![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্তানে কুরানের বিরুদ্ধে ব্লাশফেমি করলে সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদন্ড এবং মহানবীর বিরুদ্ধে ব্লাশফেমির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
কুরান তথা আল্লাহর বানীর চেয়ে আল্লাহর রাসুলের মর্যাদা বেশি কেনো গণ্য করা হইলো পাকিস্তানী ব্লাশফেমি আইনে সেই প্রশ্ন যাদের মনে জাগছে তাদের বুঝতে হবে যে মুসলিম উলামা সমাজ 'সুন্নাত' তথা মহানবীর জীবন যাপন কাজ কাম তথা মহানবীরে বিক্রি কইরা জীবন যাপন করে। মহানবী ইসলামে কোন পুরোততন্ত্র তৈয়ার করতে চান নাই। কিন্তু দেখা গেলোযে মহানবীরে কেন্দ্র কইরাই মুসলিম পুরোততন্ত্র গইড়া উঠলো যেই পুরোতরা নিজেদের উলামা বলে পরিচয় দেয়। হাদিসের বইগুলা মহানবীর মৃত্যুর শত শত বৎসর পরে এই উলামাতন্ত্রের হাতেই লিখিত। এই উলামারা জগতে সুন্নাত এবং বিদআত নামক দুইটা বস্তু চালু করেছে যার প্রথমটা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য অন্যদিকে দ্বিতীয়টা শিরকের পরেই প্রধান পাপ। তাদের এই ভাগাভাগির পক্ষে প্রমাণ হলো হাদিসের গ্রন্থগুলা যেগুলা আবার তাদেরই লেখা।
মহানবী তার জীবনে হাদিসের বই লিখে যান নাই, তার বিরুদ্ধে বহুত মানুষ কুৎসা রচনা করলেও তাদের সবাইরে ধইরা ধইরা মৃত্যুদন্ড দেন নাই, সেটা করতে গেলে ইসলাম কোন ধর্ম হিসাবে আবির্ভুত হতোনা। এই কাজগুলা উলামারা করলেও তা তারা বিদআত গণ্য করেনা, কারন সুন্নাত তথা মহানবীর ইমেজএর হেফাজতকারী তারাই, এখন সেই ইমেজ তাদের নিজেদের তৈয়ার হইলেও। তেমনি মহানবী ধর্ম শিক্ষার বিনিময়ে অর্থ গ্রহণ হারাম ঘোষনা করলেও এই মহানবীর জীবন, যাপন, খানা পিনা কাজ কাম ইত্যাদি বিষয়ক ধর্ম শিক্ষা বিক্রি করেই উলামা সমাজের পেট চলে।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: মহানবী তার জীবনে হাদিসের বই লিখে যান নাই, তার বিরুদ্ধে বহুত মানুষ কুৎসা রচনা করলেও তাদের সবাইরে ধইরা ধইরা মৃত্যুদন্ড দেন নাই, জনাব একেবারেই তথ বিকৃতি ।
মহানবীর যুগ আপনি আমি কেউই দেখিনি । যা কিছু বলাবলি করি, তা আপনার ভাষায় " পুরোহিত" দের লেখা হাজার হাজার বই পত্রই ভরসা ।
আর সেটার উপর নির্ভর করলে মৃত্যুদন্ড এবং হাদীস লেখা দুটার উদাহরন-ই বইগুলোতে আছে । আপনার সুত্র কি ?
এ জাতীয় তথ্য বিকৃতি সমাজকে অশন্ত করে, স্হিতিশীলতা দেয় না।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৮
পারভেজ আলম বলেছেন: জ্বি, আপনি রেফারেন্স দিয়া দেন, আমি মাইনা নেবো।
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: মহানবী তার জীবনে হাদিসের বই লিখে যান নাই, তার বিরুদ্ধে বহুত মানুষ কুৎসা রচনা করলেও তাদের সবাইরে ধইরা ধইরা মৃত্যুদন্ড দেন নাই, - জনাব একেবারেই তথ্য বিকৃতি । তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯
পারভেজ আলম বলেছেন: ১। তিনি কি হাদিসের বই লিখেছেন?
২। তিনি কি তার বিরুদ্ধে কুৎসা করেছে এমন প্রত্যেককে ধরে ধরে মৃত্যুদন্ড দিছেন?
