![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।
বাংলা ব্লগ কি আমাদেরকে পত্রিকাবিমুখ করে তুলছে ?
প্রশ্নটা প্রথমে আমি নিজকে করেছি। উত্তর দিতে গিয়ে দেখি হ্যাঁ কিংবা না বলে সংক্ষিপ্ত উত্তর দিয়ে পাড় পাব এমন প্রশ্ন এটা নয়। কাজেই বসতে হলো আলোচনার বৈঠকে নিজের সাথে। সেখানে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমি আরও একটা জিজ্ঞাসার সম্মুখীন হয়েছি। সেটা হলো ব্লগে কারা আছেন বা ব্লগার কারা ? অনেকে হয়তো আমার এই প্রশ্ন দেখে ভাববেন আমি নিজে একজন ব্লগার হয়ে এই প্রশ্ন কি করে করলাম সেটাই এখানে একটু পরিস্কার করতে চাই। এই জিজ্ঞাসা আমার মাথায় আসার কারণ হলো, ব্লগারদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা শুধুই ব্লগিং করেন। আবার এমন অনেকে আছেন যারা পত্র-পত্রিকায় লেখালেখিতে অভ্যস্থ এবং বইও প্রকাশ করেছেন। এই লেখার শিরোনামে যে প্রশ্নটা উঠে এসেছে সেটা মূলত এই শ্রেণীর ব্লগারদের নিয়ে। অর্থাৎ যারা পত্র-পত্রিকায় লেখালেখিতে অভ্যস্থ এবং পাশাপাশি ব্লগিংএও নিয়মিত তাদের কথা ভেবেই এই লেখার অবতারণা।
বাংলা ব্লগ আমাদেরকে অর্থাৎ ব্লগারদেরকে পত্রিকাবিমুখ করে তুলছে কি-না, ব্লগার লেখক-লেখিকারা নিজেদের মধ্যে এর উত্তর সহজে খুঁজে পাবেন বলে আমি আশা করছি। এ প্রসঙ্গে আমার পর্যবেক্ষণে যা উঠে এসেছে তা হলো সম্পূর্ণভাবে না হলেও আংশিকভাবে বা খন্ডিতভাবে বাংলা ব্লগ ব্লগার লেখক-লেখিকাদরকে পত্রিকাবিমুখ করে তুলছে বা তুলেছে। এই যেমন ধরুন লেখক মাত্রেরই আকাংখা থাকে তার লেখা পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হোক। সেজন্য পত্রিকায় একটা লেখা পাঠিয়ে দিয়ে মাসের পর মাস অপেক্ষা কতে হয় সেটা প্রকাশের জন্য মনোনিত হলো কি-না তা জানার জন্য। আমরা যারা পত্রিকায় কোন না কোন সময় লেখা পাঠিয়েছি বা এখনও পাঠাচ্ছি তারা জানি একটা লেখা পাঠানোর পর চার মাসের মধ্যে প্রকাশিত না হলে ধরে নিতে হয় যে লেখাটা মনোনিত হয়নি। নিজের একটা লেখা ছাপার অক্ষরে পত্রিকায় দেখতে পেলে সেই লেখকের লেখার আগ্রহ অনেকগুণে বেড়ে যায়, যা তাকে আরও অধিকতর মানসম্পন্ন লেখায় উৎসাহিত করে। কিন্তু চার মাস অপেক্ষা করার পরও যখন লেখাটা প্রকাশ না পায় তখন সেই লেখকের মনটা হতাশায় নুয়ে পড়ে।
এর বিপরীতে আমরা যারা ব্লগিং করছি তারা একটা লেখা তৈরী করে সাথে সাথে ব্লগে প্রকাশ করতে পারছি এবং ফিডব্যাকও পাচ্ছি। স্বাভাবিকভাবে পরবর্তী আর একটা লেখা তৈরী করার জন্য মনটা ছনমন করতে থাকে। আমি বোধহয় আগেও একটা লেখায় বলেছিলাম যে ব্লগ হচ্ছে নাটকের মঞ্চের মতো। প্রত্যেক অভিনেতা-অভিনেত্রী মঞ্চনাটকে কাজ করতে বেশী আগ্রহী। কারণ, নিজের কাজের ফিডব্যাকটা সাথে সাথে পেয়ে অভিনয়ের ভুল-ত্রুটি সংশোধন করে