নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হিন্দু না ওরা মুসলিম ঐ জিজ্ঞাসে কোনজন, কান্ডারি বলো ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা'র

পারভেজ আলম

হাসরের ময়দানে ইট কাঠ আর কংক্রিটের দেয়ালে, রক্তের কালিতে, কবিতা কালাম লিখে মরা মানুষএর মিছিলে দাঁড়ায় একবিংশের রাসুল। দুই হাত ভরা ব্যাগে নানান ব্র্যান্ডের আমলনামা।

পারভেজ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ময়ুরির স্তন্যের রাজনীতি ও বাঙলা সিনামার বর্তমান ক্লাস স্ট্রাগল

২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৫

কিছুদিন আগে আমার এক ছোটভাই প্রচলিত কমার্শিয়াল বাঙলা ছবি যা মূলত 'ছোট লোক'এরা দেখে তার সমালোচনা করতে গিয়া কইলো যে রিকশাওয়ালারা তো 'ময়ুরি'র স্তন্য দেখতে সিনেমাহলে যায়'। তার কথাটা খুব বেশি সত্য না, ময়ুরি অনেকদিন হয় বাংলা ছবির পর্দা হইতে বিদায় নিছেন, তার সমসাময়িক বাঙলা ছবির তথাকথিত অশ্লীলতার যুগের অধিকাংশ নায়িকারাও বিদায় নিছেন, যদিও অশ্লীল ছবি বলতে একটা কিছু এখনো আছে। তাও আমি কইলাম 'আলবত ময়ুরির স্তন দেখতে যায়, তাতে সমস্যা কি'? সে কইলো ঐটা আসল ছবি না, আসল ছবিতে ‘আর্ট’ থাকতে হয়। আমি তারে জিগাইলাম যে ময়ুরির স্তন্যে কি আর্ট নাই? সে কইলো নাই। তখন তার সাথে ‘আর্ট’ কি জিনিস তা নিয়া কিছুক্ষন বচসা হইলো। অবশেষে সে এবং আমি একমত হইলাম যে আর্ট কোন ইউনিভার্সাল বস্তু না এবং ‘আর্ট ফর আর্ট সেক’ একটা বাজে কথা। বিভিন্ন শ্রেণীর আর্টএর পার্সেপশন আলাদা। অল্প তর্কে এইটা হওয়ায় পরের আলাপে সুবিধা হইলো।



১০০ জন আতেল ভাই ব্যারাদারএর কাছে আর্ট বলতে যা, ১ লক্ষ মাঝির কাছে আর্ট তা না হইতেও পারে। দেশ এবং কালও এইখানে গুরুত্বপূর্ণ। কমার্শিয়াল মুভি বলতে মানুষ যা দেখতে যায় তারে পুজিতান্ত্রীক কঠোর বাস্তবতায় ‘বিনোদন’ বলা হয়, ইংরাজিতে এন্টারটেইনমেন্ট, যা অবদমিত চেতনার এক ধরণের রিলিফ। পুজিতান্ত্রীক সমাজ ব্যবস্থায় এইটা খুবি জরুরি জিনিস। একারণে প্রত্যেকটা পত্রিকার পাতায় ‘বিনোদন’ পাতা থাকে, টিভিতে ‘বিনোদন’ অনুষ্ঠান থাকে। সবকিছুর মধ্যেই কিঞ্চিত বিনোদন না থাকলেই না। সিনেমার ক্ষেত্রে বিনোদনরে সবচেয়ে শৈল্পিকভাবে এবং রাজনৈতিকভাবে ব্যাবহার করেছে মার্কিনিরা, তাদের হলিউডি প্রোডাকশনগুলাতে। প্রেম, যৌনতা, মারামারি, খুনাখুনি, রক্তারক্তি এমনকি ভক্তি অভক্তিরে তারা অত্যন্ত শৈল্পিকভাবে বিনোদনে পরিণত করেছে। একজন ওয়ার্কিং ক্লাসের আমেরিকান পুরুষ পোলা যখন জেমস বন্ড দেখতে যায় তখন জেমস বন্ডের উপরে ভর কইরা সে একাধিক সুন্দরীএবং সেক্সি নারীর সাথে বিছানায় যায় এবং মারামারিতেও সে একাই একশ। পুজিতান্ত্রিক সমাজে নিজের ছা-পোষা মেশিন জীবনে বিনোদিত হওয়ার মাধ্যমে সাবকনশাসএর এই রিলিফ তার দরকার আছে, এবং এই কাজটা হলিউড অত্যন্ত শৈল্পিকভাবে করতে সক্ষম। এতো গেলো বিনোদোনের শৈল্পিকতার বিষয়, কিন্তু বিনোদোন কিভাবে রাজনীতি করে সেই আলাপও করা দরকার। আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নএর মধ্যকার স্নায়ু যুদ্ধের সময়ে জেমস বন্ড প্রোডাকশনের জন্ম। পুরা স্নায়ু যুদ্ধের সময়টাতেই জেমস বন্ডএর প্রধান শত্রু হইলো কেজিবি, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তাবৎ ‘ইভিল কমিনিস্ট’। বিনোদিত হতে এসে ‘ব্লাডি কমি’ গালি শিখে নিজেদের রাষ্ট্রিয় রাজনীতির শিক্ষাও তাদের হয়ে যেতো। বিনোদনের মাধ্যমে রাজনীতি শিখানের এই পদ্ধতি অবশ্য প্রাপ্তবয়স্ক জেমসবন্ড ভক্তদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য না, এইটা শুরু হয় আরো ছোট বয়স থেইকা। যেমন স্নায়ু যুদ্ধের বিখ্যাত কমিক্স সুপার হিরো ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’, ছোটদের মাঝে দুর্দান্ত জনপ্রিয়। হিরো এইখানে ‘ইভিল কমি’র সাথে লড়াই করে পবিত্র মার্কিন ভূমি এবং দুনিয়া রক্ষা করেন। স্নায়ু যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ক্যাপ্টেন আমেরিকা দীর্ঘদিন আড়ালে ছিলেন। সম্প্রতি হলিউডের পর্দায় তিনি আবার পুনর্জন্ম লাভ করেছেন, কোন দরকারে সেইটা নিয়া চিন্তা করা যায়।



আমি আমার ছোট ভাইরে কইলাম যে ময়ুরির স্তনেও শিল্প আছে। সেই শিল্প একাধারে বিনোদন এবং রাজনীতির শিল্প। ছোট ভাই জিগায় কিভাবে? তখন আমি তারে নিন্মলিখিত গল্পখানি শুনাইলাম-



