নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

সুফিয়া

পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।

সুফিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্য, কিন্তু অবিশ্বাস্য।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

১)

:|

লেকটি কানাডার পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। ১৯৭২ সালে তৈরী করা হয়। এই লেকের পানির নিচের উদ্ভিদগুলো মিথেন গ্যাস থৈরী করে, যা পানির নিচ থেকে উপরে উঠতে উঠতে জমে যায় এবং জমাট বাতাসের বুদবুদ তৈরী করে। পানির উপর এগুলোকে দেখলে মনে হয় সাদা সাদা ফুল ফোটে আছে পানির উপর।



২)



এটি কাজাকিস্তানের কান্দাইন লেক। এটি ১৩০০ ফুট চওড়া এবং ৩০ ফুট গভীর। ১৯১১ সালে এক ভূমিকম্পে মাটি সরে গিয়ে তৈরী হয় এই লেকটি। ভূমিকম্টের আগে এখানে যে গাছগুলো ছিল সেগুলো ভূমিকম্পের ফলে মাটির নিচে দেবে যায়। কিন্তু গছিগুলো না মরে আরও উপরের দিকে উঠতে থাকে। এজন্য এটাকে ডুবন্ত বনও বলা হয়। এই লেকের পানি সারা বছর অত্যন্ত ঠান্ডা থাকে।



৩)



২০১০ সালে পাকিস্তানে বন্যার সময় হাজার হাজার মাকড়শা শত শত গাছ বেয়ে উপরে উঠে যায় পানি থেকে বাঁচার জন্য। এরপর এরা গাছগুলোকে নিজেদের জাল দিয়ে ঘিরে নিরাপদ বাসস্থান তৈরী করে ফেলে। এরকম কুকুন্ড গাছের দৃশ্য ২০১০ সালের আগে কখনও দেখা যায়নি।



৪)



এই রক্ত জলপ্রপাতটি এন্টার্কটিকায় অবস্থিত। এর সন্ধান মিলে ১৯১১ সালে। রক্ত জলপ্রপাত নাম হলেও এর লাল অংশটুকু কিন্তু রক্ত নয়। জলপ্রপাতের মাঝখানে এই রক্তিম বর্ণের আসল কারণ হলো বরফের নিচে থাকা এক প্রকার অণুজীব। তাছাড়া ২ মিলিয়ন বছর আগে বরফের নিচে চাপা পড়া সালফার ও লৌহ কণিকার সাথে পানির বিক্রিয়ার কারণেও এমনটি হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।



৫)



পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে রঙিন এই গাছের জন্ম হাওয়াই এর কায়লুয়া অঞ্চলে। আমরা ভিবিন্ন সময় বিভিন্ন প্রকার রঙিন গাছ দেখে থাকি। সেগুলো মূলত রঙিন পাতার কারণে হয়ে থাকে। কিন্তু এই গাছটির পাতা রঙিন নয়। এর গোড়া রঙিন। এর গোড়া সাধারণত হলুদ, সবুজ, কমলা ও রক্তেবেগুনী রং এর হয়ে থাকে।



৬)



নদীটির নাম অদেলেইটা। দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন যে এটা সত্যিকার একটি নদী, কোন ফটোশপের কাজ নয়। নদীটি পর্তুগালে অবস্থিত। নীল রংয়ের আকাবাকা নদীটি দেখতে অনেকটা ড্রাগনের মতো। দীটি ব্রু ড্রাহন নামে পরিচিত।



৭)



সেনেগালের রাজধানী ডাকার এর পূর্বদিকে অবস্থিত এই লেকটির নাম রেটবা। এই লেকের পানির রং গোলাপী। এজন্যে দায়ী ডুনালিল্লা সেলিনালগে নামক এক ধরনের অণুজীব। এরা সূর্যের আলোর সাথে মিলে শক্তি উৎপাদনের সময় গোলাপী রং পিগমেন্ট তৈরী করে। তাছাড়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লবণ, যার কারণে মানুষ এই লেকে সাতার না কেটে খুব সহজে ভেসে থাকতে পারে।



৮)

অদ্ভূত সুন্দর এই ছবিটির পেছনে রয়েছে প্রকৃতির এক আজব খেলা। মস্কোর আইডাহো শহরের ছবি এ টি। দেখলে

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

চড়ুই ১৫২ বলেছেন: ভাল লাগলো ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩২

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

কিছু মনে করবেন প্লিজ।

এরকম পোস্ট নহে মিথ্যা কিছুদিন পূর্বে সামুতে পোস্ট দিয়েছিলেন । আপনার লেখার সাথে মিল থাকতে পারে ।

প্রকৃতির ১৫টি বিস্ময়

এটা মনে হয় কাকতালীয়।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩

সুফিয়া বলেছেন: এখানে মনে করার কিছু নেই। ঐ পোস্টটি আমার চোখে পড়েনি। সূত্র দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত রংয়ের দুনিয়া ভাই.. কত রংয়ের খেলা
দেখে দেখে (খালি ফুটুক) :P ক্লান্ত আমার যায় বেলা :)

++

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

সুফিয়া বলেছেন: সত্যি দুনিয়া এক আজব জায়গা। প্রকৃতির বিচিত্র খেয়ালীপনা সেটাকে আরও রহস্যময় করে তুলেছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মুহামমদল হািবব বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আসলেই অদ্ভুদ সুন্দর

ধন্যবাদ

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

সুফিয়া বলেছেন: জ্বি, আসলেই সুন্দর।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ৪ নম্বরটা দেইখা তো টাস্কি খাইয়া গেছিলাম !!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭

সুফিয়া বলেছেন: আর আমি টাস্কি খেয়ে গেছি তিন নম্বরটা দেখে। মাকড়শার এমন ক্ষমতা ভাবুন তো একবার !

ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট । ভাল লাগলো।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক দিন পর আমার ব্লগে পেলাম।

৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:



তথ্যনির্ভর পোষ্টে সূত্র দিয়ে দেয়া উচিৎ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯

সুফিয়া বলেছেন: স্যরি। আপনার সুবিধার জন্য দিয়ে দিলাম।

http://www.online-dhaka.com

ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৪

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: পুরাটা পেষ্ট হয় নাই

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

সুফিয়া বলেছেন: জ্বি। সামুর তেলেসমতির কারণে সবগুলো ছবি আপলোড করতে পারিনি।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৭

আজীব ০০৭ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

একজন আরমান বলেছেন:
দারুণ জিনিস দেখলাম তো।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

সুফিয়া বলেছেন: আসলেই ছবিগুলো দারুণ এবং অবিশ্বাস্য।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ । শুভ কামনা রইল ।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮

সুফিয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.