নেয়ার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে এখানে। তেমনি ব্লগেও ব্লগার-পাঠকদের মন্তব্যের ভিত্তিতে নিজের লেখার ভুলত্রুটি সংশোধন করে নিয়ে আরও উচ্চ গুণসম্পন লেখা তৈরির আগ্রহ সৃষ্টি হয়। যেহেতু দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ফিডব্যাকটা পাওয়া যায় সেহেতু ব্লগে লেখা প্রকাশের আগ্রহ বেড়ে যায় উত্তরোত্তর। যার ফলে গুণসম্পন্ন লেখার পরিমাণও বৃদ্ধি পায়।
আমি অন্তত আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে নিসঙ্কোচে এটা স্বীকার করছি যে ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করার পর থেকে পত্রিকায় লেখা পাঠানোর ব্যাপারে আমার আগ্রহ অনেকখানি কমে গেছে। পেশাগত জীবনের ব্যস্ততার ফাঁক-ফোকড় গলিয়ে একটা লেখা তৈরি করার পর সেটা পত্রিকায় পাঠিয়ে দিয়ে মাসের পর মাস অপেক্ষা করব এমন ধৈর্য যেন এখন আর নেই। তার চেয়ে এই ভাল। ব্লগে দিয়ে দিই, ব্লগার-পাঠকদের সরাসরি মতামত জানতে পারি, নিজকে সংশোধন করে নিতে পারি। আমি জানিনা আমার সাথে এক্ষেত্রে ব্লগার বন্ধুরা একমত হবেন কি-না।
প্রসঙ্গক্রমে আরও একটা কথা বলার প্রয়োজন বোধ করছি এখানে। কেউ কেউ ভাবতে পারেন লেখা মানসম্পন্ন না হলে পত্রিকা সেগুলো ছাপবে কেন ? একথা আমি অস্বীকার করছিনা। কিন্তু এর বিপরীতে আমারও একটা জিজ্ঞাসা আছে। সেটা হলো, ব্লগে আমরা যে লেখাগুলো প্রকাশ করি সেগুলো কি একেবারেই মানহীন ? এই ব্লগে এমন অনেক ব্লগার আছেন যাদের লেখা সকল মানদন্ডের উপরে উঠে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যতার দাবী রাখে। তাছাড়া কিছু কিছু লেখা সময়ের প্রাসঙ্গিকতায় যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবাহী এবং প্রয়োজনীয়ও বটে। এসব লেখা পড়ে মানুষ উপকৃত হয় তাৎক্ষণিকভাবে। এসব লেখা পত্রিকায় প্রকাশের অপেক্ষায় থাকলে অনেকক্ষেত্রে সময়ের প্রশ্নে গ্রহণযোগ্যতা হারায়।
ঠিক এই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমি মনে করি বাংলা ব্লগ হচ্ছে একটি উন্মুক্ত স্বচ্ছ মাধ্যম, এটা লেখালেখিতে আগ্রহীদেরকে উৎসাহিত করছে প্রতিনিয়ত। আর একারণেই আমরা নিজের লেখা পত্রিকায় পাঠানোর ব্যাপারে কিঞ্চিৎ হলেও অনাগ্রহী হয়ে পড়েছি। এক্ষেত্রে আমি সরাসরি বলবনা যে বাংলা ব্লগ আমাদেরকে পত্রিকাবিমুখ করে তুলেছে বা তুলছে। বরং আমি বলব বাংলা ব্লগসমূহে স্বচ্ছতার সাথে অবারিত প্রবেশের সুবিধা থাকার কারণে আমরা অনাগ্রহী হয়ে পড়ছি পত্রিকায় লেখা পাঠানোর ব্যাপারে। এটাকে বাংলা ব্লগের নেতিবাচক দিক হিসেবে না দেখে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখতেই আমি বেশী পছন্দ করি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
