![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ জাতির জনক শেখ মুজিব কে বিক্রি করে বড় হতে চায়; আবার কেউ স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ জিয়াকে বিক্রি করে।
আ'লীগের হানিফ বলে-
....শহিদ জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিল না।
তারেক জিয়া বলে-
....শেখ মুজিব পাকিস্তানি কমান্ডার।
কেউ ভাবে না তারা বিক্রি করতেছে তাদের নয়; সম্পূর্ন মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
অরণ্যের কাব্যে পারিজাত বলেছেন: হুম অপ্রিয় সত্য
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
তপ্ত সীসা বলেছেন: ঠিক কইছেন ভায়া। দুইদলেরেই হাজতে বছরখানেক একলগে রাখা উচিত। ভাতও খাইবো এক খালায়, এক কম্বল টানাটানি কইরা ঘুমাইবো। পিরিতি না জাইগা যাবে কুথায়?
৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:২৬
অরণ্যের কাব্যে পারিজাত বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্য করার জন্য @তপ্ত সীসা
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২০
রাজজাকুর বলেছেন: আমি বঙ্গবন্ধুকে নেতা মানি, আমার মুজিব কোর্ট লাগে না।
যেই মানুষটার হাতের ইশারায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। তাঁর নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদা তোলা তেমন কঠিন কিছু নয়! তাইতো চাঁদা তোলাকে বৈধতা দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর নাম ও ছবি ব্যবহার করা হয়। খুব হাস্যকর লাগে যাদের নাকি চাকুরী প্রয়োজন তারাও একটু ইশারায় লোকেদের দেখানোর জন্য ওয়ালে কিংবা প্রফাইলে বঙ্গবন্ধুর ছবি ইউজ করছেন। যারা নাকি নির্বাচনে দ্বাড়াবেন তারা কাজ দিয়ে নয় বঙ্গবন্ধুর ছবি ও নাম দিয়ে পরিচিত হওয়ার চেষ্টায় ব্রত। ইদানিং বঙ্গবন্ধু মসজিদের নাম করেও তোলা হয় চাঁদা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এধরনের বাজে চর্চা বন্ধ করতে হবে। বলি, চাকুরী প্রয়োজন তাহলে পড়েন, নেতা হতে চান, নির্বাচনে জয়ী হতে চান কাজ করেন, ত্যাগ স্বীকার করেন, অহেতুক চাঁদা চাইতে আসবেন নানা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মেনে চলুন। শুনুন মুজিব কোর্ট পড়ে হাঁটাচলা করা মানেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে চলা নয়। কোন বিশেষ রাজনৈতিক দলের অপকর্মকে বৈধতা দেয়ার পরশপাথর বঙ্গবন্ধু নয়। বঙ্গবন্ধু শুধু একটি রাজনৈতিক দলের নন, বঙ্গবন্ধু সবার।
যদি কেউ প্রশ্ন করে বসেন, এই ছেলে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কী? এর জবাব কি হবে? প্রশ্ন ভীষণ জটিলতর! বলছি আদর্শের কথা কিন্তু নিজের কাছে স্পষ্ট নয়। হয়তো একটু সামলে উঠার জন্য বিভিন্ন ঘটনার অবতারণা করে আবোলতাবোল বকে বলার চেষ্টা করব, বাংলাকে ভালবাসা বাংলার মানুষকে ভালাবাসা, আপসহীন রাজনীতি... ব্লা...ব্লা। কিন্তু উত্তর কতটা সঠিক? কেন আমি আজো মোটাদাগে স্পষ্ট করে বলতে পারি না, এইটা এইটা ওইটা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তো কম রিসার্চ হয় নাই কিংবা হচ্ছে না, তাহলে...? হ্যাঁ বিভিন্ন বইপত্রে এসব বিষয়ে কথাবার্তা আছে, কিন্তু এও সত্য যে একজন লেখক যখন লিখেন তখন শতভাগ নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে লিখতে পারেন না, নিজের মতামতের প্রভাব তার লিখায় প্রকটতর হবার সম্ভাবনা থাকে বৈ কি। এজন্যই তো আমাদের ইতিহাস খানিকটা খন্ডিত বিভক্তিত ও বিকৃত বলে, অনেকে দাবি করেন। যেহুতু রাষ্ট্র এই শব্দগুলো (যেমন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ইত্যাদি) অহরহ ব্যবহার করছে তাই তথ্য মন্ত্রনালয় বা অন্য যে কোন প্রতিষ্ঠান এই শব্দগুলোর স্পষ্ট ব্যখ্যা দিয়ে তরুণ প্রজন্মের জানার তৃষ্ণা মেটানো হোক, এই দাবি করি।
