![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
বীরাঙ্গনারা কেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পাবেনা ?
(আমি আমার লেখনীর মাধ্যমে এই দাবী তুলেছিলাম বহু আগে। লেখাটি ০১-০৫-০৭ তারিখে দৈনিক জনকন্ঠে প্রকাশিত হয়েছিল। ইদানীং এব্যাপারে সরকার এগিয়ে এসেছেন। বীরাঙ্গনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে সরকার। সেই প্রেক্ষাপটে লেখাটা এই ব্লগের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলাম।)
একাত্তরের মহাকাব্যিক অধ্যায় থেকে যে অনিবার্য অনুষংগগুলো আমরা পেয়েছি এবং যেগুলো আমাদের জাতিসত্তায় নিরন্তর বহমান সেগুলো হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা ও একটি পতাকা। শুরু থেকেই একই মায়ের গর্ভজাত সন্তানের মতো কোন ভেদ-বিভেদের বালাই ছাড়াই এগুলোকে একাত্তরের পরম অর্জন হিসেবে দেখে আসছে বাঙালী জাতি। তবে এদের মধ্যে বিভেদ যে একটা ছিল না কিংবা নেই তা খুব একটা জোড় দিয়ে বলার মতো অবস্থানে এখনও আমরা পৌছুঁতে পারিনি। কথাটা বলার পেছনে যৌক্তিক যে কারণটা রয়েছে তা একাত্তরের আমাদের অনেক অর্জনকে ম্লান করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। সেটা হলো, একাত্তরে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দ্বারা নানাভাবে ধর্ষিত হয়েছিল যে সব নারী তাদেরকে বঙ্গবন্ধু বীরাঙ্গনা উপাধি দিয়েছিলেন, হৃদয়ের সবটুকু ভাবাবেগ উজাড় করে দিয়ে পরম শ্রদ্ধায় তাদেরকে মায়ের আসনে বসিয়ে বুকে টেনে নিয়েছিলেন তিনি। স্বাধীনতাত্তোর বৈরী পরিবেশে নিজেদের সম্ভ্রমহানির জ্বালা ভুলতে অনেক ত্যাগী নারী সেটাকে খুশীমনে গ্রহণ করলেও কেউ কেউ সে সময় লোক সমাজের দৃশ্যপট থেকে নিজেদের আড়াল করতে বাধ্য হয়েছিল। যারা জাতির জনকের দেয়া উপাধি খুশীমনে গ্রহণ করেছিল তাদের মনে সে সময় জীবনের ধ্বংসস্তূপের উপর বেঁচে থাকার প্রত্যয় জেগে উঠেছিল। তাদের মনে এই প্রত্যয় জাগিয়ে তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধু নিজে। তার সেই দিনের উচ্চারণে এই বীরাঙ্গনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতির কোন প্রশ্ন উঠেনি। যুদ্ধোত্তর স্পর্শকাতর আবহে তখন সাধারণের মনে এই সমস্ত নারীদেরকে মুক্তিযোদ্ধাদের থেকে আলাদা করে দেখার মনোভাবও কাজ করেনি। হতে পারে বঙ্গবন্ধুর দৃপ্ত উচ্চারণ ও বলিষ্ট পদক্ষেপের কারণে এমনটি হয়ে উঠার সুযোগ পায়নি তখন। কিন্তু এই সময়টা দ্রুতই পাল্টে যায়। ১৯৭৫ সালের আগষ্টে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের জন্য যে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এদেশে সেটা বাঙালী জাতিসত্তার অনেক সত্যাশ্রিত ঘটনাকে গ্রাস করে এগোতে থাকে। আমরা শিকার হতে থাকি ইতিহাস বিকৃতির প্রতিযোগীতার। আর যারা প্রথম এবং প্রধানত এই ইতিহাস বিকৃতির বলির পাঠা হলো তাদের মধ্য থেকে এই সমস্ত বীরাঙ্গনা নারীদের কথা উঠে আসে সবার আগে।
