![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শয়তানকে ভালবাসিতে শিখ, শয়তানও তোমাকে ভালবাসিবে
ছোটবেলা থেকে হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলো নাম শুনলেই হাসি পেত, মানুষের রচিত রুপকথার গল্পে ভরপুর। কিন্তু জাকির নায়েকের কল্যানে জানতে পারলাম, এসব গ্রন্থও সত্য গ্রন্থ। আসুন দেখি এসব গ্রন্থের ঐশি বানীর কিছু প্রমান (কপি পেস্টিত)-
অথর্ববেদে মুহাম্মদ (স.) সম্পর্কে আরো ভবিষ্যৎবাণী আছে। ২০নং গ্রন্থে ২১নং অনুচ্ছেদের ৬নং মন্ত্রে বলা হচ্ছে- এখানে আহযাবের যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে যে, এই ঋষিকে রক্ষা করা হবে দশ হাজার শত্রুর কবল থেকে আর তিনি এ যুদ্ধে বিজয়ী হবেন লড়াই না করেই। তিনি একজন কারু। সংস্কৃত ‘কারু’ শব্দের অর্থ যে ব্যক্তি প্রশংসা করে। আরবি অর্থ করলে হবে ‘আহমাদ’, যেটা নবীজির আরেকটা নাম। বলা হয়েছে, তিনি লড়াই না করেই এ যুদ্ধে জিতবেন। আহযাবের যুদ্ধে লড়াই না করে মুসলিমরা জয় লাভ করেন।
আমরা জানি, আহযাবের যুদ্ধে শত্রু পক্ষের সৈন্য ছিল প্রায় দশ হাজার। অথর্ববেদের ২০নং গ্রন্থের ২১ অনুচ্ছেদের ৭নং মন্ত্রে বলা হচ্ছে- মহান ঈশ্বর ক্ষমতাচ্যুত করবেন ২০ জন রাজাকে। আর তিনি রক্ষা করবেন আবান্দুকে ষাট হাজার নব্বইজন সেনার কবল থেকে। সংস্কৃত ‘আবান্দু’ অর্থ এতিম। ‘আবান্দু’ শব্দের আরেক অর্থ প্রশংসনীয়। নবীজি মুহাম্মদ (স.)-এর নাম ‘মুহাম্মদ’-এটার অর্থ হলো প্রশংসনীয়। আর ‘আবান্দু’ শব্দের আরবি করলে হবে ‘মোহাম্মদ’ (স.)। বলা হয়েছে, ঈশ্বর ক্ষমতাচ্যুত করবেন ২০ জন রাজাকে। আর আমরা জানি তখনকার দিনে মক্কাতে আনুমানিকভাবে ২০টি আলাদা গোত্র ছিল। হযরত মুহাম্মদ (স.) সবাইকে জয় করেন। আর সে সময় যারা নবীজি (স.)-এর সাথে বিরোধিতা করেছিল তাদের সংখ্যা ছিল প্রায় ষাট হাজার।
এ একই ভবিষ্যদ্বাণীটি ঋগবেদেও করা হয়েছে। ১নং গ্রন্থ ৫৩নং অনুচ্ছেদের ৯নং মন্ত্রে বলা হচ্ছে- এখানে তাকে বলা হয়েছে ‘সুষরামা’। ‘সুষরামা’ শব্দের অর্থ যে ব্যক্তি প্রশংসনীয়। যেটা আমাদের নবীজির নামের অর্থ। নবীজির কথা ভবিষ্যদ্বাণী করছে অগ্নির ৬৪নং মন্ত্রে, বলা হচ্ছে যে, এ ঋষি, তিনি তার মায়ের দুধ পান করবেন না। আমরা জানি নবী করীম (স.) তাঁর মায়ের দুধ পান করেননি।
আর বিবি হালিমা ছিলেন তাঁর দুধ মাতা। এছাড়াও নবী করীম (স.) কে বলা হয়েছে ‘আহমাদ’। অর্থাৎ যিনি প্রশংসা করেন।
উত্তরচিকার ১৫০০ নং মন্ত্রে বলা হচ্ছে- এবং ইন্দ্রের ২নং অধ্যায়ের ১৫২নং মন্ত্রে, যজুর্বেদের ৩১ অধ্যায়ের ১৮নং অনুচ্ছেদের, বেদের ৮নং গ্রন্থের ৬নং অনুচ্ছেদের ১০নং মন্ত্র, অথর্ববেদের ৮নং বইয়ের ৫নং অনুচ্ছেদের ১৬নং মন্ত্র, অথর্ববেদের ২০নং বইয়ের ১২৬নং অনুচ্ছেদের ১৪নং মন্ত্রে আছে যে- নবীজি মুহাম্মদ (স.)