১| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১১

রাজসোহান বলেছেন:
আমরা আর্জেন্টিনার সমর্থকরা হচ্ছি প্রকৃত এবং নিঃস্বার্থ সমর্থক। কারণ, ৯০ এর পরে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার কোন উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই, তারপরও আমরা আমাদের প্রিয় দলটিকে সমর্থন করে যাচ্ছি।

২| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৩

মদন বলেছেন: আপনার যেমন ম্যারাডোনার প্রতি ভালোবাসা, আমার তেমনি পেলের প্রতি ভালোবাসা যা পরবর্তিতে মুল ব্রাজিল দলের উপর গিয়ে পড়েছে...

৩| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৬

শেখ ইরফান বলেছেন: bolod naki re!

brazilian ra football khelte jane.shundor khele.dekhe amra mugdho hoi.tai brazil support kori.

apnar moto kono 1 ta player deikha ajonmo suppoerter hoina.

Khela deikha supporter hoi...

ar apnar dharona maradonar por kono valo kheloar aseinai?

afsos!

ami sure apni Sudhu fifa world cup football tao only arjentinar match e dekhen..football dekhenna 1 futao..khali maradonar gun gaan......

৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৯

কালবোশেখী বলেছেন: বোল্ড করে তালগাছ নিজের দাবী করার কারণে, আমি কেনো ব্রাজিলকে সাপোর্ট করি সেটা বলার প্রয়োজনীয়তা দেখলাম না। এবং শুধু বোল্ড করা অংশটার জন্যই মাইনাস দিলাম। ধন্যবাদ।

৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৩

সীমান্তে অসীম বলেছেন: বোদাই লোক কি আর গাছে ধরে? আমাদের আশে পাশেই থাকে।

আপনার মত আর্জেন্টিনার সমর্থক সবাই হলেন ওয়ান ম্যান শো সাপোর্টার। ম্যারাডোনার জন্য সাপোর্ট করেন। এইটা কোনো কথা হলো? ম্যারাডোনা তো এখন খেলে না, তাহলে এখন সাপোর্ট করেন কেনো?

শুনুন, ব্রাজিলের সমর্থকরা হলো সচেতন ও স্পষ্টবাদী। আমরা ব্রাজিলের ছন্দময় খেলার জন্য সারা জীবনই তাদের ভক্ত ছিলাম এবং যতদিন ছন্দময় খেলা খেলবে ততদিন তাদের সমর্থন করে যাবো। আর্জেন্টিনার বলার মত একজনই আছে ম্যারাডোনা। কিন্তু এই রকম বলার মত ব্রাজিল দলে বহু খেলোয়াড় ছিল এবং আছে। সুতরাং ওয়ান ম্যান শো সাপোর্ট বন্ধ করেন। বিবেক দিয়ে সাপোর্ট করেন।

৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩০

এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন: মদন বলেছেন: আপনার যেমন ম্যারাডোনার প্রতি ভালোবাসা, আমার তেমনি পেলের প্রতি ভালোবাসা যা পরবর্তিতে মুল ব্রাজিল দলের উপর গিয়ে পড়েছে...

যোজিত কথা:
বিশ্বকাপের ইতিহাসের সর্ব্বোচ্চ পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন।

রোনালদো : দ্যা ফ্যানোমেনন।
বিশ্বকাপের ইতিহাসের সর্ব্বোচ্চ গোলদাতা।
ফিফা কর্তৃক দুইবারের বর্ষসেরা ফুটবলার।
ইউরোপীয়ান লীগের সেরা প্লেয়ার।
স্পেনীশ লীগের এখন পর্যন্ত এক মৌসুমে সর্ব্বোচ্চ গোলদাতা।

ব্রাজিলের কেউ মরাডোনার মত হিরিন্ঞি / গান্জুটি / নেশাখোর / পাগল না।

৭| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

রাইয়া বলেছেন: আমি ব্রাজিল অথবা আর্জেন্টিনা কোনটারই ওকালতি করব না। তবে যে যার সমর্থক সেই দলের সমর্থক সব সময় থাকা চাই। সেটা সুখে হোক বা দুখে হোক। এখন ব্রাজিল ভাল খেলছে বলে ব্রাজিল আবার ম্যারাডোনা ভাল খেলেছে বলে ম্যরাডোনা তা হওয়া উচিত নয়। কি বলেন? নইলে লোকজন গাদ্দার বলবে।

৮| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৬

এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন: অন্যদের মন্তব্যে আপনার জবাব দেখেতো মনে হচ্ছে, আপনি একজন জেনুইন বোদই....!!!

