![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সনাতন ধর্মালম্বীদের পূজা-অর্চনা নিয়ে অনেককে দেখি কটুক্তি করতে । বিশেষ করে এ সময়টায় । তাদের কাছে এটা হাস্যকর মনে হয় । নিজের হাতে বানানো "মা"এর মূর্তিকে ভক্তিভরে পূজা করা, আর কাজ শেষ হলে সেটা বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়া, ফেলে দিইয়ে আবার কান্না করা, কি রকম উদ্ভট ব্যাপার-স্যাপার ! তাই লোকের কাছে সেটা কিছু লোকের কাছে হাস্যকর মনে হতে পারে । চায়ের আড্ডায় বসে দাঁত কেলিয়ে এসব কথা আলোচনা করে করে তারা বড় কিছু রসিকতা করে ফেলেছে তৃপ্তির ডেকুর তুলতে পারে । কিন্তু আপনি কি ভেবে দেখেছেন তারা আপনার ধর্মকে কি দৃষ্টিতে দেখে? তাদের কাছে আপনার ধর্মটাও সে রকম মনে হতে পারে যেমনটা তাদের ধর্ম আপনার কাছে ।
যেমন ধরুন, হিন্দুরা প্রতিকী হিসেবে মূর্তি বানিয়ে সেটার উপাসনা করে থাকে । তাদের কাছে এটা তাদের "মা"এর প্রতীক । এর মাধ্যমেই তাদের "মা" বর বা আশির্বাদ দিয়ে থাকে । তো ব্যাপারটা হয়তো আপনি নিতে পারছেন না । অযৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে । আচ্ছা, একটা অমুসলিমকে যদি আপনি আমাদের কুরবানীর ব্যাপারটা বোঝাচ্ছেন । তাকে বলছেন, কিভাবে একটা গরুকে কুরবানীর মাধ্যমে আমাদের অন্তরের "পশুত্ব"কে কুরবানী দেয়া হয় (এটাও কিন্তু প্রতিকী) । আর এর মাধ্যমে আমাদের মন পবিত্রতা পায় । ভাবতে পারেন আপনার এ ব্যাখ্যা তার কাছে কি পরিমান ridiculous বলে মনে হবে?
আসলে পুরো ব্যাপারটাই হল আপনার দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার । মুখে সবাই বলি শান্তির ধর্ম, এটা সেটা । কিন্তু একবার ভেবে দেখেছেন কি, একটা মানুষকে "মালাউনের বাচ্চা" বলে গাল দিলে তার কেমন লাগে? তার গরুর মাংস না-খাওয়া নিয়ে fun করলে তার অনুভূতিতে আঘাত লাগে কি লাগে না? আপনার লেবাস নিয়ে দাড়ি নিয়ে কথা বললে তো খুব লাগে, তাই না??
শুধু হিন্দুদের টাঞ্ছি কেন? বৌদ্ধধর্ম নিয়েও কিছু বলি । একবার একজন খুব নামী উচুপর্যায়ের এক "ইসলামী ব্লগার",(একবার পুলিশের কাছে আটকও হয়েছিলেন) আমাকে ফেসবুক চ্যাটে গৌতম বুদ্ধকে নিয়ে তার একটা লেখা পড়ার জন্য বলল । কৌতুহল-বশত একবার চোখ বুলালাম । সত্যি করে বলছি, কোনো বৌদ্ধধর্মালম্বী এই লেখা পড়তে পারবে না । সেখানে বুদ্ধকে নিয়ে খুব বাজে এবং নিচুভাবে মন্তব্য করা হয়েছে । এখানেই ক্ষান্ত হননি তিনি, এমনটাও বলেছেন যে, তার লেখা পড়ে সে রাতেই সকল বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা মুসলমান হয়ে যাওয়া উচিৎ । এরকম ঔদ্ধাত্বপূর্ণ কথা যদি আপনার মত একজন মুসলিমকে বলা হয় তখন কেমন লাগবে? একটু ভাবুন, প্লিজ ভেবে দেখুন ।
আমরা যে মুখে বলি যার যার ধর্মীয় বিশ্বাস তার তার । কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে তা কতটুকু পালন করছি? অন্যের ধর্ম নিয়ে অযথা খানা-তল্লাসির দরকার নেই । সবার বিশ্বাসকে সম্মান দিতে শিখুন, যেমন আপনার নিজের বিশ্বাসকে সম্মান দিচ্ছেন । মানুষকে মানুষের মত বিবেচনা করতে শিখুন । "অসাম্প্রদায়িকতা" আমার এই অর্থই বহন করে । অন্যের ধর্মকে সম্মান করতে শিখুন, তাহলে আর "ধর্ম যার যার, উৎসব সবার" এই ধরণের স্লগান দেবারও প্রয়োজন পরবে না, লোকে এমনিতেই এর অর্থ বুঝে নিবে ।