সুফিয়া বলেছেন: দুইটা দুই জিনিস ঠিক আছে। কিন্তু আমার উপলব্ধিতে এটা ধরা দিয়েছে যে একটার উপর আর একটার প্রভাব কিছু হলেও আছে।
ধন্যবাদ নিলু পড়ার জন্য। ভাল থাকবেন।
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
নিলু বলেছেন: পত্রিকায় পঢ়া আর ব্লগে পঢ়া এক মজা নয় ,ব্লগে পাঠক থাকে অতি সামান্য আর পত্রিকায় থাকে অসংখ্য , ধন্যবাদ
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ নিলু আপনাকে। একটা বিষয় খেয়াল করার জন্য আপনাকে অনুরোধ করছি।
আমি কিন্তু কোন লেখা পড়ার দিক থেকে বিষয়টির অবতারণা করিনি, করেছি প্রকাশের দিক থেকে এবং এটাও স্বীকার করছি যে পত্রিকা এবং বাংলা ব্লগ কেউ কারও পরিপূরক কিংবা প্রতিপক্ষ নয়, হতেও পারেনা।
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রথম ভাল লাগা।
হয়ত প্রভাব ফেলছে, তবে একটির জন্য অন্যটির গুরুত্ব কমে যায় নি এবং যাবেও না।
যখন টিভি চ্যানেলগুলো আসলো তখন মনে হয়েছিল খবরের কাগজের আবেদন হয়ত কমে যাবে কিন্তু তা হয় নি।
আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে কিছু বিষয়ের সাথে কিছু বিষয়ের তুলনা চলে না যেমন
১. খবরের কাগজ/ব্লগ
২. ব্লগ/ফেসবুক
আপনার পোস্টের ভাল লগা অংশ একটু তুলে দিলাম।
তাছাড়া কিছু কিছু লেখা সময়ের প্রাসঙ্গিকতায় যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবাহী এবং প্রয়োজনীয়ও বটে। এসব লেখা পড়ে মানুষ উপকৃত হয় তাৎক্ষণিকভাবে। এসব লেখা পত্রিকায় প্রকাশের অপেক্ষায় থাকলে অনেকক্ষেত্রে সময়ের প্রশ্নে গ্রহণযোগ্যতা হারায়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ আপনার সুচিন্তিত বক্তব্যের জন্য।
নিলুর মন্তব্যের উত্তরে যে কথাটা বলেছি সেটা আপনাকেও বলতে হচ্ছে।
আমি কিন্তু কোন লেখা পড়ার দিক থেকে বিষয়টির অবতারণা করিনি, করেছি প্রকাশের দিক থেকে এবং এটাও স্বীকার করছি যে পত্রিকা এবং বাংলা ব্লগ কেউ কারও পরিপূরক কিংবা প্রতিপক্ষ নয়, হতেও পারেনা।
আর খবরের কাগজের আবেদন কমার তো প্রশ্নই উঠেনা। কারণ,আমাদের দেশে ব্লগের সুবিধাভোগী মানুষ খুব কম। সেই তুলনায় অনেক বেশী মানুষ পত্রিকার উপর নির্ভরশীল।
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: আপনার প্রতিউত্তরের এই অংশটুকু আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি
আমি কিন্তু কোন লেখা পড়ার দিক থেকে বিষয়টির অবতারণা করিনি, করেছি প্রকাশের দিক থেকে এবং এটাও স্বীকার করছি যে পত্রিকা এবং বাংলা ব্লগ কেউ কারও পরিপূরক কিংবা প্রতিপক্ষ নয়, হতেও পারেনা।
আপনার পোষ্টে আমার ভাল লাগা অংশটুকু ছিল এমন
তাছাড়া কিছু কিছু লেখা সময়ের প্রাসঙ্গিকতায় যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবাহী এবং প্রয়োজনীয়ও বটে। এসব লেখা পড়ে মানুষ উপকৃত হয় তাৎক্ষণিকভাবে। এসব লেখা পত্রিকায় প্রকাশের অপেক্ষায় থাকলে অনেকক্ষেত্রে সময়ের প্রশ্নে গ্রহণযোগ্যতা হারায়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য। ভাল থাকবেন।
৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
অন্ধ আইন বলেছেন: ভালো বিষয় তুলে ধরেছেন
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪০
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে আরও খুশী হতাম এ বিষয়ে আপনার ব্যক্তিগত অভিমত জানতে পারলে।
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কিছুটা প্রভাব হয়তো পড়ছে কিন্তু দুইটাই ভিন্ন জিনিস একটার জন্য আরেকটার গুরুত্ব কমার কারন বা বিমূখ করার কারন নেই।
ভাল একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত মতামত তুলে ধরার জন্য।
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সংবাদপত্রের সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদকর বহু আগে থেকেই পরিচিত গণ্ডির বাহিরে যেতে চান না। তারা নূতন লেখকদের লেখা ছাপাতে প্রায়ই অনীহা প্রকাশ করেন। এমনকি লেখাটা পড়েও দেখেন না। কিন্তু ব্যক্তি সম্পর্কের জোড়ে অনেক কুখাদ্যও প্রকাশ পাচ্ছে। তাই বিশেষ করে নবীন লেখকরা যদি পত্রিকায় লেখা প্রকাশে বিমুখ হন, তাতে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। কিছু লেখা আছে সময়ের দাবীর উপর নির্ভর করে লেখা হয়, যা আপনিও উল্লেখ করেছেন। কিন্তু উক্ত লেখাটা যদি দীর্ঘদিন পরে প্রকাশ করা হয়, তখন সঙ্গতকারণেই সেটা গ্রহণযোগ্যতা হারায়।
আপনার পোস্টের মূল ইঙ্গিতটা তাই আমার কাছে যথার্থই মনে হয়েছে সুফিয়া। ভালো লাগলো।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬
সুফিয়া বলেছেন: আপনার যে কোন মন্তব্য হয় বিশ্লেষণধর্মী এবং সুচিন্তিত। তাই আমি খুব মনযোগ সহকারে এবং গুরুত্বের সাথে আপনার মন্তব্য পড়ে থাকি।
আপনি এখানে যে দিকটা তুলে ধরেছেন তার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। প্রকৃত অর্থে আমি সেকথাটাই বলতে চেয়েছি আমার এ লেখায়।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বিষয়টি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।
তবে আমারো ধারনা এরা কিছুটা সমগোত্রীয় হতে পারে কিন্তু একটির প্রভাব অন্যটির উপর পরে না।
ভালো থাকবেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত মতামত এখানে রাখার জন্য।
ভালো থাকবেন।
৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। সহমত।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন। ভালো থাকুন।
১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:০৯
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
বাংলা ব্লগ কি আমাদেরকে পত্রিকাবিমুখ করে তুলছে ?
