নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসরায়েল আপোষের মাধ্যমে বন্দীদের ফেরত পেতে চেষ্টা করছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:২১



বুধবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট, শুকনো-মগজ বাইডেন ইসরায়েল আসছে; মনে হয়, আরব নেতাদের সাথে আলাপ করে, ইসরায়েলী বন্দীদের মুক্ত করার চেষ্টা করবে। ইসরায়েল ইতিমধ্যে গাজাকে মাটির সাথে মিশায়ে সৈন্য প্রবেশের উপযুক্ত করেছে; কিন্তু ভয় পাচ্ছে, সৈন্যেরা বন্দীদের জীবিত অবস্হায় মুক্ত করার সম্ভাবনা কম; কারণ, হামাসের মাঝে প্রচুর আত্মঘাতী সদস্য আছে। গাজার খাঁচার ভেতরে পালিত মানুষের মাঝে ৫০ ভাগেরই মানসিক সমস্যা আছে, ওরা জীবন-মরণ নিয়ে ভাবে বলে মনে হয় না।

গাজার সুদিনে শতকরা ২০ জন ইসরায়েলে গিয়ে মিনিমাম সেলারীতে দৈনিক শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো; ৭০ ভাগ বিভিন্ন রিলিফ সংস্হার দান খয়রাত খেয়ে জীবিত ছিলো; হামাসের লোকজন ( জনসংখ্যার ১০ ভাগ ) ইরান ও কিছু আরবদের দেয়া ডলার পেয়ে আসছিলো। ওরা চারিদিক থেকে ঘেরা দেয়া খাঁচার মাঝে বেঁচে আছে। এই খাঁচার মাঝে থাকা আরবেরা মানসিকভাবে অন্য আরবদের থেকে আলাদা, এদের জীবন, ভাবনা, আচরণ খুব একটা স্বাভাবিক নয়। গাজা মানুষজনকে ওয়েষ্ট ব্যাংকের লোকজন ভয় করে।

ইসরায়েল এ্ত বেশি সেনা ও সামরিক সরন্জাম জড়ো করেছে যে, এগুলো চলার মতো রাস্তা গাজায় নেই। বেশীরভাগ এলাকায় ট্যাংকও চলতে পারবে না, দালানগুলোর ধ্বংসাবশেষ পড়ে সবকিছু ব্লক করে রেখেছে।

ইসরায়েলী টানেলগুলতে গ্যাস ব্যবহার করে, ভেতরের লোকজনকে অজ্ঞান করে বন্দীদের মুক্ত করার চেষ্টা করবে, মনে হয়। কিন্তু হামাস যদি উহা বুঝতে পারে; অবস্হা বুঝে তারা বন্দীদের জীবিত রাখবে না। বন্দীদের মুক্ত না'করতে পারলে নেতাজিয়াহুর খবর আছে; নেতানিয়াহুই বাইডেনকে নিয়ে আসছে।

বাইডেন ইসরায়েলের সরকার বিরোধীদলগুলোকে কমপক্ষে যুদ্ধচলাকালীন সময়ে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য চেষ্টা করবে। হামাস গ্রামে প্রবেশ করার ২০ মিনিটের মাঝে কেন সৈন্য পাঠানো হয়নি সেটা নিয়ে নাগরিকেরা বেশ রাগান্বিত। ইসরয়েলের কোন স্হানে কিছু ঘটলে ১০ মিনিটের মাঝে কমান্ডো পাঠানোর ব্যবস্হা ছিলো; এবার কি ঘটেছে, ইহার সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারেনি নেতানিয়াহু। মনে হয়,নেতানিয়াহু নিজের চেষ্টায় বাইডেনকে নিয়ে আসছে, এবং দরকার হলে আপোষ করতে প্রস্তুত।




মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বিরাট যন্ত্রনা দেখি । মানুষ যাবে কোথায়?

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসরায়েল আপোষ করতে চাচ্ছে; কিন্তু হামাস নেতানিয়াহুকে বিশ্বাস করার কথা নয়; সমস্যা কঠিন।
হামাস ফিলিস্তিনীদের জীবন-মরণ নিয়ে ১পয়সার কেয়ারও করেনা।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: প্রতিহিংসা, রক্তের প্রতিশোধ যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক চরিত্র পেয়েছে, সেখানে খুব শিগগির শান্তির আশা করা বোকামি। ইসরাইল,, আমেরিকা শান্তিতে ঘুমানোর পথ নিজেরাই বন্ধ করে ফেলেছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

সোনাগাজী বলেছেন:




