![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
ঘূণপোকা
শোন, এবার ঈদে আমাকে একটা দামী শাড়ি দিতে হবে।
অফিসের কাপড় পড়ে তৈরী হয়ে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে টাই এর নট বাঁধছিল মনিরুল। স্ত্রীর কথায় টাই এর উপর হাত দুটো থেমে যায় তার। পেছন ফিরে সিফাত এর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করে
হঠাৎ করে দামী শাড়ির কথা উঠল কেন। আমি কি রাতারাতি বড়লোক হয়ে গেলাম নাকি? আমার সাধ্যের ভিতর বরাবর যে রকম পেয়ে আসছ এবারও সেরকম পাবে।
সে জন্যই তো আমি আগ থেকে বলছি। যাতে তুমি বাজেটটা সে রকম করে তৈরী করতে পার।
বললেই হলো? বাজেট বাস্তবায়ন করতে যে টাকা লাগে সে খবর রাখো?
কথাটা বলেই আবার নিজের দিকে মনযোগী হয় মনিরুল। টাইটা বেঁধে দ্রুত হাতে মাথায় চিরুণী চালিয়ে ব্রিফকেস হাতে বেরিয়ে যায় সে। পেছন থেকে সিফাত এর গলা শুনা যায়।
তুমি যাই বলো না কেন, আমি কিন্তু আমার জায়গা থেকে এক চুলও নড়ব না। ঈদের বোনাসটা নিয়ে আগে বাসায় এসো। তারপর আমার হিসেব আমি বুঝে নিব।
স্ত্রীর শেষ কথা মনিরুলের কানে যায়নি। ওর আগের কথার রেশই কাজ করছে তার ভিতর। আজকের অফিস ফেরত সময়টা সুখের বিলোল আবেশে ভরে উঠবে না এটা অন্তত নির্ধারিত হয়ে গেছে। কি আর করা ! সময় যেভাবে আয়োজন করে সেভাবেই তো মোকাবেলা করতে হবে। সিদ্ধান্ত আর ভাবনার মাঝামাঝি অবস্থানে রেখেই আপাতত বিষয়টার সমাপ্তি টানে মনিরুল।
মনিরুল বিয়ে করেছে তিন বছর হলো। ইচ্ছে করেই এখনও সংসারে শুভ পুস্পায়নের সমাগম হতে দেয়নি ওরা। মনিরুল চেয়েছে চাকুরীটা আর একটু শক্ত-পোক্ত হোক, বেতন বাড়ুক, তিন জনের জীবন যাপনে স্বাচ্ছন্দের নিশ্চয়তা আসুক। তারপর ভাবা যাবে তৃতীয় জনের কথা। সিফাতও মেনে নিয়েছে স্বামীর যুক্তি। শুধু তাই নয়। স্বামীর সীমাবদ্ধ আয়ে নিজকে মানিয়ে নেয়ার কৌশলটাও সে বেশ ভালোভাবে কাজে লাগাচ্ছে। মনিরুলের ইচ্ছে বা সামর্থের উপর নিজের বিলাসী ইচ্ছেকে কখনও চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেনি সে। তাই বিবাহোত্তর কাংখিত জীবন মনিরুলের জন্য এখনও দুর্বিসহ চেতনার ভাস্পজাল তৈরী করতে পারেনি। সে হিসেবে মনিরুল সুখী, অনেকটাই সুখী।
কিন্তু আজ হঠাৎ ছন্দপতনের পেছনের দৃশ্যপটটা ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না মনিরুল। অফিসে বসে স্ত্রীর কথাগুলো নিয়ে নাড়াচাড়া করে মনিরুল। বিয়ের পর থেকে সিফাত কোনদিনও কোন আবদার করেনি তার কাছে। এই প্রথম নিজ থেকে একটা কিছু চাইল সে। তাও ঈদকে সামনে রেখে। যে কোন উপার্জনক্ষম সুখী স্বামীর উচিত স্ত্রীর এই আবদারকে খুশীমনে সম্মান করা। অথচ! আর ভাবতে পারে না মনিরুল। চেয়ারে শরীরটা এলিয়ে দিয়ে ভাষাহীন দৃষ্টিতে সে চেয়ে থাকে ঘূর্ণায়মান ফ্যানের দিকে।