“সে আজ থেইকা প্রায় এক যুগ আগের কথা। তখন আমি দশ ক্লাসে পড়ি। সেইটা ছিলো ময়ুরি, মুনমুনএর অশ্লীল ছবির স্বর্ণযুগ। আমরা ঢাকার পোলাপান, এ কে স্কুলের ছাত্র। বাঙলা ছবি দেখা আমাদের কাছে আনস্মার্ট ছিলো। আমরা বাসায় হিন্দী এবং ইংলিশ ছবি দেখি, এবং স্যাটেলাইটে স্টার মুভিজ দেখি কেউ কেউ যারা বেশি পাকনা। সেই সময় প্রথম আলো আসছে, এইরকম আরো পত্রিকা যেগুলা ছিলো এরা বাঙলা ছবি ও বাঙলা ছবির নায়িকাদের নিয়া হাসাহাসি করতো। সুতরাং বাঙলা ছবি দেখা অবশ্য একটা ক্ষ্যাত বিষয় ছিলো। স্মার্টনেসএর ক্লাসএ সবচেয়ে উপরের তলায় হইলো যারা ইংলিশ ছবি দেখে, এইক্ষেত্রে আমার বাসায় একশন যুগের সোয়ার্জনেগার এবং ভ্যানড্যামএর পোস্টার দেয়ালে লাগায়া আমি আমার ক্লাস জাহির করতে চাইতাম বলে মনে আছে। হিন্দী ছবি যারা দেখে তারা এটলিস্ট আমাদের সমাজে চলার যোগ্য, কিন্তু বাঙলা ছবি যারা দেখে তারা থার্ডক্লাস, এইটা মোটামুটি আমাদের ক্লাস এনালিসিস। আমরা বরং স্কুল পলায়া হলে গিয়া এক টিকিটে দুই ছবি দেখি, কিন্তু বাঙলা ছবি দেখিনা। তো যেইসময়টার কথা বলছি সেই সময়ে আমাদের এই ক্লাস এনালিসিসে ব্যাপক আঘাত হানলো দেয়ালে দেয়ালে বাঙলা ছবির পোস্টার, ময়ুরি মুনমুনএর বৃষ্টি ভেজা ছবি। সাস্থ্যবতী কিছু নায়িকার নানান ভঙ্গিমার আবেদনময়ী ছবি এইসব পোস্টারএর মূল উপজিব্য ছিলো। পোস্টারগুলা আলাদা আলাদা ভাবে আমাদের মনে এক ধরণের ঝড় তুলছিলো এটা কেউ স্বিকার না করলেও সত্য ছিলো। আমি নিজে সেই সময় পত্রিকাতে বিপাসা বসুর কলাম পড়ি, ছেলেদের সৌন্দর্যবোধ নিয়া জ্ঞান পাওয়ার চেষ্টা করি। আমার ছোটবেলার হিরো ছোটমামা স্লিম ফিগার চাপা ভাঙ্গা মেয়েদের সুন্দর বলেন, তাই আমিও বলি। পত্রিকার পাতাতে হিন্দী ছবির নায়িকাদের ফিগারএর প্রসংসা করা হয় কিন্তু বাঙলা ছবির নায়িকাদের শরীর নিয়া হাসাহাসি করা হয় আমরাও তাই করতাম। কিন্তু পোস্টারগুলা সব এলোমেলো করে দিলো। সৌন্দর্য সম্বন্ধে দৈনিক পত্রিকা আর স্যাটেলাইট নির্মিত যেই স্টেরিওটাইপ সেই স্টেরিওটাইপরে প্রবলভাবে আঘাত করেছিলো সেই পোস্টারগুলা। প্রথম প্রথম আমরা একজন দুইজন করে ছবি দেখতে যাইতাম, অন্যদের দেখলে লজ্জা পেয়ে লুকাইতাম। তারপরে আলাদা আলাদা গ্রুপ হলে দেখা হইলে আলাপ করতে শুরু করতাম, ছবি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমালোচনা ও আলাপ হইতো (খিক খিক)। তারপরে একদিন বিপ্লব হইয়া গেলো। ছবির নাম যতদুর স্মরণে আসে ‘রাজা নাম্বার ওয়ান’ ছিলো। ছবির নায়িকা মুনমুন প্লাস ময়ুরি, আর যায় কই। তার উপরে আবার পোস্টারে দেখা গেলো মুনমুনের ট্রেডমার্ক বৃষ্টিভেজা সাদা শাড়ি, সাদা ব্লাউজ এবং তার ভেতরে আবার কালা ব্রা পরিহিত ছবি। এই সিনেমা মিস দেয়া উচিৎ হবেনা গন্য করে কোন সপ্তাহের প্রথম দিনেই আমরা তিন বন্ধু হলমুখি হইলাম। হলে গিয়া এদিক সেদিক বেশ কিছু সহপাঠী গ্রুপের দেখা পাইলাম। কেউই আগমনহেতু লজ্জিত না, বরং উত্তেজিত। অবশেষে হলের ভেতরে গিয়া সবচেয়ে বড় টাসকি খাইলাম। পুনম হলএর বিরাট দুই সাড়ি সিটভর্তি আমাদের স্কুলের সাইন্সএর দুই সেকশনের ছাত্ররা, সবার গায়ে সাদা শার্ট কালা প্যাট, এরা স্কুল পলায়া ছবি দেখতে আসছে। সেইদিন আমরা খুব উৎসব কইরা ছবি দেখলাম। উৎসবের কারনেই কিনা আমাদের মনযোগ ময়ুরির স্তনের বদলে সামাজিক উৎসবএর দিকে বেশি ঘুইড়া গেলো। তো সেইদিন দুই সেকশনেই অর্ধেকেরও কম ছাত্র দেইখা শিক্ষকরা চিন্তিত হইছিলেন, ছাত্ররাও চিন্তিত হইছিলো এবং সেইদিনের চিন্তিত ছাত্ররাও পরেরদিন হলমুখি হইলো”।



কিন্তু এইখানে বিপ্লব কোথায়? আমার ছোট ভাই জিগাইলো? আমি কইলাম যে বিপ্লব শব্দটা আমি অতিরঞ্জন করে এনেছি, কিন্তু এইখানে রাজনীতি আছে। এস এম সুলতানএর আকা কৃষানীর স্তন্যে যেই রাজনীতি আছে ময়ুরির স্তন্যেও সেই রাজনীতি আছে। এই স্তন্য খাদ্যভান্ডারএর প্রতিক, এই স্তন্য সুসাস্থ্যবতি ‘মা’য়ের প্রতিক যে বাচ্চারে অনেক দুধ খাওয়াইতে পারে। এই স্তন্য এই বাঙলার মেহনতি জনতার কাছে সৌন্দর্যের প্রতিক, তার শৈষবএর চেতনা যৌবনের অবচেতনে বিরাজ করে এই স্তন্যের জয়গান গায়। এই স্তন্য সেই সাস্থ্যবান কৃষকএর মা এবং বউএর যেই কৃষককে আমরা এস এম সুলতানের ছবিতে দেখি। সেই কৃষক, তার মা, তার বউ, তার পোলাপান মিলে যেই পরিবার, যেই দুনিয়া সেইখানে এই স্তন্য আবহমান মমতা ও প্রেম এই দুইয়েরই প্রতিক। স্যাটেলাইট যেই ব্যক্তি কেন্দ্রিক ও বন্ধ্যা (মানসিক ও দৈহিক দুইক্ষেত্রেই) যৌনতা ও সৌন্দর্য্যের ধারণা ও স্টেরিওটাইপ আমাদের শেখায় সেখানে এই স্তন্যকেন্দ্রীক মমতা অথবা প্রেম জরুরি না, সেইখানে জরুরি ফ্রেঞ্চ কিস, ব্লো জব এবং মুখের উপর কামশট। ময়ুরির স্তন্যের রাজনীতি হইলো যে তা বিপাসা বসুর কলামরে অর্থহীণ করতে পারে, জেনিফার লোপেজএর উন্মুক্ত ঠ্যাং ভাইঙ্গা দিতে পারে এবং স্যাটেলাইটএর চরম আগ্রাসন ও চলতি দৈনিক পত্রিকায় তার দালালি অনুযায়ী ‘ক্লাস এনালিসিস’ শিখা কিছু টিনএজ পোলাপাইনরে একদিনএর লাইগা হইলেও ডি ক্লাস বানাইতে পারে। এইখানে রাজনীতি অত্যন্ত প্রবল। সেইটা পূর্ব নির্ধারিত না হইতে পারে, সেইখানে বিশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ না থাকতে পারে, সেইখানে উদ্দেশ্য হইতে পারে একেবারেই কমার্শিয়াল, কিন্তু সেইখানে রাজনীতির অটোমেশন হইলেও হয়, এবং তাতে বিপ্লবী বার্তা আছে।



আপাতত তাই বিনোদন এবং কমার্শিয়ালিজমে আমার আপত্ত্বি নাই। তবে তার রাজনীতি কেমন ও কি সেইটা বুঝা দরকার। হলিউডি আর বলিউডি আগ্রাসনের মুখে আমরা একেবারেই বিনোদন উৎপন্ন না করলে খড়কুটার মতো হারায়া যাবো। কিন্তু সেই বিনোদনের রাজনীতি কোনদিকে যায় সেইটা হইলো দেখার বিষয়। যাই হউক, অশ্লীল ছবির পতনের পরে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন যাবৎ মানুষ আগের মতো হলমুখি না। ঢাকায় নাকি খালি রিকশাওয়ালারাই বাঙলা ছবি দেখে। বাঙলা কমার্শিয়াল ছবিরে এহেন দুর্গতি থেইকা মুক্ত করতে সম্প্রতি বাঙলাদেশে কিছু নতুন ধাচের ছবির নির্মান হচ্ছে যারা নিজেদের ‘কমার্শিয়াল ছবি’ হিসাবে দাবি করে শুরুতেই কমার্শিয়াল ছবি বলতে এখন যেগুলা প্রচলিত আছে সেগুলারে খাড়িজ করে দিচ্ছে। এখন যেগুলা কমার্শিয়াল ছবি তারা নিজেদের নাম বাচাইতে কিছুদিন পরে অপেক্ষাকৃত এই এলিট কমার্শিয়াল ছবির কনসেপ্টএর ছাতার তলে আশ্রয় নিবে বলে মনে হয়। এই ছবির নির্মাতারা বাঙলা কমার্শিয়াল ছবিরে রিকশাওয়ালার ক্লাস থেইকা মধ্যবিত্ত্ব ক্লাসে তুইলা আনার চেষ্টা করতাছে। সেই সুবাদে মনে হচ্ছে বলিউডকে অনুসরণ করাটা এরা জরুরি মনে করছে। এসব ছবিতে তাই ময়ুরিকে স্কেল হিসাবে ধরে তার চেয়ে অর্ধেক ওজনএর নায়িকা নেয়া হচ্ছে এবং এজাতীয় ছবিগুলাতে সাধারণত আইটেম গান থাকছে। এই প্রজেক্টের সাফল্য নিয়া আমি সন্দিহান। কারন বাঙালি মধ্যবিত্ত্ব বড়ই লাজুক এবং ধ্বজভঙ্গ কিসিমের। এদের জন্যে রুচিশীল যৌনতানির্ভর বিনোদন তৈয়ার করা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত দুরূহ কাজ। এইটা করার মতো যোগ্যতা এই পরিচালকদের আছে কিনা আমার সন্দেহ আছে। তবে বিনোদনের শিল্পে হউক বা না হউক এর একটা রাজনীতি তো থাকবেই। নিচের আইটেম গানটা দেখে সেই রাজনীতি বুঝার চেষ্টা করছি। এই আইটেম গানএর বাঙালি ভ্যাম্প মেয়েটা কোন ক্লাসএর প্রতিনিধিত্ব করে, কোন ক্লাসের এবং কোন বয়সএর পুরুষরা তাকে কামনা করা, কোন ধরণের অবদমন থেইকা এই কামনা তৈরি হইতে পারে, এবং মধ্যবিত্ত্ব ক্লাস আসলেই এই গান দেইখা রিলিফ হইতে পারবে কি না? যদি পারে তাইলে বর্তমানে তাদের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভবিষ্যত আশা আকাঙ্খা আসলে কিরকম? ভাবছি....................................

মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +৩০/-০

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪১

মাক্স বলেছেন: ব্যাপক পুস্ট

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৪

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৪

জংলি জানোয়ার বলেছেন: নস্টালজিক কইরা দিলেন !

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৬

পারভেজ আলম বলেছেন: হে হে, একজন সমঝোদার পাওয়া গেলো তাইলে। আমি কিন্তু বাঙলা ছবির অশ্লীল যুগের ছবিগুলারে মহিয়ান করতাছিনা, লিগালাইজও করতাছিনা। বাস্তবতাটা তুলে ধরতাছি মাত্র। আর প্রবল ত্রুটি সম্পন্ন সেই ছবিগুলায় অসচেতন ভাবে হইলেও এবং সামান্যতম হইলেও রাজনৈতিক সম্ভাবনা ছিলো, এখন যেগুলা হচ্ছে এবং হবে সেগুলায় সেটা কেমন হবে এটাই ধরার চেষ্টা করছি।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৬

সাজজ্াদ রানা বলেছেন: শনি আখড়ার এ, কে স্কুল?

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৩

পারভেজ আলম বলেছেন: হ

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মারাত্মক পোস্ট । এত চমৎকার বিশ্লেষণ আমি আগে কখনও পাইনি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৩

পারভেজ আলম বলেছেন: বলেন কি? ধন্যবাদ।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৪

হাসির বাক্স বলেছেন: ভিড্যু দেক্ষা মাতা পুরাই চক্কর মারছে :-*

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২০

পারভেজ আলম বলেছেন: কি ধরণের চক্কর? এটা বুঝা দরকার। নির্ভয়ে বলেন।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৫

আসফি আজাদ বলেছেন: হুমম...ভাবনায় ফালায়া দিলেন! চিন্তার যথেষ্ঠ খোরাকের যোগান আছে আপনার বিশ্লেষণে। লেখা ভালো লাগছে।

কিন্তু আমার কয়ডা প্রশ্ন আছে। ধরেন, আ্মি আলাপের সুবিধার্থে একমত হইলাম যে বিভিন্ন শ্রেণীর আর্ট-এর পারসেপশন আলাদা এবং (যোগ করলাম) তাগো সেই আর্ট থিকা খোরাকের চাহিদাও ভিন্ন (আপনে কি এই বিষয়ে একমত?)। তা এখন সেই তথাকথিত রিকশাওয়ালা ক্লাসই কন, কি ডি ক্লাস, না হইলে থার্ড ক্লাস (যে নামে ইচ্ছা ডাকেন), তাগোরে কি আমরা সেই ক্লাসেই আজীবন দেখতে চাই? সিনেমা বানানেওয়ালাগো কি কোন দায় নাই তাগোরে সিনেমার মাধ্যমে কোন ম্যাসেজ প্রদান করার যে তারা সেই ক্লাস থিকা উপরের কিলাসে পাশ দিতে পারে? কিংবা তাগোরে সেই ক্লাস থিকা উত্তরণের বিষয়ে উদ্ধুধ্ব করা? নাকি বানানেওয়ালারা তাগো সুবিধামত শুধু তাই বানায়া যাইব যা তাগোরে পকেটে পয়সার আমদানী করব?

আমি কিন্তু সন্দেহ পাই যে, এই স্তন্য খুব বড় এক রাজনীতির হাতিয়ার। এই স্তন্য সব ক্লাসরে ঠুলি পড়ায়া রাখার মোক্ষম অস্র। সবতে এই স্তন্য দেখব, আর যে যার মত চুষ্য-লেহ্য-পেয় একটা কিছু ধইরা নিয়া স্বপ্নে বিভোর থাকব...এই স্বপ্ন থিকা কি বাহির হওয়া জরুরী বইলা মনে করেন?
উত্তর পাইলে আরও আলোচনা আশা রাখি।

ধন্যবাদ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৯

পারভেজ আলম বলেছেন: আপনের প্রশ্নগুলার উত্তর দিতে গেলে অনেক কথা বলতে হবে। কম কথায় বলার চেষ্টা করছি। আমি বাঙলা কমার্শিয়াল মুভিতে অটোমেটিক যেই রাজনীতি উৎপন্ন হয়, হইতো এবং সামনে কেমন হইতে পারে সেটা নিয়া আলাপ করেছি। এইখানে শ্রেণী রাজনীতির সচেতন কোন প্রয়াস নিয়া আলাপ করিনাই। সুতরাং নিন্মবর্গের শ্রেণী উত্তরণ অথবা বিপ্লবের মাধ্যমে সাম্যবাদের প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা আসলে আমার এই পোস্টের আলাপের বিষয় না। ডি ক্লাস হওয়া বলতে এখানে নিন্মবর্গের কথা বলা হচ্ছেনা। আপনে যখনই নিজ ক্লাসকে বিসর্জন দিতে পারবেন, সে আপনে যযে ক্লাসেরই হন না কেন তখন আপনে ডিক্লাসড। এই জায়গাটা আপনে মিস করেছেন মনে হয়। আর নিন্মবর্গের শ্রেণী চেতনা বা অর্থনৈতিক অবস্থা উন্নয়নে চলচ্চিত্র কোন ভুমিকা রাখতে পার কি? আলবৎ পারে। যেহেতু তেমন ছবি হচ্ছেনা, তাই তেমন কোন সমালোচনাও করছিনা। যা হচ্ছে তার রাজনীতিটুকু নিয়া তাই আলাপ করছি মাত্র।

আমার পোস্টে স্তন্যের রিপ্রেজেন্টেশনটা কিন্তু মোটেও ঠুলি কিসিমএর কিছুনা, বরং মমতা, প্রেম, কাম ইত্যাদির প্রতিক হিসাবে আসছে, যেইটা সরাসরি সাব কনশাসএর সাথে যোগাযোগ করে। কিন্তু এটা সত্য যে চলচ্চিত্রে এই স্তন্যের বিকৃত রিপ্রেজেন্টেশন করা হয় 'পন্য' হিসাবে, 'খাদ্য ভান্ডার' আর 'পন্য' এই দুই রিপ্রেজেন্টেশনে ফারাক আছে। নিন্মবর্গের কমার্শিয়াল ছবিগুলা স্তন্যরে পন্য বানাইতে পেরেছে কিনা আমার সন্দেহ আছে, এখনকার গুলা বানাইতে পারবে কিনা সেটা আগ্রহ নিয়া দেখছি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩০

পারভেজ আলম বলেছেন: আর লেখা ভালো লাগায় ধন্যবাদ। আলোচনা অবশ্য স্বাগতম।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৫

আব্দুল্লাহ-আল-মামুন শামীম বলেছেন: লেখা ভাল। ম নাইকাদের কোন ছবি দেখার দুরভাগ্য হয়নি। কাঞ্চন-দিতি,শাবনাজ-নাঈম ও জাফর ইকবালের কোন ছবিই মিস করতামনা।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩১

পারভেজ আলম বলেছেন: দুর্ভাগ্য না, বলেন সৌভাগ্য হয়নাই।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:১৫

সূর্য বলেছেন: আহা, বাঙালি মধ্যবিত্ত বড়ই লাজুক এবং ধ্বজভঙ্গ, এই কথাটা মারাত্মক কইছেন, একেবারে মানিশট!

