![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জোড়া ভাস্কর্য, যেগুলো হর্স টাওয়ার নামে খ্যাত। স্কটল্যান্ডে অবস্থিত।
প্রতিটি হর্স টাওয়ার তৈরীতে খরচ হয়েছে ৮ মিলিয়ন ডলার। ৩০ মিটার উঁচু প্রতিটি হর্স টাওয়ার তৈরী করতে সময় লেগেছে ৭ বছর।
এগুলোর স্থপতি হলেন Andy Scott. স্কটল্যান্ডের Falkirk শহরের কাছে ৩৫০ হেক্টর জমির উপর এই হর্স টাওয়ারগুলো তৈরী করা হয়েছে।
আশা করা হচ্ছে প্রতি বছর সাড়ে তিন লাখ পর্যটক এই হর্স টাওয়ার পরিদর্শনে স্কটল্যান্ডে আসবেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার!!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
সুফিয়া বলেছেন: আসলেই চমৎকার।
ধন্যবাদ।
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কত রকম অদ্ভূত খেয়াল যে মানুষের !!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
সুফিয়া বলেছেন: অদ্ভূত খেয়াল আছে বলেই তো এমন সুন্দর কিছু দেখতে পেলাম আমরা।
ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
আকাশদেখি বলেছেন: বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কত রকম অদ্ভূত খেয়াল যে মানুষের !!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২
সুফিয়া বলেছেন: এসব অদ্ভূত খেয়াল থেকেই পৃথিবীর বিখ্যাত সব জিনিস তৈরী হয়েছে। মালয়েশিয়ার ড. মাহাথির যখন প্রথম মন্ত্রিসভায় গ্যানটিং হাইল্যান্ড তৈরীর প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন তখন সেটাকে অনেকে পাগলামো মনে করেছিল। আর এখন তাকে মনে করা হয় আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার।
ধন্যবাদ।
৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আরো বিস্তারিত হলে ভালো হত কিংবা কোন সুত্র দিলে পড়ে আসতে পারতাম।
পোষ্টে +++
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
সুফিয়া বলেছেন: অনলাইনে সিএনএন এ প্রতিদিন যে নতুন নতুন ষ্টরিগুলো আসে সেখান থেকেই এগুলো নেয়া। একটু কষ্ট করে খুঁজে দেখতে পারেন।
ধন্যবাদ।
৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
এম আর ইকবাল বলেছেন:
আরো বিস্তারিত জানতে চাই ।
সম্ভব হলে লিখবেন ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
সুফিয়া বলেছেন: দেখি সিএনএন এ ষ্টরিটা আগামীকাল আবার খুঁজে পাই কি-না। পেলে বিস্তারিত আরও কিছু লিখতে চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ।
৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১
ড. জেকিল বলেছেন: বিশাল ঘোড়া তো!!!!!
কেন তৈরি করা হলো সেই সম্পর্কে বিস্তারিত বললে আরো সুন্দর লাগতো।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
সুফিয়া বলেছেন: কেন এর উত্তর আমার মনে হয় একটাই হতে পারে। এই যেমন আমাদের দেশেও তো কত ধরনের ভাস্কর্য তৈরী করা হয়েছে।
ধন্যবাদ।
৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪২
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: দারুন তো। মনে হয় পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে তৈরী করেছে।
দারুন পোষ্ট
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
সুফিয়া বলেছেন: ঠিক তাই। ওরা আশা করাছে প্রতি বছর সাড়ে তিন লাখ পর্যটক এই হর্স টাওয়ার পরিদর্শনে।
ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
আছিফুর রহমান বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সেই ইচ্ছেটা পূলণ হোক দোয়া করি। তারপর নিশ্চয়ই আমাদেরকে বঞ্চিত করবেন না। প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে আপনার সেই মূর্লবান পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ।
১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোষ্টটা মোটামুটি লাগল। ব্যক্তিগত ভাবে অসম্পূর্ন মনে হচ্ছে। যেমন, The Kelpies, বা হর্স টাওয়ার গুলো নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু জানেন না। এই ধরনের ভাস্কর্যগুলো তৈরীর ঐতিহাসিক কারন বা মিথ এর ব্যাপারটি যদি একটু কষ্ট করে সংযুক্ত করতে পারতেন তাহলে এই পোষ্টটি দূর্দান্ত হতো এবং পাঠক হিসেবে মনে কোন আক্ষেপ থাকত না।
যাই হোক, আমাদের দেশে যে ভাস্কর্যগুলো তৈরী হয়, তার পিছনে যেমন একটা কারন থাকে, তেমনি এই ঘোড়ার ভাস্কর্যের পিছনের কিছু কারন বা উদ্দেশ্য আছে। কেলটিক (Celtic) মিথ অনুযায়ী The Kelpies হচ্ছে মূলত এক ধরনের অতিপ্রাকৃতিক জলজ ঘোড়া বা জল দানব। মিথ অনুযায়ী Kelpie গুলো সুন্দরী নারীতে রুপান্তরিত হতে পারত এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারত। প্রায় দশটা ঘোড়ার শক্তি বা ক্ষমতার সমতুল্য ছিল একটি Kelpie।
এন্ডি স্কট নামক জনৈক আর্কিটেক্ট এই The Kelpies গুলোর ডিজাইন করেন। এই ভাস্কর্যগুলো দ্বারা মূলত স্কটল্যান্ডের ফালক্রিক অঞ্চলের কৃষি, অর্থনীতি, কলকারখানা ইত্যাদির উন্নতিতে ঘোড়ার ভূমিকা বা lineage সম্পর্কেই বোঝান হয়েছে।
২০১৪ সালে আশা করা যাচ্ছে এটার সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। এই সম্পর্কে যদি আরো জানতে চান, একটু কষ্ট করে ইন্টারনেট বা উইকিপিডিয়াতে ঘাটলেই অনেক তথ্য পেয়ে যাবেন। এই ভার্স্কর্যগুলোর নির্মান সংক্রান্ত ব্যাপারে একটা ভিডিও শেয়ার করছি।
ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০০
সুফিয়া বলেছেন: অসম্পূর্ণতা যেটুকু ছিল তা কিন্তু আপনি অনেকটাই পূরণ করে দিয়েছেন। সেজন্যে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
এম ই জাভেদ বলেছেন: কাল্পনিক ভাই বলেছেন- মিথ অনুযায়ী Kelpie গুলো সুন্দরী নারীতে রুপান্তরিত হতে পারত এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারত। প্রায় দশটা ঘোড়ার শক্তি বা ক্ষমতার সমতুল্য ছিল একটি Kelpie।
এ রকম এক নারীর পাল্লায় কেউ পড়লে ত খবর আছে !!!!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০১
সুফিয়া বলেছেন: সেজন্যেই তো বলছি সাবধান।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: পোস্টে ++++++++ সুন্দর হয়েছে।