগ আইসা পড়ে।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৪

হোলসেল বলেছেন: আমার মারে আমার নানা একই ভাবে ডাকতো। বড় হওনের পরও শুনছি নানা মারা যাওনের আগে। কই ছিল অই বহুজাতিক কোম্পানি? মানুষ নিজের বাচ্চারে স্নেহের কারনে কিছু বল্লে সেইটাতেও নারিবাদ, নারির অপমান, ইত্যাদি ইত্যাদি আইসা পড়ে? দুই বছরের বাচ্চা নারি হইয়া গেল আপনার কাছে ভাইডি?

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: মশা মারতে এটম বোমা মেরে দিয়েছেন ........

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৩

মিলটন বলেছেন: আর কত পিছনের দিকে টানবেন?

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২০

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: একমত না। তাই মাইনাস।

উসটা মারি নারিবাদী, পুঁজিবাদি, এনজিও দের ।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২২

শূন্য আরণ্যক বলেছেন: মাইনাস ..... আতলামী করার অনেক টপিক আছে

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২৬

আট আনা বলেছেন: শান্তির দেবদূত বলেছেন: মশা মারতে এটম বোমা মেরে দিয়েছেন ........

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২৮

যুগান্তকারী বলেছেন: আরেকটা নারীবাদির দেখা পাইলাম।

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২৯

আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: "কন্যাসন্তানকে আম্মু কিংবা মা বলে ডাকলে আমার ধারণা আপনি তখন লিখতেন লিংগভেদে শিশুদের এইভাবে বিভাজন করা অন্যায়।এইটা লিংগ বৈষম্য"।

তেনা প্যাঁচাইতে চাইলে সবকিছুতেই প্যাঁচানো যায়।

হোলসেলের কমেন্টটা জব্বর হৈছে।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪

নির্বোধ বালোক বলেছেন: জব্বর তবে লেখাটা না কমেন্টস গুলা।
লেখাটায় মাইনাস

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪

নাজিরুল হক বলেছেন: আসলে মাইনসের মাথায় আইজকাল বুদ্ধি বাইরা গেছে।

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৬

এ.জে. মিন্টু বলেছেন: আজাইরা

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭

অনুপম হাসান বলেছেন: ঠিক এভাবে নারীবাদ কিংবা পুরুষতান্ত্রিক ধারণাকে বিবেচনা করলে সম্ভবত সমস্যার মূল জায়গায় যাওয়া যাবে না। এ কারণে আরো গভীরভাবে ভেবে দেখার কথা বলব।
তবে একথা সত্য যে নারীর ওপর পুরুষতন্ত্র ভাষাগত আধিপত্যও বিস্তার করে রেখেছে।

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫২

অপরিচিত_আবির বলেছেন: পুরাপুরি ফালতু। কারো আম্মা আব্বা যখন তার মেয়েকে "বাবা" বলে যাকে তখন আপনার মতো দুনিয়ার এতো আজাইরা চিন্তা করে ডাকে না। বিশ্বাস না হলে নিজের বাবা মাকে জিজ্ঞেস করে দেকতে পারেন।

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০০

অনার্য তাপস বলেছেন: মানুষ একটা সেক্সুয়াল বিইং' এআটা মানলেই তো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। লিঙ্গ নিয়া টানাটানি পরে না।

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০২

অনার্য তাপস বলেছেন: সরকারী আর বিরোধী দলের নেত্রী দের নেতা বললে নারীদের সম্মান বাড়ে-তাইতো?????

১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

বাঙ্গাল বলেছেন: অপরিচিত_আবির বলেছেন: পুরাপুরি ফালতু। কারো আম্মা আব্বা যখন তার মেয়েকে "বাবা" বলে যাকে তখন আপনার মতো দুনিয়ার এতো আজাইরা চিন্তা করে ডাকে না। বিশ্বাস না হলে নিজের বাবা মাকে জিজ্ঞেস করে দেকতে পারেন
------------------------মেলা গুলা মাইনাছ দিলাম


ব্যানানা বাংলাদেশ-২ (প্রথম আলোর ইহুদীডিম্ব!)
Click This Link

১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

শোভা বলেছেন: মাইনাসসসসসসসস

১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০৮

বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: হুদাই টাইপের লজিক...