সেই থেকে পাল্টে যেতে থাকে বীরাঙ্গনা নারীদের প্রতি আমাদের মানবিক বোধের প্রকাশগুলো। অত্যন্ত নিপুণভাবে মানুষের মনে গেঁথে দেয়া হলো বীরাঙ্গনাদেরকে ভিন্নরকম প্রেক্ষাপটে চিত্রায়নের কৌশলটা। সেই থেকে একটা গুঞ্জন ক্রমশ সরব হতে থাকে। সেটা হলো, কেন বীরাঙ্গনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে এক করে দেখা হবে না ? একাত্তরের ত্যাগী নারীদের জন্য যে পরিচয়টা হওয়ার কথা ছিল গর্বের সেটা কেন তাদের জন্য অস্বস্তিকর হয়ে দাঁড়াবে ? অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বঙ্গবন্ধু যখন এই সমস্ত নারীদেরকে বীরাঙ্গনা উপাধি দিয়েছিলেন তখন তার হৃদয়ের সবটুকু শ্রদ্ধার্ঘ্য উজাড় করেই দিয়েছিলেন। কিন্তু আমরা ক’জন আছি যারা বীরাঙ্গনা নামটি বঙ্গবন্ধুর মতো শ্রদ্ধাভরে উচ্চারণ করছি ? প্রশ্নের উত্তরটা তো এখানেই খোঁজে পাওয়া যায়। তাই সময়ের অনিবার্য পরিণতি হিসেবে একটি দাবী আমাদের সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। সেটা হলো বীরাঙ্গনারা বঙ্গবন্ধুর দেয়া উপাধিতে পরিচিত হতে এই মুহূর্তে কতটা স্বস্তি বোধ করছে বা আদৌ করছে কি না সেই ব্যাপারটার একটা মীমাংসা খোঁজে বের করা। এখানে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, এই প্রসংগের অবতারণার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ইচ্ছাকে খাটো করে দেখা হচ্ছে এমনটি ভাবার কোন কারণ নেই। কারণ তখনকার প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আজকের বৈরী পরিবেশের কথা বঙ্গবন্ধু কল্পনাও করতে পারেননি। তিনি এও কল্পনা করতে পারেননি যে, তার সোনার বাংলায় একদিন ইতিহাস পদদলিত হবে, বিকৃত হবে, তার বীরাঙ্গনা মায়েরা একদিন শুধুমাত্র এই খেতাবী আয়োজন নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বৃহৎ অংশ থেকে আলাদা হয়ে পড়বে। আজ যদি বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতেন তাহলে বীরাঙ্গনা নারীদের জন্য প্রেক্ষাপট হতো ভিন্ন রকম। শুধু বঙ্গবন্ধুর বেঁচে থাকার প্রশ্নই নয়। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি যদি এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থেকে সমাজের সর্বত্র পাকাপোক্ত শেকড় গেড়ে বসার সুযোগ না পেত বা তাদেরকে এই সুযোগ দেয়া না হতো, তাহলেও একটা ভিন্নতর প্রেক্ষাপট আমরা আশা করতে পারতাম। অন্তত সভা-সমিতি করে বীরাঙ্গনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার দাবী উত্থাপন করতে হতো না।
এমন একটা দাবী উঠার পেছনের কারণগুলো আমাদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার। আমরাই তো বলি স্বাধীনতার জন্য যে যে অবস্থান থেকে যতটুকু ত্যাগ স্বীকার করেছে বা করতে বাধ্য হয়েছে--সেটা যত ক্ষুদ্র পরিসরেই হোক না কেন--তার জন্য তাকে মুক্তিযোদ্ধার সম্মান দিতে হবে। তাহলে একাত্তরের ত্যাগী নারীদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি লাভের জন্য দাবী উত্থাপন করতে হবে কেন ?