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা !!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: আপনার সাথে একমত । এই জিনিসটাই পারে শান্তি নিয়ে আসতে ।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
িটউব লাইট বলেছেন: আমার বেশ কিছু হিন্দু বন্ধু আছে | ছুটবেলায় তাদের কে মালাউন বলে ডেকেছি। কিন্তু যখন বুঝছি তখন থেকে আর ডাকিনা । অনুশোচনা হয় এখন। তাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি অনেক বার।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০০
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: এই ভুলটা আমরা অনেকেই করি । এমনকি অনেক শিক্ষিত লোকেরাও করে থাকে । আপনার অনুশোচনা হয় এটাই সব থেকে বড় কথা । সম্ভবত এরকম অনুশোচনা থেকেই আমার এ সামান্য পোস্টের অবতারনা ।
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কারো ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়া অনুচিত।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৩
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কবি সাহেবের মন্তব্য পেয়ে তো আমি ধন্য
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
লেখোয়াড় বলেছেন:
"সবার বিশ্বাসকে সম্মান দিতে শিখুন, যেমন আপনার নিজের বিশ্বাসকে সম্মান দিচ্ছেন । মানুষকে মানুষের মত বিবেচনা করতে শিখুন । "অসাম্প্রদায়িকতা" আমার এই অর্থই বহন করে । অন্যের ধর্মকে সম্মান করতে শিখুন, তাহলে আর "ধর্ম যার যার, উৎসব সবার" এই ধরণের স্লগান দেবারও প্র্যোজপ্ন পরবে না, লোকে এমনিতেই এর অর্থ বুঝে নিবে"
.................. আপনার লেখাটি খুব সুন্দর হয়েছে। সবার যদি এই মানসিকতা থাকে তাহলে শান্তি আসবেই।
আমি বুঝিনা, ইসলাম ধর্ম কাউকে কাউকে অপদার্থ, অবুঝ, হিংসুটে, অন্ধ, জঙ্গি, গোঁয়ার এগুলো তৈরী করে কিভাবে। তারা নিশ্চয়ই ধর্মকে অপব্যবহার করে। পবিত্র ইসলাম চর্চা করে মানুষ পশুর মতো হয় কিভাবে বর্তমান সময়ে যে প্রশ্ন বড় হয়ে দেখা দিয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ঈদ মোবারক।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ঈদ মোবারক লেখোয়াড় ।
৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
ফেরারী৭৬৫ বলেছেন: সেই সঠিক মুসলমান যেকিনা অন্য ধর্ম এর মানুষ দের কে সমালোচনা করে না
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: সহমত । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।
৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
টিনের চশমা বলেছেন: কারো ধর্মকেই কারো আঘাত করা উচিত নয় । তবে অধিকাংশ পোষ্টই দেখলাম - আপনাদের মানে হিন্দুদের তাদের ধর্ম পালন করতে নিষেধ করা হয়নি, নিষেধ করা হয়েছে মুসলমানদের আপনাদের পূজায় অংশগ্রহণ না করতে । কারণ প্রত্যেক ধর্মেই কিছু জায়গায় নমনীয় আর কিছু জায়গায় কঠিন হওয়ার জন্য বলা হয়েছে । তেমনি আমাদের মুসলমান ধর্মে শিরক করাটা হলো অমার্জনীয় অপরাধ । এক্ষেত্রে খুব সাবধান থাকতে বলা হয়েছে । সুতরাং "ধর্ম যার যার, উৎসব সবার" একথাটা কখনোই আমাদের মুসলমানদের মেনে নেওয়া যায় না । যদি পূজা আমরা মুসলমানরা উৎসব হিসেবে পালন করি, তবে সেটা হবে আমাদের জন্য শিরকের উৎসব পালন করা । একারণে মুসলমানদের পূজার উৎসব থেকে বিরত থাকার জন্য বারবার বলা হয়েছে , কিন্তু হিন্দুদের পূজা করতে নিষেধ করা হয়নি ।