৭০ দশকের মধ্যদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের একজন ছাত্রীর এম. এ থিসিস ছিল "বাংলাসাহিত্যে বক্ষবন্দনা" যা সেইসময়কার বিখ্যাত সাপ্তাহিক বিচিত্রায় বিশেষভাবে আলোচিত হইছিল। সেই লেখিকার নাম হাল্কা মনে পড়ে রাবেয়া সামথিং আছিল। সেই থিসিস গ্রন্থআকারে প্রকাশিতও হইছিল। আমি আমার লাজুকতা আর ধ্বজভঙ্গতার কারণে আর তা সংগ্রহ করতে পারি নাই।

যাহোক, স্তনবিষয়ক আলোচনায় আপনার থিসিসের সাথে দ্বিমত নাই। আমাদের সাইকো-সেক্সুয়াল বিকাশের সাথে যে স্তনবিষয়ক অবদমন বা উত্তেজন বিশেষ ভূমিকা রাখে তাতে প্রচণ্ডভাবে একমত।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫০

পারভেজ আলম বলেছেন: আপনে দেখি অনেক পুরান পাবলিক। আমাগো স্কুলে এক বাঙলা শিক্ষক ছিলেন সংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ। তিনি মজার মজার বাঙলা শেখাতেন। বাঙলা সাহিত্য, সংস্কৃতি সাহিত্য থেকে দারুন দারুন লাইন কোট করতেন। তিনি একবার বাঙলা সাহিত্যে বক্ষ বন্দনার উদাহরণস্বরূপ একটা কবিতার লাইন বললেন যাতে 'পিনন্নত পয়োধর' শব্দটা ছিলো, সেইটা উন্নত বক্ষ শুনার পরে লজ্জায় একেকজনের মাথা হেট হয়া গেছিলো, কিন্তু নিজেদের মইধ্যে এইটা আবার মজার আইটেম। সেই শিক্ষক এখন আর জীবিত নাই।



৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১৭

বিদ্রোহী ভাস্কর বলেছেন: Valo laglo

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৫

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৪

আতিয়ার রহমান বলেছেন: .

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫১

পারভেজ আলম বলেছেন: ?

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪

অরন্য জীবন বলেছেন: আমাদের সিনেমা হল থাকার সুবাদে ময়ুরী আর মুনমুন এর ছবি অনেক দেখা হয়েছে। আমরা তিন বন্ধু ছিলাম এই নায়িকাদের অনেক ভক্ত। এমন একটা সময় গেছে যে আমরা প্রতিদিনই একটা স্পেশাল গান দেখার জন্য একত্রিত হতাম। পোষ্ট এ +++++।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১২

পারভেজ আলম বলেছেন: আপনাদের সিনেমা হল মানে?

ক্লোজ বন্ধুবান্ধবের কালচারে এদের ভক্ত এককালে অনেক ছিলো, সামাজিকভাবে প্রকাশ না করলেও।

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০৮

জঘন্যতা বলেছেন: পুরান কথা মনে করাইয়া দিলেন। :!> :!> :!> :#> :#> :#> ;)

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭

পারভেজ আলম বলেছেন: :)

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২০

শাহ মো. আরিফুল আবেদ বলেছেন: ভালো লাগল। অনেক সুন্দর পোস্ট। তবে ঋতুপর্ণা বাদ পড়ছে মনে লয়।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮

পারভেজ আলম বলেছেন: ঋতুপর্ণা শুরুর দিকে ছিলেন। তবে তিনি আমাদের মনে তেমন ঝড় তুলতে পারছেন বলে মনে হয়না, তুললেও সেইটা দুই 'ম'এর মতো আমাদের স্টেরিওটাইপের জগতে হানা দিতে পারেনাই।

১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৬

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: ভালো আলোচনা মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। মন্তব্য সহ। আলোচনায় নজর রাখর আশা রাখি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে খালি নজর রাখবেন কেন, কাছা মেরে আলোচনায় নেমে পরতেও পারেন।

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪

সুখ পাখির অসুখ বলেছেন: কমন পড়ল না, টপিক , সিনেমা হলে সর্ব সাকুল্যে ৫ টি দেখেছি। ভালো বিশ্লেষণ

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৬

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

ব্লগার রানা বলেছেন: পোস্ট পড়ে ভাল লাগল । গান টাতে মধ্যবিত্তের রিলিফের চেয়েও একটা ব্যাপার মনে হল তারা ভিডিও এর ব্যাপার এ নতুন স্বাদ আনতে চাচ্ছে

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৭

পারভেজ আলম বলেছেন: ভিডিওর বিষয়ে কোন দ্বিমত নাই।

১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভাল লাগল আপনার বিশ্লেষন। পোস্টে +।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৭

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৮

ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দুর্দান্ত!

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৭

পারভেজ আলম বলেছেন: :) ভাল লাগছে। ধন্যবাদ।

১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০১

সুমন হায়দার বলেছেন: কিছু কথা একদম সত্য বলছেন ++++++

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০১

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০০

ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: ওইসব চিকনি চামেলী ক্যাটরিনা-কারিনার চেয়ে নাদুস নুদুস স্বাস্থ্যবান মাইয়াদের আমি ভাল পাই। :-B

২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৬

পারভেজ আলম বলেছেন: :)

২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
শিল্প সংস্কৃতি ভক্ষণের অধিকার(চিত্রকলা ছাড়া মনে হয়) আপাতত মধতবিত্তেরই দেখতেছি। "কারন বাঙালি মধ্যবিত্ত্ব বড়ই লাজুক এবং ধ্বজভঙ্গ কিসিমের। এদের জন্যে রুচিশীল যৌনতানির্ভর বিনোদন তৈয়ার করা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত দুরূহ কাজ।"- কথাটা মনে ধরলো বহুত।

তবে আমি নিজেও ক্যাপ্টেন আমেরিকার পুনর্জন্মে খানিক চিন্তিত, ওয়েল, গত দশকে এইসকল কমিক্সের সুপারহিরোদের পুনর্জন্ম নিয়াই বলতে পারেন।

২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৩১

পারভেজ আলম বলেছেন: আররে, এতোদিন কোথায় ছিলেন? আপনারে প্রায়ই স্মরণ করি। আজকাল দেখিনা কেন?

সুপারহিরো আমেরিকান কালচারে একটা জরুরি জিনিস। এদের ঐতিহাসিক সুপারহিরো নাই। আপনে দুনিয়ার তাবৎ পুরান জাতিগুলাতে এমন অনেক ঐতিহাসিক অথবা মিথিক চরিত্র পাইবেন যারা সেই কালচাররে রিপ্রেজেন্ট করে। আমেরিকার তেমন নাই, একারনে এরা সুপার হিরো বানায়। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেই সুপার হিরোর জন্যে আবার এদের সুপার ভিলেন বানাইতে হয়, নাইলে তো আবার এক্সিস্টিং ক্ষমতা কাঠামোর বিরুদ্ধে সুপার হিরো ফাইট শুরু করতে পারে।

অনেকদিন পরে আপনারে দেইখা ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৭

িনদাল বলেছেন: কিন্তু এইখানে বিপ্লব কোথায়? আমার ছোট ভাই জিগাইলো? আমি কইলাম যে বিপ্লব শব্দটা আমি অতিরঞ্জন করে এনেছি, কিন্তু এইখানে রাজনীতি আছে। এস এম সুলতানএর আকা কৃষানীর স্তন্যে যেই রাজনীতি আছে ময়ুরির স্তন্যেও সেই রাজনীতি আছে। এই স্তন্য খাদ্যভান্ডারএর প্রতিক, এই স্তন্য সুসাস্থ্যবতি ‘মা’য়ের প্রতিক যে বাচ্চারে অনেক দুধ খাওয়াইতে পারে। এই স্তন্য এই বাঙলার মেহনতি জনতার কাছে সৌন্দর্যের প্রতিক, তার শৈষবএর চেতনা যৌবনের অবচেতনে বিরাজ করে এই স্তন্যের জয়গান গায়। এই স্তন্য সেই সাস্থ্যবান কৃষকএর মা এবং বউএর যেই কৃষককে আমরা এস এম সুলতানের ছবিতে দেখি। সেই কৃষক, তার মা, তার বউ, তার পোলাপান মিলে যেই পরিবার, যেই দুনিয়া সেইখানে এই স্তন্য আবহমান মমতা ও প্রেম এই দুইয়েরই প্রতিক। স্যাটেলাইট যেই ব্যক্তি কেন্দ্রিক ও বন্ধ্যা (মানসিক ও দৈহিক দুইক্ষেত্রেই) যৌনতা ও সৌন্দর্য্যের ধারণা ও স্টেরিওটাইপ আমাদের শেখায় সেখানে এই স্তন্যকেন্দ্রীক মমতা অথবা প্রেম জরুরি না, সেইখানে জরুরি ফ্রেঞ্চ কিস, ব্লো জব এবং মুখের উপর কামশট। ময়ুরির স্তন্যের রাজনীতি হইলো যে তা বিপাসা বসুর কলামরে অর্থহীণ করতে পারে, জেনিফার লোপেজএর উন্মুক্ত ঠ্যাং ভাইঙ্গা দিতে পারে এবং স্যাটেলাইটএর চরম আগ্রাসন ও চলতি দৈনিক পত্রিকায় তার দালালি অনুযায়ী ‘ক্লাস এনালিসিস’ শিখা কিছু টিনএজ পোলাপাইনরে একদিনএর লাইগা হইলেও ডি ক্লাস বানাইতে পারে। এইখানে রাজনীতি অত্যন্ত প্রবল। সেইটা পূর্ব নির্ধারিত না হইতে পারে, সেইখানে বিশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ না থাকতে পারে, সেইখানে উদ্দেশ্য হইতে পারে একেবারেই কমার্শিয়াল, কিন্তু সেইখানে রাজনীতির অটোমেশন হইলেও হয়, এবং তাতে বিপ্লবী বার্তা আছে