করতে হতো না যদি জাতির পিতার সময়কাল কিংবা তার প্রেক্ষাপট এখনও বজায় থাকত। আমরা যে যেভাবে পারছি দলীয় বা ব্যক্তিগত স্বার্থের ধান্ধায় মেতে সাময়িক যশের মোহে অহরহ আমাদের ইতিহাসকে বিকৃত করে চলছি। সত্যমিথ্যার মোহজাল সৃস্টি করে কথার ফুলঝুরি ছড়িয়ে কখনও খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে কখনও বা আশপাশ কেটে ইতিহাসকে আমরা তার অবিকৃত ধারা থেকে ভিন্ন প্রবাহে বইয়ে দিচ্ছি। কিন্তু ইতিহাসের জীবন্ত অনুপুস্পগুলো ইতিহাসের এই অঙ্গহানি নীরবে সইবে কেন ? এই অঙ্গহানির অন্য অর্থ হচ্ছে তাদেরকেই ছেটে ফেলা বা কেটে ফেলা। স্বাধীনতা বিরোধীদের নানা অপকৌশলের শিকার হয়ে এতদিনে তারা এটা হাড়ে হাড়ে বুঝে গেছে। তাই অন্তত নিজেদেরকে টিকিয়ে রাখার তাগিদে তাদের এই চেষ্টা, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের নীরব ইচ্ছেটাকে সরব গুঞ্জনে পরিণত করা-তার থেকে প্রকাশ্য দাবী উত্থাপন করা। না, এটা শুধু বীরাঙ্গনাদের দাবী নয়, দাবী আমাদের সকলের। আমরা চাই বীরাঙ্গনা শব্দের আড়ালে এই সমস্ত নারীদেরকে এক পাশে ঠেলে না দিয়ে অথবা খন্ডিত না করে মুক্তিযোদ্ধাদের বৃহৎ অংশের সাথে এক করে দেখা হোক। আমরা যখন সম্মানের সাথে জীবিত বা মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম উচ্চারণ করি তখন এই সমস্ত ত্যাগী নারীদের নামও উঠে আসুক স্মরণের তালিকায়। তাদের পরিচয় হবে তারা বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা অথবা শুধুই মুক্তিযোদ্ধা।
আমার এক শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রতিবেশী বড় আপার কথা এখনও মনে আছে। সেটা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন কথা। একই কলোনীতে আমরা এবং আমাদের ঐ আপারা থাকতেন। কলোনীতে মিলিটারীর আগমনে সবাই পালাতে পারলেও আমার ঐ আপাটা পালাতে পারেনি। মিলিটারীরা আমাদের কলোনীতে ক্যাম্প করে এবং ঐ আপাটি প্রতিদিন তাদের লালসার শিকার হতে থাকে। যুদ্ধশেষে মিলিটারীরা পালানোর সময় তাকে গুলি করে রেখে যায়। বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা অনুযায়ী সে বীরাঙ্গনা, যদি সে বেঁচে থাকত। কিন্তু মরে গেছে বলে কি সে তার ত্যাগের স্বীকৃতি তিনি পাবেন না ? অবশ্যই তাকে তার ত্যাগের মূল্য দিতে হবে। তিনি একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, একথা প্রাণ খুলে স্বীকার করে না নিতে পারলে আমরা ইতিহাসে ক্ষমার অযোগ্য এক অপরাধী জাতি হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকব।
আরও একটি ঘটনার কথা বলি। আমাদের কলোনীতে গেদি বুড়ি যে বাসায় কাজ করত সেই বাসার বড় ছেলেটি গিয়েছিল যুদ্ধে। কলোনীতে মিলিটারীরা ক্যাম্প করলে সবাই পালিয়ে গেলেও গেদি বুড়ি পালায় নি। বাসা আগলে পড়ে থাকে। মুক্তিযোদ্ধা ছেলেটি বাবা-মায়ের খোঁজ নিতে আসলে তাকে নিরাপদে চলে যেতে সাহায্য করে গেদি বুড়ি। গেদী বুড়ি না থাকলে হয়তো ছেলেটি মিলিটারীদের হাতে ধরা পড়ত। মিলিটারীরা পরে এটা জানতে পেরে গেদী বুড়িকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়। ওকে নানাভাবে নির্যাতন করেও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে কোন তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি। যুদ্ধশেষে গেদী বুড়িরও কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। ইতিহাস গেদী বুড়িকে কোথায় স্থান দিবে আমি জানিনা। আমাদের কি কোন সাধ্য আছে শুধূ বীরাঙ্গনা উপাধি দিয়ে এই বুড়ির ত্যাগকে একজন জীবিত বা মৃত মুক্তিযোদ্ধার ত্যাগ থেকে আলাদা করে দেখার ?
