নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
বিশ্বে ইহুদীদের সংখ্যা হচ্ছে আনুমানিক ১ কোটী ৪৫ লাখ; এর মাঝে ৭২ লাখ বাস করে আমেরিকায়, ৭১ লাখ বাস করে ইসরায়েলে; বাকীরা জার্মানী, ফ্রান্স, বৃটেন, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, দ: আমেরিকায় বাস করে। এরা নবী মুসার (আ: ) সময় থেকে শিক্ষিত, ধনী, খুবই ধর্মীয় ধরণের।
প্যালেষ্টাইনে ইহুদীদের দেশ সৃষ্টি করা হয়েছে ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে। ধর্ম ছিলো আদি মানুষের ভুল ধরণের আবিস্কার, যা মানব জাতির জন্য এখন বেশ ক্ষতিকর; ইহা আমি বলে আসছি সারা জীবন। ইসলায়েলের সৃষ্টির মাঝে অনেক অন্যায় জড়িত, কারণ ইহা ভুল ভাবনার ফসল, ধর্মের অংশ। ধর্মীয় বিশ্বাস যে, সঠিক ভাবনা নয়, ইসরায়েল হচ্ছে তার ১টি বিশাল উদাহরণ।
ইহুদীদের ইতিহাস কমপক্ষে ৪০০০ বছরের ইতিহাস; যদিও নবী মুসাকে (আ: ) ইহুদী ধর্মের মুল নবী ধরা হয়; ইহুদী ধর্ম তারো আগের থেকে আরব এলাকায় প্রচলিত ছিলো; মুসা নবী ইহাকে লিখিত রূপ দেয়। খুবই সামান্য পরিমাণ ইহুদী বিশ্বাস করে যে, তাদের ধর্মীয় পুস্তক তোরাহ স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা মুসাকে (আ: ) দিয়েছেন। বাকীরা বিশ্বাস করে যে, ইহা নবী মুসা নিজে লিখেছেন।
মুসার সময়ে, এবং তার আগে ও পরে ইহুদীরা আরবে, জেরুসালেমের আশেপাশ, পুর্ব আফ্রিকায় বসবাস করে আসছিলো; এক সময় জেরুসালেম শহর ইহুদী সভ্যতার মুল কেন্দ্র হয়ে উঠেছিলো। রোমানরা জেরুসালেম ও তার আশপাশের এলাকা দখল করার পর, ইহুদীদের সাথে সম্পর্ক ভয়ংকর শত্রুতায় পরিণত হয়; ইহুদীরা অনেক খন্ডযুদ্ধ করে রোমানদের সাথে পরাজিত হয়ে ক্রমেই এই এলাকা ত্যাগ করে ইউরোপ, পুর্ব আফ্রিকা ও এশিয়ায় অন্য এলাকায় বসবাস করতে শুরু করে।
মুসা নবীর সময় থেকে তারা শিক্ষিত হওয়ায়, তারা সভ্যতার মুল স্নায়ু, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্সিয়াল বিদ্যায় অন্যসব জাতিগোষ্ঠীর চেয়ে বেশী দক্ষ ছিলো। ইউরোপে রাজতন্ত্র যখন খুবই বিকশিত, তখন রাজারাও ইহিদীদের থাকে টাকাপয়সা ধার নিতো; সেটা আজকেও চলছে।
ইউরোপ ও এশিয়ার রাজ পরিবারগুলো এদের ব্যবসা বুঝতো; তারা বুঝতো যে, এই সম্প্রাদায়টা দেশের ফাইন্যান্সকে পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে, ইহা মাঝে মাঝে রাজ পরিবারের কন্ত্রোলের বাহিরে চলে যায়; সেজন্য ইউরোপের রাজারা সময় সময় ইহুদীদের সম্পদ কেড়ে নিতো, নষ্ট করে দিতো সম্পদ ও সম্পত্তি, এদেরকে যাতনার মাঝে রাখতো। ইহুদীরা টাকা পয়সাকে যেমন ভালোবাসতো, তারা তাদের ধর্ম ও রীতিনীতিকেও ভালোবাসতো; আজো তা একইভাবে চলছে।