আমাদের জীবনযাত্রায় স্তন আসলেই এত গুরুত্ব বহন করে কিনা জানিনা, তবে লেখাটা যে সুখপাঠ্য তাতে কোন সন্দেহ নাই। প্রচন্ড শক্তিশালী লেখনী। বাংলা ব্লগে এমন লেখা বেশী বেশী দেখতে চাই

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫২

পারভেজ আলম বলেছেন: চেতনে অতো প্রভাব নাই, কিন্তু অবচেতনে প্রবল।

মন্তব্যের জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:১৭

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫৬

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: তবে রাজনীতিটা ক্লিয়ার হইলো না পারভেজ ভাই :|

২৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১৫

মনাপাগলা৪২০ বলেছেন: পাগল বইলা কোন কিছুতেই মন যুগ দিতাম পারিনা, মাগার এইটাতে কেমনে জানি মন লাইগা গেল +

ময়ুরীর স্তনের কথা কইতে গিয়া কি সব আমরীকা / যুদ্ধ আরো কি কি জানি কঠিন কথা কইয়ে আমার মাথাতো ঝালাপালা কইরা দিছিলেন, যাক পরে টাইনা বুইঝা লইছি কিন্তু,


পাগল বইলাযে কিছুই বুঝিনা তা ভাইবনা কিন্তু, সব বুঝি , পোষ্টে পিলাচ :D

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১২

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩৯

মনাপাগলা৪২০ বলেছেন: কিছু মনে না নিলে এক্কান কথা কইতে পারি?


যাক বইলা ফেলাই,

কে কোন দিকে কি দেখলো, কোন হালায় তার পেপারে কোন বেটির রান দেখাইন্না ছবি দিলো, কে ইংরেজী দেইখা ভাব নিলো তা না, আমাদের পুরানো ঐতিহ্য দেখলে আমগো চক্কে ভাইসা উঠে যে, সেই কালে কিন্তু প্রচন্ড রকমের ভালো ছবি হইতো, আর সেই সব স্কুল পড়ুয়া হইতে লইয়া মাস্টার ডাক্তাররাও হলে যাইয়া আনন্দ কইরা দেখতো, কেউ কিন্তু তখন আঙরেজী ফিল্ম দেইখা ভাব মারাইতনা। এখন মারে ক্যান? কারণ অনেক আছে (বলতে গেলে লম্বা হিস্টরী হইয়া যাইবগা, অপ গেলাম)
আংরেজী ফিল্মে সেই আদী কাল হইতেই সেক্স বিষয়ক কিছু সিনারী বরাবরই দেখা যাইতো, তা দিন দিন কিন্তু বাইড়া এখন অনেক আগাইয়া গেছে, তার লগে তাদের মুভি ম্যাকিংটাও বড় বিষয় । সব দিক বিবেচনা করলে দেখা যায় বাংলার মুভিগুলান কিন্তু আগের তুলনায় উপরে না যাইয়া বরং নীচেই নাইমা গেছে, সেইটা কাহানীতে কন, ডায়লগে কন, পরিচালনায়ও কন না ক্যান।

স্যাটেলাইটের যুগে হাতের মুটোই কইলাম দিন দিন সব আমগো চক্কের সামনে আয়া পড়তাছে, এই আয়া পড়নের জোয়ারে লগে তাল মিলানো বাংরা ছবির বাজারটা কিন্তু খুবই হতাশাজনক, কি কন? হিন্দী/আংরেজী যেই ভাবে আগাইয়া গেছে সেই হারে যদি বাংরাটা আগাইয়া যাইতো (মানের দিক দিয়া, স্তনের কিদ দিয়া না কিন্ত ;) ) তাইলে কইলাম মুর্খরা আংরেজী দেইখা ভাব মারাইতনা।

এইযে একটা দিক দিয়া একটা জাতী কিছু ভালা জিনিস পাইতাছে, অপর দিকে ঘরে সেটা পাইতাছেনা, ফলে ঘরের জিনিসের প্রতি উদাসীনতা আয়া, অবহেলাটা বাইড়া গিয়া বাইরের জিনিসটাতেই মন চইলা গিয়া সেটাতেই মন গাইড়া বইসা গেল। এখন কার দোষ ?? দেখনেওয়ালাদের নাকি বানাইন্নাওয়ালাদের??

এখন এই যে একিই সময়ে চলতে থাকা দুটি দিক যদি সমান্তরাল না হইয়া (মানের দিকে) সেটারে জোর কইরা স্তন দেখাই সমান্তরারল বানানোর অপচেষ্টাটা কি একটু বাজে দেখাইলনা?? কি কন? এখন কি আংরেজী হিন্দীগো তালে চলনের লাইগা কি আমগো স্তন দেখাইন্না মুভি বানাইয়া পোলাপাইনগো হলে টাইনা নিতে হইবো? স্তনটারে মুখ্য না কইরা যদি মানটারে মুখ্য করতাম তাইলে শ্রাবন মেঘের দিন, আগুনের পরশমনি, দুই দুয়ারী , মনের মাঝে তুমি, মন পুরার মতোই অন্য মুভি দেখনের লাইগাও স্কুল কলেজের পোলা মাইরাও লাইন দিত। এইসব মুভি কিন্তু আমি দেখছি খাড়াইয়া, সিট পাইনাই। আমি কিংবা স্কুলের পোলা মাইয়ারা ওইসব মুভিতে কিন্তু ময়ুরীর স্তন দেখতে যায়নায় হলে, মুভি দেখবার গেছিল। কিছু ভালা মুভি।


আপনার পোষ্ট কইলাম আগেই কইছি দারুন একটা স্প্রিট ওয়ালা , মাগার আপনি ইশারাতে, অতি গোপনে খোলা স্তনটারেই তুইলা ধরলেন যুব সমাজের বিনোদনের মাধ্যম কইরা।



ডোন্ট মাইন্ড, পাগলে কি না বলে ;)

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২২

পারভেজ আলম বলেছেন: দেখেন। ফেসবুকে কয়েকজনরে জিনিসটা বুঝাইছি। সেখান থেকে একটা মন্তব্য নিচে তুলে দিলাম-

আপনে বিনোদনরে মূখ্য গন্য না করে অন্যকিছুরে মূখ্য জ্ঞান করে ছবির ভালো অথবা খারাপ নির্ধারিত করতে পারেন, সেটা আমিও করতে পারি। কিন্তু সেটা দিয়া বিনোদনরে ফাইট দেয়া যাবেনা। আগের সময়ের ছবি ভালো কইলে আগের সময়ে ফিরা যাইতে হবে। আমাদের সমাজ এখন অনেক বেশি পুজিতান্ত্রিক। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বাজার খুলে দিছি, গণমাধ্যম খুলে দিছি, স্যাটেলাইটে ভেষে বিনোদন বাজারের জন্যে পন্যের বার্তা বয়ে আনে। আলোচ্য ভিডিওর মেয়েটা ঠিক কি কি পরে নাচতাছে এবং তার গায়ের কালারটা কি কি পন্যের ব্যবহারে অর্জন করা সম্ভব সেইটা কয়দিন পরে জরুরি হয়া উঠবে যদি এই ভিডিও সত্য সত্যই মধ্যবিত্ত্বের রিলিফ ঘটাইতে সক্ষম হয়।
ঘটনা হইছে যে পুজিবাদরে নিতে হইলে আপনের বিনোদনরেও নিতে হবে। একটা নিবেন কিন্তু আরেকটা নিবেন না, সেটা হবেনা।