আপনার জ্ঞান বাড়ানোর জন্য বিবর্তনের থিউরি পড়া দরকার। কারন, আপনার নিজের এখনো বিবর্তন সম্পূর্ন হয়নি।

৯| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: ৮৬ তে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ম্যারাডোনা কারিশমায়। কিন্তু সত্যিকারের দৃষ্টিনন্দন ফুটবল খেলেছে জিকোর ব্রাজিল।

খেলা না দেখলেই খেলা বোঝা যাবে না কথাটা সত্যি নয়। সে সময়ের ফুটবল বিশ্লেষকরা আর কার্টুনিষ্টরা পেলের খেলার যে ছবি একে গেছে তাতে আধুনিক ক্যামেরার খুব একটা প্রয়োজন হয় নি। আমি থ্রিলার পড়ে যে মজা পাই কা অনেক সময় সে কাহিনী নিয়ে তৈরী করা ফিল্ম দেখে পাই না। উদাহরণ ম্যান অন ফায়ার।

তাছাড়া ব্রাজিল দলে পেলে নাই ঠিক তবে ব্রাজিল সব সময়েই বিশ্বমানের খেলোয়াড় তৈরীর সুতিকাগার। এখানে যুগে যুগে গারিঞ্চা, ভাভা, জিকো, রোমারিও, রোনালদিনহো, রোনাল্ডো, রবিনহো, কাকা, পাতোর মত খেলোয়াড় তৈরী হতেই থাকে। আর কে না জানে ব্রাজিলের প্রথম একাদশ বাদ দিয়েও আরো একটা জাতীয় দল হয়ে যায় অতি অনায়াসে।

আর একটা কথা নিজেকে দিয়ে এভাবে বাকি সবাইকে বিচার করা বোধ হয় ঠিক না।

১০| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮

সৌরভ ওয়াহিদ বলেছেন: আপনি আর্জেনটিনার সমর্থক আপনি ম্যারাডোনার খেলা দেখে তাকে সমর্থন করেন বুজলাম কিন্তু যারা অল্প বয়েসী তারা কেনো আর্জেন্টিনাকে সমরথন করে, তারা তো ম্যারাদোনার খেলা দেখেনি । রাজসোহান ভাই বলেছেন "৯০ এর পরে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার কোন উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই, তারপরও আমরা আমাদের প্রিয় দলটিকে সমর্থন করে যাচ্ছি।" তাহলে আপনার ভাষ্যমতে আপনার মত বয়স যাদের তারা শুধু প্রকৃত আর যুবকরা যারা আর্জেন্টিনার সমর্থক তারা সুবিধাবাদী মেসি আছে বলেই তারা আছে ।

১১| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮

সৌরভ ওয়াহিদ বলেছেন: আপনি আর্জেনটিনার সমর্থক আপনি ম্যারাডোনার খেলা দেখে তাকে সমর্থন করেন বুজলাম কিন্তু যারা অল্প বয়েসী তারা কেনো আর্জেন্টিনাকে সমরথন করে, তারা তো ম্যারাদোনার খেলা দেখেনি । রাজসোহান ভাই বলেছেন "৯০ এর পরে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার কোন উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই, তারপরও আমরা আমাদের প্রিয় দলটিকে সমর্থন করে যাচ্ছি।" তাহলে আপনার ভাষ্যমতে আপনার মত বয়স যাদের তারা শুধু প্রকৃত আর যুবকরা যারা আর্জেন্টিনার সমর্থক তারা সুবিধাবাদী মেসি আছে বলেই তারা আছে ।

১২| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৫

রাজীব বলেছেন: ৮৬তে বিশ্বকাপ বুঝিনি তবে বাবাকে দেখেছি ম্যারাডোনার সাপোর্ট করতে। ৯০ তে ম্যারাডোনার খেলা দেখেছি তবে সেট ম্যাজিক ছিল না কারন তাকে ফাউলের উপর রাখা হতো। তখন অবশ্য তেমন বুঝতামনা। তবে সেই থেকে আর্জেন্টিনার সাপোর্টার হয়ে যাই যা আজো আছি।

