নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েরীর পাতাগুলো.........

আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি

সোনারবাংলা

আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।

সোনারবাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বোরকা পরিহিতা নারী দেখলেই যাদের চুলকানি শুরু হয়

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩



গত ১৩ ফেব্রয়ারী দুবাই প্রবাসী বাঙালী নারীরা মেতেছিলেন বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবে। বসন্তবরণ উপলক্ষে এই অনুষ্টানে প্রবাসী বাঙালী নারীরা শাড়ী পরে ক্যামেরায় সামনে দাঁড়ায়। বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবের নিউজটি বিভিন্ন টিভি চ্যালেন ও পত্রিকায় প্রচার করা হয়।



উপরের ছবিতে নয়জন নারীর মধ্য একজন নারীর পোশাক ব্যতিক্রম। বোরকা পরে আপাদমস্তক ঢেকে ওনি বান্ধবীদের সাথে বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবের এই ফটো সেশনে অংশগ্রহন করেন।



আল্লাহকে ভয় করেন বলে ওনি বাকীদের মত সাজসজ্জা করে নিজেকে প্রদর্শণ করা থেকে বিরত থেকেছেন।



আমাদের দেশের এক শ্রেনীর মানুষ নারীদেরকে বোরকা তথা ইসলামী পোষাকে দেখলে বিভিন্ন আজে-বাজে মন্তব্য করে। বোরকা পরিহিতা নারী দেখলেই যাদের চুলকানি শুরু হয় তাদের মনে রাখা উচিত যে, একমাত্র আল্লাহকে ভয় করে মুসলিম নারীরা বোরকা পরে আপাদমস্তক ঢেকে নিজেদেরকে পর পুরুষের দৃষ্টি থেকে হেফাজত রাখে। তাই তাদেরকে কটুক্তি করা উচিত নয়।



আপনি যে দলকে সমর্থন করেন না কেন কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

নিরীহ বালক বলেছেন: সত্যি বলেছেন । ছেলেরাও চেষ্টা করবে দৃষ্টি সংযত করে চলাফেরা করতে । কিন্তু আল্লাহ তাদের উপর পুরুষদের দুর্বল করে দেন । এটাই আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ম । এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে নিজেদের প্রদর্শন করে পর-পুরুষকে নিজের উপর দুর্বল করা উচিত না । তাঁর পরিনতি দুনিয়া আখিরাত , কোথাও ভালো হয় না ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

সোনারবাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

ফিলিংস বলেছেন: আল্লাহকে ভয় করেন বলে ওনি বাকীদের মত সাজসজ্জা করে নিজেকে প্রদর্শণ করা থেকে বিরত থেকেছেন।-------------ডিজিটাল ইসলাম বানাইছেন।

আল্লাহকে ভয় করেন আবার বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবে যাবেন। উনি যে পুরুষ দেখছেন। উনার মনের ভিতর কিছু হয়না। পুরুষ দেখা উনার জন্য ত হারাম ছিল।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

হেডস্যার বলেছেন:
ফিলিংস এর ফিলিং খারাপ না, যুক্তি আছে।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৮

হিংস্র ঈগল বলেছেন: ফিলিংস বলেছেন: আল্লাহকে ভয় করেন বলে ওনি বাকীদের মত সাজসজ্জা করে নিজেকে প্রদর্শণ করা থেকে বিরত থেকেছেন।-------------ডিজিটাল ইসলাম বানাইছেন।

আল্লাহকে ভয় করেন আবার বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবে যাবেন। উনি যে পুরুষ দেখছেন। উনার মনের ভিতর কিছু হয়না। পুরুষ দেখা উনার জন্য ত হারাম ছিল। =p~ =p~ =p~

আমাদের ফ্ল্যটের উপর তলায় এক আপু থাকেন। উনিও এইরকম পর্দার সাথে সব রকম আন ইসলামিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহন করতেন। গত বিসিএস সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় তিনি দেশ সেবার মহান লক্ষ্য নিয়ে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেছেন। ;) ;)



