![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বিদ্রোহী নই। আমি চিরন্তন ভীরু ভেতো বাঙালী। তিনবেলা পেট পুরে ডাল ভাতে খেতে পারলেই খুশী। আমি সমাজ , ধর্ম, রাষ্ট্র, বিশ্বাস কোন কিছুকেই বদলে দিতে আসিনি। মনের মাঝে কিছু অব্যক্ত কথা বলতে চাই সবার সাথে। পৃথিবীতে জন্ম গ্রহন করা প্রতিটি মানুষ সমধিকারের ভাগিদার।
পরিবারের সম্মান রক্ষার জন্য একজন পিতা তার সমকামি পুত্রকে হত্যা করে। এই অপরাধের জন্য তুরষ্কের আদালত তাকে যাবতজীবন সাজা দিয়েছে। ২ জুলাই ২০১২ , ১৭ বছরের রোসিন সিসেক কে তুরষ্কের এক রাস্তার পাশে আহত রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তার মাথায় গুলির আঘাতের চিহ্ন। এর দুইদিন বাদে সে মারা যায়।
দীর্ঘ দুই বছর আদালতে মামলা চলার পর ১০ ফেব্রয়ারি ২০১৪ তারিখে আদালতের দেয়া রায়ে সিসেকের পিতা মেতিন এবং তার দুই চাচা সেইহমুস ও মেহমুত দোষী সাব্যস্ত হয়। পরিবার থেকে বলা হচ্ছিলো দুর্ঘটনায় সিসেকের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু প্রমাণের অভাবে আদালত সেটা গ্রহন করে নাই। আদালত তিনজনকেই যাবতজীবন কারাদন্ড দিয়েছেন।
নিহত কিশোরের মা আদালত থেকে প্রেসকে বের করে দেয়ার অনুরোধ জানান। উকিলের প্রশ্নোত্তরের এক পর্যায়ে তিনি চিৎকার করে বলেন , যদি আমার পুত্র গে হত , আমি তাকে নিজের হাতে খুন করতাম।
বারবার খুনের কথা অস্বীকার করার পর শেষ শুনানীর দিন তার বাবা খুনের অপরাধ স্বীকার করে নেন।
সন্তান যত বড়ই অপরাধি হোক না কেন , বাবা মা এত নিষ্ঠুর হন কিভাবে !
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৫৬
মাইন্ড ট্রাভেলার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৫৮
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সমকামীতা কোন অপরাধ না।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:২৯
নিরীহ বালক বলেছেন: উচিত সাজা । সমকামিতা এক ধরনের নোংরা মানিসকতার প্রতিফলন ।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৯
মিতক্ষরা বলেছেন: বাবা কি সমকামিতার কারনেই খুন করেছেন?
এটা হলে খুব খারাপ কাজ করা হয়েছে। মানুষ বদলায়, ছেলেটিও হয়ত সামনের জীবনে বদলাতে পারত। সমকামিতা একটি বিকৃতি । কিন্তু একমাত্র বিকৃতি নয়। বিকৃত মানসিকতার মানুষজনকে সঠিক পরিচর্যা ও চিকিৎসার দ্বারা হয়তবা ভাল করা যায়।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সমকামীদের মধ্যে এইডস প্রবণতা বেশি, কারণ :
১) নারীর যোনীগাত্র ৩টি পুরু লেয়ারের সমন্বয়ে গঠিত এবং তাই, এটি অনেক শক্ত এবং স্থিতিস্থাপক বিধায় যৌনসঙ্গমের সময় যোনীগাত্রের চামড়াতে যে ইনজুরি হবেই, এমনটি নিশ্চিতভাবে বলা যায়না । উল্লেখ্য, ইনজুরি হলেই শুধুমাত্র এইডস হবে, কিন্তু ইনজুরি না হলে এইডসের জীবাণু ব্লাড স্ট্রিমে প্রবেশ করতে পারবেনা, অর্থাৎ এইডস হবেনা । দেখা যাচ্ছে যে, পুরুষ সঙ্গীর এইডস থাকলেও তার জীবাণু নারীর ৩ লেয়ার বিশিষ্ট পুরু ও শক্ত যোনীগাত্রের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই ইনজুরির স্বীকার না হয়ে রক্তপ্রবাহে মিশতে পারেনা, ফলে এইডস হয়না । কিন্তু মলাশয়গাত্র অনেক নরম এবং অস্থিতিস্থাপক, তাই লিঙ্গের ঘর্ষণে এটিতে সহজেই ইনজুরি হয়, রক্তপাত ঘটে। পেনেট্রিটিভ অ্যানাল সেক্সের কারণে মলদ্বারের চারপাশের মেমব্রেন (ঝিল্লী) সহজেই ছিড়ে যায় এবং বীর্যরসে থাকা এইডসের জীবাণু ছিড়ে যাওয়া মেমব্রেন থেকে ব্লাড স্ট্রিমে প্রবেশ করে। এজন্যেই বিষমকামী যৌনসঙ্গমে এইডস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং সমকামী যৌনসঙ্গমে অনেক বেশি।