ধন্যবাদ
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৭
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: এটা আমিও মানি । তবে আপনি একটা ভুল করেছেন । আমি মুসলমান । যাই হোক, আসল নাম যেহেতু দেই নি, ভুল হতেই পারে ।
যাই হোক, আমার পয়েন্টটা ছিল যদি কারো অনুভূতিতে আঘাত না করে সবাই যদি মিলেমিশে বসবাস করতে পারি, তবে "ধর্ম যার যার, উৎসব সবার" এ ধরণের উক্তির প্র্যোজন হয় না । আমার মতে এই কথাটা বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে মেলবন্ধনের প্রয়াস মাত্র ।
৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
লোপা এসহক বলেছেন:
হিন্দু, বৌদ্ধ কারো ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়া ঠিক না
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৩
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: অবশ্যই ঠিক না । এমনকি ইহুদি হলেও না ।
৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
নীল সুমন বলেছেন: +++++
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮
জগ বলেছেন: মরন কামড় দেবার অপেক্ষায় আওয়ামীলীগ! সবাই সাবধান হোন
==========================================
লাগামহীন অপশাসন, বেশুমার দুর্নীতি ও লুটতরাজ, ভারতের নগ্ন তোষামুদি, একের পর এক দেশবিরোধী গনবিরোধী চুক্তি, প্রশাসন আইনবিভাগে ন্যাক্কারজনক দলীয়করন, গুম-খুন-ধর্ষণ, বাক-স্বাধিনতা হরন, বিরোধী দল-মতকে নৃশংস দমনপীড়ন, ৬ মে'র গনহত্যা, ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম, যুদ্ধাপরাধী বিচার প্রহসন, দ্রব্যমূল্যের নাভিশ্বাস উঠা উর্ধ্বগতি, ইত্যাদি হাজারো ইস্যুতে আওয়ামীলীগ চুড়ান্তভাবে এখন গনবিচ্ছিন্ন। সাধারণ জনগন ফুঁসে উঠছে অযোগ্য অপদার্থ নেতা-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে।
এমতাবস্থায়, অত্যন্ত বিশ্বস্ত এবং সরকারের অন্দরমহলে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ থাকা একটি সুত্র নিশ্চিত করেছে যে, নৌকার তলায় পানি না পেলেও, জনগনের রক্তের উপর দিয়ে হলেও নৌকা ভাসাতে বদ্ধ পরিকর জননেত্রী শেখ হাসিনা। আর তার নৌকার পালে ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটির সমর্থনের বাতাস পাবার জন্যে এক প্রাসাদ ষড়যন্ত্র আঁটছে ডিজিএফআই-এর সহযোগিতায়।
বলে রাখি, সম্প্রতি জাতিসংঘের সাধারন অধিবেশন চলাকালে এক বিশেষ বৈঠকে মনমোহন সিং বাংলাদেশে "সর্বদলীয়" নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে মত দেয়ার সাথে সাথে হাসিনার প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থনও প্রায় শূন্যের কোঠায় গিয়ে ঠেকেছে। এদিকে দেশের অভ্যন্তরেও ৫ সিটি ইলেকশনে ভরাডুবির পরপরই আওয়ামীলীগ নৈতিক পরাজয় মেনে নিয়েছে। রাজনৈতিক আদর্শচ্যুত দেউলিয়া এই দলটি টের পাচ্ছে যে ব্যাপক কারচুপি করেও সম্ভবত আগামী জাতির নির্বাচনে শেষরক্ষা হবে কিনা সন্দেহ। তাই সরকারের এই শেষ বেলায় ছলে-বলে-কৌশলে তারা ভারত তথা ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটির আস্থা অর্জনে দৃঢ়সংকল্প।