৯৪তে দলটি দারুন ছিল। বাতিস্তুতার মতো একজন স্ট্রইকার এখনো মনে হয় আসেনি। পেনাল্টি বক্সের মধ্যে বল পেলে ৯০% সময়ই সেটি গোল হতো। আরো ছিল ক্যানিজিয়া। তাছাড়া, পরে ওরতেগা, রিকুইলমে এরাও ভালো খেলত। আসলে তাদের খেলার স্টাইল বলের কারুকাজ ভালো।

তবে একটি অসুবিধা হলো দুর থেকে গোল করতে চায় না। দুর থেকে করা গোল গুলো দেখতে ভালো লাগে। আর্জেন্টিনা চায় বল নিজের পায়ে নিয়ে কতক্ষন মাঝমাঠে থেকে বিপক্ষের সব ডিফেন্ডারকে জাগায় যাবার সুযোগ দিয়ে সবাইকে কাটিয়ে (এমনকি গোলকিকেও) তারপর গোল দিবে। যেটি মাঝে মাঝে বিরক্তিকর হয়ে উঠে।
ম্যারাডোনাকে এদিকটা একটু দেখতে হবে।

১৩| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ব্রাজিলের কেউ মরাডোনার মত হিরিন্ঞি / গান্জুটি / নেশাখোর / পাগল না।


ফুটবল খেলা একটা শিল্প আর সেটার জন্যই ব্রাযিলের খেলা দেখে আরাম পাই , ব্রাযিল ব্রাযিল ব্রাযিল ।

১৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব বলেছেন: ৯০ তে গায়কোচিয়ার খেলা দেখে তার ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। ট্রাইব্রেকার ছিল ফুটবলে আমার সবচেয়ে পছন্দের অংশ। সেটি গায়কোচিয়া খুব ভালো পারতেন।

১৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯

স্বপ্নরাজ বলেছেন: শিল্পীত ফুটবলের জনক ব্রাজিল সাপোর্ট করি কারন -

ব্যক্তির চেয়ে দল বড়। আর ফুটবল একটি দলীয় খেলা।

তবে আপনাকেও নিয়েও পোস্ট আছে...
... একটা আর্জেন্টিনার সাপোর্টারদের চরিত্র বিশ্লেষনী পোস্ট

১৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯

বাবুল হোসেইন বলেছেন: আমিও আর্জেন্টিনার সাপোর্টার।

মেসি, ম্যারাডোনা ওফ...

১৭| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

কিংশুক০০৭ বলেছেন: আর্জেন্টিনার জয় হোক।

১৮| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আমার বিশ্বকাপ দেখা শুরু ১৯৯৮ থেকে আর তখন থেকে ব্রাজিলের ভক্ত। ৯৮ থেকে এখন পর্যন্ত রোনালদো, রাবার্তো কার্লোস, রিভালদো, রোনালদিনহো, রবিনহো, কাকাদের খেলা দেখে মুগ্ধ হয়েছি।
ব্রাজিলের সাপোর্টার হলেও আমার প্রিয় খেলোয়াড় জিনেদিন জিদান
পেলে কিংবা ম্যারাডোনা কারো খেলাই দেখি নাই সুতরাং তাদের কেউ প্রিয় খেলোয়াড় হওয়ার তো প্রশ্নই উঠে না।

১৯| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৩

লালসালু বলেছেন: অসাধারন!

২০| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: চিন্তা নাই এবার হারলে ব্রা ভাই বেড়াদারকে ঝাটার বাড়ি দিব ।

২১| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮

মাথা পাগলা ⎝⏠⏝⏠⎠ বলেছেন: ’৮৬-এর বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে সম্ভাব্য বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হিসেবে চিহ্নিত করেন অনেক ফুটবল বোদ্ধাই। এর একমাত্র কারণ ছিল ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনা ’৮৬-এর বিশ্বকাপে যে ধরনের খেলা খেলেছেন, তাকে অতিমানবীয় বলা যেতেই পারে। ম্যারাডোনার ফুটবল শৈলীতে রুমেনিগে, প্লাতিনি কিংবা জিকো, শিফোদের মতো খেলোয়াড়েরাও দৃষ্টির আড়ালে চলে যান। ম্যারাডোনা মাতাল করে রাখেন গোটা ফুটবল বিশ্বকে।

