নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

সুফিয়া

পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।

সুফিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর ৮টি অতিপ্রাকৃত বা ভৌতিক স্থান(8 of the Freakiest places of the world), গত পর্বের অসমাপ্ত অংশ থেকে বাকীগুলো

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

৫) Ako Dessewa Fetish Market, Lome, Togo :





পৃথিবীর বৃহত্তম ফেটিশ মার্কেট এটি। এই মার্কেটে বিভিন্ন প্রাণীর মাথার খুলি, কংকাল কিংবা হাড় পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কুমির, শিম্পাঞ্জী, কোবরাসহ আরও অনেক প্রাণী। এসব দেহাবশেষকে হার্ব নামক এক ধরনের পদার্থের সাথে মিশিয়ে আগুনে সিদ্ধ করা হয়। এক পর্যায়ে শুকিয়ে গেলে এ থেকে কালো রং এর পাউডার পাওয়া যায়, যা হার্টের রুগীদের ওষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ফলশ্রুতিতে এই মার্কেটটি একটি ফার্মাসির মতো ব্যবহৃত হচ্ছে।



৬) Aokigahara Forest, Mount Fuji, Japan :





জাপানের ফুজি পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত একটি বন। ঘন গাছপালার অবস্থানের কারণে এই বনকে সী অব দ্যা ট্রি হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। কখনও কখনও এটাকে আত্মহত্যার বনও বলা হয়। এর কারণ, অনেক জাপানী আত্মহত্যা করার জন্য এই বনকে উপযুক্ত স্থান হিসেবে বেছে নেয়। যে কারণে প্রতি বছর এই বন থেকে মানুষের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে এই জঙ্গলে গাছপালার ঘনত্ব বেশী হবার কারণে আত্মহত্যাতারী সবার মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়না। এক হিসেব মতে ২০১০ সালে এই বন থেকে ৫৪ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হরা হয়েছে। জাপানীদের ধারণা যারা এখানে আত্মহত্যা করে তাদের আত্মা বনের চারপাশে সব সময় ঘুরে বেড়ায়।



৭) Sedlec Ossuary, Czech Republic :





এটি একটি ঝাড়বাতি। চল্লিশ হাজার মানুষের দেহাবশেষকে শৈল্পিক উপায়ে সাজিয়ে এটি তৈরী করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন, ধারণা করা হয় যে মানুষের দেহাবশেষকে সংরক্ষণ করে রাখাই এর মূল উদ্দেশ্য। মূলত ইউরোপের রোমান ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বীদের দেহাবশেষ থেকে এটি তৈরী করা হয়েছে।



৮) Chernobyl Amusement Park, Ukraine :





Pripyal উক্রেইনের ভূতের শহর হিসেবে পরিচিত। যার কারণে এই পার্কটিকে নিয়ে উক্রেইনের অধিবাসীদের মনে নানা ভৌতিক ধারণা কাজ করে। এটি একটি এমিউজমেন্ট পার্ক, অথচ এখানে কোন লোক সমাগম নেই। ১৯৮৬ সালে চেরনোবিল নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে চেরনোবিল ভাইরাস মহামারী আকারে দেখা দিলে এই পার্কটি বন্ধ করে দেয়া হয়। সেই থেকে পার্কটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ভূতূড়ে স্থান হিসেবে আছে। ভূতূড়ে এই কারণে যে, কোন মানুষের পদচারণা না থাকলেও এই পার্কে গভীর রাতে মানুষের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায়।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চেরনোবিল ভাইরাস? নাকি রেডিয়েশন?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

সুফিয়া বলেছেন: আমি যেখান থেকে তথ্য নিয়েছি সেখানে ভাইরাসের কথা বলা আছে। কিন্তু দুটোর মধ্যে পার্থক্য কি খুব বেশী ?

ধন্যবাদ।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫

চিরতার রস বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। অনেককিছু জানতে পারলাম।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

আছিফুর রহমান বলেছেন: চেরোনবিল নিয়ে একটা দারুন হরর মুভিও আছে।চেরোনবিল ডায়েরি। দেখতে পারেন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪

সুফিয়া বলেছেন: ভাই, হরর ছবি কিংবা সিরিয়াল দেখতে আমি খুব ভয় পাই। কি করে দেখব বলুন ?

ধন্যবাদ।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮

মোমেন মুন্না বলেছেন: জানার আছে অনেক কিছু.. :D :D

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

সুফিয়া বলেছেন: জানার কোন শেষ নেই।

ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হ্যা দুটো দুই মেরুর জিনিস,

ভাইরাস: A virus is a small infectious agent that replicates only inside the living cells of other organisms. Viruses can infect all types of life forms, from animals and plants to bacteria and archaea

রেডিয়েশন: In physics, radiation is a process in which electromagnetic waves (EMR) travel through a vacuum or through matter-containing media; the existence of a media to propagate the waves is not required. A different but related definition says radiation is a subset of these electromagnetic waves combined with a class of energetic subatomic particles with very high kinetic energies; these are called ionizing radiation, and the particles are termed particle radiation.

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

সুফিয়া বলেছেন: শরৎ ভাই, আপনার টিচিং আমার মাথার উপর দিয়ে গেলেও এটা বেশ বুঝতে পাচ্ছি যে, নিউক্লিয়ার রেডিয়েশান, ভাইরাস ইত্যাদি বিষয়গুলো আপনার নখ দর্পনে। হয়তো আপনার সাবজেক্ট রিলেটেড হবে এগুলো। আমি তো আবার অন্যদিকে বাসিন্দা। তাই যেটুকু যেভাবে পেয়েছি তুলে দিয়েছি। ভিতরের ব্যাখ্যা বা পার্থক্য বুঝার চেষ্টা করিনি।

তবে এখন এটুকু বুঝতে পেরেছি যে রেডিয়েশন আর ভাইরাস--দুটি ভিন্ন প্রতিক্রিয়া।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার ধারণাটা পরিস্কার করে দেয়ার জন্য।

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪২

আম্মানসুরা বলেছেন: চমৎকার তথ্য!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০০

ইখতামিন বলেছেন:
দারুণ পোস্ট

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

আসাদুজ্জামান ইব্রাহি২২১১ বলেছেন: শরত ভাই আসলেই ভাইরাস,ভাইরাসের আক্রমণে দুর্ঘটনা ঘটেছে।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.