সোজা কথা আমি এইখানে ময়ুরির স্তন্য অথবা বিনোদন কোনটারই মার্কেটিং করতাছিনা। যতটুকু লিখেছি ততটুকুর ভিতরেই আমার লেখার অর্থ বুঝতে হবে, এর বাইরে কিছুনাই। আমার নিজের পছন্দের বাঙলা ছবি যেগুলা সেগুলায় বিনোদন মূখ্য না, অথবা বিনোদন কিঞ্চিত থাকলেও তা আরো বড় ইস্যুরে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। কিন্তু আপনে যতক্ষন পুজিতান্ত্রিক সমাজ বাস্তবতা পাল্টাইতে না পারবেন ততক্ষন পর্যন্ত সবকিছুই এমনকি শিল্পও একটা ব্যাবসায়িক লগ্নি মাত্রই। আমি এর পক্ষে নাই। পক্ষ বিপক্ষ ভিন্ন আলাপ, এইখানে আমি খালি বিষয়টা বিশ্লেষন করছি মাত্র।

২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪১

দারাশিকো বলেছেন: দুর্দান্ত পোস্ট।
বাংলা সিনেমা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে একটা ব্লগীয় ক্যাচাল চলছে - চোখ রাখছি। আপনার এই পোস্টা এই ধরনের ক্যাচালের বিপরীতে শক্ত ভূমিকা রাখতে পারে।

তবে, ময়ূরীর স্তনের মধ্যে যে রাজনীতি লুকায়িত সেই রাজনীতির ধরন আর হলিউডি সিনেমার রাজনীতির ধরণ ভিন্ন। খুব সাদামাটা ভাবে দেখলে বলতে হয়, ওই রাজনীতি পেট পুরে খাওয়ার পরে চিন্তা ভাবনা থেকে উৎসারিত আর এই রাজনীতি এক নির্দিষ্ট শ্রেনীকে টার্গেট করে ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে প্রণীত।

সাম্প্রতিক সময়ের বাংলাদেশী সিনেমার যে উন্নয়ন তার মধ্যে বলিউড, টালিউড এবং দক্ষিনী সিনেমার ব্যপক প্রভাব লক্ষ্যনীয় হলেও আশার সংবাদবাহী, কারণ খুব শীঘ্রই এই সিনেমার স্রোতের মধ্যে আলাদা কিছু তৈরী করে নেয়ার জন্য প্রতিযোগিতা তৈরী হবে এবং সেই প্রতিযোগিতাই 'বাংলাদেশী' সিনেমার জন্ম দিবে।

সেই দিনের অপেক্ষায় আছি। ধন্যবাদ বস দারুন এই লেখাটার জন্য।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

পারভেজ আলম বলেছেন: দুই ধরণের রাজনীতি সন্দেহ নাই, কারন একটা কলোনাইজারদের রাজনীতি আর অপরটা কলোনাইজডদের রাজনীতি। কিন্তু এইখানে যেই জিনিসটা আমি সবাইরে খেয়াল করতে কইতাছি তা হইলো যে ময়ুরি যুগের সিনামায় অটমেটিক ডি-কলোনাইজেশনএর জন্ম হইছিলো নারীর সৌন্দর্য্য ও যৌনতার ফ্যাটিস কেন্দ্র করে, এটা যেহেতু কোন সচেতন প্রয়াস না তাই সেইটা কেন্দ্র করে ডি-কলোনাইজড পন্যের বাজার তৈরি হয়নাই।

আমি যেইটা সবাইরে খেয়াল করতে কইতাছি তা হইলো যে ভালো কমার্শিয়াল মুভির নামে এখন যেটা হচ্ছে বা হবে সেইটার রাজনৈতিক অবস্থানটা কি? সেইটা বাঙালি মধ্যবিত্ত্বের জগতে কলোনিয়াল জ্ঞানতত্ত্বের আরো বেশি বেশি আমদানির সাথে সাথে পন্যের বাজার তৈয়ার করার কাজে লাগবে না কি লাগবে না? এটাই ভাবছি। আপাত দৃষ্টিতে এর কলোনিয়াল খুটি ময়ুরি আমলের বাঙলা সিনেমার চেয়ে অনেক বেশি বলেই মনে হচ্ছে।

২৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৫

মনাপাগলা৪২০ বলেছেন: যদি বাংলাটা * আগাইয়া যাইতো (মানের দিক দিয়া, স্তনের কিদ দিয়া না কিন্ত

২৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: ছোটবেলাতে র‌্যাম্বো খুব প্রিয় ছিল। পরে ভিয়েতনামী কাউরে দেখলেই আমি শত্রু /খারাপ হিসেবে ভাবতাম। এইটা খুব জটিল একটা মনস্তাত্বিক ব্যাপার বলে আমার মনে হয়। 'রাষ্ট্রিয় রাজনীতির শিক্ষা'র যে ব্যাপারটা আপনি বললেন, ছোটবেলা থেকে ব্রেইনওয়াশ হয়ে গেলে পরে আর নিরপেক্ষভাবে ভাবার সামর্থ্যটা থাকে না, সেই ক্ষেত্রে আমেরিকান সাধারণ জনগণের উপর এটার প্রভাব তো অনেক বেশী হবে।

আমি একটু বুঝতে শেখার পর নিজে নিজেই ভাবতাম যে, ভিয়েতনামের যুদ্ধটা তো আমেরিকা নিজে নিজে বাঁধাইছে, তাইলে ভিয়েতনামীরা ক্যামনে খারাপ হইল? আমার হয়ত অনুকূল পরিবেশ ছিল চাপিয়ে দেওয়া ধারণাগুলো থেকে বেরিয়ে আসার, সবার হয়ত থাকে না।

আপনার বিশ্লেষণ বরাবরের মতই ভাল লাগল। শুভকামনা।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

পারভেজ আলম বলেছেন: হ, র‍্যাম্বো কিন্তু আবার একসময় আফগান ইসলামিস্ট জঙ্গিগো লগে মিল্যা রাশান কমি খেদাইছে, যেই ইসলামিস্ট জঙ্গিরা এখন আবার আম্রিকান একশন হিরোগো প্রধান শত্রু।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৩০| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৭

চোর - ডাকাইত বলেছেন: রাতে পোষ্টটা পড়ে এখন ব্লগে এসে খুঁজেও পাচ্ছিলামনা পোষ্টটা।


দারুন বিশ্লেষন দিয়েছেন, চরম ভাল লাগল

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৩১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ব্রো +++++++++++

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৯

রেশম বলেছেন: ময়ুরী অন্য কিচুর কতা বলতে পারি না, তয় স্তন্য গুলার শেইপ বালাই আচিল। :P

৩৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: মাথা নস্ট পোস্ট পারভেজ ভাই। কলেজ লাইফ এর কথা মনে করায়া দিলেন।

"হুমকির মুখে" দেখবার লাইগ্যা পুরা ক্লাস রে একরকম ঘাড় ধইরাই বের কইরা দিলাম। তারপর আর ঠেকায় কেঠা? আমি আবার ছিলাম ক্লাস ক্যাপ্টেন। গল্পটা বলার ইচ্ছা আছে একদিন।

অসাধারণ বিশ্লেষণ। আপনার মত করে লিখার খুব ইচ্ছা করে।
পারিনা।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

পারভেজ আলম বলেছেন: নিজের মতো করে লিখেন। সবাই নিজের মতো করে লিখলেই ভালো লেখে। আর যাদের লেখা ভালো লাগে তাদের লেখার প্রভাব অটোমেটিক নিজের লেখায় চলে আসে, ঠেকান যায়না। আমার লেখা ভাঙলেও কয়েকজনের লেখার প্রভাব পাইবেন।

যাই হউক, মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৩৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪৮

কাউসার রুশো বলেছেন: ফাটাফাটি বিশ্লেষণ!

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: এই আইটেম গানএর বাঙালি ভ্যাম্প মেয়েটা কোন ক্লাসএর প্রতিনিধিত্ব করে, কোন ক্লাসের এবং কোন বয়সএর পুরুষরা তাকে কামনা করা, কোন ধরণের অবদমন থেইকা এই কামনা তৈরি হইতে পারে, এবং মধ্যবিত্ত্ব ক্লাস আসলেই এই গান দেইখা রিলিফ হইতে পারবে কি না? যদি পারে তাইলে বর্তমানে তাদের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভবিষ্যত আশা আকাঙ্খা আসলে কিরকম? ভাবছি....................................

অসাধারন। আসলেই তো ? কি পরিবর্তন হইছে? তখন ময়ুরী নিয়ে উত্তেজিত থাকত এখন, ববি নিয়া উত্তেজিত হয়.........!! আর একটু যোগ করি, এর চেয়ে উপরের ক্লাসও কোমর দেখে, তবে সেটা কাট্রিনা বা কারিনার কোমর!!