৮৬ এর পূর্বে সারা বিশ্বের প্রায় সবাই মানে যাদের দেশ বিশ্বকাপ এ খেলে না তার প্রায় এক চেটিয়া ব্রাজিলের সমর্থক ছিল(ইউরোপিয়ান দেশ গুলো ছাড়া), ৮৬ সালে ম্যারাডোনার পায়ের জাদু দেখে তৈরী হলো আর্জেন্টিনার সমর্থক গোষ্ঠী। বাংলাদেশ ও যার ব্যাতিক্রম নয়। তখন অব্দি সব ঠিক ছিল।

আমাদের দেশে আর্জেন্টিনা ব্রাজিলের এমন সাপে নেউলে ব্যাপার টাও মোটে ছিল না, কিন্তু গোল বাধলো ৯০ এর ২য় রাউন্ডে ব্রাজিলের অযাচিত হারে..

সারা খেলায় ম্যারাডোনাকে বার বার ফাউল করে এবং ঘিরে রেখে খেলছিল ব্রাজিল, অন্তত ২ টা পাওনা পেনাল্টি দেয়া হয় নাই,
সাধারন মানের এক দল নিয়ে আর্জেন্টিনাও পারছিল না কিছু করতে...

ফাউল করে, চার দিকে পাহারা দিয়ে,
আরো কত কিছু যে করলো...ব্রাজিল...পারলো না শুধু গোল টা করতে,
ম্যারাডোনাকে ঘিরে রেখেও লাভ হোলো না।
৮৬ তে দেখাল কিভবে গোল করতে হয়, আর এবার দেখিয়ে দিল কিভবে গোল করাতেও হয়।

আর ওই এক পাসেই ক্যানিজিয়া......
দেখুন একবার ব্রাজিলের কির্তী

Click This Link target='_blank' >এবার শুধু গোল টা দেখুন
আর এর পর থেকেই শুরু হলো ...। সাপে নেউলে...

২২| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪১

মাথা পাগলা ⎝⏠⏝⏠⎠ বলেছেন: এবার শুধু গোল টা দেখুন

২৩| ১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৬

আলম রুবেল বলেছেন: আপনার যে জানার ক্ষেত্র তা সিমিত তা আপনার লেখা পরলেই বুঝা যায়...সেই ১৯৯৪ থেকে বাবার কোলে শুয়ে শুয়ে রাত জেগে ব্রাজিল এর খেলা দেখতাম...অনেক ছোট তখন আমি...ফুটবল খেলতাম...অত কিছু বুঝতাম না...কিন্তু ছোট ছোট পাস দেয়া...দ্রিব্লিং...জিনিশগুলা খুব এ আকরশন করত...অনেক ভাল্লাগত...১৯৯৮ এ যখন ব্রাজিল হারে সেই বাচ্ছা ছেলেটা তখন আরেকটু বড়...রোনালদো,কারলোস দের সাথে এই ছেলেটাও রাত জেগে কেদেছে...ফ্রান্স এর সাথে ফাইনাল এর পর...নিজের মত টাকে সবসময় অন্ন্যের উপর চাপায়া দেবেন না...আ্রযেন্টিনা সাপ্পোরট করেন ভাল কথা...অন্য দলের সাপোরটার দের খোচাবেন না...

২৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮

আলম রুবেল বলেছেন: আপনি আর্জেনটিনার সমর্থক আপনি ম্যারাডোনার খেলা দেখে তাকে সমর্থন করেন বুজলাম কিন্তু যারা অল্প বয়েসী তারা কেনো আর্জেন্টিনাকে সমরথন করে, তারা তো ম্যারাদোনার খেলা দেখেনি । রাজসোহান ভাই বলেছেন "৯০ এর পরে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার কোন উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই, তারপরও আমরা আমাদের প্রিয় দলটিকে সমর্থন করে যাচ্ছি।" তাহলে আপনার ভাষ্যমতে আপনার মত বয়স যাদের তারা শুধু প্রকৃত আর যুবকরা যারা আর্জেন্টিনার সমর্থক তারা সুবিধাবাদী মেসি আছে বলেই তারা আছে ।

ekmot

২৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩১

আলম রুবেল বলেছেন: bolod naki re!

brazilian ra football khelte jane.shundor khele.dekhe amra mugdho hoi.tai brazil support kori.

apnar moto kono 1 ta player deikha ajonmo suppoerter hoina.