কে আহমদ ডাকার পাশাপাশি তাঁকে আরেক নামে ডাকা হয়েছে। আর সেটা ‘নরশাংসী’। এর প্রথম অংশ নর যার অর্থ মানুষ বা ব্যক্তি আর ‘শাংসা’ এর মূল শব্দ হলো প্রশংসা যার অর্থ যে মানুষ প্রশংসনীয়। তাহলে নবীজি (স.) কে মোহাম্মদ বলে হিন্দু ধর্ম গ্রন্থগুলোর অনেক জায়গায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ঋগবেদের ১নং গ্রন্থের ১৩ নং অনুচ্ছেদের ৩নং মন্ত্রে বলা হচ্ছে- ঋগবেদের ১নং গ্রন্থের ১৮নং অনুচ্ছেদের ৯নং মন্ত্রে, ঋগবেদের ১নং গ্রন্থের ১০৬ নং অনুচ্ছেদের ৪নং মন্ত্র, ঋগবেদের ১নং গ্রন্থের ১৪২নং অনুচ্ছেদের ৩নং মন্ত্র, ঋগবেদের ২নং গ্রন্থের ৩নং অনুচ্ছেদে ২নং মন্ত্র, ঋগবেদের ৫নং গ্রন্থের ৫নং অনুচ্ছেদ ২নং মন্ত্র, ঋগবেদের ৭নং গ্রন্থের ২নং অনুচ্ছেদের ২নং মন্ত্র, ঋগবেদের ১০নং গ্রন্থের ৬৪নং অনুচ্ছেদের ৩নং মন্ত্র, ঋগবেদের ১০নং গ্রন্থ ১৮২নং অনুচ্ছেদ ২নং মন্ত্র, যজুর্বেদের ২০নং অধ্যায়ের ৩৭নং অনুচ্ছেদ যজুর্বেদের ২০নং অধ্যায়ের ৫৭নং অনুচ্ছেদ, যজুর্বেদের ২১ অধ্যায়ের ৩১নং অনুচ্ছেদে, যজুর্বেদের ২১নং অধ্যায়ের ৫৫নং অনুচ্ছেদে, যজুর্বেদের ২৮নং অধ্যায়ের ২নং অনুচ্ছেদে, যজুর্বেদের ২৮নং অধ্যায়ের ১৯নং অনুচ্ছেদে, ৪২নং অনুচ্ছেদে এবং সারাদিন শুধু অনেক রেফারেন্স দেয়া যাবে যে হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলোতে নবীজির নাম উল্লেখ করা হয়েছে বহুবার।
আর একটা ভবিষ্যৎ বাণীর কথা বলবো হিন্দু ধর্মে মুহাম্মদ (স.) এর বর্ণনা নিয়ে। আর সেটা হল কলকি অবতার। এটার উল্লেখ আছে ভগবত পুরাণে। ১২নং খণ্ডের ২নং অধ্যায়ের ১৮-২০নং শ্লোকে। বলা হয়েছে যে, ‘বিষ্ণুয়াস নামে একজনের ঘরে যে মহৎ হৃদয়ের ব্রাহ্মণ, যে সাম্বলা নামে একটা গ্রামের প্রধান তার ঘরে জন্মাবে কলকি। তাকে ঈশ্বর উৎকৃষ্ট গুণাবলী দেবেন। আর ঈশ্বর তাকে দিবেন আটটি অলৌকিক শক্তি। তিনি চড়বেন একটা সাদা ঘোড়ায়। তার ডান হাতে থাকবে একটি তরবারি’। এরপর ভগবত পুরাণে ১নং খণ্ডে তৃতীয় অধ্যায়ের ২৫নং মন্ত্রে উল্লেখ করা হয়েছে-‘কলি যুগে যখন রাজারা হবে ডাকাতের মত, সে সময় বিষ্ণুয়াসের ঘরে জন্ম নিবে কলি,’ এছাড়াও পুরাণের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৪নং মন্ত্রে উল্লেখ করা হয়েছে- ‘বিষ্ণুয়াস নামে এক ব্যক্তির ঘরে, যিনি মহত হৃদয় ব্রাহ্মণ, যিনি সাম্বালা গ্রামের প্রধান তার ঘরে জন্মাবে কলি।’ কলকি পুরাণের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৫নং মন্ত্রে বলা হয়েছে- ‘কলকিকে সাহায্য করবে চারজন সহচর। পাপীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য।’ কলীক পুরাণের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৭নং মন্ত্রে বলা হয়েছে- ‘কলকি অবতারকে যুদ্ধক্ষেত্রে দেবদূত বা ফেরেশতারা সাহায্য করবে।’
কলকি পুরাণের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ১১নং মন্ত্রে হলা হয়েছে- ‘বিষ্ণুয়াস নামে এক ব্যক্তির ঘরে সুমতির গর্ভে জন্মাবে কলকি অবতার।’ আবার ১৫নং মন্ত্রে বলা হচ্ছে- তিনি মাধব মাসের দ্বাদশ দিনে জন্মগ্রহণ করবেন।
