নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক ফালি সাদা মেঘ উড়িছে বিহঙ্গ
প্রানেরো ব্যথা হরি নিশীথ ও শর্বরী
জাগরণে বিভাবরী সজ্জিত কাননে
মুখরিত কলতানে কেকা ঐ বাদাবনে
লহরীর তালে তালে বাজে সুর আনমনে
আঁখি নির ঝরে ঐ মনের মাধুরী নিয়ে।
অজ্ঞাত কুশীলবে কত শত স্মৃতি ভাসে
কত মুখ মুখোশের অগণিত আনাগোনা
সুখপ্রানো ধারা বেয়ে যবে পাখি ঘরে ফিরে
প্রানেরো স্পন্দন পাই যেনো ফিরে ফিরে
নীলিমার বিশালতা আকাশের বানীতে
দিয়ে যায় শুভ্রতা মেঘেদের ছোঁয়াতে
প্রানেরো ঐশ্বর্য থাকে এক গহ্বরে
যে পারে খুলিতে তারে নিজেরে দেখিতে পায়
আলোরই জোয়ারে।
সন্ধ্যার প্রদীপে ঢিমে তালে জ্বলে সে
কাঁচের এক আঁধারে থাকে সে নীরবে
রসদ দিলে যে পরে জ্বলে সে কিঞ্চিৎ
কখনও হটাৎ জ্বলে চারিদিক আলো করে
সে আলোর বিচ্ছুরণ দেখে হই মোহিত
দ্বার খুলিতে মন হয় না আর উদ্যত
হিরের দেখা যেনো মেলে না আর সহসাতো।
অস্তিত্তের আঁধারে থাকি একা নীরবে
জেগে থাকি,জেগে আছি
আবর্তনের এই ধারাতে।
সফেদ বিহঙ্গ
০৯ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
সফেদ বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ।কবিতা ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
২| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ছন্দ যতটা না বাইরের, তার চেয়ে বেশি মনের। অবশ্য প্রাথমিক নির্মিতির কালে ছন্দ শেখাটা প্রয়োজন, যা কবির মনে একটি স্বকীয় ঢেউ তুলে দেয়। এর পর কবিকে আর পেছন দিকে তাকাতে হয় না। সে ছন্দ ভাঙা-গড়ার ছন্দে চলতে থাকে। যখন কবিতা হয়ে ওঠার ব্যাপারটি ঘটে যায়, তখন তা ছন্দশাস্ত্র বা কাব্যতত্ত্ব দিয়ে পরিমাপের অনেক ঊর্ধ্বে চলে যায়।
০৯ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫
সফেদ বিহঙ্গ বলেছেন: বিশাল এবং গুরুগম্ভির মন্তব্য।বিশেষ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
স্বচ্ছ দর্পন বলেছেন: লেখনীর হাত অসাধারন। চালিয়ে যান।
আমার ব্লগ ঘুরে আসার অনুরোধ রইলো ।
স্বচ্ছ দর্পন ব্লগ
০৯ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
সফেদ বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ কবিতা পাঠের জন্য।অবশ্যই
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর কবিতা।