নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বগুড়ায় আওয়ামী মহিলা লীগ নেত্রীর মেয়েকে নিয়ে দুই মাস ধরে আত্মগোপনে রয়েছে মেহেদী হাসান ( ২০) নামে ধুনট
৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি। এ ঘটনায় মেহেদীসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হলেও পুলিশ এখনো কাউকে আটক করতে পারেনি।
মেহেদী হাসান শিমুলবাড়ী গ্রামের
জহুরুল ইসলামের ছেলে।রাজনীতি করার কারণে উপজেলার ভান্ডারবাড়ী ইউনিয়নের আওয়ামী মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা জাহানের সঙ্গে ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসানের
মধ্যে আত্মীয়তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সুত্র ধরে মেহেদী তার বাসায় যাওয়া আসা করতো।
একদিন মেহেদী আওয়ামী লীগ নেত্রীর মেয়ে সোনিয়া আক্তারকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। কিন্তু প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় মেহেদী ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এরপর গত ২৮ মার্চ সকাল ৭টায় ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী সোনিয়া আক্তারকে অপহরণ করে।
এ ঘটনায় গত ৩০ মার্চ সকালে অপহৃত ছাত্রীর মা আওয়ামী লীগ নেত্রী সুলতানা জাহান বাদী হয়ে মেহেদী হাসানসহ ৭ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। কিন্তু মামলা দায়ের দুই মাস অতিবাহিত হলেও এখনও সোনিয়াকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।
অপহৃত ছাত্রীর মা সুলতানা জাহান বলেন, দুই মাস অতিবাহিত হলেও পুলিশ আমার
মেয়েকে উদ্ধার করতে পারেনি। মেয়ের শোকে তার বাবা অসুস্থ্য হয়ে পড়েছে। মামলার আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না।
ধুনট থানার ওসি জিয়াউর রহমান জানান, অপহৃত ছাত্রী দেশের বাইরে আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। আমরা অতিদ্রুত
অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করতে চেষ্টা চালাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.