বাইডেন আপনার পোষ্ট পড়লে সবই ঠিক হয়ে যাবে; সামু উহাকে ব্যান করে রেখেছে।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০২

নতুন বলেছেন: হামাস গ্রামে প্রবেশ করার ২০ মিনিটের মাঝে কেন সৈন্য পাঠানো হয়নি সেটা নিয়ে নাগরিকেরা বেশ রাগান্বিত। ইসরয়েলের কোন স্হানে কিছু ঘটলে ১০ মিনিটের মাঝে কমান্ডো পাঠানোর ব্যবস্হা ছিলো; এবার কি ঘটেছে, ইহার সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারেনি নেতানিয়াহু।

হামাস এমন হামলা করার পেছনে ইসরাইলী চাল আছে নতুবা এতো সহজে এমন ঘটনা ঘটানো সম্ভবনা।

এই আক্রমনের পেছনে কত মিলিওন ডলার খরচা হয়েছে? সেই টাকা কে যোগান দিয়েছে?

ফিলিস্তিনিরা তো আর ৫টাকা১০টা করে চান্দা দেয়নাই!!!

এই হামলায় ইসরাইলী অবস্থান আরো পক্ত করবে গাজাতে। মাঝখানে আরো নিরপরাধ মানুষ মারা যাবে। :(

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



বর্ডারের বেড়া ভেংগে এত লোক প্রবেশ করলো, ইসরায়েলের সিকিউরিটি ইহা কখন জানলো, ও কখন ব্যবস্হা নিয়েছিলো, ইহা নিয়ে ইসরায়েলী সরকারী ব্যাখ্যা এখনো আমি শুনিনি; মনে হয়, তারা এটা এখনো প্রকাশ করেনি। এখানে কিছু একটা আছে।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

বাকপ্রবাস বলেছেন: আপনার প্রথম দিককার ভাবনারও চেন্জ হয়েছে, আপনি ভেবেছিলেন পিষে ফেলবে, কিন্তু সেটা এখনো হয়নি, কারন এবারের প্রেক্ষাপট কিছুটা ভিন্ন, এবারের আক্রমণ জোরালো ছিল, উন্নত প্রযুক্তি ছিল, বন্দির সংখ্যা বেশী ছিল এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বেশী, ইসরাইলের নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেদ করে এতটুকু করে ফেলবে সেটা তারা ভাবেনি, কিন্তু সব দিন সমান যায়না।
বাইডেন এখন দ্বারেদ্বারে ভিক্ষা করছে, কেউ পাত্তা দিচ্ছেনা, আরব রাষ্ট্র ফিরিয়ে দিয়েছে, চিন ফিরিয়ে দিয়েছে, রাশিয়ার কাছে গেলেও অবাক হবনা, কারন তাদের হৃৎপিন্ড ইহুদির গায়ে আঘাত

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসরায়েল তাদের ১৯৯ জন বন্দীকে হারাতে চাচ্ছেনা, বন্দীদের আশা ত্যাগ করলে, ইসরায়েল এতদিনে গাজায় প্রবেশ করতো। আপনার ছড়াতে শেখ হাসিনা সম্পর্কে আপনার যেই ধারণা, আপনি আমেরিকাকে একই লেভেলে ভাবছেন ও গ্রামের মানুষকে হত্যাকে "আক্রমণ" বলছেন। ফলে, আপনার মতে বাইডেন ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে। গাজার অবস্হা দেখে ফিলিস্তিনীদের প্রতি মানুষের সহানুভুতি বেড়েছে; ইহাকে ফিলিস্তিনীরা কাজে লাগাতে পারে কিনা দেখা যাক।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আমিও একই ভাবনা ভেবেছি যে গ্যাস দিয়ে অচেতন করে বের করবে । বন্দিদের মুক্ত হবার সম্ভাবনা জিরো । তবে হামাস নির্মূল হবে এটা ১০০% সত্যি । হামাস ধ্বংস হোক । বাইডেন নিজেই যখন আসছে তখন পরিস্থিতি গুরুতর । দেখুন ইরানের পারমানবিক স্থাপনা উড়িয়ে দেয় কিনা ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



নেতানিয়াহু বারবার গাজা আক্রমণ করে মা টির সাথে মিশায়ে ভয়ংকর সমস্যার সৃষ্টি করেছে; সর্বোপরি গাজাাকে একটা খাঁচা বানিয়ে রাখার বিপক্ষে জনমত গড়ে উঠেছে; ইসরায়েলের মানুষও ইহা বুঝতেছে।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ইসরাইল যা চাইবে, হয়ে যাবে, করতে পারবে। মুসলিম বিশ্ব কিছু চাইলেও হবে না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মুসলিম বিশ্বের অবস্হা বুঝতে হলে, আমাদের দেশের ভুমিকাটা দেখেন; ফিলিস্তিনের সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ কোনদিন কিছু বলেছে?