আমি দেখতে গিয়েছিলাম ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়িতে। এখনো মনে হলে ফিনকি দিয়ে চলে আসে চোখে পানি। সমস্ত শিরা উপশিরায় জমা হয় তীব্র ঘৃণা আর রক্ত যেন বারুদেরমত জ্বলে উঠে, ক্রোধে। চোয়াল ভীষণ শক্ত হয়ে উঠে মনেহয় হত্যাকারীরা যদি এই চোয়ালের মাঝে পড়ত তবে গুড়া হয়ে যেত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমি আপনার কষ্ট বুঝি। আপনাকে সান্ত্বনা দিচ্ছি না, শুধু আশ্বস্ত করছি নিশ্চয় এর উত্তম বদলা সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দিয়েছেন ও দিবেন।
কাঁদো বাঙ্গালী কাঁদো! কাঁদলে মন হালকা হয় তাই? কে বলেছে, হত্যাকান্ডের বিচার করলেই কলঙ্কমুক্ত হওয়া যায়? কলঙ্কের দাগ যা একবার পড়ে যায় তা কখনই মুছা যায় না, চোখের পানি দিয়েও এদাগ তোলা যায় না। যে জাতী তার পিতাহত্যা করতে পারে, হত্যার পর প্রতিবাদ করে না, সে জাতী অপরাধী, মারাত্মক অপরাধী। অপরাধীর কান্না সোভা পায় না। এর শাস্তি একটাই, তুমি তোমার পিতাকে স্মরণ করতে পারবা, কিন্তু কাঁদতে পারবা না। কাঁদতে না পারার কষ্টই তোমার শাস্তি। কোন অপরাধী যেন কেঁদে মন হালকা করতে না পারে। অপরাধবোধ নিয়ে আমাদের বাঁচতে হবে। একান্ত চোখে বেয়ে পানি চলে আসলে চোয়াল শক্ত করে থাক, খবরদার টু শব্দ করবে না। খবরদার, শব্দ করবে না। এটা থিয়েটার নয়, কেউ তোমার অভিনয় দেখতে আসে নাই। কাঁদতে না পারার কষ্টই পারে তোমাকে শুদ্ধ করতে।
বঙ্গবন্ধু তোমার মৃত্যু আমাকে অপরাধী করে দেয়। আমার চোখ বেয়ে নামে ঝর্ণাধারা, আমি টু শব্দও করি না।
আল্লাহ এই মানুষটাকে বেহেস্ত দিয়া দাও।
৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০২
অরণ্যের কাব্যে পারিজাত বলেছেন: আমীন। ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্য করার জন্য।
৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে অশ্রদ্ধা করলে নিজের দেশকে অশ্রদ্ধা করা করা হয় । জিয়াউর রহমানকে অশ্রদ্ধা করাও অনুচিৎ । এসব পরিত্যাগ করা উচিৎ ।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
অরণ্যের কাব্যে পারিজাত বলেছেন: সঠিক বলেছেন জনাব
৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এখনকার নেতাদের নিজস্বতা বলে কিছু নেই, নিজেরা কিছু করার মুরোদ নেই । উত্তরাধীকার সূত্রে যা পেয়েছেন, তাই ভোগ করছেন । পূর্বপুরুষদের নাম ভাঙ্গিয়েই খাচ্ছেন! এদের অাস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করা উচিত!
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
অরণ্যের কাব্যে পারিজাত বলেছেন: সবার মাঝে সব গুণ থাকেনা। তাই বলে নাম ভাঙ্গাতে গিয়ে তাঁদের গড়া ইতিহাস বিলুপ্ত করবে তা তো মানা যায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই দুঃখজনক পরিস্থিতি।