কোথায় তাহলে বাঁধা বীরাঙ্গনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার ? একজন মুক্তিযোদ্ধা যদি সর্বকালে সর্ব অবস্থায় জাতির শ্রেষ্ট সন্তানের মর্যাদা লাভের স্বীকৃতি অর্জন করতে পারে তাহলে একাত্তরের ত্যাগী নারীরা কেন শুধুমাত্র বীরাঙ্গনা খেতাবধারী হয়ে আত্মগ্লানী নিয়ে বেঁচে থকবে ? কেন জাতির শ্রেষ্ট সন্তানদের সাথে একই মর্যাদায় তাদের নাম উচ্চারিত হবে না ? একাত্তরে তো আমাদের প্রিয় জন্মভূমিটাই নানাভাবে ধর্ষিত হয়েছে দখলদার বাহিনী কর্তৃক ! কই ? আমরা তো আমাদের সত্তা থেকে, হৃদয়ের স্পন্দন থেকে কিংবা অন্তরের শ্রদ্ধার্ঘ্য থেকে এক মুহূর্তের জন্যও আলাদা করে দেখতে পারিনা আমাদের দেশটাকে ! আমাদের শিরায় শিরায় রক্তের প্রতি অণুতে দেশের জন্য এই হৃদয়াবেগ জ্বালিয়ে রাখার পেছনে রয়েছে যেসব নারীদের অপরিসীম ত্যাগ, তাহলে তাদেরকে কেন আমরা আলাদা করে দেখব ? আলাদা করে রেখে তাদেরকে একরাশ হাহাকার আর আত্মগ্লানীর মধ্যে ঠেলে দিয়ে প্রকারান্তরে আমাদের হৃদয়ের দৈন্যতাকেই বড় করে তুলছি আমরা। এই দৈন্যতাকে ঝেড়ে ফেলে দিয়ে উঠে দাঁড়াতে হবে আমাদেরকে। সেজন্য একাত্তরের ত্যাগী নারীদেরকে টেনে আনতে হবে আমাদের ভাবনার মুক্ত আলোতে। এই সমস্ত ত্যাগী নারীদের যথাযথ সম্মান জানানোর প্রেক্ষাপট হতে হবে মুক্তিযোদ্ধাদের চির ভাস্বর প্রতিকৃতি, এটা যখন আমরা আমাদের চিন্তা-চেতনা ও কাজের মাধ্যমে প্রতিফলিত করতে পারব তখনই কেবল আমাদের পক্ষে এই দৈন্যতা ঘুচিয়ে উঠা সম্ভব হবে।
(আজ ৪৩ বছর পরে এই প্রথম আমাদের বীরাঙ্গনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। আমি মনে করি একাত্তরে দেশের জন্য ইজ্জত বিসর্জন দেয়া আমাদের দুই লক্ষ মা-বোনের বুকের তীব্র দহন এবার কিছুটা হলেও লাঘব হবে।)
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:২৮
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করে এই দাবীর প্রতি জোর সমর্থন জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল থাকবেন।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০১
রাফা বলেছেন: তাদের যা ত্যাগ বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ,তা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে পৃথিবীর ইতিহাসে।
এরা শুধু মুক্তিযোদ্ধা নয়-প্রথম সারির মুক্তিযোদ্ধার দাবিদার।
দেড়িতে হোলেও বর্তমান সরকার তাদের প্রতি সন্মান প্রদর্শন পুর্বক স্বিকৃতি দিয়েছে "বীরাঙ্গনাদের"
ধন্যবাদ,সরকারের সাথে সাথে আপনাকেও।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।
বীরাঙ্গনারা শুধু মুক্তিযোদ্ধা নয়-প্রথম সারির মুক্তিযোদ্ধার দাবিদার।
দেড়িতে হোলেও বর্তমান সরকার তাদের প্রতি সন্মান প্রদর্শন পুর্বক স্বিকৃতি দিয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++
@রাফা'র সাথে একমত ।
রাফা বলেছেন: তাদের যা ত্যাগ বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ,তা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে পৃথিবীর ইতিহাসে।
