![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
ছোট্ট বেলার কচিহাতে
ফড়িং ধরার নেশায় মেতে
ছুটে যেতাম বন-বাদাড়ে
ফড়িংগুলোর দুষ্টুমি দেখে
নেশা আরও ধরত চেপে
মন ছুটে যেত রঙ্গিন পাখায় উড়ে।
লাল ফড়িংকে ধরতে গিয়ে
নীল ফড়িং যেত পালিয়ে
ধরতাম শেষে হলুদ রংএর ফড়িংটারে।
আরও ছিল খেলার সাথী
ফড়িং নিয়ে মাতামাতি
শেষ হতো খেলা যত
ফড়িংটা যখন মরে যেত।
ফড়িং এর রংএ রং লাগা মন
দুঃখ পেয়ে কাঁদত তখন।
কান্না হাসির সেই দিনগুলো আজ
দূরে সরে গিয়ে হয়ে গেছে স্মৃতির তাজ
তবু ভাবি যদি ফিরে পেতাম হায়
সেই দিনগুলোকে আমার শৈশবের গাঁয়
হারাতাম আর একবার সুখের সরোবরে
মনের দিগন্ত খোলে শৈশবের নীড়ে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫
সুফিয়া বলেছেন: সত্যি এখনও চোখ বুজলেই যেন দেখতে পাই সেই ছোট্ট আমি, রঙিন ফ্রক পরা, ঝুটিবাধা চুল চঞ্চল পায়ে ছুটে বেড়াচ্ছে গ্রামের বন-বাদাড়ে, ফড়িং কিংবা পাখির ছানার সন্ধানে। কখনও বা বউছি কিংবা কুতকুত খেলায় মেতে ভুলে যেতাম সময়মতো নাওয়া-খাওয়ার কথা।
আহারে কি মধুর ছিল সেইসব দিনগুলো !
ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
বলাকাবিহঙ্গ বলেছেন: .......beautiful, Young , pretty......
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
সুফিয়া বলেছেন: Thanks a lot.
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ছবির সাথে লিখাটাও সুন্দর !!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
সুফিয়া বলেছেন: ভালো লাগল আপনার প্রশংসা পেয়ে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: অনেক সুন্দর লাগলো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
সুফিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভঅলো থাকবেন।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কি বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
সুফিয়া বলেছেন: প্রকৃতি মানেই তো রহস্যময় বৈচিত্র। যতই এর গভীরে প্রবেশ করবেন ততই যেন রহস্যময় সুন্দর ডানা মেলতে থাকবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সুন্দর একটি ছবি পোস্ট....
ধন্যবাদ
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
আঁকবার বলেছেন: ভাল লাগল -- নয়ন জুড়ানো ছবি গুলির জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি-----
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ছবিগুলো শুধু নয়ন জুড়ানোই নয়, মনেও প্রশান্তি এনে দিয়েছে। কারণ ছবিগুলোর সাথে মিশে আছে আমাদের প্রত্যেকের শৈশবের দুরন্তপনার দিনগুলোর স্মৃতি। এই স্মৃতি যে সতত সুখের।
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
বেলা শেষে বলেছেন: Hey Lady, Assalamualikum, Salam & Respect to your whole familly. How are you Sister? Now a days your Computer System is running very perfectlly! You have very beautiful Posts- i like all of them. Good luck all of you- up to next time.
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
সুফিয়া বলেছেন: Hi ! Oalaikum Salam. I hope you are very much fine. Thank you for a nice compliment.