এক কথায় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে এ কথাগুলো কলকি অবতার সম্পর্কে বলছে। আমি এবারে এই কথাগুলো সাজিয়ে আরো সংক্ষেপে বলছি। প্রথম-তার বাবার নাম হবে বিষ্ণুয়াস। ‘বিষ্ণু’ মানে ঈশ্বর আর ইয়াস মানে ভৃত্য। অর্থাৎ ঈশ্বরের ভৃত্য। এটার আরবি করলে হবে আব্দুল্লাহ। অর্থাৎ মুহাম্মদ (স.)-এর বাবা। তাঁর মায়ের নাম হবে সুমতি। ‘সুমতি’ এই সংস্কৃত শব্দের অর্থ প্রশান্ত, প্রশান্তি, শান্তি। এটার আরবি করলে হবে ‘আমিনাহ’। অর্থাৎ মুহাম্মদ (স.)-এর আম্মা। বলা হয়েছে তিনি জন্ম নিবেন সাম্বালা নামে একটি গ্রামে। ‘সাম্বালা’ মানে একটি প্রশান্ত এবং শান্তির জায়গা। আমরা জানি মক্কাকে বলে দারুল আমান বা শান্তির ঘর। নবীজি জন্ম নেন মক্কায়। এরপর বলা হয়েছে, তিনি সাম্বালার প্রধান ব্যক্তির ঘরে জন্ম নিবেন। আমরা জানি তিনি মক্কার প্রধান ব্যক্তির ঘরে জন্মেছিলেন। এরপর বলা হয়েছে, তিনি মাধব মাসের দ্বাদশ দিনে জন্মাবেন। আমরা জানি মুহাম্মদ (স.) রবিউল আওয়াল মাসের ১২ তারিখে জন্মেছিলেন। আরো বলা হয়েছে যে, তিনি হবেন শেষ ঋষি বা শেষ নবী।
আমরা জানি, পবিত্র কোরআনের সূরা আহযাবের ৪০নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে- মুহাম্মদ (স.) তোমাদের মধ্যে কোন পুরুষের পিতা নন, তবে তিনি আল্লাহর প্রেরিত রাসুল এবং তিনি নবুওয়াতের সীলমোহর। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব বিষয় সম্পর্কে জানেন।’ তাহলে কোরআন বলছে যে, নবীজি (স.) হলেন সর্বশেষ রাসুল।
এরপর বলা হয়েছে যে, এ ঋষি, তিনি তার জ্ঞান পাবেন বা আলোকপ্রাপ্ত হবেন, প্রথমবার-রাতের বেলা একটি গুহার ভেতর, তারপর তিনি উত্তরদিকে রওনা দিয়ে ফিরে আসবেন।
আমরা জানি, মুহাম্মদ (স.) প্রথম ওহী পেয়েছিলেন হেরা গুহায় রাতের বেলায় জবালে নূরে। পবিত্র কোরআনে সূরা দুখানের ২-৩নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে; সূরা ক্বদরের ১নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে-
অর্থ: নিশ্চয় আমি অবতীর্ণ করেছি কোরআন মহিমান্বিত রাতে।
আমরা জানি, মহানবী (স.)মদিনায় হিজরত করেছিলেন, যেটা ছিল মক্কার উত্তরদিকে এবং পরে আবার মক্কায় ফিরে আসেন। আরো বলা হয়েছে যে, ঈশ্বর তাকে দেবেন অতি উৎকৃষ্ট গুণাবলি এবং আটটি অলৌকিক শক্তি। হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ অনুযায়ী এ আটটি অলৌকিক শক্তি হলো- জ্ঞান, আত্মসংযম, জ্ঞান বিতরণ, অভিজাত বংশ পরিচয়, সাহসিকতা, কম কথা বলা, মহানুভবতা এবং পরোপকারিতা।
এ আটটি গুণের সবই সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী মুহাম্মদ (স.)-এর মধ্যে দেখা যায়। তারপর বলা হয়েছে, তিনি হবেন পৃথিবীর সব মানুষের পথ প্রদর্শক। পবিত্র কোরআনে সূরা সাবার ২৮নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে-
অর্থ: আমি তো তোমাকে পাঠিয়েছি পুরো মানুষ জাতির দূত, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে। তবে অধিকাংশ মানুষই এটা জানে না।