এরা শুধু মুক্তিযোদ্ধা নয়-প্রথম সারির মুক্তিযোদ্ধার দাবিদার।
দেড়িতে হোলেও বর্তমান সরকার তাদের প্রতি সন্মান প্রদর্শন পুর্বক স্বিকৃতি দিয়েছে "বীরাঙ্গনাদের"
ধন্যবাদ,সরকারের সাথে সাথে আপনাকেও।
ভালো থাকবেন ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
সুফিয়া বলেছেন: আসুন, আমরা সবাই দাবী জানাই তাঁদের মুক্তি যোদ্ধা হিসেবে অনমোদনই শুধু নয় ৭১ সন থেকে তাদের এতদ
সংক্রান্ত যাবতিয় ভাতা এককালীন দেয়ার জন্য ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
সজীব বলেছেন: +++++++
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫১
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ভাল কথা, তবে বীরাঙ্গনা রা কি মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যায়ে সকল সুযোগ সুবিধা পাবে, নাকি শুধু মৌখিক সন্মাননা দিয়েই শেষ ?
আপনাকে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টের জন্য।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫
সুফিয়া বলেছেন: সে বিষয়টা এখনও নিশ্চিত হয়নি। কিন্তু আমাদের দাবী এমনটাই। আসুন সবাই এই দাবীর প্রতি সমর্থন জানাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
রিলকেজিরোজিরোসেভেন বলেছেন: অনেক ধনবাদ,আপনার পচেষ্টার জন|এখন দেখা যাক,সরকার কতটুকু কাযকর ভূমিকা রাখে|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
সুফিয়া বলেছেন: সেই সময়ের জন্য আমাদেরকে অপেক্ষা করতেই হবে। দেখি সরকার কতটুকু কি করে ?
ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: আপ্নার সাথে একমত। অবশই তাদেরকে এই মরজাদা দিতে হবে। আপ্নার সুলেখনি যথেষ্ট শক্তিশালী।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
সুফিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার কাছে মুক্তিযোদ্ধা তারাই যারা ৭১ সালে সশস্ত্র যুদ্ধ করেছেন, কমান্ডের অধিনে ব্যাক সাপ্লায়ার , গুপ্তচর,হিট এন রান ও যুদ্ধের তাবৎ কার্যক্রমে থেকেছেন। যারা নিরস্ত্র কিন্তু রনাঙ্গনের বিবিধ কাজ ও শিক্ষা যেমন ডাক্তার, নার্স, শিক্ষক ইত্যাদি তারা সহযোদ্ধা হিসাবে সন্মান পাবেন। অনেকেই পাক সেনাদের হাতে নিহত হয়েছেন কিন্তু তারা মুক্তিযোদ্ধা নন। কলকাতায় বসে অনেকেই প্রবাসী রাষ্ট্রকর্মে নিযুক্ত ছিলেন তারাও সহযোদ্ধা । বারাঙ্গনার ব্যাপারটি গোপনেই থাকুক। যারা ইজ্জত হারিয়েছেন তারা ৯৯জনই পরিচয় প্রকাশ করতে চান না । অনেকেই মারা গেছেন , কেউ নতুন করে সংসার পেতেছেন । সন্তানরা জানেনা তাদের মায়ের ব্যাথা। পাড়া পড়শি জানলেও মুখ বন্ধ রাখেন। কারন আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা পশ্চিমা ধারার নয় । এখানে লজ্জা নারীর ভূষণ । আমরা সবাই নিরব থাকি ওদের ব্যাপার নিয়ে। যারা প্রকাশ হয়ে গেছেন তারা অনেকেই কোটিপতি এখন ।
প্লিজ ওদের বয়স এখন শেষপ্রান্তে , কদিনই বা বাচবে ! শান্তিতে মরতে দিন ।