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এত চিন্তার কিছু নাই। হামাস সব সময়ই নেতানিয়াহুর সাপোর্টে কাজ করেছে। নেতানিয়াহু বিপদে পড়বে এমন কাজ তারা করবে না। আগেও একাধিক বার ভোটাভুটির আগে তারা হামলা চালিয়েছে, যা নেতানিয়াহুর বিজয় নিশ্চিত করেছে। যখনই নেতানিয়াহু কোন বিপদে পড়ে, সবার আগে হামাস এগিয়ে এসে রকেট ছোড়ে, নেতানিয়াহু ইস্রাইলিদের সেফটি-সিকিউরিটির দোহাই দিয়ে বেঁচে যায়।

যদ্দুর জানি গত কয়েকমাস থেকে একটা কি বিল পাস নিয়ে যেন ইস্রাইলীরা গরম ছিলো। নেতানিয়াহুর বিরোধীতা করছিলো। এ সময়ে এমন একটা হামলার দরকার ছিলো খুব।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস আমাদের দেশের জামাতের মতো, ওরা সঠিকভাবে কোন কিছু করতে পারার কথা নয়। হামাস সুযোগ নিয়েছে, কিন্তু ইহার ফলাফল নিয়ে চিন্তিত নয়।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: নেতানিয়াহু ধুরন্দর মানুষ। সে বহু আগে থেকেই লম্বা পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে। তার প্রতি পদক্ষেপের পার্শপ্রতিক্রিয়া কি হবে সব তার হিসেবের মধ্যেই রয়েছে। আগামীতে দেখবেন ,মধ্য প্রাচ্যের মানচিত্র পাল্টে যাচ্ছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



নেতানিয়াহু ১ দেশ পরিকল্পনাকে কার্যকরী করতে গিয়ে জাতিকে সমস্যার মাঝে নিয়ে গেছে;ইসরায়েলের মানুষ তা অনুধাবন করার শুরু করেছে;আমেরিকার মানুষও গাজাকে এভাবে মাটির সাথে মিশানো আর পছন্দ করছে না।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইজরাইল চাচ্ছে গাজার মানুষকে মেরে ধরে ফিলিস্তিনিদের অন্য দেশে পার্মানেন্টলি রিফিউজি হিসেবে পাঠাতে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয় না।

ওরা বুঝতে পেরেছে যে, গাজাকে খাঁচার ভেতরে আটকানোতে গাজার লোকজন মোটামুটি হামাসের স হযোগী হয়ে গেছে। তবে, ইসরায়েলী সৈন্য ভেতরে গেলে, অনেক মানুষকে মিশরের সাইনাইতে নিয়ে যাবে।

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩২

বনজোসনা বলেছেন: যুদ্ধের গতিপ্রকৃতি খুব বেশি ইসরায়েল পক্ষে নেই বলে মনে হচ্ছে। সেবার আরব উপদ্বীপের যুদ্ধ মাত্র ছয়দিনে শেষ হয়েছিল। মনে হয় এই অহং মোসাদ বা ইসরায়েলের প্রশাসনের ছিল। এবার এখনো পর্যন্ত যা বুঝতে পারছি তাতে হত্যা ধ্বংস অস্বাভাবিক হলেও যুদ্ধের নিয়ন্ত্রণ নেতানিয়াহুর হাতে নেই।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



নেতানিয়াহুর জনপ্রিয়তা শুন্যের ঘরে; এদিকে জিম্মিদের মুক্ত করতে না'পারলে ইহুদীরা মানসিকভাবে ভেংগে পড়বে; তারা ভয় পাবে যে, ইসরায়েল বুর্বল হয়ে পড়ছে; বেশ সমস্যার মাঝে আসে ইসরায়েলের সরকার। এদিকে গাজাকে এইভাবে ধ্বংস করে ও মানুষ মেরে বিশ্বের সহানুভুতি হারাচ্ছে ইসরায়েল।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: আত্মগাতী হামলা ইসলামের একটা অংশ হয়ে গেছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এটা আরবদের থেকে মুসলিম এলাকায় এসেছে।

১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: কাকে সমর্থন করা মানবিক আপনিই বলুন?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



পিএলও ও ফিলিস্তিনের লোকজনকে; সমস্যা হচ্ছে, এরা আসল বেদুইন; বর্তমান বিশ্বের জন্য অচল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.