| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।
আমি জানি আমি কতটা বাধ্য হয়ে বাইরে কাজ করতে আসি। আমার সংসারে যদি উপার্জনশীলন একজন পুরুষ থাকতো, আমি কখনোই বাইরে কাজ করতে আসতাম না। আমার মত মেয়েরা শুধু শখের বসে বাইরে আসেনা, বাসে চড়েনা। বাসে চড়তে গিয়ে যে মেয়েদের কিসের শিকার হতে হয়,তা সবাই জানে। কিন্তু এর জন্য কোন আইন নেই, নেই ওইসব অন্যায়ের জন্য শাস্তির বিধান। রাস্তা দিয়ে চলাচলের সময় ইচ্ছে করে গা ছুঁয়ে দিবে। বাসে উঠার সময় গায়ে হাত দিবে। সে বাসের হেল্পার হোক, আর অন্য পুরুষ যাত্রী হোক। নামার সময়ও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। মহিলা সিটে পুরুষ বসলে, অথবা সাধারণ সিটে কোন মহিলা বসলে, তার পাশের পুরুষ ঠিক ঐ মহিলার গায়ে গা চেপে বসবে। দাঁড়িয়ে থাকলে ঐ মহিলার গায়ের উপর এসে পড়বে। কিছু কিছু লোক অবশ্যই নিজেকে সংযত রাখে। তাদের প্রতি আমার সম্মান ছিল, আছে এবং থাকবে।
আচ্ছা, ওইটুকু ছোঁয়াতে তারা কি সুখ পায়??? শুধু এভাবে যাকে তাকে ছুঁয়ে দিয়েই কি তার জৈবিক চাহিদা মিটে যায়?? আমার ইচ্ছা করে সাথে সবসময় একটা ব্লেড বা ক্ষুর বা ছুরি রাখতে। যারা এভাবে ছুঁয়ে দিয়ে সুখ পেতে চায়, তাদেরকে সাথে সাথে শাস্তি দিয়ে দিতে। একদিন সত্যিই এই কাজটা করব আমি। আমার নিরাপত্তা আমাকেই তো দিতে হবে
সুত্রঃ ফেইস বুক থেকে--
==================================
ব্লগ ছাড়াও ফেইসবুকে অনেক গুরত্বপূর্ন লিখা পড়ে থাকি। কিছু কিছু লিখা পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়। ফেইসবুকে এক বোনের এই লিখাটি পড়ে ও মন খারাপ হয়ে গেল। বাংলাদেশের কর্মজীবি নারীরা ঘরের বাইরে কতটা অসহায়, কতটা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন পত্রিকার পাতা উল্টালেই দেখতে পাই।
এই বোনের মত আমিও বলতে চাই যে, সংসার চালানোর জন্য নারীরা ঘরের বাইরে কাজ করে অর্থ উপার্জন করে। চলার পথে যারা অসম্মান করে তাদেরকে শাস্তি দেয়া উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: সবসময় হাতে সেফটিপিন অথবা চুলের কাঁটা রাখবেন আর প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করবেন।