উনিশ শতকের শেষের দিকের থেকে ইহুদীরা তাদের প্রাচীন সভ্যতার ভুমি জেরুসালেমে আসতো ধর্মীয় উপাসনার অংশ হিসেবে। এক সময় ইউরোপের ইহুদীরা স্হির করে যে, তারা জেরুসালেম ও উহার আশপাশ এলাকায় এসে বসবাস করবে; সেই ভাবনা ও গত দেড়'শ বছরের বিশ্ব রাজনীতিকে কাজে লাগিয়ে তারা সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করেছে, উহাই হচ্ছে, ইসরায়েল। ইহা ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে; ধর্ম আজকের বিশ্বের জন্য বিরাট সমস্যা; ইসরায়েলের জন্মের ভাবটাই একটা সমস্যা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
গত ২/৩ শত বছর থেকে ইউরোপের ইহুদীরা ফিলিস্তিনে এসে বাস করার স্বপ্ন পোষণ করতো। ১ম বিশ্বযুদ্ধের পরে যারা এসেছে, তারা ধর্মের চেয়ে রাজনীতিতে বেশী দক্ষ ছিলো; কিন্তু ভাবনার শুরুটা হয়েছিলো অনেক আগেই, ফিলিস্তিনে বাসকরা ধর্মীয় স্বপ্নের অংশ ছিলো।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইহুদীদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে দিল খৃস্টানরা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ইহুদীরা ও খৃষ্টানেরা সাংস্কৃতিক দিক থেকে, রাজনীতি ও জ্ঞানের দিক থেকে বেশ কাচাকাছি; ফলে, ওরা পরস্পরকে সাহায্য করে আসছে, পরস্পরের উপর নির্ভর করতে পারে।
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ধর্মীয় আবেগ কে কাজে লাগিয়ে জিওনিস্টরা এই দেশটি বানিয়েছে। জিওনিস্ট হতে হলে যে শুধু ইহুদিই হতে হবে তাও না। বাইডেন নিজেও একজন জিওনিস্ট, বর্তমান বিশ্বের বহু ক্ষমতাবান মানুষ জিওনিস্ট । আজকের আমেরিকার এবং ইসরাইল এর রাজনীতিতে ইউরোপ থেকে আগত ইহুদিদের প্রভাব সবচাইতে বেশি। এই দুই দেশের ইউরোপিয়ান ইহুদিদের বড় অংশ এসেছে উত্তর ককেশাস অঞ্চলের খাজার ( The Khazars ) সম্প্রদায় থেকে, যাদেরকে আশকেনাজি ( Ashkenazi Jews) ইহুদি বলা হয়ে থাকে বা অনেকেই বলে । এদের প্রভাব এতই বেশি যে ,আদি ইহুদীগণ কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন ইসরাইল এবং আমেরিকাতে। অর্থ বিত্ত বা ক্ষমতায় এদের ধরে কাছেও কেউ নেই বলতে গেলে।
তাই আজকে একটু একটু করে প্যালেস্টাইন শেষ হয়ে গিয়েছে , কিন্তু কেও কিছু আজও করতে পারছে না।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ইউরোপিয়ান ইহুদীরা বেশ ব্রুটাল; ওরা টেকনোলোজী ও ফাইন্যান্সে খুবই দক্ষ; এদের সাথে আমেরিকান ও ইউরোপিয়ানরা পেরে উঠে না, গর্দভ আরবদের অবস্হা তো ভয়ংকর।
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: গাজী ভাই সমস্যা হচ্ছে এই আশকেনাজি ইহুদেরকে বা জিওনিস্ট ইহুদেরকে আদি ইহুদিরা প্রকৃত ইহুদীও বলে স্বীকার করে না। চাইলেই প্রচুর তথ্য নেট এ পাবেন। ( The Khazars ) এদের পুরো বিষয়টি বিস্ময়কর ! ১০০% এই সম্প্রদায়ের মানুষগুলি এক সাথে ইহুদি হয়ে গিয়েছিলো। পরে ওরা এক ভাগ হয়ে চলে যাই আজকের ইসরায়েলে , বাকি অংশ যায় আমেরিকাতে & কিছু ইউরোপের কিছু দেশে। এরাই আজকে পশ্চিমের বেশির ভাগ দেশের রাজনীতি ,অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। মিডিয়ার বড়ো অংশই ওদের হাতে।