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ছোট্ট বেলার কচিহাতে
ফড়িং ধরার নেশায় মেতে
ছুটে যেতাম বন-বাদাড়ে
ফড়িংগুলোর দুষ্টুমি দেখে
নেশা আরও ধরত চেপে
মন ছুটে যেত রঙ্গিন পাখায় উড়ে।
লাল ফড়িংকে ধরতে গিয়ে
নীল ফড়িং যেত পালিয়ে
ধরতাম শেষে হলুদ রংএর ফড়িংটারে।
আরও ছিল খেলার সাথী
শেষ হতো খেলা যত
ফড়িংটা যখন মরে যেত।
ফড়িং এর রংএ রং লাগা মন
দুঃখ পেয়ে কাঁদত তখন।
কান্না হাসির সেই দিনগুলো আজ
দূরে সরে গিয়ে হয়ে গেছে স্মৃতির তাজ
তবু ভাবি যদি ফিরে পেতাম হায়
সেই দিনগুলোকে আমার শৈশবের গাঁয়
হারাতাম আর একবার সুখের সরোবরে
মনের দিগন্ত খোলে শৈশবের নীড়ে।
**************************
অন্ত্যমিলে একটু মনোযোগ দিলেই সুন্দর একটা ছড়াও হয়ে যেতো।
ক্যাপশন এবং ছবি দুটোই ভালো লাগলো সুফিয়া।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
সুফিয়া বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। ছবিগুলো পোস্ট দিতে গিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে লেখা তো। তাই ঠিক সাজানো হয়নি। তাছাড়া এতবড় একটা লেখা লিখলাম তাও কিন্তু আগে বুঝতে পারিনি। আপনি একসাথে করে সেটা বুঝিয়ে দিলেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৪
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: অসাধারন!! ক্যাপশন এবং ছবি দুটোই
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
সুফিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের ভালো লাগা দেখে আমারও খুব ভালো লাগছে।
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৮
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।। শৈশবে নিয়ে গেলেন ।।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
সুফিয়া বলেছেন: আপনাদেরকে শৈশবে নিয়ে যেতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে। আরও ভালো লাগত যদি আপনারা আপনাদের শৈশবের মধুর স্মৃতির কিছুটা হলেও শেয়ার করতেন এই পোস্টে। আমার মনে হয় তাহলে আমার পোস্টটা সম্পূর্ণ হতো।
১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১৮
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ব্যাক টু দ্যা পাস্ট আর ফিউচার দুইটা যন্ত্রই চাই।হারানো দিন আর ভবিষ্যতে ঘুরে আসব।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
সুফিয়া বলেছেন: হারানো দিনে ঘুরতে খুব ভালো লাগে। কিন্তু ভবিষ্যত নিয়ে নানা আশংকায় থাকি। কি জানি কি হয়, কিভাবে কাটবে সময়। তাই ভবিষ্যত নিয়ে সময় কাটিয়ে সুন্দর বর্তমানটাকে নষ্ট করতে চাইনা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ফড়িং ধরা এক ধরনের নেশা ছিল। পিছন থেকে আস্তে আস্তে হাত বাড়িয়ে দিয়ে টপ করে ধরে ফেলতাম। অনেক সময় সোলার মাথায় গাছের আঠা লাগিয়ে সেই সোলা দিয়ে ফড়িং ধরতাম। আহা.....
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
সুফিয়া বলেছেন: একই কায়দায় তো আমিও ফড়িং ধরতাম। আমাদের দেশে তখন প্রচুর আখ চাষ করা হতো। আখ ক্ষেতের শুকনো পাতায় ফড়িং বসত সবচেয়ে বেশী। ফড়িং এর নেশায় আখ ক্ষেতে ঘুরে ঘুরে শরীরে কত যে দাগ ফেলেছি তার ইয়ত্তা নেই।
আপনার কথার সূত্র ধরে আমিও একটু স্মৃতিচারণ করে ফেললাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ক্যাপশন আর ছবি দুটাই ভালো হয়েছ্।
তবে আমি বিদ্রোহী বাঙালী সাথে সহমত।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস পোস্ট
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: সেটায় ভালো।ঠিক বলেছেন বোন।বর্তমানকেই রঙ্গীনভাবে সাজানো উচিৎ তবেই হয়ত নিরাপদ থাকতে পারব আর ভবিষ্যতের টেনশন বৃথা শ্রম হতে পারে।ধন্যবাদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
সুফিয়া বলেছেন: আমরা সবাই চাই যে সময়টা এখন কাটাচ্ছি সেটা ভালো কাটুক, সুন্দর কাটুক।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল। ফড়িং ধরার জন্য কি না করতাম। প্রিয়তে নিলাম পোস্ট।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