সময়টা তাদের ব্যবসায়ের জন্য খারাপ যাচ্ছে একথা সিফাত জানে। গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে আর দশ জনের মতো তাদের কোম্পানীর মালিকও নামে বেনামে বহু সম্পত্তির মালিক হয়েছে। আয়-ব্যয়ের হিসেবে এর অধিকাংশই ছিল অপ্রদর্শিত। কিন্তু জবাবদিহিতার এমন কাঠগড়ায় কখনও তাকে দাঁড়াতে হবে এমনটি এদেশের পারিপার্শ্বিকতায় এর আগে ভাবেনি সে। কাজেই যা হবার তাই হয়েছে। কর ফাঁকির মামলায় এখন বন্দী এই কোম্পানীর মালিক সেজারুল ইসলাম। শুধু তাই নয় কোম্পানীর বেশ কয়েকটি প্রডাকশান ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ব্যাংক একাউন্টগুলোর অধিকাংশই ফ্রিজ করে দিয়েছে। কোনমতে মাসিক বেতনের টাকাটা ছাড় করানো হচ্ছে। এসব করতে গিয়ে প্রতি মুহূর্তে কিভাবে গলদঘর্ম হতে হচ্ছে একাউন্টস সেকশনে বসে তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে মনিরুল। এবারের ঈদের বোনাস ছাড় করানোর কোন সম্ভাবনাই দেখছে না সে। অথচ এবারই সিফাত এর কাছ থেকে প্রথম বায়না এলো।
দিনের শুরুটায় অনাকাংখিত চমক থাকলেও অফিসে সারাদিনের ব্যস্ততায় এক সময় সেটা ভুলে যায় মনিরুল। রাতে বাসায় ফেরার পরও হয়ত মনে পড়ত না যদি সিফাত তার সিদ্ধান্তে অটল না থাকত। খাওয়ার টেবিলে কথাটা আবার তুলে সিফাত মনিরুলের সামনে। এক লোকমা ভাতসহ মনিরুলের হাতটা মাঝপথেই থেমে যায়। একটুক্ষণ ভেবে ভাতের লোকমাটা মুখে দিয়ে বলে
ঠিক আছে, আগে খেয়ে নিই। তারপর বিছানায় বসে দু’জনে মিলে হিসেব কষে দেখব তোমার জন্য একটা দামী শাড়ি কেনা যায় কি-না।
তোমার হিসেব তুমি একাই করো। আমি আমার হিসেবের কোন কাট-ছাট করতে পারব না।
কথাটা বলে গট্ গট্ করে টেবিল ছেড়ে উঠে চলে যায় সিফাত। সেদিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে খাবার শেষ না করেই উঠে যায় মনিরুল। মনটা এলামেলো চিন্তার আবর্তে পড়ে স্বাভাবিকতার খেই হারিয়ে ফেলে। এই মুহূর্তে সিফাত এর সাথে এই বিষয়ে কথা বলতে গেলে পরিস্থিতি আর ঘোলাটে হয়ে উঠতে পারে। সেটা তার পক্ষ থেকে হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। শোবার ঘরে ঢুকে মনিরুল সিগারেট কেইস ও ম্যাচটা আনার জন্য। টেবিলের ড্রয়ার ধরে টান দিতে গিয়ে সে একবার ফিরে তাকায় বিছানায় ওপাশ ফিরে শুয়ে থাকা স্ত্রীর দিকে। তারপর ছোট্ট বারান্দায় পাতা বেতের চেয়ারটার উপর গিয়ে বসে।
এই জায়গাটা মনিরুলের বড় প্রিয়। তার মনটা যখন অশান্ত পংক্তিমালার আবর্তে পড়ে স্বাভাবিক ছন্দ হারিয়ে ফেলে তখন এই জায়গাটা তাকে টানতে থাকে প্রবলভাবে। আজও সেই টানেই সে এসে বসেছে চেয়ারটাতে। রাতের প্রকৃতি ভালোবাসার আবেশ জড়িয়ে তারই অপেক্ষায় জেগে আছে। যেদিকে চোখ যায় সর্বত্র রাতের মোহময় পরশ। এসব কিছুই মনিরুলের অনুভূতির অলিন্দ ছুঁয়ে যাবার কথা। অথচ আজ সে নির্লিপ্ত, যেন আবেগহীন উষ্ণ প্রসবন। বয়ে যাচ্ছে অথচ কোন প্রাণস্পন্দন নেই।
সিফাতকে এই কয় বছরে যেমন দেখেছে তার সাথে আজকের আচরণকে ঠিক মিলানো যাচ্ছেনা। কিছু একটা ঘটেছে। সেটা কি? যেভাবেই হোক আবিস্কার করতে হবে।
উঠে যায় মনিরুল। শোবার ঘরে ঢুকে দরজাটা আলতো করে বন্ধ করে দিয়ে বিছানায় উঠে বসে সে। সিফাত শুয়ে আছে আগের মতই। কন্ঠে যতটা সম্ভব মোলায়েম পরশ মাখিয়ে স্ত্রীকে ডাক দেয় মনিরুল।
সিফাত, সিফাত। শুনছ ? নাকি ঘুমিয়ে পড়েছ ?
কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে আবারও ডাকে মনিরুল। সাথে সাথে স্ত্রীর পিঠে আলতো করে ধাক্কা দেয়। এবার ঝট করে উঠে বসে সিফাত। কন্ঠে তার অগ্নি বর্ষণ।
কি হয়েছে ? এমন করছ কেন ? ঘুমাতেও দিবে না ঠিকমতো ?
তুমি তো ঘুমাওনি। আমাকে ছাড়া তুমি ঘুমাতে পারবে না আমি জানি। রাগ করে ঘুমাতে গেলে ঘুমই বা আসবে কেন ? চলো, দু’জনে কথা বলে একটা মীমাংসায় আসি। তারপর মজা করে ঘুমাতে যাব।
ঘুমের মধ্যে আবার মজা কি ?
কেন ? এই যে এভাবে তোমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাব-- বলে দুহাতে স্ত্রীকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে মনিরুল।
তুমি আমার লক্ষী বউ এমন করতে পারনা।
কি করেছি আমি ? একটা ভালো শাড়ি চেয়েছি এই তো ? হীরে-জহরত তো আর চাইনি। ঠিক আছে আর কোনদিন তোমার কাছে কিছু চাইব না। বলে সিফাত নিজকে ছাড়িয়ে নেয় মনিরুলের বাহু বন্ধন থেকে। মনিরুল তবু গলায় আহলাদ ঢেলে বলে
তুমি আমার কাছে চাইবে না তো কার কাছে চাইবে ? আর সব স্বামীরই উচিত স্ত্রীর আবদার রক্ষা করা। যদি---
যদি ? যদি কি ? থামলে কেন ? বলো বাকীটা।
মনিরুলকে কথা শেষ করতে না দিয়ে ঝংকার দিয়ে উঠে সিফাত।
না, সেরকম কিছু না। বলছিলাম যে যদি স্ত্রীর আবদারটা স্বামীর আয়ের আওতায় হয়।
তার মানে কি ? আমি তোমার সামর্থের কথা বিবেচনা না করেই চেয়েছি ? তোমার উপর চাপ সৃষ্টি করছি ?
সিফাতের কথা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। মনিরুল আরও সাবধান হয়।
এমনটা তুমি করতেই পরে না ! তোমাকে আমি খুব ভালোভাবেই জানি। নিশ্চয়ই কোথাও কিছু একটা গড়বড় হয়েছে। কেউ তোমাকে কিছু বলেছে।
বলেছে বেশ করেছে। বলবেই তো ! তুমি করতে পার আর ওরা বলতে পারবে না ? আমি না হয় বোকা, কিছু বুঝি না। আর সবাই তো আমার মতো নয়। মুশফিক ভাবী, চন্দনা ভাবী ওরাই তো বলল। একাউন্টস এর লোক তুমি। তুমি নাকি অনেক টাকা এদিক-সেদিক করো। আমাকে না জানিয়ে অন্য পথে খরচ করো। আর আমার কাছে ভাব করো যে বেতনের নির্দিষ্ট কয়টা টাকা ছাড়া তোমার চলার অন্য কোন উপায় নেই।
ও---, তাহলে এই কথা ! আমার আন্দাজই ঠিক।
তোমার আন্দাজ ঠিক মানে ? কি আন্দাজ করেছিলে তুমি ?