আওয়ামী রাজনীতির মুলতঃ তিনটি তুরুপের তাসের মধ্যে "স্বাধিনতার চেতনা" ও "যুদ্ধাপরাধী বিচার" নিজেদের অতিচালাকিতেই এখন সুপারফ্লপ। সুতরাং সেই পুরানো জুজু "জঙ্গীবাদ"-ই শেষ ভরসা তাদের।
পরিচয় গোপন রাখার শর্তে সুত্রটি জানিয়েছে, নিকট অতীতে বাংলাদেশে ধরা পরা একটি ইন্টারন্যাশনাল টেররিস্ট গ্রুপের মেম্বারদের যোগসাজশে একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা সেই গ্রুপের সাথে গোপন সমঝতায় পৌঁছেছে। ইশারা পাওয়া মাত্রই তারা সাড়া দেশে ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাবে। এরই মধ্যে সেই গোয়েন্দা সংস্থা তাদের অর্থ, অস্ত্র, ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেয়া শুরু করেছে। ধারনা করা হচ্ছে আগামী ৬/৭ দিনের মধ্যেই দু'পক্ষ বসে হামলার স্ট্রাটেজিক ও ট্যাক্টিক্যাল দিকগুলো ফাইনাল করবে।
লক্ষ্য একটাই। 'প্রচার' ও 'প্রমাণ' করা যে "ধর্মীয় মৌলবাদের ছায়ায় বাংলাদেশ জঙ্গীদের অভয়ারণ্য। এদের শক্তহাতে দমন করা একমাত্র আওয়ামীলীগের পক্ষেই সম্ভব।"
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, 'প্রচার' অলরেডি শুরু হয়ে গেছে। সম্প্রতি চিটাগাং লালখান বাজারের একটি মাদ্রাসায় সাধারণ বৈদ্যুতিক আগুনের ঘটনায় তদন্তের মাঝপথে এসে হঠাৎ গ্রিনেইড আবিষ্কার তারই ইঙ্গিত বহন করে। এই ইস্যুতে সরকারের বিভিন্ন উইংএর বিপরীতধর্মী বক্তব্যতেই স্পষ্ট যে এটা একটা সাজানো নাটক। এরকম আরও কিছু নাটক এবং ধরপাকড় নিকট ভবিষ্যতে আরও দেখা যাবে।
খেয়াল আছে মিল্কি হত্যায় কি ড্রেস ব্যাবহার করা হয়েছিল? টুপি পাঞ্জাবী।
ওয়েল, জঙ্গীবাদ 'প্রমাণ' করার জন্যে, যে কোন মূল্যেই হোক, লাশ চাই, রক্ত, আগুন, বোমাবাজি চাই। সুত্রমতে, আওয়ামী প্ল্যানটা এরকম যে বিরোধীপক্ষকে ইরিটেট করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়া হবে। অযথা ধরপাকড়, গুলি চালিয়ে একটা ক্যাওয়াস বাধানোর জন্যে কন্টিনিউয়াস উস্কানি দিয়ে যাওয়া হবে। দরকার হলে আগাম ঘোষণা দিয়ে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হবে ১৯-২৩ অক্টোবর তারিখের মধ্যে যে কোন দিন। এতে জামায়াত-শিবির রাজপথে নেমে আসবে, এবং সেই সুযোগে তাদের সাথে মিশে গিয়ে ঐ টেররিস্ট গ্রুপের সদস্যরা ব্যাপক ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাবে। আর যদি ফাঁসি নিয়ে যুৎসই কোন জ্বালাও-পোড়াও না ঘটে, ছাত্রলীগ ও ঐ টেররিস্ট গ্রুপ নিজেরাই টুপি-পাঞ্জাবি পড়ে দেশব্যাপী চোরাগোপ্তা সন্ত্রাসী হামলা চালাবে। এদিকে ২৪ অক্টোবরের পরপর জামায়াত-শিবির ব্যাপক শোডাউনে নামতে পারে, এমন একটা খবর বাতাসে ভাসছে। রাজপথে নেমে আসতে পারে হেফাযতে ইসলামও। এসব ইভেন্টকেও আওয়ামীরা ক্যামোফ্লাজড এটাকের জন্যে ইউজ করতে পারে। এবং অবশ্যই এবারের পুজায় বিভিন্ন মণ্ডপ ও মন্দিরে আক্রমণ হবার আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে গত সপ্তাহেই এ ব্যাপারে জানানো হয়েছে। তিনি এ ব্যাপারে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন।
আপনাদের সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে এই খবরটা জনে জনে জানিয়ে দিন। সম্ভব হলে লেখাটা শেয়ার করুন। সবাই যেন সতর্ক ও সাবধান থাকতে পারেন।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: আমি বাশের কেল্লা'র খবর শেয়ার করি না । তফাত যাও ।