মাইনাস।

২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:১৮

কলুর বলদ বলেছেন: বাক্কাস পোষ্ট। কিসের মইধ্যে কি খুজেন ?

২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: রাবিশ।

মাইনাস।

এত উদ্ভট, অযৌক্তিক চিন্তা করেন কীভাবে?

২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৪২

মিছে মন্ডল বলেছেন: আবাল কোথাকার

২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৫১

দুরের পাখি বলেছেন: বুঝলাম না সবাই এতো ক্ষ্যাপলো ক্যান ?

আমারতো পছন্দ হৈছে ।

২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৫৯

নাজনীন১ বলেছেন: আমার বাবা আমার ছোটবেলা থেকেই আমাকে "আব্বা" বলে ডাকে। আমারতো সেই ডাক অনেক ভাল লাগে। এই কথা আমার একটা পোষ্টেও বলেছি। কই, আমি তো কোন হীনমন্যতা ভুগি নাই। নারীত্বের অবমাননা বলেও মনে হয়নি। আপনার ধারণা খুবই ভুল।

১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:২৮

স্নেহের ছায়ায় বলেছেন: কোনো ছেলেসন্তানকে তাহলে 'আম্মু' কিংবা 'মা' বলে ডাকা হয় না কেন আদর করে? বলতে পারেন?

২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:০৯

কেএসরথি বলেছেন: :(

এইগুলা কি হইতেছে!!

মানুষের কি সমস্যার পরিমান এতো কমে গেছে যে এখন "মেয়েকে আব্বু বললে নারীর মর্যাদা কমে" এইসব কে সমস্যা মনে হইতেছে? এতটাই বেকার হইছি আমরা?

অনেকে 'মা' বলে ডাকে, অনেকে 'বাবা' বলে - এর মানে কি এটাই যে এখানে বাংলার ঐতিহ্যে দাগ দেয়া হচ্ছে কোন আন্তর্জাতিক কোম্পানী দ্বারা?

এরপর কি আসবে?

হাসপাতাল কে কেন "দাতব্য চিকিৎসালয়" বলা হয় না?

চেয়ার কে কেন "কেদারা" বলা হয় না?

২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৯

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: তাইলে তো ইউরোপ বা আমেরিকাতে এবং হালে আমাদের দেশে মেয়েরা যে হরদম পুরুষের মতো জিন্স লাগায়া আর গেঞ্জি লাগায়া ঘুরতাছে, তাতে তো নারীর নারিত্বের অপমানের চূড়ান্ত হইতাছে। শুধু নাম বদলালেই যদি মর্যাদা কইমা যায়, পোশাক বদলাইলে তো ইজ্জত থাকার কথা না। আপনে কী কন ? নারীর মর্যাদা এত সস্তা জিনিস না।

২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৫

পারভেজ বলেছেন: আপনার কি বাচ্চা আছে? বাবা হয়েছেন? :)
লেখাটা ঠিক বাস্তবধর্মী হলোনা।

২৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮

হাসান বিপুল বলেছেন: ডাকাডাকি মডারেশন কইরা নারীর সম্মান বাড়ানো যায় নাকি। বেশ বেশ...

২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১

তনুজা বলেছেন: ২৩

৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৭

আথ্যরিক বলেছেন:
যাদের পছন্দ হয়নি; টের পাবেন, সবকিছুতে পাশ্চত্য ফলো করার যে কি আরাম, টের পাবেন।

৩১| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আসলেই ব্লগে বিনোদনের অভাব নেই...

৩২| ১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন:

৩৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩১

পরমানন্দ বলেছেন: লেখক মহাশয় আপনি তো দেখছি আপাদমস্তক ধৌত হয়ে গিয়েছেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.