কিন্তু এই কোমর দেখতে দেখতে এই জাতির ভবিষ্যত কি হতে পারে?? :-* :-*

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬

পারভেজ আলম বলেছেন: কোমর ভাইঙ্গা যাইতে পারে, অথবা কোমরএর জোর কইমা যাইতে পারে।

৩৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০০

জটিল বলেছেন:
সেই আমলের স্মৃতি হিসেবে একটা কাটপিস এর রিল নিজের সংগ্রহে আছে

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮

পারভেজ আলম বলেছেন: বাহ। আপনেতো দেখা যাচ্ছে স্পেশাল সংগ্রাহক। এগুলার তো ভবিষ্যতে এন্টিক ভ্যালু হবে।

৩৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩

দূর্যোধন বলেছেন: রাজনীতি কিরকম হইতে পারে,তা নিজেকেও খুঁইজা পাইলাম না।তয় ময়ুরী যুগ আর (হইতে পারে) ববি যুগের মাঝে পার্থক্য আপনেই কইয়া দিছেন।একটায় খাইতো নিম্নবিত্তরা,আরেকটা খাইবো মধ্যবিত্তরা।''খাইবো'' শব্দের অর্থ আবার বেকুবরা কি বুঝে কে জানে!তবে 'চোখ দিয়া খাওয়া' চিন্তা করলে ময়ুরীদের মধ্যবিত্তরা চোখটারে একটু তেরছা কইরা খাইছে ঠিকই।

একটা সম্ভাব্য পলিটিক্স হইতে পারে,জাতীয়তাবাদের আড়ালে ব্যবসা কইরা নেয়া।(ব্লগের জাতীয়তাবাদীরা মাইন্ড খাইয়েন না,সেই অর্থে জাতীয়তাবাদি বলতেছিনা)।স্যাটেলাইটের কল্যানে যখন সমাজের মেজর কনজিউমার মধ্যবিত্তরা হিন্দি সিরিয়াল লইয়া পড়লো,তখন কিন্তু সস্তা ডিসের লাইনের কল্যানে নিম্নবিত্তরাও পিছায়া রইলোনা।মার্কেটে এখন ''দেশি উত্তেজক'' বিষয়কে গুলাইয়া খাইতে হইলে ''দেশি'' ব্র‌্যান্ডনেম ক্রিয়েট করা দরকার।সুতরাং সেই ইন্ডিয়ান ট্রেন্ড ছিপছিপা নায়িকার অনুকরনে 'দেশী' ব্র‌্যান্ড কইরা গিলানের একটা সিস্টেম এইটা হইতে পারে।'দেশি' নায়িকা যদি ইন্ডিয়ানদের মতই মোহনীয় শরীর আর রুপের হয়,তাইলে দেশি কনজিউমার ঠিকই গিলবো-কারন?ইহা তোমার ব্রান্ড!ঠিক ধরনা করলাম কিনা জানিনা।

তবে এই গানাবাজনা খারাপ লাগে নাই আমার(মধ্যবিত্ত সমাজের অংশতো আমিও ;) )।

পোস্ট সেইরাম হইছে!

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৩

পারভেজ আলম বলেছেন: আপনে যেই এঙ্গেলে ধরছেন সেই এঙ্গেল ঠিকাছে। কিন্তু আমার মনে হয়না জাতীয়তাবাদএর ব্র্যান্ড এরা তৈরি করতে পারবে, তৈরি করতে পারলে সাধুবাদ আর কি। বাংলাদেশে ইদানিং ইন্ডিয়ান ছুছুম ছুছুম কায়দার মেগা সিরিয়াল তৈরি হয়, ঐগুলা কিন্তু জাতীয়তাবাদী ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারেনা।

বিষয়টা হইতাছে যে বাঙলা সিনামা বানানো হয়, প্রথম আলো সেগুলারে 'ছিঃনেমা' বলেছে, এগুলার নানান রকম উদ্দেশ্য আছে। কিন্তু এগুলার অন্তর্নিহিত রাজনীতি থাকে। এখন যে ছিঃনেমা লিখে সে সেই রাজনীতি সচেতন ভাবে করুক বা ন করুক। ময়ুরিকে ছিঃ ছিঃ করার মধ্য দিয়া কিন্তু ক্যাটরিনাদের ফলো করার উৎসাহটা ঠিকই দেয়া হয়। আপনি এখন যেই সমালোচনা লিখছেন অনন্ত জলিলদের সিনামা নিয়া সেইগুলারও অন্তর্নিহিত রাজনীতি আছে, আপনে সেই সম্বন্ধে সচেতন হন অথবা না হন। আমি আপনের লেখাগুলা নিয়মিত পড়ি, তবে কমেন্ট করিনা। মুড ভালো থাকলে এবং সময় ও চিন্তা খাপেখাপ মিলা গেলে একদিন সেগুলার একটা রিভিউ লিখুম নে, যদি আপনের কোন আপত্তি না থাকে আর কি। আমি খালি যেইটা ভাবছি এবং ভাবতে কইতাছি তা হইলো এই নতুন 'কমার্শিয়াল ছবি'গুলার রাজনীতি কোন মুখী, এরা কি আসলেই হিন্দী আগ্রাসন বন্ধ করতে পারবে না তার রাস্তা আরো খুলে দিবে? এরা কি সৌন্দর্য, প্রেম, কাম ইত্যাদি নিয়া অশ্লীল বাঙলা সিনামার চেয়ে বেটার কোন স্টেরিওটাইপ তৈরি করতে পারবে কি পারবেনা? আপনি যেমন একটা ভাবনার কথা এখানে বললেন, এইরকম ভাবনা গুলা দরকার আর কি।

কিছুদিন আগে এক নাপিতের দোকানে সেইভ করতে গিয়া সেখানে অল্প সময়ের জন্যে একটা সিনামা দেখা হইলো। সেখানে নায়িকা হিন্দু, নায়ক মুসলমান। তাদের মিলনের জন্যে শেষ দিকে অনেক অসাম্প্রদায়িক ডায়ালগ আছে। দেখে মনে হইলো এই জিনিস তো আমি ছোট বেলায় বিভিন্ন বাঙলা সিনামায় দেখেছি। মানুষ এই হিন্দু নায়িকা আর মুসলমান নায়কএর মিলন যখন চায় তখন তার অটোমেটিক এই ক্ষেত্রে অসাম্প্রদায়িক টলারেন্স তৈরি হওয়ার কথা। তা হয় কি? যারা বাঙলা সিনামা দেখে তাদের মধ্যে কি এই জাতীয় কাহিনী সেই জাতীয় টলারেন্স তৈরি করে বা করেছে? আমি জানিনা। আমার কাছে ডাটা নাই। কিন্তু এইটা আমি শিওর যে বাংলাদেশের অনেক বড় বুদ্ধিজীবীর অসাম্প্রদায়িকতার থিসিসএর চেয়ে ঐসব তথাকতিত ছিঃনামা'র নায়ক নায়িকার অসাম্প্রদায়িক মিলন মানুষের কছে অনেক সহজে ম্যাসেজ পৌছাইয়া দিতে পারে।

বাংলাদেশে যারা সিনামা নিয়া ভাবেন এবং ভবিষ্যতে সিনামা বানাতে চান তাদের বোধহয় তথাকথিত ছিঃনেমা এবং অশ্লীল বাঙলা ছবিগুলা নিয়াও অনেক চিন্তা করা দরকার, ছাকাছাকি করলে ঐখানেও অনেক কিছু পাওয়া যাবে।

৩৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৬

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: বাঙ্গালী মধ্যবিত্তের জন্যে রুচিশীল যৌনতানির্ভর বিনোদন তৈয়ার করা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত দুরূহ কাজ-

শতভাগ সত্যি।
রিক্সাওয়ালা থেকে মধ্যবিত্তলেভেলে নিয়ে আসার চেষ্টা করতেসে করুক।নাইলে বিদেশীরা যখনই আমাদের সিনেমার গানগুলা দেখবে তখন কখনই বিশ্বাস করবেনা এগুলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির মূলধারার বরং বলবে "বি গ্রেড" সিনেমা।তখন আমাদের মুখ বন্ধ করে রাখা ছাড়া রাস্তা থাকবে না।

ভাই,বলিউড না,তামিলের কথা কন।বলিউডে দাবাং এর নায়িকা ছাড়া আর একটা মুটকি দেখান তো।কাহিনীর প্রয়োজনে কয়দিন আগে বিদ্যাবালান ডার্টিপিকচারে একটু চর্বি বাড়াইছে আর কি!!

