![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১ - শাহবাগে আরো দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
২ - যারা শাহবাগে যাচ্ছেন না বা প্রতিদিন যাওয়াও সম্ভব না। তারা নিজ নিজ এলাকায় সংগঠিত হন। গণজাগরণ মঞ্চ করুন। এলাকার মানুষদের নিয়ে প্রতিদিন সন্ধ্যায় মুশাল মিছিল করুন। এই মুহুর্তে এটা খুব জরুরি হয়ে পরেছে। জামাত শিবিরকে স্থানীয়য়ভাবে প্রতিহত করা এখন সবচেয়ে জরুরি। এক্ষেত্রে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে থাকা ব্লগার এবং অনলাইন একটিভিস্টরা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
৩- সরকারের উদ্দেশ্যে আওয়াজ তুলুন। জামাতকে নিষিদ্ধ করতেই হবে। এখনি করতে হবে। এর জন্যে মাসের পর মাস সময় নেয়ার কোন অর্থ হয়না। মসজিদ ব্যাবহার করে যারা সন্ত্রাসী অপতৎপরতা চালায় তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে অবশ্যই কঠোর হতে হবে। এক্ষেত্রে জনতার সাপোর্ট তারা পাবে। কঠোর না হলেই বরং জনতা সন্দেহ করবে।
৪- স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলুন। ব্লগারদের বিষয়ে তাদের মাঝে যেসব সংশয় আছে সেগুলো ভেঙে দিন। আমি দেখেছি তাদের একটু বুঝালেই তাদের সব ভুল ধারণা ভেঙে যায়। মানুষের ব্লগারদের বিষয়ে আগ্রহ আছে, সুতরাং তাদেরকে বুঝানোর এখনি সময়। নারী পুরুষ নির্বিশেষে গান ও স্লোগানের যে প্রগতিশীল শিক্ষা আপনারা পেয়েছেন সেই শিক্ষাটায় এলাকায় এলাকায় তরুন প্রজন্মকে দেইয়ার চেষ্টা করুন।
৫-এলাকার সমমনাদের সাথে কথা বলুন। মসজিদগুলোতে জামাতি অপতৎপরতা রূখতে মুসুল্লিদের সাথে কথা বলুন।
৬- নিজের সমমনাদের নিয়ে গ্রুপ গড়ে তুলুন। দরকার মতো এলাকায় এলাকায় শো-ডাউন দিন। জামাতকে বুঝিয়ে দিন জনতা সংগঠিত।
৭- মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলোকে দায়িত্ব নিয়ে এই লড়াইয়ে ভুমিকা রাখতে হবে। তাদের উপরে সরাসরি হামলা হচ্ছে।
৮- দরকার না হলে সহিংস হবেন না। আমরা সন্ত্রাসী নই। এখানেই জামাত শিবিরের সাথে আমাদের সবচেয়ে বড় পার্থক্য।
৯- জামাতকে ভয় পাবেন না। তাদের কোন প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হবেন না। জামাত চেষ্টা করবে ভয় দেখাতে। জামাত চেষ্টা করবে নাস্তিকদের ইস্যু বানিয়ে আন্দোলনকে ইসলাম বিরোধী প্রমান করতে। এসব প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হবেন না। আমরা যুদ্ধের ভিতরে আছি। এসময় আস্তিক-নাস্তিক এসব বিষয় নিয়া ২ মিনিট মাথা ঘামালেও জামাতের উদ্দেশ্য সফল করা হবে, তাদেরকে শক্তিশালী করা হবে। সুতরাং, এসব নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে লড়াই জোড়দার রাখুন। জামাত না থাকলে এদেশে সকল ধর্মের সহাবস্থান আরো সুস্থ্য ও সুন্দর হবে। সাম্প্রদায়িক রাজনীতির অপচর্চাও কমে যাবে।
১০- এই পোস্টটির কোন কপিরাইট নাই। সবাই কপি নিজ নিকে ব্লগপোস্ট করুন অথবা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিন।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
পারভেজ আলম বলেছেন: ভাই, এতো নেতানুতা পুছনের কি দরকার। আমার ফাইট আমি দেই। আপনের ফাইট আপনে দেন। জনতাই নেতা। বাকিসব ফাকি।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৫
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: জামাত-শিবির নিপাত যাক, বাংলাদেশ মুক্তি পাক।
জয় বাংলা।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
মিনেসোটা বলেছেন: আপনি নিজে মসজিদে যেয়ে লোকজনকে বুঝান, আপনার ব্লগের কথায় কয়জন লোক নড়বে? আর মসজিদের মাইকের আওয়াজে কয়জন লোক মিছিলে আসবে?