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আহমদ ছফা যেমন জানতেন ইসলামে নতুন করে সংস্কারের জায়গা নাই ।তাও গা জোয়ারি করে সংস্কার করার চেষ্টা করেছেন ।
তেমন আপনিও জানেন ইসলামে নতুন করে সংস্কারের জায়গা নাই,তাও গা জোয়ারি করে সংস্কার করার চেষ্টা করেছেন ।কিন্তু সেই চেষ্টা সফল হয় নাই ,আর হবার কোনো আশাও নাই ।পাইলা বৈশাখে ইসলামী মুখোশ বানিয়ে আপনার ওই প্রচেষ্টা কে সাধুবাদ জানানো যেতে পারে কিন্তু কার্য ক্ষেত্রে তেলে আর জলে যে মিস খায় না ,সেইডা কিন্তু সত্য ।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: আমি কোন এক জায়গায় বলেছিলাম যে, আস্তে আস্তে তারা মহানবীর অস্তিত্বকেই অস্বিকার করবে। বোঝা যাচ্ছে এখন তারা সেই পথেই এগোচ্ছে।
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
মেদভেদ বলেছেন: বলদ ধ্যাড়-ধ্যাড়ে ল্যাদাইয়া সামু নষ্ট করতাছে..........
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
মেদভেদ বলেছেন: বলদ ধ্যাড়-ধ্যাড়ে ল্যাদাইয়া সামু নষ্ট করতাছে..........
৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
দুরের পাখি বলেছেন: ইবনে ইসহাকের সিরাত যদি রেফারেন্স হিসাবে মানিস । তাইলে দুই নম্বর পয়েন্টের রেফারেন্স আছে । মক্কা বিজয়ের দিন দুই ধরণের মোটামুটি দশ জনের জন্য নির্দেশ ছিলো যদি কাবার ভিতরেও পাওয়া যায় তবু তাদের খুন করার ; এক যারা ইসলাম ত্যাগ করছে, আর যারা মোহাম্মদরে ব্যাঙ্গ করতো ।
ইবনে ইসহাকের সিরাত রাসুলুল্লাহ, পৃষ্টা ৫৫০-৫৫১
সবগুলা মৃত্যুদন্ড অবশ্য কার্যকর হয় নাই ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৫
পারভেজ আলম বলেছেন: আমিতো কইনাই কাউরেই মারেনাই। অনেকরে আবার মাফ কইরাও দিছে। যেহেতু দুই রকম আচরণই করেছেন সুতরাং নিশ্চিত হওয়ার উপায় নাই। আর জীবীত নবীর বিরুদ্ধে কুৎসা রাষ্ট্রদ্রোহ ছিলো, অনেক খুন রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের ভেতরে পরবে, ব্লাশফেমী হিসাব করা যাবেনা। রাজনৈতিক ক্ষমতা গ্রহণের আগে তার বিরুদ্ধে অনেকেই কুৎসা করেছে কিন্তু তিনি মাফ করে দিছেন।
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জনাব, আমি রেফারেন্স দিব, যেহেতু দাবী আপনারটা আগে , তাই রেফারেন্স দেওয়াটা আপনার-ই আগে দেয়া যৌক্তিক ছিল ।
রেফারেন্স গুলো ( আগে পড়া, তবে নিশ্চত থাকতে পারেন মুল বিষয় গুলো সঠিক, আপাতত স্মরণ শক্তি খাটিয়ে দিচ্ছি, পরে মোল্লাদের লেখা বই -এর পৃষ্ঠা মান্বার ও দিতে পারব, আশা করি। )
১: মক্কা বিজরের সময় সাধারণ ক্ষমার আওতায় আসেনি এমন এক বা একাধিক লোক ছিল যারা রসুলকে কটুক্তি করত । ব্লগেো এই ঘটনাটি এসেছে । এদের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশ ছিল সেখানে যে অবস্হায় পাও হত্যা করে দিবে । ( শুনেছি, বায়তুল্লার গিলাফ ধরে ক্রন্দনরত থাকলেও )
