নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিরাজগঞ্জে জন্ম, পৈতিৃক নিবাস মাগুরা। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ বিভিন্ন প্রগতিশীল সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি। সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ছিলাম। কবিতা, গল্প ও ফিচার লিখি।

সুদেব চক্রবর্তী

ঢাকা।

সুদেব চক্রবর্তী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সনাতন ধর্মে বর্ণপ্রথার যৌক্তিকতা কতটুকু ?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

সনাতন ধর্মে চারটি বর্ণ রয়েছে। এগুলো হল ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শুদ্র। বলা হয়ে থাকে ব্রাহ্মণ সর্বশ্রেষ্ঠ, তারপর ক্রমিক অনুযায়ি অন্য বর্ণের লোকেরা সমাজে স্থান পাবে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে শুরুতেই আলোকপাত করা দরকার বর্ণপ্রথা সৃষ্টির প্রেক্ষাপট নিয়ে। প্রাচীনকালে সমাজে শৃঙ্খলা আনয়নের উদ্দেশ্যে কর্মের ভিত্তিতে শ্রেণীবিভাগ করা হয়েছিল। যেমন- যারা ব্রহ্ম জ্ঞান অর্জন করতে পারবে, পূজায় পৌরহিত্য করবে, শিক্ষা-দীক্ষা সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত থাকবে তারা ব্রাহ্মণ হিসেবে মর্যাদা পাবে। যারা রাজ্য পরিচালনা, দেশরক্ষা তথা সেনাবাহিনীতে কর্মরত থাকবে তারা ক্ষত্রিয় বলে সম্মান পাবে। যারা ব্যবসা-বানিজ্য করে দেশের উন্নতিতে ভূমিকা রাখবে এই বণিক শ্রেণীকে বৈশ্য বলে আখ্যায়িত করা হবে। এবং যারা কৃষিকাজে নিয়োজিত থাকবে তাদের বলা হবে শুদ্র। এখানে কোন কর্মই ছোট নয়। প্রতিটি কর্মই সামাজিক প্রয়োজনে পরিচালিত। তাহলে কর্মকারী কেন বৈষম্যের শিকার ?
আবার আরও একটা বিষয় স্পষ্ট, সেটা হল এই শ্রেণীবিভাগ প্রত্যেকের কর্ম অনুসারে নির্ধারিত- জন্ম অনুসারে নয়। যে কেউ তার গুণাবলী ও কর্ম দক্ষতার কারণে যেকোন শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। কিন্তু ব্রাহ্মণের সন্তান যে ব্রাহ্মণই হবে এমনটা ভাবার অবকাশ নেই।
স্বাভাবিকভাবেই আমরা এখনও সমাজে দেখতে পাই অনেক ব্রাহ্মণের ব্রহ্ম জ্ঞান দূরে থাক মৌলিক জ্ঞানটুকুও নেই, পক্ষান্তরে একজন বৈশ্য বা শুদ্রের পর্যাপ্ত জ্ঞান রয়েছে। যেমন- একজন ডাক্তারের সন্তানকে ডাক্তার বলা হয় না যদি সেও ডাক্তার না হয়। ডাক্তারের সন্তান যদি শিক্ষকতা করে তবে তাকে শিক্ষক বলা হয়। ব্যাপারটা ঠিক এরকম। কিন্তু সমাজ বিবর্তনের পর পরই আমরা কী দেখতে পেলাম ? ব্রাহ্মণরা সমাজের উচ্চ আসনে থাকায় ঘোষণা দিলেন তারা বর্ণশ্রেষ্ঠ এবং তারা সৃষ্টিকর্তার মুখ থেকে সৃষ্ট, পক্ষান্তরে অন্যরা সৃষ্টিকর্তার পা থেকে সৃষ্টি হয়েছে। এটা তাদের শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা। কিন্তু এরকম বৈষম্যমূলক ব্যাখ্যা কতটুকু যৌক্তিক ?
আসল কথা হল ব্রাহ্মণরা তৎকালীন সময়ে বৈষম্য টিকিয়ে রেখে সামাজিক স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে মনগড়া ব্যাখ্যা আরোপ করেছিলেন। কারণ এটা বোঝা উচিত যে, পৃথিবীতে কোন ধর্মগ্রন্থই সৃষ্টিকর্তা আকাশ থেকে ধপ করে মানুষের হাতে ফেলে দেন নি। বরং সেগুলো মানুষই লিখেছে। প্রতিটি ধর্মীয় মতবাদ তৈরি হবার পরই সেই মতবাদের কতগুলো নিয়ম-বিধি তৈরি করা হয়েছে যা ঐ মতবাদের লোকেরা অনুসরণ করে থাকে। নিশ্চয়ই এই বিধি-বিধান শেষ পর্যন্ত মানুষই লিখেছে। কিন্তু এগুলো ঈশ্বর কর্তৃক লিপিবদ্ধের কথা বলে বৈষম্য চালানো হয়েছে সব ধমেই। যেমন- কথিত উচ্চ শ্রেণী কখনও কথিত নিম্ন শ্রেণীর হাতে জলটুকুও খাবে না, কথিত উচ্চ শ্রেণীর কেউ কথিত নিম্ন শ্রেণীতে বিবাহ করতে পারবে না। তার বিপরীত হলে নরকে যেতে হবে। অবশ্য এ দায় ব্রাহ্মণদের একার নয়। তৎকালীন সময়ে রাজ্য পরিচালনায় থাকা ক্ষত্রিয়রা ব্রাহ্মণদের মদদ দিয়েছে। কারণ শাসকরা চিরকাল চেয়েছে শোষন করতে। আর এই শোষণ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে আশ্রয় নিয়েছে ধর্মের। বলা চলে সামাজিক শোষণ প্রক্রিয়া সমানতালে চালিয়েছে ব্রাহ্মণ আর ক্ষত্রিয়রা যেখানে ধর্ম হয়ে উঠেছে অন্যতম হাতিয়ার।