এরপর বলা হয়েছে যে, কলকি অবতার চড়বেন একটি সাদা ঘোড়ায়। আমরা জানি যে, নবীজি (স.) বোরাকে চড়েছিলেন যখন তিনি মিরাজে যান। এরপর আরো বলা হয়েছে যে, তাঁর হাতে থাকবে একটি তরবারি। আমরা জানি মুহাম্মদ (স.) যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন এবং আত্মরক্ষার জন্য তাঁর ডান হাতে তরবারি থাকত। এরপর বলা হয়েছে যে, তিনি অজ্ঞ লোকদের পরিচালিত করবেন সরল পথে। আমরা জানি মুহাম্মদ (স.) আরবদেরকে পথ দেখিয়েছিলেন। আরবদের সে সয়মকে বলা হত আইয়্যামে জাহেলিয়া বা অজ্ঞতার যুগ। আর মুহাম্মদ (স.) কোরআন ও আল্লাহর সাহায্যে আরবদের এনেছিলেন অন্ধকার থেকে আলোতে। এরপর বলা হয়েছে, তাঁকে সাহায্য করবে চারজন সহচর। এখানে চারজন প্রধান সাহাবীর কথা বলা হচ্ছে অর্থাৎ খোলাফায়ে রাশেদীন, আবু বকর, ওমর, ওসমান ও আলী (রা.)। তারপর বলা হয়েছে যে, যুদ্ধক্ষেত্রে তাকে দেবদূত বা ফেরেশতারা সাহায্য করবে। পবিত্র আল কোরআনের সূরা ইমরানের ১২৩-১২৫ নম্বর আয়াতে এটা উল্লেখ করা হয়েছে।
এসব গ্রন্থের লেখকরা নিস্চই ওহীর মাধ্যমেই জানতে পেরেছিলেন এসব ঐশি বানী, তার মানে মহান আল্লাহর ইচ্ছায়ই তারা ঐসব ধর্ম প্রচার করেছিলেন। আপনাদের কি মনে হয়?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সামহোয়াইন বলেছেন: ওরা আসলে কি চায়!!!!!!!!!!!!
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
শয়তান বলেছেন: খিকজ. হায় রে জোকার ! আর কত লোক হাসাইব
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সামহোয়াইন বলেছেন: সবাইরেইতো সত্য মনে হয়? জোকার তো যেই জ্ঞানী ভাব লইয়া থাকে তাতেতো মনে হয় তার কাছেও ওহী আসে, উপায় কি?
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
বাংলাদেশী সাইকেল ভ্রমণকারী বলেছেন: "Sorry for commenting in English. Can't write Bengali due to some problem with Explorer."
As a Muslim, I would recommend other Muslim Brother to comment after researching the reference he (The Blogger) described. We the Muslims are encouraged to go few steps further as long as we have the intention to find the TRUTH. Scold him in ugly language if you find him (The Blogger) describing lies. Start researching more if you find some TRUTH.
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
সামহোয়াইন বলেছেন: জোকারের এই ল্যকচারের উপর ভিডিও আছে, ইউ টিউবে দেইখা লইয়েন!!
জ্ঞানীপাপী না হইয়া সত্য জানতে শিখ মিয়া!!
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জোনায়েদ বলেছেন: ভাই একটা কথা বলি, মাইন্ড কইরেন না!
আমার জানামতে আসমানী কিতাব ৪ খানা! তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল এবং কোরান। এখন হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থে যদি আগে থেকে এইসব বলা থাকে তাহলে তারা তা জানল কি করে? তাদের টা তো নাজিল হয় নি।
এখন তারা যদি এগুলো জানতে পারে আগে থেকে তাহলে তো মানুষ ভবিষ্যত দেখতে পারে!!!!(এমন কি নবীজীর নাম, বাবার, মায়ের নাম, তার বংশ পরিচয় এবং আরও ভয়াবহ হল তার জীবন ও যুদ্ধ!!!) যেটা আল্লাহ ব্যাতীত অন্য কারও পক্ষে সম্ভব নয় বলেই বলা আছে।আর এই ভবিষ্যত দেখা চর্চা করা আমার জানা মতে হারাম!!!