২। এক অন্ধ সাহাবীর দাসী রসুলের নামে কটুক্তি করেছিল, সাহাবী ঐ দাসীকে হত্যা করে। কিন্তু তার কোন শাস্তি হয় নি।
৩/৪। তাবলীগ জামাতের শান্তি প্রিয় লোকেরা হায়াতে সাহাবা নামে একটা বই বেশ গুরুত্ব দিয়ে পড়ে থাকে, সেখানে ( প্রথম খন্ড, দাওয়াতের ঘটনা )দুটি ঘটনা আছে যেখানে রসুলের অনুমুতি নিয়েই পৃথক পৃথক ভাবে দুজনকে হট্যা করে আসে ।
৫। রসুলের সাথে বেয়াদবী করার জন্য আবু লাহাবের ছেলেকে নবীজী বদ-দোয়া করেন, পরবর্তিতে তাকে বাঘে ধরে নিয়ে যায় । তাবলীগী বই ফাজায়েলে আমলে এই ঘটনা আমি ব হু বার পরেছি।
আর হাদীস লেখা: না রসুল নিজে লিখেন নি, রসুলের অনুমতি নিয়ে ওনার জীবদ্দশাতেই এক/একাধিক সাহাবী সীমিত আকারে হাদীস লিখতেন ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭
পারভেজ আলম বলেছেন: জনাব, আমি তো বলিনাই, কাউরেই মারেনাই। উপরে দুরের পাখির মন্তব্যের উত্তরটা একটু ফলো করবেন।
কাউরে নিজের একটা বক্তব্য বা কাজ লিখে রাখতে অনুমতি দেয়া আর অনেকের দাবিকৃত লেখাকে একজোট করে আইনের বই বানানো আরেক কথা।
১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০০
নীলমেঘ আমি বলেছেন: ইসলামিক পুরততন্ত্র হিন্দুদের থেকে অনেক বেশী অরগানাইজ। এই পুরত তন্ত্রই কুসংস্কার জিয়িয়ে রাখে। ভালো লাগলো লেখাটা। তবে বেশ ছোট।
১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৩
বাংলার হাসান বলেছেন: মহানবী তার জীবনে হাদিসের বই লিখে যান নাই, তাহলে কোরআন ও তো মহা নবীর জীবিত অবস্থায় গ্রন্থ আকারে লিপিবদ্ধ করা হয় নাই সেই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
জুম্মার নামাজে খুৎবা পড়ার আগে যে দ্বিতীয়বার আজান দেয়া হয় তা মহানবী (সাঃ) এর যুগে ছিল না সে বিষয়ে আপনার কি মত?
আমরা যে স্কুল, কলেজ এ শিক্ষা গ্রহন করি বা যে সকল পাঠ্য বই পড়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করি তা কবে থেকে চালু হয়? সে সকল পাঠ্য বই যারা রচনা করেছেন তাদের সেই শিক্ষা কি ভুল? আশা করি কি বলতে চেয়েছি বুঝতে পেরেছেন।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৬
পারভেজ আলম বলেছেন: এসবে আমার কোনই আপত্তি নাই। নবী বলে যান নাই বা করে যান নাই এমন কিছু করা যাবেনা তাতো ঠিক না। কিন্তু যারা এইটা দাবি করছে তারা নিজেরাই নিজেদের সুবিধা মতো সুন্নাত বিদআতের ভাগ করে নিচ্ছে।
১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: আপনে যখন একটা লিখা লিখছেন সেটা যে সত্য তা প্রমাণ করার দায়িত্ব ও আপনার। নিজে কোনো রেফারেন্স তো দেনই নাই উল্টা চাইতেছেন। কেমনে কি?
সব উলামা মহানবী(স: ) এর আদর্শ বিক্রি করে পেট চালায়না। রেফারেন্স চাইলে দিতে পারব, তবে মনে হয়না আপনের মনে ধরবে।
নিজের মত করে ধর্মের ব্যাখ্যা দেওয়া বন্ধ করেন।
আর ইসলামে উলামা সমাজের দরকার আছে,তারা মুসলমানদের শিক্ষক। নিউটনরে আপনে দেখেন নাই, তার সূত্র ঠিকই পরীক্ষায় লিখছেন, এখন কন আপনের শিক্ষক কি নিউটনরে বেইচা খাইতেছে ?