একসময় উপনয়ন গ্রহণের অধিকার সবারই ছিল। মানে উপনয়ন গ্রহণের মাধ্যমে সবাই বিদ্যারম্ভ প্রক্রিয়া শুরু করত যা শেষ হত সমাবর্তনের মাধ্যমে। কর্মজীবনে প্রবেশ করার পর কর্ম অনুসারে বিবেচনা করা হত কে ব্রাহ্মন আর কে ক্ষত্রিয় বা বৈশ্য। কিন্তু এই সত্যটি একসময় হারিয়ে গেল। এখন কেবল ব্রাহ্মণ সন্তান ভিন্ন আর কেউ উপনয়ন গ্রহন করে না। এবং উপনয়ন গ্রহণ করলেই তাকে ব্রাহ্মণ বলে আখ্যায়িত করা হয়। অথচ তার ব্রহ্ম জ্ঞান কতটুকু তা বিবেচনা করা হয় না।

আধুনিক যুগে এসেও এই বর্ণবৈষম্য কতটা লোপ পেয়েছে ? একটা ঘটনা বলি- এক বাড়িতে শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণরা খেতে বসেছেন। তাদের মাথার উপরে কাপড় টানিয়ে রাখা যেটাকে সামিয়ানা বলা হয়। সেই সামিয়ানার নিচ দিয়ে এক অ-ব্রাহ্মণ হেঁটে যাওয়ায় আহাররত ব্রাহ্মণরা উঠে গেলেন। ঘটনাটা খেুব বেশি অতীতের নয়। আবার জটিলতা বাড়ছে বিবাহ নিয়েও। অনেক প্রেম সামাজিক বৈষম্যের যাতাকলে পিষে মরে যেতে দেখেছি। চলমান বাস্তবতায় অনেক স্ববিরোধিতাও লক্ষ্যনীয়। যেমন-কোন কোন ব্রাহ্মণ যারা অ-ব্রাহ্মণের হাতে জলটুকুও খান না অথচ তারা আবার বাইরে এসে যেকোন ব্যক্তির রান্নাকৃত মাংস হোটেলে বসে গিলছেন। ভন্ডামি যাকে বলে আর কি ! প্রকৃতপক্ষে বর্ণপ্রথার আরোপিত বিধানগুলো সমাজে কেবল হিংসা ছড়িয়েছে, বৈষম্য সৃষ্টি করেছে, মানুষে মানুষে বিভেদ তৈরি করেছে। সব মানুষই সমান। সবার উপরে মানুষ সত্য। মানুষের পদমর্যাদা তার কর্ম অনুসারে বিবেচনা করা উচিত, জন্ম অনুসারে নয়। কিন্তু সনাতন ধর্মে প্রচলিত বর্ণপ্রথা এ বিষয়টি এখনও প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রধান অন্তরায়।