এই আইটেম গানএর বাঙালি ভ্যাম্প মেয়েটা কোন ক্লাসএর প্রতিনিধিত্ব করে
যাহারা ঢালিউডরে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিনুসারে আগাইয়া নিয়ে যাওয়ার সপ্ন দেখে তারা তো মাস্ট

কোন ধরণের অবদমন থেইকা এই কামনা তৈরি হইতে পারে
এটা নিয়ে অনেক কথায় হইতে পারে আপনার ভাইয়ের মতনই,তবে মনে হয় স্বাস্হ্যবতীদের থেকে মিডল স্বাস্হ্যবতী মানে তামিল স্টাইলী স্বাস্হ্যবতী মানে দুই "ম" য়ের মাঝে শাবনূররে যেমন লাগতো আরকি,তারাই বাংলার মিডলক্লাসরে আগামীদিনে টানবে।তবে সিনেমার কাহিনীর ক্রিয়েটিভির ব্যাপারে কোন ভবিষ্যদ্বাণী করবোনা।

মধ্যবিত্ত্ব ক্লাস আসলেই এই গান দেইখা রিলিফ হইতে পারবে কি না? যদি পারে তাইলে বর্তমানে তাদের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভবিষ্যত আশা আকাঙ্খা আসলে কিরকম? ভাবছি....................................

বাংলার বুর্জোয়া এটা দেইখা রিলিজ হবে সাথে আগেরমতন হাতীসদৃশ নায়িকাদেরও মার্কেটে রাখা হবে,হয়ত আইটেম গানে আসবেনা তবে হারাইয়াও যাবে না।

হলিউডে যেমন খালি গোয়েন্দাজগতের উদ্দীপনা নিয়ে না আরও অনেক টাইপো আছে,তাই রাজনৈতিক অবস্হান আর ভবিষ্যত আকাঙ্খা ব্যাপক বিস্তৃত,বাংলাদেশের সামজিক প্রেক্ষাপট ভিন্ন হইলেও এখানেও তেমন কিছু একটা হবে।তবে ঐ যে বললাম ক্রিয়েটিভিটি,সেটাই নির্মাতাদের মানসিকতার মূল ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

পারভেজ আলম বলেছেন: আপনের উত্তর গুলা লাইনেই আছে। বেশিরভাগই হয়তো সঠিক হইতে পারে, বা আশপাশ দিয়া যাইতে পারে। কিন্তু আমি আরো রাজনৈতিক উত্তর নিয়া ভাবছি।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৩৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২০

মনাপাগলা৪২০ বলেছেন: হুম সেটাই,
তবে আমর নেগেটিভ বক্তব্যটাযে আপনি নেগেটিভলী না নিয়ে সয়ে উত্তরটা দিয়েছেন সে জন্য আবারো ত্যাঙ্কস। বিশেষ ত্যাঙ্কস দেয়ার কারণ, অনেকেই সইতে পারেনা সমালোচনা।

আরো কিছু বলার ছিলো, পরে আরেক সময় কমুনে, পাগলে মাথা সময়ে ঠিক সময়ে বেঠিক, ঠিক হলে আমু :-B

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২

পারভেজ আলম বলেছেন: যেকোন ধরণের সমালোচনাই গ্রাহ্য। গালাগালিও গ্রাহ্য। তবে ধরেন কেউ যদি ভদ্র ভাষায় যুক্তি দিয়া সমালোচনা করে আমি সেটা যুক্তি দিয়াই কাউন্টার করি অথবা ভুল হলে মেনে নেই। আর কেউ অভদ্র হলে আমিও হই।

মাথা ঠিক থাকলে ঘুড়ে যাইয়েন।

৪০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪

আরজু পনি বলেছেন:

আজবতো! আপনাকে নিয়ে একটা পোস্টে ২০ তম লাইক দিলাম এখানেও একই কাহিনী!!

আমি আসলে শিরোনাম দেখে পোস্টে আসতে অস্বস্তি বোধ করছিলাম। কিন্তু পড়ে অনেক ভালো লাগলো ...:)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩

পারভেজ আলম বলেছেন: :) বেশ বেশ। ধন্যবাদ।

৪১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৮

আরজু পনি বলেছেন:

"খোঁজ" সিনেমাতে একজন আত্নবিশ্বাসী নারী হিসেবে দেখতে পেয়ে ববিকে আমার বেশ ভালো লেগেছিল। কিন্তু এই ভিডিওতে যা দেখলাম তাতে এই সিনেমা দেখার কোন আগ্রহ নেই ...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

পারভেজ আলম বলেছেন: হুম। শুনলাম সে খোঁজএরও নায়িকা। এই ভিডিওতেও সে বেশ আত্মবিশ্বাসী। পরিচালক যেভাবে চাইছে সেইটা সে আত্মবিশ্বাস নিয়াই করছে বলে মনে হচ্ছে।

৪২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৭

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার যে ঢাকা চাইলেই কিন্তু টালিগঞ্জের সিনেমারে টক্কর দিতে পারে......

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

পারভেজ আলম বলেছেন: সেটা সবসময়ই পারে।

৪৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
++++++

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৯

পারভেজ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: শুধু আপ।নেরে প্লাস দিতেই লগাইলাম
চরম লিখছেন আসলেই
শুধু সিনেমাই কেন? বাঙালি মদ্ধবিত্ত যখন বাংলা নাটক থেইকা হিন্দিতে ঝুকল "গুলশান এভিনিউ" টাইপের নাটক গুলাও কি তখনই তৈরি শুরু হইল না?
আসল রাজনীতি হইল কন্জুমারিজম, আপনে তাই বাজারে আনবেন যা মানুষ খায়। ব্যাবসার সহজ হিসাব |-)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০

পারভেজ আলম বলেছেন: কিন্তু এইখানে ঘটনা কিন্তু উল্টাটাও হয়। মানে বাজারে আনার আগে মানুষরে সেটা খাওয়ানোর রূচিও তৈরি করা হয়।

৪৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪২

মনাপাগলা৪২০ বলেছেন: ভাই নতুন পোষ্ট দ্যান


ভালা আছেন? :-B

৪৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫২

ফাইয়াদ ইফতিখার রাফী বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগছে +++ :)

৪৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৬

এম এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: পুরো টা গভীর মনোযোগ নিয়া পড়লাম। খুব ভাল বিশ্লেষন

৪৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১০

ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:

"খোঁজ" সিনেমাতে একজন আত্নবিশ্বাসী নারী হিসেবে দেখতে পেয়ে ববিকে আমার বেশ ভালো লেগেছিল। কিন্তু এই ভিডিওতে যা দেখলাম তাতে এই সিনেমা দেখার কোন আগ্রহ নেই ...

লেখক বলেছেন: হুম। শুনলাম সে খোঁজএরও নায়িকা। এই ভিডিওতেও সে বেশ আত্মবিশ্বাসী। পরিচালক যেভাবে চাইছে সেইটা সে আত্মবিশ্বাস নিয়াই করছে বলে মনে হচ্ছে।

আমি হাসতে চাই না, পারভেজ ভাই। কিন্তু এই কথোপকথন আমাকে লুল বানাল =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৪৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩

একা স্বপ্নীল পথিক বলেছেন: আপনার এতো উচ্চ পর্যায়ের লেখা সমালোচনার বেশীর ভাগই মাথার ওপর দিয়ে গেলো। কিন্তু ভিডিও দেখে মনে হলো ফিগার ছাড়া এই নাচ, স্তন্য প্রদর্শন, আর ভাব ভঙ্গিতে এর সাথে ময়ূরীর পার্থক্য কতটুকু?

৫০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমাদের "রুচি"রাজনীতির চমৎকার বিশ্লেষণ। + এবং প্রিয়তে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

পারভেজ আলম বলেছেন: গর্বে সিনা এক হাত বড় হয়া গেলো :!> ।

৫১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৬

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
চমৎকার একটা লেখা...

ধন্যবাদ পারভেজ ভাই...


তবে আমি সিনেমাটা কম দেখি ... এ সম্পর্কিত খবরাখবরও কম রাখি...

৫২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪০

কুঙ্গ থাঙ বলেছেন: অসাধারন বিশ্লেষন। তবে স্কুল পলায়া এক টিকেটে দুই ছবির পাশাপাশি ম্যালা বাংলা ছবিও দেখছি। তখন অবশ্য ময়ুরী ছিলনা,,, অঞ্জু ঘোষ, নতুন, কবিতাদের ছবি আসলে মিস দিতাম না। একদিন দেখি মর্ণিং শোতে গিয়া দেখি আমাদের বাংলা ব্যাকরনের স্যার, যদিও উনি রুচিশীলতার উপর প্রায়ই লেকচার দিতেন!

৫৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৭

ক্যাপ্টেন রিফাত বলেছেন: ===============================
++++++++++++++++++++++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.