ব্যাক্তিগতভাবে আমি এখন আর বেশী পত্রিকার খবর পড়িনা, পত্রিকায় শুধু খবরের শিরনাম পড়ি । খবরের বিস্তারিত জানতে সামু'তেই আসি । এখানে শুধু একজনের দৃষ্টি কোন থেকেই নয় বরং অনেকের অভিমত থেকে খবরের মূল বিষয়বস্তু উপলব্ধি করা যায় ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ রেজাউ করিম। খুব সুন্দর করে বলেছেন।
'এখানে শুধু একজনের দৃষ্টিকোণ থেকে নয়, বরং অনেকের অভিমত থেকে খবরের মূল বিষয়বস্তু উপলব্ধি করা যায়। ,
অাপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছি।
১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪
মীর সজিব বলেছেন: ভাল বলেছেন। চালিয়ে যান।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
রোদেলা বলেছেন: দুটি সম্পূর্ন দু জিনিষ-তাইতো মনে হয়।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সাথে আমি কিছুটা একমত পোষণ করছি। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে না। দুটা দুই জিনিস ঠিক আছে। এটা একশবার মানছি। কিন্তু আমরা যারা এই দুটা মাধ্যমকে ব্যবহার করি তারাএকটু চিন্তা করলেই দেখতে পাব যে এই দুয়ের মধ্যে যথেষ্ট সাদৃশ্য রয়েছে।
ধন্যবাদ রোদেলা আপনাকে পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: উল্টো টাই হচ্ছে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
সুফিয়া বলেছেন: আপনি আপনার নিজস্ব মতামত দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪১
জাফরুল মবীন বলেছেন: সকাল বেলায় পত্রিকার পাতা খুলে যতসব খারাপ খবরের শিরোনাম দেখে দিন শুরুর বিভীষিকা থেকে বাঁচতেই পত্রিকা পড়া বন্ধ করে দিয়েছি অনেক আগেই।
এবার পোস্টের প্রাসঙ্গিকতায় বলি পত্রিকায় নিজ লেখা প্রকাশিত হওয়াটা এখনও বড় মাপের কৃতিত্ব হিসাবে বিবেচিত হলেও ব্যক্তিগতভাবে ব্লগে লেখালেখিটাকে আমার কাছে অনেক ইন্টার্যাকটিভ মনে হয়।এখানে পাঠকের সাথে সরাসরি ভাব বিনিময় করা যায়।একসময় একাধিক পত্রিকায় নিয়মিত লিখতাম এবং ভাবও নিতাম কিন্তু ব্লগে লিখে এখন অনেক স্বস্তি পাই,ভাললাগে।এখন আমার কাছে পত্রিকার চেয়ে ব্লগ বেশী প্রাধান্য পেয়ে থাকে তথ্য বিনিময়,লেখার স্বাধীনতা ও স্বাচ্ছন্দ্যের দিক বিবেচনায়।
আপনাকে ধন্যবাদ আপা গুরুত্বপূর্ণ ভাবনার বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
সুফিয়া বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত জাফরুল ভাই।
আমার কাছেও পত্রিকার চেয়ে ব্লগ বেশী প্রাধান্য পেয়ে থাকে তথ্য বিনিময়,লেখার স্বাধীনতা ও স্বাচ্ছন্দ্যের দিক বিবেচনায়।
তাছাড়া পত্রিকায় আমিও এক সময় লিখতাম। কিন্তু দেখলাম আমার ভিতর লেখার তাড়না যতটুকু পত্রিকা ততটুকু প্রকাশ করতে পারিনা। তাই ব্লগকে প্রধান্য দিচ্ছি।
ধন্যবাদ জাফরুল ভাই। ভালো থাকবেন।
১৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন:
আপনার পোস্টের একটি অংশ আমার একটি পোস্টে কোড করতে চাচ্ছি, অনুমতি পেলে, কোড করবো। অংশটুকু হল, এই পোস্টে
তাছাড়া কিছু কিছু লেখা সময়ের প্রাসঙ্গিকতায় যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবাহী এবং প্রয়োজনীয়ও বটে। এসব লেখা পড়ে মানুষ উপকৃত হয় তাৎক্ষণিকভাবে। এসব লেখা পত্রিকায় প্রকাশের অপেক্ষায় থাকলে অনেকক্ষেত্রে সময়ের প্রশ্নে গ্রহণযোগ্যতা হারায়।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ লেখাটা পড়ার জন্য।
আপনি অবশ্যই এই অংশটুকু আপনার লেখায় যোগ করতে পারেন। তবে আমাকে একদম ছেঁটে ফেরল দিবেন না যেন।
১৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টটি এখন করা হয়েছে, দেখতে পারেন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ। ভালেঅ থাকুন।
আমি পোস্টটা খুঁজছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
নিলু বলেছেন: আমার মনে হয় দুইটা ২ জিনিষ , লিখে যান