তবে আশার কথা হল এই সিস্টেম টিকবে না। কারণ পরিবর্তনই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পরিবর্তন। যদিও ধর্মীয় কোন বিধান সংস্কারের কথা মুখে আনলে বা সমালোচনা করলে চাপাতির আশংকা থাকে তথাপি সনাতন মতবাদে এই আশংকা কম। কারণ তার ব্যাখ্যাটা স্বয়ং কবি নজরুল দিয়ে গেছেন। একারণেই অতীতেও অনেক সংস্কার সম্ভব হয়েছে। একসময় মনে করা হত সতীদাহ প্রথা না মানলে নরকে যেতে হবে। কিন্তু সতিদাহ প্রথা বিলুপ্ত করার পর আজকে সবচেয়ে গোঁড়া হিন্দুও স্বীকার করে সতিদাহ প্রথা একটা আরোপিত নির্মম প্রথা ছিল। তেমনি বর্ণবৈষম্য যে সিস্টেমটাকে আজ মনে করা হচ্ছে স্বর্গে যাবার সোপান সেটাই আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পর নির্মম সিস্টেম বলে বিবেচিত হবে। কিন্তু কথা হচ্ছে- যেটা আমরা পঞ্চাশ বছর পরে বুঝবো সেটা আজকে বুঝবো না কেন ? আমরা শিক্ষিত হচ্ছি, সচেতন হচ্ছি। তাহলে কেন এটা বুঝতে চাইছি না যে সব মানুষই সমান। কর্মের ভিত্তিতে কেবল সবাই বিভিন্ন শ্রেণীর এবং তাতেও তার কোন দোষ নেই। কারণ কৃষক, শ্রমিক, চিকিৎসক, শিক্ষক, রাজনীতিবিদ প্রত্যেকেই সমাজের কল্যানে নিবেদিত। যতদিন এই বৈষম্য আমরা লালন করব ততদিন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি আসবে না।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

রমিত বলেছেন: বর্ণভেদ প্রথার ইতিহাসটা যথাযথভাবে লিখেছেন কি? এই প্রথা যে আগ্রাসী বিজয়ী আর্যদের কর্তৃক শান্তিপ্রিয় পরাজিত স্থানীয়দের (দ্রাবিড়দের) উপর চাপিয়ে দেয়া একটি প্রথা এটা উল্লেখ করলেন না কেন?

বর্ণবাদী সনাতনীদের কর্তৃক সামাজিক সাম্যে বিশ্বাসী বৌদ্ধদের উপর নির্যাতন সম্পর্কেও তো কিছু লিখলেন না।

সংস্কারের কথা বলেছেন। সতীদাহ প্রথা বিলোপ কি সনাতনি ধর্মপুরুষরা করেছিলেন না কি রাজশাসকরা করেছিলেন?

আপনার লেখাটা পড়ে মনে হলো আপনি সামাজিক সাম্যে বিশ্বাসী, যেটা বৌদ্ধ ও ইসলাম ধর্মে রয়েছে। আপনার কাছে প্রশ্ন সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী থেকে কি সামাজিক সাম্য প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব?

ধন্যবাদ আপনাকে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

সুদেব চক্রবর্তী বলেছেন: বিস্তারিত ইতিহাস লিখি নি, এটা ঠিক। কিন্তু আর্যদের চাপিয়ে দেয়া প্রথাটি যে টিকে আছে তাতে সন্দেহ নেই। প্রথাটা যে চাপিয়ে দেয়া তাতেও কিন্তু আমি আপনার সাথে দ্বি-মত নই। বৌদ্ধদের উপর নির্যাতনের কথাটা বলি নি বলে নির্যাতন অস্বীকার করছি না। আর সংস্কার করার ক্রেডিটটা এখানে কাউকে দেই নি। কিন্তু এটাতো ঠিক রাজা রাম মোহন রায়ের সেই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।হ্যা, আমি সাম্যে বিশ্বাসী। কিন্তু ধর্মগুলো সাম্য প্রতিষ্ঠায় কতটুকু সফল তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। যাহোক-আমি ধর্মের বিরুদ্ধে নই। আমি কেবল যেকোন কুসংস্কার ও গোঁড়ামির বিরুদ্ধে।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

নতুন বলেছেন: তবে আশার কথা হল এই সিস্টেম টিকবে না। কারণ পরিবর্তনই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পরিবর্তন।