এখন কি করা যায়!!!
(ধর্ম সম্পর্কে জানার ইচ্ছা থাকলে নিজে পড়ে জানুন। ডঃ জাকির নায়েক এর মত লোকের কথায় কান কম দেয়া গেলেই ভাল। তার বক্তব্য যতটা না ইসলামকে নিয়ে তার থেকে বেশী তার নিজেকে নিয়ে!)
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫
সামহোয়াইন বলেছেন: এই জন্যইতও বললাম হিন্দু ধর্মের বেদ ও ভগবৎও আল্লাহ প্রেরিত মহান ঐশি গ্রন্থ!
আর জোকার নায়কেদের মত জোকার দ্বারাইতো আমাদের ধর্ম! ধর্ম সম্পর্কে তাইলে কই যাবেন জানতে, সবইতো মনে লয় একেকটা বড় বড় জোকার!!
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এর মাধ্যমে জাকির নায়েক কী প্রমাণ করতে চান ? হিন্দু ধর্মও আল্লাহ প্রেরিত ?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
সামহোয়াইন বলেছেন: জোকার নায়ক বলতে চায় সবাই যেন হিন্দু ধর্ম ছাইড়া ইসলামের ছায়াতলে আসে!!! কিন্তু আমার মনে হইল হিন্দু ধর্মে এত সুন্দর সত্য বানী থাকলে ঐটাওতো আল্লাহরই ধর্ম, নাকি বলেন?
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪১
রিসাত বলেছেন: ঋগবেদের সৃষ্টি তত্ত্ব আমার কাছে কোরআনের সৃষ্টি তত্ত্বের চাইতে যৌক্তিক মনে হয়। অবশ্য ট্রাডিশনাল বিশ্বাসীদের এইসব জানার দরকার নাই। কারণ বিশ্বাস কনসেপ্টটাই এমন।
nice post
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯
সামহোয়াইন বলেছেন: ঝড়ে বক মড়ে, ফকিরের কেরামতি বাড়ে!!!!!!!!!!!
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
কগচডড বলেছেন: ***জোনায়েদ বলেছেন আসমানী কিতাব চার খানা!!!! ভাই জুনায়েদ আসমানী কিতাবের সংখ্যা শতাধিক। ভালো ভাবে জেনে রাখুন। আর চার খানা হলো প্রসিদ্ধ।
*** পৃথিবির বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে মুহাম্মদ(সঃ) এর আগমনি বার্তা নিয়ে লিখা আছে যাহা সত্য। এই পৃথিবিতে ১লক্ষ বা তার কিছু বেশী নবী ও রাসুল এসেছিলেন। কেঊ ছিলেন ওহি(কিছু বানী) প্রাপ্ত কেউ পুর্নাঙ্গ কিতাব প্রাপ্ত। হিন্দু ধর্ম অনেক পৌরানিক ধর্ম। হতে পারে সেই খান থেকে বিকৃত ভাবে অনেক কিছু হিন্দু ধর্মে মিশে গিয়েছে, যেখান থেকে মুহাম্মদের(সঃ) আগমনি বার্তা হিন্দু ধর্মে এসেছে। অথবা এও হতে পারে, তাওরাত বা ইঞ্জিলের বহু পুর্বে কোন ধর্ম যা বিকৃত হতে হতে বর্তমানের হিন্দু ধর্ম হয়েছে কিন্তু মুহম্মদের আগমনি বার্তা ঠিক রয়ে গেছে।
** আবার এও হতে পারে দুস্ট জ্বীন বশের মাধ্যমে এই বার্তা পেয়েছিলো হিন্দু পুরোহিতরা। জ্বীন দের এক সময় অবাধ বিচরন ছিলো বেহেশতে, ইবলিশ কে বের করে দেয়ার পুর্বে। আর সেখানে অনেক কিছুই জানতো এই জ্বীন রা।
***আমি পুরোপুরি নিশ্চিত নই ব্যাপারটা আসলে কি। আল্লাহ পাক সব চাইতে ভালো জানেন।
**** তারপর ও ভালো লিখেছেন। পোস্টে প্লাস।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
সামহোয়াইন বলেছেন: দুস্ট জ্বীন বশ!!!!!!!!!!!!!! হাসাইলেন! দুস্ট জ্বীনরা কি এখনো বশে আসে, নাকি দিনকাল খারাপ হইয়া গেছে!!