Khela deikha supporter hoi...

ar apnar dharona maradonar por kono valo kheloar aseinai?

afsos!

ami sure apni Sudhu fifa world cup football tao only arjentinar match e dekhen..football dekhenna 1 futao..khali maradonar gun gaan......



একমত।।

উনি একজন আতেল...উনার জানা সীমীত

২৬| ২১ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩

মাথা পাগলা ⎝⏠⏝⏠⎠ বলেছেন: ৯৪ বা ২০০২ কোনো বারেই ব্রাজিল ভাল ফুটবল খেলে নাই, এই কথা আপনাগো ডুঙ্গা ব্রাদান গলা ফাটাইয়া কইতাছে এই বার বাছাই পর্বের শুরু থেইকা, আর আফনারা কন কি না ... খিক খিক খিক,
আতেল, আবাল এই গুলা যে কারা এট্টু থিঙ্ক করেন ব্রাদার গন ... খিক খিক খিক...।

২৭| ২১ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:০৯

মাইক্রোস্টেপ বলেছেন: বয়স অনেকই হল। টুতে পড়ার সময় বিশ্বকাপ নিয়ে কথা শুনেছি। আর ক্লাস ফাইভে ছিল ফুটবলের রাজা পেলের উপর এক অনন্য রচনা আমাদের পাঠ্য বইতে অন্র্তভুক্ত ছিল। মানবতাবাদী পেলে ১০০০ গোল করার পর দু:খ পিড়ীত শিশুদের যেভাবে স্মরণ করেছেন তা অনন্য। আর ইউসোবিওর সেই অমর স্বীকৃতি "পেলের মত খেলা শুধু স্বপ্নেই খেলে থাকি"। এগুলোই অনুপ্রেরণার উৎস।

৮৬ এ পড়ি ক্লাস সিক্সে। বিটিভি বেশ অনেক খেলা দেখাতে শুরু করল। ফুটবল আর অভিনয় শৈলীর কারণে ম্যারাডোনা অনেকের মনে দাগ কাটল। তবে ডাইভ দিয়ে প্রায়শয় রেফারিকে ধোকা দেয়া ম্যারাডোনা কিন্ত কম আক্রমনের শিকার হননি। কিন্ত তার ডাইভ দিয়ে প্রতারণার দৃশ্য আমার শিশু মন একে বারেই বরদাস্ত করেনি। তাই প্রতারকের জন্য আমার মনে কোন যায়গা নেই।

আর তার প্রতারণা অবশ্য আর বড় ধারণ করে মাদক গ্রহণের পর। বিদ্যুত নেই তাই আর লেখা গেল না।

২৮| ২১ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৭

মাইক্রোস্টেপ বলেছেন: আর তার প্রতারণা অবশ্য আর বড় ধারণ করে মাদক গ্রহণের পর। নিজেকে সাধু বানাবার হাস্যকার নানা প্রচেষ্টা প্রকারান্তে খেলাটাকেই কলুষ করার নামান্তর। যার নিজেরই আদর্শ নেই তাকে আর আমার আদর্শ করার কোন প্রচেষ্টাই নিজের মন থেকে গড়ে ওঠেনি।

সবসময় মনে হয়েছে। দুর্জন বিদ্যান হলেও পরিতাজ্য[/s

২৯| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:১৬

~অন্ধ~ বলেছেন: ভুমিকম্পের পোস্টটাতো দেখি গায়েব


স্ট্যাটাস কি?

৩০| ২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৩১

~অন্ধ~ বলেছেন: আগেই পড়ছি মামু।তুমারে মেলাইছি

৩১| ২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:১০

~অন্ধ~ বলেছেন: কম্বল কম্বল মানে কি বুঝাইলা মামু?

৩২| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৪৮

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আর আমরা আর্জেন্টিনার সমর্থকরা হচ্ছি প্রকৃত এবং নিঃস্বার্থ সমর্থক। কারণ, ৯০ এর পরে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার কোন উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই, তারপরও আমরা আমাদের প্রিয় দলটিকে সমর্থন করে যাচ্ছি।

৩৩| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৪২

সায়েম হক বলেছেন: পোস্টের প্রতি পূর্ণ সমর্থন +++++++++++++++