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৮
সাউন্ডবক্স বলেছেন: ঠিক এই ভাবে যদি আমরা ছাত্রলীগ এর অপকর্ম গুলর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে পারতা তবে মনে হয় বর্তমানের ইভ-টিজিং, ধর্ষণের হার একেবারে ই থাকতো না। ভাই তার বোঙ্কে নিয়ে অনেক ভাল ভাবে রাস্তায় চলতে পারতো। প্রেমিক তার প্রেমিওকাকে নিয়ে চলতে পারতো।
যাই হোক
গোলাম আজম, নিজামি, সাইদি, কাদের মোল্লা, এইগুলারে ফাসিতে ঝুলায়া দেক।, আর আপাতত আমার মনে হয় শিবিরের পু**** তে আঙ্গুল না দিলেই হবে , মানে আর কি ব্লগার দের উদ্দেশে বলছি। মুখটাকে একটু সংযত রাইখেন।
অনেক শিবিরকে দেখছি যারা যুদ্ধাপরাধীর ফাসি চায়।
শিবির নিষিদ্ধ করা নিয়া এখন না চিন্তা করলেও চলবে।
এদেরকে ঠিক মত পুলিশ ব্যরিগেট দিয়া মিছিল করতে দিলেই হয়।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩১
সাউন্ডবক্স বলেছেন: আর আজকেও টিভিতে দেখলাম যে ছাত্রলীগ মাঠে নামছে। হুদাই কয়েন এই কামডা যে বাবার সরকার করে বুঝি না। পুলিশ না পারলে আর জা আছে তাই নামাক। ছাত্রলীগ কয়েন নামবো। আজব তো!!!
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৪
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: ৫-এলাকার সমমনাদের সাথে কথা বলুন। মসজিদগুলোতে জামাতি অপতৎপরতা রূখতে মুসুল্লিদের সাথে কথা বলুন।
এই কথা আগে মনে আসে নাই কেন? সবসময় তো ইসলাম ও মুসল্লীদের অপমানকারীদের পিঠ চাপড়ে দিতেন।
ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধের কথা না উঠলে, জাশি কোন পাত্তা পাইত না, আপনারাই তো বান্দররে গাছে তুলসেন।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
মুনতাসীর রোমান বলেছেন: আর কত অহিংস আন্দোলন ?একদিনের জন্য মাঠ ছাড়লে পাগলা কুত্তার মতো উন্মত্ত হয়। সরকার নিষিদ্ধ না করলে আমাদেরই তাদের পাকিস্তান পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
দূর্যোধন বলেছেন: জনতা ভীতু ছিলনা,এখনও নাই । তবে ন্যাতাগুলারে জিগাইয়েন, জনতারে পিংপং বল ভাবার কারন ? যখন ইচ্ছা তখন ৩-১০টা কর্মসূচী দিবেন,আবার হুট কইরা মহাসমাবেশের পর আন্দোলন শেষ কইরা ফিল্ড খালি কইরা দিবেন.....জনতারে পাইছেন কি ?? ইমরান কেমিক্যালসের মলম বেইচ্যা দালালই হওয়া যায়,জনতার নেতা না , আন্দোলনের শুভাকাঙ্খীও না ।