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি এদের জীবনকে বেশ বুঝেছেন। একটা বিষয়, এরা যথাসম্ভব ১৪ টি সেক্টে বিভক্ত, সেক্টগুলোর বিশ্বাস ও কিছু রীতিনীতি আলাদা; কিন্তু ১৪টি সেক্টের মাঝে গভীর ঐক্য আছে; কারণ, তারা জ্ঞান-ভিত্তিক জাতি।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বিষয়টা যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করা উচিৎ, এভাবে চলতে থাকলে পুরো পৃথিবীই ধ্বংস হয়ে যাবে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ফিলিস্তিনীদের (পিএলও ও হামাস ) মাঝে দায়িত্বপুর্ন কোন মানুষ নেই, যে ইসরায়েল ও আমেরিকার সাথে বসে বিষয়টার সমাধান করবে।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
অধীতি বলেছেন: হযরত দাউদ আ. এর সময়ে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে নাকি কিছু বনী ইসরাইল বানর হয়ে গেছিল।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসরায়েলের মানুষ টেকলিক্যালী খুবই দক্ষ লোকজন; ওরা এসব রূপকথা শোনে মাথা নাড়ে, কিন্তু ওরা আধুনিক।
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: অতি শীঘ্রই ভয়াবহ যুদ্ধ দেখতে চলছে বিশ্ব, মধ্যপ্রাচ্যও আবার যুদ্ধ শুরু হতে চলছে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
এবার মানুষ ইসরায়েলের ওভার-রিএ্যাকশান দেখে ক্ষেপছে; ইসরায়েল অনেক ব্যাপারে মিথ্যাও বলছে।
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাকে মাদ্রসার এক ছাত্র বলেছিলো- বর্তমানে বনে জঙ্গলে আমরা যে বান্দর দেখি এগুলো নাকি ইহুদি জাতির একটা অংশ।
আমি কইলাম- তাই নাকি কিভাবে বন্দর হইলো?
সে বললো- এরা আল্লাহর হুকুম অমান্য করে শনিবারে মাছ ধরতে গিয়েছিলো, তাই তরা বন্দর হয়ে গেসে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশের ২/৩ কোটী তরুণ মাদ্রাসা থেকে গ্রেজুয়েসন করেছে; ভাবেন, ওরা জাতিকে কিভাবে সাহয্য করছে!
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: আজকের পোষ্ট বেশ বড়। তবে সঠিক ধারনার প্রকাশ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগে বুক রিভিউ আসে; যারা লিখেন, আমি তাদের প্রতিভা দেখে হতবাক; এত বড় বই পড়ে কিভাবে মনে রাখেন? এরপর, বইয়ের লেখার কোয়ালিটি, প্লট, সাহিত্যগুণ, লেখকের দক্ষতা, ভুল সমুহ।
ব্লগে এই কাজের জন্য অপু তানভীর ও নীল আকাশকে সবচেয়ে প্রতিভাশীল বাংগালী বলে মনে হয়।
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৬
মৃতের সহিত কথোপকথন বলেছেন: মাদ্রাসার নামে মিথ্যে বলার জায়গা পান না। কোথায় পড়েছেন আপনি ইহুদি জাতির একটা অংশ বানর
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি কোথায়ও এখনো পড়িনি, অন্য ব্লগার লিখেছেন মন্তব্যে! আপনি কি মাদ্রাসায় পড়েছেন?