১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২
বাংলার হাসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিন্তু যারা এইটা দাবি করছে তারা নিজেরাই নিজেদের সুবিধা মতো সুন্নাত বিদআতের ভাগ করে নিচ্ছে।
দয়া করে একটু বলবেন কি কোনটা সুন্নাহ আর কোনটা বিদআত?
১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: +++++++++++++++++++
১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭
বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন:
পারভেজ তোর ল্যাদানীর গন্ধে আর থাকতে পারলাম না ...... উঁহু......
১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
মুহসিন বলেছেন: "হাদিসের বইগুলা মহানবীর মৃত্যুর শত শত বৎসর পরে এই উলামাতন্ত্রের হাতেই লিখিত।"-- এটা হবে প্রধান সহীহ হাদীসগ্রন্থগুলো মহানবী(সঃ) এর মৃত্যুর দুইশত বছরের মধ্যে তাবেঈন, তাবে তাবেঈন বা তার পরবর্তী আমলে বিখ্যাত তাহকীককারী আলেমদের হাতে সংগৃহীত/সংকলিত। Click This Link
১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২২
দিশার বলেছেন: @মুহসিন, দুইশত বছর কি আপনার মাত্র মনে হয় ? ৭১ এর ঘটনাবলী যেখানে জাম্মাত এর হাতে বিকৃত, জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা থাকতে, সেখানে "মাত্র" ২০০ বছর !
১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
দিশার বলেছেন: ৫। রসুলের সাথে বেয়াদবী করার জন্য আবু লাহাবের ছেলেকে নবীজী বদ-দোয়া করেন, পরবর্তিতে তাকে বাঘে ধরে নিয়ে যায়
ভাই সৌদি তে "বাঘ" আছে/ছিল জীবনে শুনি নাই।
১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
শিরিষ গাছ বলেছেন: ধর্ম নিয়ে চুলকানী না করলে আপনাদের মত গোবরে কপিবাজদের পকেটে পেমেন্ট ঠিক মত আসেনা বোধ হয়।
ইসলাম কি, ইসলামের আদর্শ কি এগুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়ে গেছে। সঠিক বলেই ধর্মটি ১৪০০ বছর ধরে টিকে আছে। মানুষের মনে বিশ্বাসটিও টিকে আছে। সুতরাং এখানে আপনার মত কোথাকার কোন পারভেজ আলম কি বলল না বলল কিংবা ইসলামের মনগড়া অপপ্রচার বিভ্রান্তি ছড়ালেও ইসলামের কিছুই যায় আসবে না। যুগে যুগে এধরণের বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী মতলববাজ সবসময়ই ছিল। এসব মোকাবেলা করেই ধর্মটি এখনো টিকে আছে। মাঝখানে আপনাদের মত কিছু স্বল্পজ্ঞানী জায়গায় জায়গায় ল্যাদিয়ে দূর্গন্ধ সৃষ্টি করেন, এটাই যা সমস্যা। আর সামুরও এখন হিট দরকার। গণজাগরণ দিয়ে অনেক দিন পার হল। নতুন হিট চাই। সো ইসলাম নিয়ে কচলাও। হিটও বাড়বে। এই ইসলামকে বেঁচেই (কচলিয়ে) সামু তার ইতিহাসের অনেক বড় বড় হিটের মালিক হয়েছে। উদাহরণ আসিফ মহিউদ্দিন। এই কীটেরা ধর্মের অপব্যাখ্যাকারী স্বার্থবাজ মোল্লাদের চেয়ে বেশি পরিমাণে ধর্মকে বেচে খায়। কারণ হিট হওয়ার মূল মন্ত্র ইসলামকে হেয় করার চেষ্টা করে পোস্ট দাও। চরম হিট। এসব ধর্ম ব্যাবসায়ীকে সবাই জাস্ট ইগ্নোর করুন।
২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
দুই পা ওয়ালা গাধা বলেছেন: আপনে দেখি একেবারেই কম জানেন।
বিদায় হজ্জ্বের সময় নবী (স) বলেছেন, কুরআন ও হাদীস এর উপর পথ চলয়ার জন্য।
হাদীস কি তা হয়তো জানেন। এটা শুধু তাঁর কথা না। তাঁর জীবন ধারণের নিয়ম সবই হাদীসে আছে।