ওদের সন্তানরা যেন শিকার না হয় এই গালিতে -"তোর মায়েরে তো খান সেনারা--------"। এক ভুয়া সার্টিফিকেটের জালায় অস্থির এখন যদি ভুয়া বারাঙ্গনা দলে দলে পল্টন ময়দানে জমায়েত ঘটায় তা হবে জাতির শেষ অস্তিত্বে পাথর ছোড়া ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮
সুফিয়া বলেছেন: তার মানে বীরাঙ্গনারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মর্যাদা পাক এটা আপনি চাননা। কিন্তু সত্যি করে বলুন তো রণাঙ্গণের একজন মুক্তিযোদ্ধা আর এদের ত্যাগের মধ্যে পার্থক্য কোথায় ? আশা করি বিষয়টা ভেবে দেখবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও বারাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা বলতে শুনিনি।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
সুফিয়া বলেছেন: পৃথিবীর কোথাও শুনেননি বলে এবার শুনা যাবেনা এটা কোন সংবিধানে লেখা আছে ? শুনে অভ্যস্ত হোন।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ইজাজআহমেদ বলেছেন:
বীরাঙ্গনারা কি মুক্তিযোদ্ধা?
আমি বীরাঙ্গনাদের প্রাপ্য সম্মান ও সুবিধার চেয়ে অধিক সম্মান ও সুবিধা দেওয়ার পক্ষে। কোন কোন ব্যাপারে বিশেষকরে রাষ্ট্র প্রদত্ত সুযোগ সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে মহান মুক্তিযোদ্ধাদের চেয়েও বীরাঙ্গনাদেরকে অধিক গুরুত্ব দিলে আমি আরো সন্তষ্ট হই।
কিন্তু একটি ব্যাপারে আমার সামান্য দ্বিধা থেকে যাচ্ছে। তাঁদেরকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে আমার মনে কেন যেন সামান্য আপত্তি অনুভব করি। মুক্তিযোদ্ধা বলতে আমি বুঝতে চাই, পরাধীন দেশে আমাদের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা এবং দেশবাসী অন্যান্যদেরকে তা অনুভব করানো বা স্বাধীনতার চেতনাকে সংগঠিত করা থেকে শুরু করে মুক্তির জন্য, দেশ স্বাধীন করার জন্য সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে অংশ গ্রহন, সমর্থন, অন্যের সমর্থন আদায়, সহায়তা, রসদ জোগানো ইত্যাদি কাজে অংশগ্রহনকারীদেরকে।
আর যার বাড়ি-ঘর পুড়ে ছাই হয়েছে, পিতা-মাতা মরে এতিম ও অসহায় হয়েছেন, নারীর সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ ইজ্জত হারিয়ে বীরাঙ্গনা হয়েছেন, বোমা বা গুলির আঘাতে অঙ্গ হারিয়েছেন, তাঁরা হলেন ক্ষতিগ্রস্থ্য, সীমাহীন ক্ষতিগ্রস্থ্য। কিন্তু তাঁরা কি মুক্তিযোদ্ধা? একজন মানুষ আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছেন, আমরা তাঁকে আমাদের জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ খেতাবে ভুষিত করার জন্যই তাঁকে বলব তিনি ‘মুক্তিযোদ্ধা’, বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বীর মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু তা না বলে আমরা তাকে আরো সম্মান দেখানোর জন্য যদি বলি, তিনি সমগ্র বিশ্বের মুক্তিযোদ্ধা, তাহলে একটু বেশি বলা হয়ে যায় না? বা অধিক সম্মান দেখাতে গিয়ে খানিকটা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তাঁর সম্মান কি খানিকটা খাটো করে দিলাম না?