আপনার সাথে দুইএকজনের কি পরিচয় আছে নাকি??? হা হা হা!!
৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৭
হাফিজুর রহমান বলেছেন: বেদ বিষয়ে আমার জ্ঞান নাই। তাই সে বিষয়ে মন্তব্য করছি না। তবে একজন হিন্দু পুরোহিতের এই বিষয়ে একটা গবেষনালব্ধ বই আছে (সম্ভবতঃ তিনি মুসলিম হয়েছেন)।
মন্তব্যকারীদের কিছু বিষয় পরিস্কার করি। আসমানী কিতাব ৪ খানা নয়। প্রসিদ্ধ কিতাব ৪ খানা, বাকিগুলো সহীফা ।
ইসলামের বিশ্বাস অনুযায়ী মানবাত্মার যাত্রা হলো নীচের ছবির মত।
আলমে আরওয়াহ বা রূহ জগতে আল্লাহর সব নবীদের রূহকে একত্র করে একটা প্রতিজ্ঞা করিয়েছিলেন। সেটা হলো এমনকি নবীরও যদি হযরত মুহম্মদ(সঃ) এর জামানা পায়, তাহলে তারা যেন তার অনুসরন করে।
সে কারনে বাইবেল বা ইন্জিলেও শেয নবীকে চেনার কিছু লক্ষন বলে দেওয়া আছে। সে কারনেই এই জামানায় একজন ইহুদী যদি খাঁটি ইহুদী হতে চায়, তাহলে তাকে শেষ পর্যন্ত ইসলামে দাখিল হতে হবে।
কিতাবীদের ব্যাপারে যদিও আলাদা কিছু নির্দেশ আছে, যেটা আমার ভাল জানা নাই।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সামহোয়াইন বলেছেন: এমনকি নবীরাও যদি হযরত মুহম্মদ(সঃ) এর জামানা পায়!!
যদির প্রশ্ন কেমনে আসলো, আল্লাহও কি যদি দিয়া কথা বলেন নাকি??
কখন কোন নবী আসবে ঐটা কি আল্লাহর অজান্তেই ঘটে নাকি?
বাইবেল ও ইন্জিলের নাকি সবই চেন্জ হইয়া গেছে,তাইলে শেয নবীকে চেনার লক্ষনওতো চেন্জ হইয়া যাইতে পারে!
ব্যপারটা কি এইরকম যে, যখন যেভাবে দরকার লক্ষন সেভাবে তৈরি করে নিলেই হয়!! জোকার নায়েকের কথাবার্তা শুইনা তাইতো মনে হইল!!
৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
হাফিজুর রহমান বলেছেন: লক্ষনের গবেষনা নিজেরটা নিজে করাই ভালো, নয়তো বাকবিতন্ডা ছাড়া
কিছু হবে না। আমি জাকির নায়েকের বক্তব্য দেখি নাই। তাই তার বিষয়ে মন্তব্য নাই।
বাইবেল ইন্জিলের সব চেন্জ হয়েছে, সেটা ভুল।
জগতে কোন কিছুর পরম দৃষ্টিকোন নাই। কাজেই একই বিষয়কে অনেকভাবে ব্যাখ্যা করা যাবে। এক্ষেত্রে যদি হলো গুরুত্ব বোঝানোর জন্য। আর ইসলামের বিশ্বাস অনুযায়ী হযরত ঈসা(আঃ) দ্বিতীয়তার পৃথিবীতে আসবেন। কিন্তু এবার নবুয়ত পালনের জন্য নয়, ইসলামের খেদমতগার হিসেবে। সুতরাং বিষয়টি সমন্বিত যা সত্যতার পক্ষেই যায়।
আপনি ইসলামের বিশ্বাসের বাইরে যদি বলতে চান, বা বিষয়টাকে হাস্যকর করতে চান, সেটা আলাদা কথা। সেটা আপনার ব্লগে আপনি করতেই পারেন।
১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৯
নাজিম উদদীন বলেছেন: ধরে নিলাম বেদে মোহাম্মদের ভবিষ্যতবাণী ছিল, তাহলে এখন কি করতে হবে?যত সব ছাগলের ছাগলামি।
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৯
ওরাকল বলেছেন: ভাই একটা কথা বলি, ভেবে দেখবেন-
