![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
যে ১৪টি কারণে আমরা শশা খাব
১. শশা আমাদের দেহের পানির অভাব পূরণ করে থাকে। কারণ, শশার খাদ্য উপাদানের মধ্যে ৯০ ভাগই হচ্ছে পানি। আমরা যদি দৈনিক চাহিদার সমপরিমাণ পানি পান করতে না পারি তাহলে শশা খেয়ে পানির সেই অভাব পূরণ করা সম্ভব।
২. শশা আমাদের শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। বাইরে রোদে ঘুরা-ফেরা করার কারণে সূর্যের তাপে শরীরের চামড়ায় যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তা থেকে শশা আমাদেরকে অনেকটাই স্বস্তি দিতে পারে। এজন্য শশা চাক চাক করে কেটে শরীরের রোদে পোড়া অংশে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
৩. শশার ভিতরের জলীয় অংশ শরীরের অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দিতে সক্ষম। নিয়মিত শশা খেলে কিডনীতে পাথর হওয়া থেকে মুক্ত থাকা যায়।
৪. সুস্থ থাকার জন্য আমাদের শরীরে প্রতিদিন যে পরিমাণ ভিটামিন দরকার হয় তার অধিকাংশের অভাব পূরণ করে থাকে শশা। ভিটামিন এ, বি ও সি--যেগুলো শরীরে শক্তি উৎপাদন ও শরীরের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাকে সক্রিয় রাখে, তার অধিকাংশই পূরণ করে থাকে শশা।
৫. শশায় রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সলিকন। তাই শরীরে এসবের অভাবজনিত সমস্যার মূল সমাধান হলো শশা।
৬. শশায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং অত্যন্ত কম পরিমাণে ক্যালরি। তাই আমার যারা শরীরের ওজন কমানোর ব্যাপারে সচেতন তাদের জন্য শশা একটি প্রধান উপাদান।
৭. শশা গোল বা চাকা করে কেটে চোখের উপর দিয়ে চোখের সৌন্দর্য বৃদ্ধির প্রয়াস চালাতে আমরা অনেককেই দেখি। কিন্তু এটা সত্যি যে অনিদ্রা, দুশ্চিন্তা বা অন্য কোন কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়লে শশা তা দূর করতে পারে।
৮. শশা কয়েক ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ওভারিওর ক্যান্সার, ব্রেষ্ট ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার ও ইউটারিন ক্যান্সার।
৯. শশার রস ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, শশায় থাকা স্টেরল নামক উপাদান রক্তের কলেস্টরালের আধিক্য কমাতে ভূমিকা রাখে। তাছাড়া শশায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম। এই উপাদানগুলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম। এ কারণে শশা উচ্চ রক্তচাপ এবং নিম্ন রক্তচাপ--দুটোকেই নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।
১০. শশা মুখের ভিতরের জীবাণুকে ধ্বংস করে মুখকে সজীব রাখতে সাহায্য করে। এক টুকরো শশা মুখের ভিতর পুড়ে জিহবা দিয়ে মুখের ভিতরের অংশে ঘষলে দাঁত ও অন্যান্য স্থানে লেগে থাকা জীবাণুরা মরে যায়। ফলে নিঃশ্বাস সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে উঠতে বাধ্য।
১১. শশায় আছে সালফার ও সিলিকা নামের দুটি উপাদান, যা আমাদের মাথার চুল ও নখকে উজ্জল ও শক্ত করে তোলে। এগুলো চুলের বৃদ্ধিকেও তরান্বিত করে।
১২. তাছাড়া শশায় থাকা সিলিকা আমাদের শরীরের টিস্যুগুলোকে শক্তিশালী ও মজবুত করতে সক্ষম। গাজর ও শশার রস একসাথে মিশিয়ে পান করলে শরীরের ইউরিক এ্যাসিডের ব্যাথা দূর হয়।
১৩. অনেকের সকালে ঘুম থেকে উঠার পর মাথা ব্যাথার অভ্যাস আছে। এটা দূর করার জন্য রাতে ঘুমোতে যাবার আগে এক টুকরো শশা খেলে উপকার পাওয়া যায়। শশায় রয়েছে ভিটামিন বি ও চিনি, যেগুলো এ ধরনের মাথাব্যথা দূর করতে ভূমিকা রাখে।
১৪. শরীরের ইউরিক এ্যাসিডের ব্যাথা প্রশমিত করার মাধ্যমে শশা আমাদের কিডনীর সঠিক আকৃতি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
সূত্র ঃ- http://www.fitnea.com
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