আপনি কিভাবে চলেন কি করেন এটা সম্পর্কে আপনার কাছের সহচর ্রাই বলতে পারবে।
########
মিয়া আগে সিহাহ সিত্তাহ পড়েন। এই ছয়টা গ্রন্থ এত বিশাল আর এত অকাট্য (এগুলো পুরোহিতের লিখিত না) যে নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে আলাদা ছোট বই থাকা উচিৎ যা এই সিহাহ সিত্তাহ দেখে লিখা।
সিহাহ সিত্তাহর বইগুলা পড়লে বুঝবেন হাদীস গ্রন্থ একজন পুরোহিতে লিখে নাই।
২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
স্বকীয়তা বলেছেন: @দুই পা ওয়ালা গাধা
আপনি তো অনেক বেশি জানেন, তো নিচের পোস্টগুলো পড়ে যদি একটু আপনার জ্ঞানগর্ভ মতামত দিতেন।
পর্ব-১ - হাদীস সংকলনের ইতিহাসঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা
পর্ব-২- বুখারী হাদীস গ্রন্থ ত্রুটিমুক্ত নয়ঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা
পর্ব-৩- ইমাম বুখারীর হাদীস সত্যায়ণ করার পদ্ধতির ভুল ভ্রান্তিসমূহঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা
পর্ব-৪- ইমাম বুখারী ও ইমাম মুসলিমের মাঝে ঝগড়া ও বিরোধের ইতিহাসঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা
পর্ব-৫- বুখারী শরীফ একটি বিকৃত গ্রন্থঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা
২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫২
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: পারভেজ ভাই, একটা প্রশ্ন ধর্মবিদ্বেষ যখন ব্লগ গুলোতে ছড়ানো হইছিল তখন কি সবাই মিলে এর প্রতিবাদ করেছেন? সেসময় প্রতিবাদ করা হয়নি বলে আজ এই অবস্থা। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি অন লাইনে ধর্মবিদ্বেষ ছড়ানোর শাস্তি এত কঠোর কখনই হতে পারে না কিন্তু বাংলার সাধারন জনগণ যদি লিখাগুলো পড়ে তখন কিন্তু তাদের মনোভাব এইরকম থাকবে না।
২৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: গ্যালারীতে বইলাম...........
২৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৬
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
পারভেজ ভাই ইসলামে কোন পুরোততন্ত্র নাই। আছে এর প্রতি দায়বদ্ধ একটা মানব দল। যারা ইসলামের ভাল মন্দ নিয়ে ভাবে। আর ইসলাম নিয়ে ভাবলে এটা পুরোততন্ত্র হয়না। কারণ সময় এখন এমন যে মানুষ নিজের মোরালিটি নিয়েই ভাবতে রাজি না। মানুষ চায় শুধু বিজয় বা ফিনান্সিয়াল উৎকর্ষ। সেই সময় যারা একটা আদর্শ নিয়ে ভাবে তাদেরকে নিয়ে নেতিবাচক ধারণাকে কখনই সমর্থনযোগ্য মনে করিনা। হ্যাঁ যারা এটাকে বাণিজ্য করার মাধ্যম মনে করে তারা ঘৃণিত।
২৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ইনট্রোডিউসিং ইসলামী নাস্তিকতা ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১০
গেস্টাপো বলেছেন: ভাল লাগলো
বাংলাদেশী মুসলিমরা চীরকাল সহনশীল ছিলো।কল্লাকাটা ছিলো না
কিন্তু ভাই এইযে যারা কল্লাকাটা মুসলিম এ দেশে আমদানি করতে চায়,যেই সব ইসলাম বিদ্বেষী(শুধু নাস্তিক নয়) লেখাগুলা যদি আজ বাংলাদেশের সমস্ত পত্রিকা বা নিউজে প্রকাশ পায় তাহলে কি হইতে পারে চিন্তা করছেন? এর জন্য দায়ি কি শুধু মোল্লারা?নাকি এদের বিপরিত সাইটের লোকদেরও কিছু দায় আছে
আফগানিস্তানে কমিউনিস্ট আমদানি করতে গিয়ে কি ফল হইছে তা সম্ভবত আমরা সবাই জানি