আল্লাহ কোরআনে বলেছেন তিলি মানব জাতির পথ-প্রদর্শক হিসেবে ১,২৪,০০ নবী-রাসুল পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন এবং প্রত্যেকের কাছেই ওহী প্রেরিত হয়েছে। কিন্তু কোরআনে আমরা ৪০ জন নবী, ৪ টি কিতাব ও ১০৬ টি নছিফা (ছোট কিতাব) এর নাম পাই। আর সব নবীই আল্লাহর ধর্ম প্রচার করেছেন। যদি ও আল্লাহ প্রেরিত ধর্ম একটি এবং সবাই ঐ ধর্মই প্রচার করেছেন, তবু সময়-কাল ভেদে এগুলর মধ্যে পার্থক্য দেখাযায়, মূলত পূর্ববর্তি ধর্ম থেকে কিছু সংযোজন-বোয়োজন করেই পরবর্তি ধর্মের বিকাশ ঘটেছে এবং এই ক্রমবিকাশের সমাপ্তি ঘটেছে ইসলাম ধর্মে।
ইসলামকে আল্লাহ পূর্নতা দিয়েছেন এবং তার বানী কোরআনকে তিনি নিজে হেফাযত করার ঘোষনা দিয়েছেন। কারন পূর্ববর্তি সকল কিতাব/ছহিফা মানউষের দ্বারা পরিবর্তিত হয়েছে। আর এই অভূতপূর্ব সংরক্ষন পদ্ধতি হল কোরআন হেফজ। পৃথিবীর আর কোন ধর্ম নেই যার অনুসারিরা তাদের ধর্ম গ্রন্থকে মুখস্ত করে।
এখন আপনার কথায় আসি, ৪ কিতাবের প্রথম ৩ টি ও এক আল্লাহ ই প্রেরন করেছেন এবং এর সবগুলতেই মুহাম্মদ(সঃ) এর কথা উল্লেখিত আছে। এক ইন্জিল (বাইবেল) -এর ই মেজর ৪ টা ভার্সন আছে, মাইনর ধরলে ১শ প্লাস, সুতরাং ঐগুল যে বিকৃতির স্বিকার হয়েছে তা স্পশট। কখন শুনেছেন কোরআনের ২য় ভার্শনের কথা।
শুধু হিন্দু ধর্ম গ্রন্থেই নয় বৌদ্ধ, শিখ ধর্ম গ্রন্থে ও মুহাম্মদ(সঃ) এর কথা উল্লেখিত আছে, ইসলাম ধর্মের বেশ কিছু নিয়ম কানুনের ও মিল পাওয়া যায় । কে জানে এগুলর কোন কোনটি অথবা সব কয়টিই হয়ত সেই নাম না জানা ১,২৩,৯৬০ জন নবীদের কারো কাছে প্রেরিত হয়েছে।
আর জাকির নায়েক বললেই বিশ্বাস করতে হবে এমন কোন কথা নেই তবে কাউকে মিথ্যা প্রমান করার জন্য এভিডেন্স দরকার। আল্লাহ যে সুপার কম্পিউটার আাপনাকে দিয়েছে তা ব্যাবহার করেন, অন্যের কথায় ভরসা না পেলে নিজেই পড়া-শোনা করে দেখেন.....।
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩১
ওরাকল বলেছেন: বাইবেল ও ইন্জিলের নাকি সবই চেন্জ হইয়া গেছে,তাইলে শেয নবীকে চেনার লক্ষনওতো চেন্জ হইয়া যাইতে পারে!
ব্যপারটা কি এইরকম যে, যখন যেভাবে দরকার লক্ষন সেভাবে তৈরি করে নিলেই হয়!! জোকার নায়েকের কথাবার্তা শুইনা তাইতো মনে হইল!!
--> আপনার কথা শুইনা মনে হচ্ছে এই পেন্জগুলা জাকির নায়েকই অথবা মুসলমানরাই করছে তাই না।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৪
টি-ভাইরাস বলেছেন: পোস্ট পরে + দিতে ইচ্ছা হলো কিন্ত আপনে যেমন comd করেছেন তার জন - দিলাম.
১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৪
শয়তান বলেছেন: আমার ধারনা জোকারের এই কথার জন্য জোকার ধরা খাইব সামনে ।
১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৯
আমি এবং আঁধার বলেছেন: আপনি কিভাবে জাকের নায়েকীয় ডিবেট/আলোচনা করবেন?