২) একটি লিঙ্গ সহজেই রক্তপাত না ঘটিয়ে নারীযোনীতে ঢুকে যেতে পারে কিন্তু একটি লিঙ্গ মলাশয়ে সহজেই ঢুকে যেতে পারেনা, তাকে প্রেশার দিয়ে ঢোকাতে হয় এবং ঢোকাতে যেয়ে প্রায়শই রক্তপাত হয় যেখান থেকে এইডসের জীবাণু এইচআইভি রক্তপ্রবাহে চলে আসে ।
৩) যৌনসঙ্গমের সময় যোনী বেশ পরিমাণে লুব্রিক্যান্ট পদার্থ নিঃসরিত করে, কিন্তু মলাশয় থেকে এরকমের কোন লুব্রিক্যান্ট পদার্থ নিঃসরিত হয়না । তাই যৌনসঙ্গমে যোনীর সচারাচর ইনজুরি না হলেও মলাশয়ের অতিসহজেই ইনজুরি হয় যার থেকে এইডসের জীবাণু এইচআইভি অতিসহজে ব্লাড স্ট্রিমে প্রবেশ করে ।
৪) মলাশয়ের লেয়ার না থাকার কারণে ব্লাড ভেসেলগুলো একেবারে মলাশয়ের গাত্রের নিকটে অবস্থান করে, যোনীর বেশ কটি লেয়ার থাকার কারণে ব্লাড ভেসেলগুলো একেবারেই সম্মুখে থাকেনা, তাই এইচ আইভি জীবাণু মলাশয়ের মাধ্যমেই বেশি সংক্রমিত হয় ।
৫) মলাশয়ের ছিদ্রের অভ্যন্তরে জায়গা অপ্রশস্ত এবং তাই যৌনসঙ্গমের সময় মলাশয়গাত্রের সাথে লিঙ্গের ঘর্ষণের মাত্রাও বেশি, ফলে মলাশয় গাত্রের ইনজুরি হওয়াটা একেবারেই সহজ, কিন্তু যোনীছিদ্রের অভ্যন্তরে জায়গার পরিমান বেশি, তাই যোনীগাত্রে সেরূপে ঘর্ষণ হয়না এবং তাই ইনজুরিও অস্বাভাবিক ।
৬) বাচ্চাকাচ্চা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই ভয়ে না চাইলেও বাধ্য হয়ে বিষমকামিগণ কনডম ব্যবহার করেন, কিন্তু সমকামীদের ক্ষেত্রে বাচ্চাকাচ্চা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে যৌনানন্দ পরিপূর্ণভাবে পেতে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কনডম ব্যবহার করেননা ।
৭) জন্মনিয়ন্ত্রণ করার জন্য সারা বিশ্বে (Coitus Interruptus) নামক যৌনসঙ্গম মেথডটি প্রচলিত যেখানে বীর্যস্খলনের আগেই লিঙ্গকে নারীর যোনী থেকে পুল-আউট করা হয়, যাতে করে নারীর যোনী এবং ইউটেরাসে বীর্যরস গমন করে তাকে গর্ভবতী করে ফেলতে না পারে । এইচআইভি জীবাণু রয়েছে – এমন বীর্যরস যদি নারীর যোনী এবং যোনী অভ্যন্তরে না যেতে পারে, তাহলে এইডসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই ।
ডক্টর মুশফিক ইমতিয়াজ চৌধুরীর পোষ্ট হতে
ref : http://somewhereinblog.net/blog/uzair/29903432
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
দি সুফি বলেছেন: স্যালুট টু দ্যাট ফাদার - অন্যায়ের সাথে আপোষ না করার জন্য।
৮| ২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
ইঁদুর চিকার মারামারি, নষ্ট করে বসত বাড়ি বলেছেন: এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সমকামীতা কোন অপরাধ না।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৪১
উপপাদ্য বলেছেন: সমকামীতা নিয়ে তো আপনি ভালোই খোঁজ খবর রাখছেন।