এবার হেসে ফেলে মনিরুল।
সেটা পরে বলি। তার আগে তুমি যে সত্যিই একটা বোকা সেটা না বলে পারছি না। কেন বললাম জানো ? যে দুই ভাবী এসে তোমাকে আমার সম্পর্কে বলে গেছে ওদের স্বামীরা যে দুর্নীতির দায়ে বর্তমানে পলাতক তা তুমি ভালো করেই জানো। এখন সময় যেরকম আমি ওরকম করলে সেটা নিয়ে ওদেরকে ভাবতে হতো না। ওদের স্বামীদের মতো দশা আমারও হতো। আমার উপর তোমার বিশ্বাস এত ঠুনকো আগে বুঝিনি। আমার উপর যদি তোমার বিশ্বাসটা ঠিক থাকত তাহলে ওরা তোমাকে এতগুলো মিথ্যা কথা বলে তোমাকে আমার বিরুদ্ধে উসকে দিতে পারত না। উল্টো তুমিই ওদেরকে কথা শুনিয়ে দিতে পারতে। আসলেই তুমি একটা বোকা। ওরা নিজেরা মানসিক আশান্তিতে ভুগছে তো তাই তোমার শান্তি সহ্য করতে পারছে না।
মনিরুলের কথায় মনের ভিতরের অন্ধকার কুটিলতা কেটে যেতে থাকে সিফাত এর। সে কিছুক্ষণ মনিরুলের চোখের দিকে নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। তার ভাষাহীন স্বচ্ছ দৃষ্টির অর্থ মনিরুলও ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। স্ত্রীর চোখের দিকে তাকিয়ে সে অপেক্ষার প্রহর গুণতে থাকে। বাইরে রাতের নীরবতা নিঃসীম অবয়বে দানা বাঁধতে থাকে। ঠিক সেই সময়ে কূলপ্ল¬াবী আবেগে সিফাত এর দুচোখ বেয়ে নেমে আসে কান্নার নোনাজল।
সত্যি আমি বড় ভুল করেছি ভাবীদের কথা বিশ্বাস করে। তোমাকে এভাবে অবিশ্বাস করে কষ্ট দেয়া আমার উচিত হয়নি। তুমি আমাকে ক্ষমা না করলে আমি নিজকে কোনদিন নিজকে ক্ষমা করতে পারব না।
দুহাতে স্ত্রীর চোখের পানি মুছে দিয়ে তাকে বুকের মধ্যে টেনে নেয় মনিরুল।
ক্ষমা তুমি পেয়ে গেছ সিফাত। এই যে কত সহজে নিজের ভুলটা বুঝতে পারলে। এরপর আর ক্ষমা করার কিছু থাকে ? তুমি আমার লক্ষী বউ। আমাকে ভুল বুঝে থাকতেই পার না। এসো শুয়ে পড়ি।
বলে সিফাতকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়ে মনিরুল।
বলছিলাম না, মজা করে ঘুমাব। তবে একটা চিন্তা মাথায় এখনও ঘুরপাক খাচ্ছে। বলতে পারলে এই মজাটা আরও উপভোগ্য হতো। বললে তুমি কিছু মনে করবে না তো ?
আমি কিছুই মনে করব না। তুমি যা বলবে আমি তাই শুনব।
এই তো আমার লক্ষী বউ। শুন, আমার মনে হচ্ছে আমাদের পরস্পরের প্রতি বিশ্বাসের শেকড়টা এখনও এত মজবুত হয়নি। দেখলে তো সামান্য ধাক্কায়ই কেমন নড়বড় করছিল। এ ব্যাপারে আমাদেরকে আরও সাবধান হতে হবে।
তুমি ঠিকই বলেছ। আমারও মনে হচ্ছে মানুষের সুখের আসল ক্ষেত্রটা হচ্ছে বিশ্বাস। এটা যত পরিপক্ক হবে অবিশ্বাসের কুটিল আবর্তন ততই দূরে থাকবে।
২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার ভালো লেগেছে দেখে আমারও ভালো লাগছে।
২| ২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল।
২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:০৭
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
৩| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা। যেকোন সম্পর্কে বিশ্বাসটাই আসল। কমজোরি হলেই তার ভিত টালমাটাল হয়ে ওঠে।
২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:০৯
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত। যে কোন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশ্বাসটাই আসল। তানাহলে সব টালমাটাল হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
কিউপিড ইমতিয়াজ বলেছেন: ভালো লিখেছেন (y)
২৭ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৫| ২৭ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
মিনুল বলেছেন: সুন্দর গল্প। +++
২৭ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সতত।
৬| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
সকাল রয় বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো। আরো লিখুন। শুভকামনা
২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন।
আমি সব সময় চেষ্টা করি লেখার ধারা চালিয়ে যেতে। আপনার কথায় আরও অণুপ্রেরণা পেলাম।
৭| ২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:০২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বাহ! চমৎকার বলতেই হবে ...
উপস্থাপনাও বেশ লাগলো ...
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ...
২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১০
সুফিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনাদের এই ভালোলাগা আমাকে অণুপ্রেরণা দেয়।
৮| ২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বেশ অনেকদিন ছিলাম না ব্লগে ...
কেমন আছেন???
২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
সুফিয়া বলেছেন: ভালো আছি। অনেক অনেক শুভাশিষ থাকল আপনার জন্য্।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মানুষের সুখের আসল ক্ষেত্রটা হচ্ছে বিশ্বাস। এটা যত পরিপক্ক হবে অবিশ্বাসের কুটিল আবর্তন ততই দূরে থাকবে। ''------------গল্প ভাল লেগেছে ------নীচের দুটি লাইন আরো ভাল লাগলো