১. যেখানে সেখানে বিভিন্ন ধর্মের রেফারেন্স দেবেন। তার আগে-পিছের টুকু আলোচনার পক্ষে না গেলে চোখ বুঁজে বাদ দেবেন।
২. যখনই কুরআনের কোনো আয়াত বিজ্ঞানবিরোধী হবে তখনই সে আয়াতের ইম্পর্টেন্ট শব্দের এমন এক সিনোনিম লাগাইবেন যাতে শেষরক্ষা হয়। আর সব কথার শেষ কথা, "আরবী ব্যাকরণ বড়ই জটিল!!"
৩. কোনো মোক্ষম প্রশ্ন আসলে আবালীয় উত্তর দিয়ে অডিয়েন্স হাসাবেন, যেমন সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছেন??
উঃ আপনার পোলার এক্সিডেন্ট, হাসপাতালের ডাক্তার কয় হায় হায় আমার পোলার কি হইসে?? কেমনে কি??
৪. অডিয়েন্সে কিছু ভাড়াটে প্রশ্নকারী রাখবেন যারা আবালীয় প্রশ্ন করবো। যেমন,
প্রশ্নঃ আমি নাস্তিক, আপনে সবাইরে সিস্টার কন ক্যান?? সবাই আপনার বইন লাগে নাকি??
৫. বিজ্ঞান নিয়া যা মাথায় আসে ঝাইড়া যাবেন, টেনশন লিবেন না, অডিয়েন্সের কেউই বুঝবো না, খালি মারহাবা করবো।
৬. প্রচুর পার্ট নিবেন, যেমন এই প্রশ্নের উত্তরে অনেক বিজ্ঞানীর রেফারেন্স আমি দেখাইতে পারবো( আসলে দ্যাখানোর কুনো দরকার নাই)। এর রেফারেন্সে অসংখ্য আয়াত কইতে পারবো, ইত্যাদি ইত্যাদি।
দ্রষ্টব্যঃ উদাহরগুলার কপিরাইট একান্ত জাকির নায়েকীয়।
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৫৯
পিচ্চি পোলা বলেছেন: আঙ্কল, জাকির নায়েক কি জিনিস? খায় নাকি শইলে পিন্দে? কিছু কমেন্ট দেখে খুব খারাপ লাগল। এমন ধারণা কি থাকা উচিত যে "ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম বিপথগামীদের দ্বারা সৃষ্টি"??? যে সব ধর্মকে সম্মান করতে জানে সেই প্রকৃত অর্থে নিজের ধর্মকে ভালবাসে। কারণ সব ধর্মের সবচে গুরত্বপূর্ণ শিক্ষা হওয়া উচিত....অন্যের ধর্মকে সম্মান কর।
১৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২৮
কিংবদন্তী বলছি বলেছেন: কগচডড, হাফিজুর রহমান এবং ওরাকল আপনাদের ধন্যবাদ আমার মনের কথা বলে দেবার জন্য।
লেখক কে বলছি, আরেকজন কে ছোট করে নিজের টা সঠিক প্রমান করা যায় না, আপনার কথা আপনি নিজেই প্রকাশ করুন ।
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:২৯
ঊষালগ্ন হুতাশন বলেছেন: হা হা হা হা হা হা
হো হো হো হো হো
কয়ডা দুষ্ট জ্বীন বশ করতে মন চায়।
১৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
ভদ্র বলেছেন: শয়তানকে ভালবাসিতে শিখ, শয়তানও তোমাকে ভালবাসিবে
--> এ কথার মানে কি?
২০| ২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯
আসোয়াদ লোদি বলেছেন: একেশ্বরবাদী ধর্মগুলো গ্রন্থিত হওয়ার পূর্বে ঐসব ধর্মের অধিকাংশ বিষয়বস্তু ছিল তৎকালীন সেমেটিক অঞ্চলের ইতিহাস ও কিংবদন্তী । প্রাচীন মিসরের ইতিহাসে ঐসব বিষয়গুলোর উল্লেখ পাওয়া যায় । তাহলে ইতিহাস ও ধর্মের প্রভেদ কি থাকল ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
ব কলম বলেছেন: যত দিন যাচ্ছে, মোচুম্মান্দের প্রলাপ বকা ততই বাড়ছে। বিশেষ করে জোকার নায়কদের। আমার ধারণা ধীরে ধীরে দেখা যাবে ইলিয়াড, ওডেসী এসব ও তথাকথিত আল্লার প্রেরিত। দেখা যাবে জিউস হল জিব্রাইলের প্রতিমুর্তি।