নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা নিরাশার দোলনায় আপনাকে স্বাগতম

চরম নৈরাশ্যবাদী ও আশাবাদী দুটোর সংমিশ্রনে আমি সৈকত বলছিঃ সমস্যা ছুড়ে ফেলে ধূর ধূর জ্বালা বলে দেখইনা রুখে তুমি দাড়িয়ে,কেটে যাবে আধার,ছুড়ে ফেল সংস্কার দেখবে জীবন হাত বাড়িয়ে...............।।

আমি সৈকত বলছি

নিজেকে খুজে ফিরি সারাক্ষন।এই পৃথিবীর রাজ পথে,অলি গলি আর চোরা চিপা গলিতে খুজে ফিরি নিরন্তর।এ আমার আত্মার কথাঃ \"হারিয়ে খুজি নিজেকে\" নিজের মাঝেই খুজি নিজেকে।।খুব সাধারন একটা মানুষ,লিখতে ভালোবাসি বলেই লিখি অন্যের লিখা পড়তে ভালোবাসি বলেই পড়ি।ব্লগের সকল লেখকের প্রতি রইলো অজস্র শুভ কামনা ও অগ্রজদের জন্য রইলো স্পেশালি বিনম্র শ্রদ্ধা।♥ভালোবাসি সবাইকে♥

আমি সৈকত বলছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের উপর দুষ্ট চক্রের আছর.........

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮

"অর্থের মাপে পরিমাপ করে কাউকে যদি বানানো হয় অর্থমন্ত্রী তবে সে কি আর বুঝবে অর্থায়নের মুল্যায়ন...."



এটি একটি কথার কথা স্বরুপ বলা কথা বিশেষ ভিন্ন দিকে নিবেন না।



আমাদের অর্থমন্ত্রী মহোদ্বয় যে অতিশয় জ্ঞানগর্ভ মূর্খ এতে আর কোন সন্দেহের অবকাশ রাখলেন না।



১টাকা ২টাকা বাতিল করাটা কোন চারটি খানি কথা না বা আম গাছে পাকা আম না যে ঝাকুনি দিলাম আর টুক করে পাকা আমটি খসে পড়ে গেল।

তবে এ ক্ষেত্রে আম গাছ ঝাকুনি দিতে গেলে পাকা আমটির পাশা পাশি অন্যান্য কাঁচা আম ঝরে যাওয়ার যেমন সম্ভাবনা থাকে তেমনি এই ১/২টাকার নোট এর প্রচলন বাংলাদেশের মত দরিদ্র দেশ থেকে বন্ধ করতে গেলে কিছু কাঁচা আম মানে গরিব কৃষক বা খেটে খাওয়া দিন মজুররা জীবন থেকে ঝরে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা শতভাগ সম্ভাবনা নয় নিশ্চয়তা বহন করে।



বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোতে যেখানে এখনো ৫পয়সার পর্যন্ত প্রচলন আছে সেখানে বাংলাদেশ কোথাকার এমন ধনাঢ্য ব্যাক্তিবর্গের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে যে ১টাকা ২ টাকার প্রচলন অপ্রয়োজনীয় মনে হলো আমাদের অর্থমন্ত্রীর।



সারা বাংলাদেশ থেকে এই টাকা গুলোর প্রচলন বন্ধ করতে গেলে বাংলাদেশ যে বিশাল অংকের একটি লোকশানের সম্মুখীন হবে তার দায়ভার নিবে কে????



খেটে খাওয়া দিন মজুর বাবা যখন সন্ধ্যে হলে বাজারে যাওয়ার আগে নিজ নিজ সন্তানদের বলে যেতেনঃ



-রকি,সখি তোমরা পড়তে বস বাবা বাজার থেকে আসার সময় তোমাদের জন্য চকলেট বা চুইংগাম নিয়ে আসবো,যে আগে পড়া পারবে সে আগে পাবে।



সন্তানরা দৌড়ে গিয়ে পড়তে বসে বাবার থেকে ঐ চকলেট খানা আগে হাতে পেতে,

ঝটপট পড়া শিখে নেয়।

রকিকে দেখিয়ে সখি আর সখিকে দেখিয়ে রকি আগে চকলেট খাওয়ার যে প্রানপন চেষ্টায় পড়াটুকু শিখে নেওয়া।



বলতে পারেন সেই গরিব বাবা তার সন্তানদের মধ্যে এই আনন্দটুকু আগামীতে কিভাবে ছড়াবে!!!!!



আরো আশ্চর্য ও মজার তথ্য হচ্ছে যে আমাদের অর্থমন্ত্রী মহোদ্বয় নাকি জানেনই না যে বাংলাদেশের বাজারে ১টাকা দরের চকলেট/চুইংগাম পাওয়া যায়!!!!!



কত উঁচু পর্যায়ের গবেট আমাদের অর্থমন্ত্রীর আসনে আসিন তা কি কেউ ভেবে দেখেছেন???





আমি জানিনা এই বাংলাদেশের ভবিষ্যত যে কি তবে এইটুকু বুঝতে পারছি খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ দারিদ্র সীমার সর্বনিম্ন স্তরে গিয়ে পৌছাবে।



এই সরকার আসলে চায়টা কি???



বাংলাদেশ নিপাত যাক,

আমলারা সব বেচে থাক, তাতেই চলবে।

এই চিন্তা ভাবনা নিয়েই কি এই সরকারের ক্ষমতায়ন!!!!



যাইহোক আশা করি সরকারের সু-বুদ্ধির উদয় হবে,

আমাদের সবার প্রিয় বাংলাদেশটাকে রক্ষায় অগ্রনী ভুমিকা পালন করবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.