আমাকে কেউ ভুল বুঝবেনা না। আমি আমাদের স্বাধীনতার সুফল ভোগ করব আর তাতে সবচেয়ে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্থ্য তাদের ক্ষতি, তাদের কষ্টকে অস্বীকার করব এটা তো হতে পারে না। আমি আমাদের বীরাঙ্গনাদেরকে আরো অধিক মর্জাদার আসনে আসীন করতে ও দেখতে চাই। কিন্তু সাথে সাথে, ভবিষ্যতে এক কোটি বছর পরেও যেন কেউ তাঁদের দিকে বিন্দুমাত্র আঙ্গুল তুলে কোন দিন বলতে না পারে যে, বীরাঙ্গনাদের প্রতি প্রদর্শিত সম্মানের মধ্যে সামান্য মিথ্যা ছিল, সামান্য ভুল ছিল।
আমাদের বীরাঙ্গনারা সীমাহীন ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছেন, কিন্তু তাঁদের মধ্যে যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহন বা তার সহায়তা করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছেন, তাঁরা মুক্তিযোদ্ধা এতে কারো কোন দ্বিমত অবশ্যই নেই, কিন্তু যারা সেভাবে নয় বরং যুদ্ধে অংশগ্রহন বা তার সহায়তা করা ছাড়া অন্য কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছেন, তাদেরকে কি মুক্তিযোদ্ধা না বললেই নয়। আমরা কি অন্য কোনভাবে, অন্য কোন নামে, আরো মর্যাদাপূর্ন অন্য কোন উপাধীতে ভূষীত করে তাদেরকে সম্মান দেখাতে পারি না? যেটা হতে পারে, ‘মিক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ ক্ষতিগ্রস্থ্যা’ বা ‘মুক্তিক্ষত’ বা ‘মুক্তিক্ষতা’ বা ‘মুক্তি ভিকটিম’ বা আরো ভাল কিছু, আরো উচ্চ কিছু, আরো মর্জাদাপূর্ন কিছু।
আর এর সাথে সাথে তাঁদের জীবনের দায় ভারও আমাদেরকে নিতে হবে, এজাতিকে অবশ্যই অবশ্যই নিতে হবে। শুধুমাত্র একখানি সার্টিফিকেট ও দুটি টাকা বা একটি ছাতা, একখানি দানের শাড়ি নয়, তাঁদের সমগ্র জীবনের যাবতীয় দায়ীত্ব এবং অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিরাপত্তা। তাও শুধু বর্তমান থেকে নয়, সেই ৭১ থেকে আমৃত্যু এবং পরবর্তী প্রজন্মান্তর পর্যন্ত। এ দায় শুধু বিশেষ কোন সরকারের দায় নয়, এ দায় এ জাতির দায়, এ দায় আমাদের দায়।
সরকার কিছুটা হলেও শুরু করেছে, এজন্য অবশ্যই তাদেরকে সাধুবাদ জানাই এবং আমার উপরোক্ত দাবী সমূহ মেটানোর তাগিদও জানিয়ে রাখি। সাথে সাথে বীরাঙ্গনাদেরকে কি মুক্তিযোদ্ধাই বলা হবে, নাকি যথোপযুক্তি অন্য কোন খেতাব, সে ব্যাপারে একটু গভীর চিন্তা ভাবনার আবেদন রাখি।
সুন্দর, গুরুত্বপূর্ন ও সময়োপযোগী লেখাটির জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
সুফিয়া বলেছেন: আপনার প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেয়াই যুক্তিযুক্ত মনে করছি। হ্যাঁ, বীরাঙ্গনারা অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধ। দেশের স্বাধীনতার জন্য ত্যাগ স্বীকারকারী প্রতিটি মানুষ মুক্তিযোদ্ধা।
আপনি বীরাঙ্গনাদেরকে আরও অধিক সম্মান ও মর্যাদা দিতে প্রস্তুত। বেশ ভাল কথা। আমাদেরও ভাল লাগল। কিন্তু এখানে আমারও একটা প্রশ্ন আছে। যাদেরকে মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদা দেয়া নিয়ে আপনি প্রশ্ন তুলেছেন সেখানে আপনার এই ইচ্ছেটা কতটা আন্তরিক ?