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @মৃতের সহিত কথোপকথন - এই যে দেখেন আল্লাহ যাদের বানর বানিয়ে শাস্তি দিয়েছিলেন, আর এসবই মাদ্রাসায় পড়ানো হয়।
মাদ্রাসার ছাত্রদের করা এমন হাজার হজার ভিডিও পাবেন অনলাইনে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
মাদ্রাসা অক্ষর জ্ঞান দেয়, এটা আমাদের দেশের জন্য বিশাল সাহায্য; তবে, ওখানকার গ্রেজুয়েটরা আধুনিক বিশ্বকে কোনভাবেই বুঝের মত জ্ঞান পায় না।
১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভিডিওটা প্লে হচ্ছে না, এখান থেকে দেখুন- বনি ইসরাইলের বানর হওয়ার ঘটনা । ইসলামিক অলৌকিক ঘটনা । ভিডিওটা দেখে অবশ্যই লাইক এবং সবস্ক্রাইব করুন, এবং আরও ২০ জনের সাথে শেয়ার করুন, এবং তাদের বলুন আরও ৫০ জনের কাছে শেয়ার করতে, বহুত ফায়দা হবে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
মাদ্রাসা মানুষকে বানরে পরিণত করে, সন্দেহ নেই।
১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭
মহানব্যক্তি বলেছেন: মুসলমানদের উচিত ইয়াহুদী দেখলেই রাস্তার কিনারে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া। এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামএর হুকুম। মুসলমানরা আজকাল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামএর হুকুম মানে না।
সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
অধ্যায়ঃ ১৯/ যুদ্ধাভিযান
পাবলিশারঃ হুসাইন আল-মাদানী
পরিচ্ছদঃ ৪১. আহলে কিতাবদের সালাম প্রদান প্রসঙ্গে
১৬০২। আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা ইয়াহুদী-নাসারাদের প্রথমে সালাম প্রদান করো না। তোমরা রাস্তায় চলাচলের সময় তাদের কারো সাথে দেখা হলে তাকে রাস্তার কিনারায় ঠেলে দিও।
এ হাদীসটিকে আবূ ঈসা হাসান সহীহ বলেছেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
৩ ঘন্টা আগে নিক খুলেছেন; আপনাকে সৎ মানুষ বলে মনে হচ্ছে না।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের নবী মক্কা থেকে পালিয়ে মদিনার ইহুদীদের সাহায্য নিয়ে মদিনায় অবস্হান করেছিলেন; তিনি এসব কথা বলেছেন বলেমনে হয় না; মনে হয়, দুষ্ট লোকেরা এসব উনার নামে চালিয়ে দিয়েছেন।
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি শুনেছিলাম, আল্লাহ নিজেই নাকি বর্তমান ইসরায়েল রাষ্ট্রর জায়গাটি ইহুদিদেরকে বরাদ্দ দিয়েছেন।
তাহলে এখানে অন্য কারো আপত্তি করা বিধি সম্মত নয়।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আল্লহ কখনো মানুষের সাথে পেরে উঠেনি; আল্লাহ কাউকে কিছু দিতে পারলে কোন ব্লগার বেকার থাকতো না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৩
নতুন বলেছেন: প্যালেষ্টাইনে ইহুদীদের দেশ সৃষ্টি করা হয়েছে ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে। ধর্ম ছিলো আদি মানুষের ভুল ধরণের আবিস্কার, যা মানব জাতির জন্য এখন বেশ ক্ষতিকর। ইহা আমি বলে আসছি সারা জীবন। ইসলায়েলের সৃষ্টির মাঝে অনেক অন্যায় জড়িত, কারণ ইহা ভুল ভাবনার ফসল, ধর্মের অংশ। ধর্মীয় বিশ্বাস যে, সঠিক ভাবনা নয়, ইসরায়েল হচ্ছে তার ১টি বিশাল উদাহরণ।
ইহুদী দেশ সৃস্টি হয়েছে ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে।
কিন্তু যারা সৃস্টিকরেছে তারা কি ধর্মিক? তারা সৃস্টিকরেছে রাজনিতিক ফয়দার জন্য।
আরবে একটা সমস্যা সৃস্টিকরেছে যেটা নিয়ে অনেক ক্যাচাল হয়েছে এবং হবে, যেটা বিশ্বরাজনিতিকে প্রভাবিত করবে।
ধর্মের নামে ফিলিস্তিন/ইরসাইল সৃস্টি ধর্মকে রাজনিতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের উদাহন।