সুফিয়া বলেছেন: আপনার ছোটবেলার কথা একটু শেয়ার করলে পারতেন আমাদের সাথে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ছেলেবেলা নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, তার মধ্যে ফড়িং ধরার অভিনব নিয়ম নিয়েও কিছু কথা ছিল। শেয়ার করলাম,
তখন ছেলেবেলা, বোধ বুদ্ধি মোটামুটি। সব কিছুতে আগ্রহ। সব কিছুতে ভাললাগা। শুক্রবার জুম্মার নামাজ পড়ে এসে, বাবা মায়ের সাথে ভাত খাই। মাংস দিয়ে। এরপর অপেক্ষা, আমাদের সাদা কালো টেলিভিশনের দিকে তাকিয়ে। কখন ৩ টা ২০ বাজবে, আর সিনেমা দেখব। বাংলা সিনেমা। সিনেমা দেখতে যাবার আগে, দা দিয়ে বাসার পিছনের কাঁঠাল গাছে, ছোট ছোট কয়েকটা কোপ দিয়ে চলে আসতাম। আঠা বের হবে, খানিক পর জমে যাবে। আর সিনেমা দেখার মাঝে বিজ্ঞাপনের সময়, সেই আঠা ঝাড়ুর শোলার মাথায় লাগিয়ে নিয়ে যেতাম। লাউ, কুমড়ার ঝোপের মধ্যে গিয়ে তা রেখে আসতাম। রেখে আসার কারণ খুব মারাত্মক কিছু না। ফড়িং ধরা। ফড়িং এসে সেই শোলার মাথায় বসবে। আঠায় আঁটকে যাবে। এরপর তা নিয়ে খেলবো। ফড়িঙকে ঘাস খাওয়াব। পোষ মানাবার চেষ্টা করব। মানবে না পোষ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
সুফিয়া বলেছেন: একবার ভাবুন আমাদের খেলার আনন্দের কারণে কত ফড়িং মারা গেছে। আমার মা এই ব্যাপারটা অর্থাৎ ফড়িং ধরে মেরে ফেলার ব্যাপারটা খুব অপছন্দ করতেন। তাই বলতেন, যে ফড়িং ধরে মারবে সে শুকিয়ে ফড়িং এর মতো হয়ে যাবে।
প্রথমবার কথাটা শুনে ভয় পেলেও পরে দেখলাম ফড়িং ধরার লোভের কাছে এই ভয় কিছুই না। আবারও ফড়িং ধরতে শুরু করতাম আমরা। এখন বুঝি আমাদেরকে এই কাজ থেকে দূরে রাখার জন্যই আম্মা এমন ভয় দেখাতেন।
আসলে ছোটবেলার দূরন্তপণার সাথে কোন কিছুরই তুলনা হয়না। তাই তো সেই দিনগুলো আজ এত মধূর মনে হয়। বারবার পিছু ডাকে।
ভালো লাগল আপনার ফড়িং ধরার অভিনব কৌশলের কথা জেনে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১
বাবা তুষার বলেছেন: ফড়িং ধরা এক ধরনের নেশা ছিল। পিছন থেকে আস্তে আস্তে হাত বাড়িয়ে দিয়ে টপ করে ধরে ফেলতাম। অনেক সময় সোলার মাথায় গাছের আঠা লাগিয়ে সেই সোলা দিয়ে ফড়িং ধরতাম। আহা.....
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
সুফিয়া বলেছেন: আপনার পদ্ধতিও দেখছি রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) এর মতো। আমার মনে হয় ঐ যুগে ঐটাই ছিল ডিজিটাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিটা আমি ব্যবহার করেছি বলে মনে পড়ছে না। আমি বরাবর ম্যানুয়াল পদ্ধতি ব্যবহার করতাম অর্থাৎ পিছন থেকে আস্তে আস্তে হাত বাড়িয়ে দিয়ে টপ করে ধরে ফেলতাম।
সে যাই হোক। তখন মনে হতো এভাবে ফড়িং ধরতে পেরে বিরাট কিছু অর্জন করে ফেলেছি। আর অর্জনের যে আনন্দ সেটার সাথে কোন কিছুর তুলনা মেলেনা। আজ আমাদের চারপাশে এতসব ভোগের সামগ্রী। কিন্তু সেই আনন্দ কি কোন কিছুতে খুঁজে পাওয়া যায় ?
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার স্মৃতির কিছুটা আমার সাথে শেয়ার করার জন্য।
২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
ময়নামতি বলেছেন: ভাল লাগল । ++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০৪
সুফিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০০
মাসুদ ০০৭ বলেছেন: খোব ভালো লাগলো
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০৫
সুফিয়া বলেছেন: আমারও ভালো লাগছে আপনাদের ভালো লাগা দেখে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০০
একজন গাঙ্গচিল বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০৭
সুফিয়া বলেছেন: আসলে প্রত্যেক মানুষের কাছে তার শৈশব স্মৃতি হচ্ছে ভালো লাগার অফুরন্ত ভান্ডার। এই পোস্টটা সেই ভান্ডারেরই একটি ছোট অংশ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মোয়াজ্জেম বেলাল বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আহ্! কত না মধুময় ছিল শৈশবের সেই দিন গুলি। এখনও সেই স্মৃতিগুলিকে হাতড়িতে আঁকড়িয়ে থাকতে ইচ্ছা করে।