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
যাফর বলেছেন: সহমত।
কোথায় জানি পড়েছিলাম,
"পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ নিজের সমালোচনা করা, আর সবচেয়ে সহজ কাজ অন্যের সমালোচনা করা।"
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: "পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ নিজের সমালোচনা করা, আর সবচেয়ে সহজ কাজ অন্যের সমালোচনা করা।"
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কিছু খারাপ মানুষ সব ধর্মতেই থাকে যাদের কাজ হল ফেৎনা করা। প্রশ্ন হল ইসলাম ধর্মে কি বলেছে??
ব্লগার ফায়ারম্যান এর সাথে সহমত
“দ্বীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নাই এবং তোমাদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করে নাই, তাদের প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায় বিচার করতে আল্লাহ্ তোমাদের নিষেধ করেন নাই । আল্লাহ্ তো ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।
আল্লাহ্ কেবল তাদের সাথে [ বন্ধুত্ব ] করতে নিষেধ করেন, যারা দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, এবং তোমাদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করেছে এবং বহিষ্কারে যারা সাহায্য করেছে। তাদের সাথে যারা বন্ধুত্ব করে তারা তো পাপ করে।”
সূরা মুম্তাহিনা (আয়াতঃ৮ এবং ৯ )
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখানে অনেককেই দেখলাম অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বলছে, কিন্তু অন্য পোস্টে গেলে ঠিকই সাম্প্রদায়িক কমেন্ট করে তারা।
যাই হোক, আপনি যেটা আশা করেছেন সেটা সম্ভব না, কারন বাঙ্গালী বরাবরই সাম্প্রদায়িক এবং হিপোক্রেট টাইপের
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০১
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: আপনার সাথে একমত । তবু মাঝে মাঝে আশা করতে খুব ইচ্ছে হয় । "বোধহীন" তো.....
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পোষ্টটা ভাল লাগল। আমি সামুতে কোন ধর্মকে আঘাত করা পোষ্ট দেখলেই রিপোর্ট করি, কিন্তু মডুরা...
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৩
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কিছুই করার নাই, এ নিয়েই চলতে হবে ।
ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ফায়ারম্যান বলেছেন: দূর , ঐ ছাগলদের কথা আর বইলেন না ভাই ।
ঐ চামারগুলা আল্লাহতালার হুকুম পবিত্র কোরআনের এই আয়াতকে সর্বদাই অবমাননা করে ।
“দ্বীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নাই এবং তোমাদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করে নাই, তাদের প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায় বিচার করতে আল্লাহ্ তোমাদের নিষেধ করেন নাই । আল্লাহ্ তো ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।
আল্লাহ্ কেবল তাদের সাথে [ বন্ধুত্ব ] করতে নিষেধ করেন, যারা দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, এবং তোমাদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করেছে এবং বহিষ্কারে যারা সাহায্য করেছে। তাদের সাথে যারা বন্ধুত্ব করে তারা তো পাপ করে।”
সূরা মুম্তাহিনা (আয়াতঃ৮ এবং ৯