![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
এভাবে স্কুলে আমিও গিয়েছি। বাড়ি থেকে হেটে প্রায় দুই মাইল দূরে যেতাম প্রাইমারি স্কুলে পড়তে। আমার সেদিনের ছবিটাই যেন এটা।
বাড়ির উঠোনের এই দৃশ্য নতুন কিছু নয়। আমার ভালোবাসার গ্রামের এই দৃশ্য চিরন্তন।
আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে নীচু জমিতে পানি জমলে সেখানে হরেক রকম মাছ আসত। কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসে সেই জমির পানি শুকিয়ে এলে এভাবে কত যে মাছ ধরেছি।
ভালোবাসার এ আর এক দৃশ্যপট।
ধানের চারা রোপনের জন্য জমি প্রস্তত করতে মই দেয়ার এই দৃশ্য এখন দেখা যায় না। মই এ চড়ে একদিকে যেমন খেলার আনন্দ পেতাম তেমনি জমি চাষে সহযোগীতা করা হতো।
গ্রাম বাংলায় বর্ষাকালের এই দৃশ্য ! উফ ! ভাবাই যায়না। মান কচুর বড় পাতাকে ছাতা বানিয়ে সেই ছাতার নিচে দুই/তিনজনে পথ চলতাম বৃষ্টি থেকে শরীর বাঁচিয়ে। কিন্তু আদৌ এভাবে বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতাম ?
১৪ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
সত্যি কথা বলতে কি, গ্রামে কাটিয়ে আসা আমার শৈশবের দিনগুলোকে আমি খুব মিস করি। বার বার খুজে ফিরি সেই দিনগুলোকে। ছবিগুলো আমার সেই দিনগুলোকে জীবন্ত করে তুলছে।
আমি বিশ্বাস করি শৈশব মানেই চির সিন্দুরের গভীর আবাহন। শৈশব মানেই একজন মানুষের স্বর্ণালী-বর্ণালী সময়ের সুমধুর সুর ঝংকার।
২| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:০৬
হেডস্যার বলেছেন:
অদ্ভুত ভালো লাগলো ছবিগুলা।
১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
সুফিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
যাদের শৈশবকাল গ্রামীণ এই দৃশ্যপটের মাঝে বেড়ে উঠেনি তাদের কাছে এই ছবিগুলোর আবেদন কেমন হবে জানিনা। তবে এই ধরনের ছবি আমাকে বরাবর স্মৃতিকাতর করে তোলে।
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
নীল জোসনা বলেছেন: নষ্টালজিক করে দেয়া ছবি ......
১৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
সুফিয়া বলেছেন: একদম। এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
সময়ের ডানায় বলেছেন: স্মৃতিকাতর ছবি।
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
সুফিয়া বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। স্মৃতির পিছুটানেই এই ছবিগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
লাতি বলেছেন: ভাল লাগার মত ছবি, খুব সুন্দর হয়েছে