আচ্ছা বলুন তো এনাদের মত বেপর্দা নারীদের কে কেউ টিজ করে না কেন?? :P :P

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
আল-কোরানেও স্পষ্ট ভাবে মূখ খোলা অবস্থায় পর্দা করার নির্দেশ সুনির্দিষ্ট ভাবে বর্ননা করা হয়েছে - কোথাও হেজাব বা বোর্খার কথা বলা নেই
এখানে দেখুন
আল্লাহ কোরানে বলেছেন

সূরা আহযাব ২৫:৫৯ আয়াত
﴿يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ ۗ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا

"হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন,
তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়।
এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু"।


এখানে তাদের পরিধানের (তৎকালিন চাদর জাতীয় পোষাক) কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নিতে বলা হয়েছে, মুখ বা মাথা বেধে রাখতেও বলেনি।
এখানে পরিষ্কার সুস্পষ্ট ভাবে সব বলা হয়েছে আলাদা কোন চাদর, হেজাব, বোরখা চাপিয়ে দিয়ে কষ্ট দিতে বলেনি।
মুখ ঢেকে রাখতে বলেনি, বরং চেহারা দেখা যায় ও চেনা যায় এমন ভাবে মাথায় কাপড় টেনে নিতে সুনির্দিষ্ট ভাবেই বলা হয়েছে।

এখানে প্রাসঙ্গিক ভাবে সূরা আন নূরের ৬০ নাম্বার আয়াতটা উল্লেখ করতে চাই। এই আয়াতেও পর্দার ব্যাপারে উদার দৃষ্টিভঙ্গি পরিলক্ষিত।


﴿وَالْقَوَاعِدُ مِنَ النِّسَاءِ اللَّاتِي لَا يَرْجُونَ نِكَاحًا فَلَيْسَ عَلَيْهِنَّ جُنَاحٌ أَن يَضَعْنَ ثِيَابَهُنَّ غَيْرَ مُتَبَرِّجَاتٍ بِزِينَةٍ ۖ وَأَن يَسْتَعْفِفْنَ خَيْرٌ لَّهُنَّ ۗ وَاللَّهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ﴾

“বয়ষ্ক নারী, যারা বিবাহিতা, তাদের জন্যে দোষ নেই, তারা যদি নিজেদের চাদর (জিলবাব) নামিয়ে রেখে দেয়, তাহলে তাদের কোন গোনাহ নেই, তবে শর্ত হচ্ছে তারা সৌন্দর্য প্রদর্শনকারী হবে না ৷ এরপরও তারা যদি লজ্জাশীলতা অবলম্বন করে তাহলে তা তাদের জন্য ভালো এবং আল্লাহ সবকিছু শোনেন ও জানেন"।


মুখঢাকা বোর্খার প্রচলন হয়েছে ইমাম হাসান, হোসেনের মৃত্যুর অনেক পরে যখন ক্ষমতালোভি মোল্লারা ইসলামকে ৫-৬ ভাগে, মাহাজাবে বিভক্ত করে রক্তাক্ত ভাত্রীঘাতি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। পরে কোন গোত্র কত আল্লাহওয়ালা ত দেখাতেই নারীদের উপর কঠিন বোরখা হেজাব ইত্যাদি চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল।

কাঠমোল্লারা হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা বানিয়ে বোর্খা-হেজাবকে জায়েজ করার চেষ্টা করলেও হজের নিয়ম চেইঞ্জ করতে পারেনি। ইসলামের উদারতা ছিল এটা হজেই প্রমানিত। হজে মহিলা পুরুষ একত্রেই হজ করে, হজে কোরানের আয়াতের নিয়মেই মহিলাদের পর্দা - পোষাক! হেজাব বোর্খা নিষিদ্ধ। মুখ ঢাকা নিষিদ্ধ।

এরপরও কেউ যদি হাদিসের ব্যাখ্যা এনে বোরখা জায়েজ করতে চায়, ত হলে আমি বলব, "কোরান বড় না হাদিস বড়"? যেখানে রসুল (স) নিজেই বিদায় হজে হাদিস নিয়া বাড়াবারি করতে নিষেধ করেছেন।

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২২

পথহারা নাবিক বলেছেন: আল্লাহ এই আপুকে সম্মানের সহিত বেহেশত দান করো!!

৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০১

আমি হিটলার বলছি বলেছেন: ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন: " এখানে পরিষ্কার সুস্পষ্ট ভাবে সব বলা হয়েছে আলাদা কোন চাদর, হেজাব, বোরখা চাপিয়ে দিয়ে কষ্ট দিতে বলেনি । মুখ ঢেকে রাখতে বলেনি, বরং চেহারা দেখা যায় ও চেনা যায় এমন ভাবে মাথায় কাপড় টেনে নিতে সুনির্দিষ্ট ভাবেই বলা হয়েছে। " -------- এই ব্যাখ্যাটি আপনি কোথা হতে আমদানি করলেন , ভাই ? @ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৯

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
সূরা আহযাব, আয়াত ২৫:৫৯

এখানে তৎকালিন মহিলাদের পরিধেয় চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে বুক ও দেহ ঢেকে রাখতে বলা হয়েছে। চুল বা চেহারা ঢাকতে বলেনি।

এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না।

তার অর্থ - মুখ খোলা রাখতে স্পষ্ট ভাবেই নির্দেশ দেয়া হয়েছে!
এটা কোরানের আয়াত, মোল্লাদের ফতোয়া না।

৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

আদম_ বলেছেন: আবেগে চউক্ষে ওয়াটার চইলা আসলো গো।
ফিলিংসকে প্লাস।

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

নিরীহ বালক বলেছেন: //// হিংস্র ঈগল বলেছেন: ফিলিংস বলেছেন: আল্লাহকে ভয় করেন বলে ওনি বাকীদের মত সাজসজ্জা করে নিজেকে প্রদর্শণ করা থেকে বিরত থেকেছেন।-------------ডিজিটাল ইসলাম বানাইছেন।

আল্লাহকে ভয় করেন আবার বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসবে যাবেন। উনি যে পুরুষ দেখছেন। উনার মনের ভিতর কিছু হয়না। পুরুষ দেখা উনার জন্য ত হারাম ছিল।

আমাদের ফ্ল্যটের উপর তলায় এক আপু থাকেন। উনিও এইরকম পর্দার সাথে সব রকম আন ইসলামিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহন করতেন। গত বিসিএস সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় তিনি দেশ সেবার মহান লক্ষ্য নিয়ে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেছেন।



আচ্ছা বলুন তো এনাদের মত বেপর্দা নারীদের কে কেউ টিজ করে না কেন??

উনি একটা বাহিনীতে কাজ করেন , এবং তারা একসাথে থাকেন । তা ছাড়া তাঁর হাতে ক্ষমতাও আছে কিছু করার । একজন নিরীহ নারী আর একজন পুলিশে চাকুরী করা নারীর মধ্য বেশ কিছু পার্থক্য আছে । অবশ্য খবরের কাগজে মহিলা পুলিশ যে পুরুষ পুলিশ দ্বারা নির্যাতিত হয়েছে , তা নিশ্চই দেখেছেন । না দেখলে দেখে নিবেন । একা থাকলে উনারাও রেহাই পাবেন না সেই সকল কাপুরুষ কিংবা ধ্বজ দের হাত থেকে যারা নারীদের দেখলেই জিনিস দাড় করিয়ে ফেলে । পর্দা নারীদের কতখানি নিরাপত্তা দিয়েছে , তা দেখার জন্য ১ জন দিয়ে বিচার করলেই হবে না । আপনার যদি চেনা কোন মুরুব্বি মহিলা আত্মীয় থাকে , যারা পর্দা করেন , তাদের জিজ্ঞাস করতে পারেন এই ব্যাপারে ।

ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.