সুফিয়া বলেছেন: খুব ভালো একটা কাজ করেছেন। শুধু ওজন কমা কেন, আরও শারীরিক অসুবিধা থেকে রক্ষা করে থাকে এই শশা। আপনি আপনার শরীরে মনে হয় একটা রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তুলেছেন।
ধন্যবাদ।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: শসা ভাল জিনিস বাট আমার খাওয়া ......... করে না ।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
সুফিয়া বলেছেন: খাওয়ার একটু অভ্যাস করতে পারলে বোধহয় ভালই করবেন। দেখুন না চেস্টা করে।
ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।
শশা, আবার প্রিয়। পেলে খাই।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
সুফিয়া বলেছেন: আমারও প্রিয়। আমি প্রতিবেলা খাবারের সাথে ৪/৫ টুকরা শশা ও ৪/৫ টুকরা টমেটো খাওয়ার চেস্টা করি।
আপনি পেলে খাবেন এমন নয়। খাওয়ার জন্য পেতে চেস্টা করুন।
ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: গুড পোস্ট +++++++++++++++++++++ মাংস দিয়ে শশার সালাত খেতে খুব ভাল লাগে
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
সুফিয়া বলেছেন: শশার লোভনীয় একটা রেসিপি বললেন। শুধু শশা নয়, শশার সাথে টমেটো মিশিয়ে কাঁচা মরিচ ও পেয়াজ কুচি দিয়ে যে সালাদ করা হয় তার তুলনা মেলে কোথায় ?
ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
বৃষ্টিধারা বলেছেন: হুম, শসা খেতে ভালো ই লাগে ।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
সুফিয়া বলেছেন: নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করুন। ভালো ত লাগেই, শরীরটাও ভালো থাকবে।
ধন্যবাদ।
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭
দি সুফি বলেছেন: গরমের দিনে বেশ দরকারি। ভাবছি এবার গরমে ব্যাগের ভিতর কিছু শষা আর গ্লুকোজ রাখবো!
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২১
সুফিয়া বলেছেন: অত্যন্ত ভালো একটি আইডিয়া। সবদিক থেকে উপকার পাবেন যখন কোন কাজে বাইরে বেরুবেন।
ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: এক পরিচিতের পেশাবের রাস্তায় পাথর আটকে গেলে এখান থেকে বলা হয় অপারেশন করতে।কিন্তু ভয় পেয়ে তিনি ভারত চলে যান।সেখানকার ডাক্তার বলেন ভাই খালি শসা খান।তিনিও ট্রেনে কলকাতা ফেরার পথে শুধু শসা খেতে খেতে আসেন আর প্রস্রাবের সাথে ২টি পাথর বেড়িয়ে পরে।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
সুফিয়া বলেছেন: ঘটনাটা কি সত্যি ? তাহলে শশার আরও একটি বড় উপকারের কথা জানা গেল।
ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
চানাচুর বলেছেন: bhalo post! dhonnyobaad
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
সুফিয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনার একই মন্তব্য দুইবার চলে এসেছে। তাই একটা ডিলিট করে দিলাম। সেজন্যে রাগ করবেন না আশা করি।
৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
সুফিয়া বলেছেন: শশা উপহার দিলেন ? বেশ ভালো। অত্যন্ত উপকারী জিনিস। কিন্তু শশার বোটটা লাল কেন ? তাছাড়া শশাটাও কেমন যেন দেখাচ্ছে বিচিও নেই।
যাই হোক। উপহার তো উপহারই। সেটা আসল হোক আর নকল হোক। ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৩
আছিফুর রহমান বলেছেন: শশা খাইতে আমার ১২টা কারন লাগে না। এটা খাইতে একটা কারনই যথেষ্ট। সেটা হইলো
শশা আমার ভাল্লাগে।
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
সুফিয়া বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। শুল কারণ ভালো লাগা। ভালো না লাগলে শত উপকারী হলেও কেউ এটা খেতে চাইবে না।
ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৯
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ২০১৩ এর শীতকালে আমি যে পরিমান শশা আর গাজর খেয়েছি। আমার ১৮ কেজি ওজন কমে গেছে।