আর আপনি সর্বশেষ যে প্রস্তাবটা রেখেছেন সেটার বিষয়ে মতামত দেয়ার জন্য এই ব্লগের সম্মানিত সকল বন্ধুদেরকে আহবান জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৪
ইজাজআহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে প্রশ্নের উত্তরের জন্য। আপনি আপনার লেখায় গেদী বুড়ির কথা বলেছেন। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধাকে সহযোগীতা করতেই তাঁর বাসা আগলে পড়েছিলেন বিধায় শ্রদ্ধেয় গেদী বুড়ি কিন্তু একজন মহান মুক্তিযোদ্ধার মর্জাদা পাবেন।
কিন্তু আর একজন পঙ্গু আপার কথা বলেছেন, তিনি পাক নরপশুদের লালসার স্বীকার হয়েছিলেন কিন্তু আমি অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে, মুক্তিযুদ্ধে বা আমার দেশ ও জাতির মুক্তির জন্য তিনি কোন উপকার করতে পারেন নাই। সুতরাং আমি তাঁকে একজন ক্ষতিগ্রস্থ্য বীরাঙ্গনাই বলতে চাই, মিক্তিযোদ্ধা বলতে আমার সামান্য আপত্তি কেন যেন থেকেই যাচ্ছে এবং কেন যেন আমি এই সংকির্নতা থেকে বের হতে পারছি না।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:২৭
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু ইজাজ আপনাকে।
মানুষে মানুষে মতের ও বিশ্বাসের ভিন্নতা থাকবে এটা খুবই স্বাভাবিক। প্রতিটি মানুষ তার মতামত ব্যক্ত করে তার নিজস্ব বিশ্বাস ও উপলব্ধি থেকে। তাই কারও মতামত কোন অংশে অমর্যাদাকর নয়। আপনার বিশ্বাসকেও আমি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তবে গ্রহণ করার প্রশ্নটা যুক্তি-তর্কভিত্তিক।
ভাল থাকবেন।
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
তুষার কাব্য বলেছেন: শক্তিশালী লেখনি...অনেক পরে হলেও সরকার বীরাঙ্গনাদের জন্য ভাবছে এটাই আশার কথা..তাঁদের যথাযথ সম্মান ও প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার অধিকার কারো নেই....অনেক ধন্যবাদ আপনাকে..
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।
তাঁদের যথাযথ সম্মান ও প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার অধিকার কারো নেই....। একদম ঠিক কথা।
ৃধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: ++++++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৬
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:১৬
সরদার হারুন বলেছেন: তাঁদের মুক্তি যোদ্ধা হিসেবে অনমোদনই শুধু নয় ৭১ সন থেকে তাদের এতদ
সংক্রান্ত যাবতিয় ভাতা এককালীন দেয়ার জন্য আমি দাবি জানাচ্ছি ।
যে সব মা বোন মারা গেছে তাদের ভাতা তাদের ওয়ারিষগণ পাবেন।
লৈখক কে দিলুম-++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++