পরিবতন হবে তবে আমাদের এখানে খুবই ধীরগতিতে হচ্ছে।

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: হিন্দু ধর্মের চারটি বর্ণের মধ্যে তথাকথিত শ্রেষ্ঠ হল ব্রাহ্মন। তারা নিজেদেরকে বর্ণশ্রেষ্ঠ বলে দাবি করে। গীতায় শ্রীকৃষ্ণ নাকি এমনটাই বলে গিয়েছেন। যাক, আমরা বরং একটু আলোচনা করি যে, তারা কেন এই শ্রেষ্ঠ পদের দাবীদার।

ব্রাহ্মণরা মাটির দেবদেবীর মূর্তি গঠন করে মন্ত্র পড়ে চক্ষু দান করে তার প্রাণপ্রতিষ্ঠা করে থাকে। তারা কত ক্ষমতার অধিকারী। এদেরকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের পথিকৃৎ বলা চলে। কিন্তু মাটির দেবদেবীর চক্ষু দান করতে পারলেও তারা কেন অন্ধ লোকের দৃষ্টিদান করতে পারে না, তা বুঝি না।

চক্ষুদান করার পরে এই দেবদেবীরা চোখে কিছু দেখতে পান কি না, তা শুধু ব্রাহ্মণরাই জানেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠা করার পর কোনো মূর্তিকে বোধহয় কেউ নড়াচড়া করতে বা কথা বলতে দেখেনি।

এদের আরও অনেক বিস্ময়কর ক্ষমতা রয়েছে।

ব্রাহ্মণরা গঙ্গাজল দিয়ে সবকিছু পবিত্র করতে পারে। তাদের জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক দিক হল, গঙ্গাজল আনতে তাদের গঙ্গা নদীতে যেতে হয় না বা পাসপোর্ট করে ভারতেও যেতে হয় না। কেননা গঙ্গাদেবি তো ব্রাহ্মণদের মুখেই। যে কোন নদী, খাল, বিল, পুকুর, ডোবার জল একটি পাত্রে রেখে মন্ত্র পড়লেই হল। এরা, মনে হয়, মন্ত্র দ্বারা ড্রেনের জলও গঙ্গাজলে পরিণত করতে পারে।

হিন্দু ধর্মমতে পাপ করলে তার প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়। এই প্রায়শ্চিত্ত করার ব্যাপারেও তাদের একতরফা সুবিধা।

মনুসংহিতা অনুযায়ী, ব্রাহ্মণ যদি গোমাংসও ভোজন করে, তাহলে এক দিবারাত্র উপবাস করলে তার প্রায়শ্চিত্ত হয়। কিন্তু অব্রাহ্মণদের জন্য তা এত সহজ নয়। তাদের জন্য তপ্ত ঘৃত পান করে অথবা তুষানল করে প্রাণত্যাগ করা একমাত্র প্রায়শ্চিত্ত।

মনুসংহিতা অনুযায়ী, তুষানল মানে হলো গোবর ও তুষ মিশিয়ে ১ ইঞ্চি পুরু করে শরীরে লেপন করে শুকিয়ে নিয়ে ঘি ঢেলে অগ্নিসংযোগের পর তার মৃত্যু হবে।

একই অপরাধের অপরাধী শূদ্র বা স্ত্রীলোক হলে যেখানে মৃত্যুদণ্ড হয়, সেখানে ব্রাহ্মণ হলে একটি মাত্র লোম কর্তন বা এক দিবারাত্রি উপবাস করলে সে মৃত্যুর হাত হতে রক্ষা পেতে পারে।

প্রশ্ন হল: ধর্ম তার এক এক অনুসারীকে এক এক বিধান বা নিয়ম কেন দেবে। আইন সবার জন্য সমান হলে ধর্ম কেন সবার জন্য সমান হবে না?

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

হানিফঢাকা বলেছেন: You can read "Oh! Hindu! Awake!"- by Dr. Chatterjee. Maybe you will find some answer.

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

রমিত বলেছেন: সতীদাহ প্রথা বন্ধে রাজা রামমোহন রায়-কে রীতিমত হিরো বানিয়ে ফেলেছে! আপনাকে অনুরোধ করবো একটু মনযোগ দিয়ে সতীদাহ প্রথা বন্ধের উদ্যোগের উপর ইতিহাসটা পড়তে। তাহলে সেখানে সম্রাট হুমায়ুন, সম্রাট আকবর ও অন্যান্যদের প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ দেখতে পাবেন।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: কাউন্টার নিশাচর ভাই আপনার এ ধরনের কোনো প্রশ্নের কোনো হিন্দুরা দেবে না। এরা নিজেদের ধর্মের কোনো দোষ খুজে পায় না। শুধু পায় ইসলাম ধর্মের।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.