নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইয়্যিদুল আইয়াদ, মুবারক হো!!

সুলতানা১২

পবিত্র ঈদে মীলাদুননবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হোক বছরব্যাপী।

সুলতানা১২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহলে শুক্রবারকে কেনো শোকের দিন হিসেবে ঘোষণা দেয়া হবে না......???

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০



হাদীসে ৫টি কারণে জুমুয়ার দিনকে দিনের সর্দার ও মহান দিন, এমনকি কুরবানীর ঈদ ও রোযার ঈদের চেয়েও বেশি মূল্যবান ও মহান বলা হয়েছে। কারণগুলো হলো-

১. *জুমুয়ার দিন হযরত আদম(আ,) কে সৃষ্টি করা হয়েছে।(খুশির ইমো হবে)

২. জুমুয়ার দিন হযরত আদম আলাইহিস সালাম জান্নাত হতে যমীনে আসেন।

৩. *জুমুয়ার দিন হযরত আদম আলাইহিস সালাম ইলাহী দীদারে গমন করে তথা ইন্তেকাল করে।(কান্নার ইমো হবে)

৪. জুমুয়ার দিন আসর হতে মাগরিবের মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যখন খাছভাবে দোয়া কবুল করা হয়।(খুশির ইমো হবে)

৫. *জুমুয়ার দিন ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে।(কান্নার ইমো হবে)



উপরোক্ত ৫টি কারণে জুমুয়ার দিনকে দিনের সাইয়্যিদ, ইয়াওমুল আযীম, ঈদের দিন এমনকি দুই ঈদের চেয়েও মহান-মূল্যবান হিসেবে বর্ণনা করা হয় এবং যেখানে দুটি কারণ হলো- হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার জন্মদিন ও ইন্তেকাল দিবস।



.________আসুন আমরা আমাদের আদি পিতা হজরত আদম(আ,)-এর মৃত্যুর দিন ও কিয়ামত দিবস হিসেবে শুক্রবারকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করি.....!!!

_____________________________

ঈদে মিলাদুননবীকে যারা শোক দিবস ঘোষনা করতে চান তাদের জন্য উৎসর্গকৃত এই পোস্ট।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

এডভোকেট আশফাক বলেছেন: যুক্তি মনে হয় লাইন মতই আছে.......

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

সুলতানা১২ বলেছেন: মিডিয়াগুলা আজকের এই মহান দিনে কেনো বোবা?

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

সুলতানা১২ বলেছেন: যে সকল দেশে ঈদে মীলাদুননবী শান শওকতের সাথে পালিত হয়.....

Islamic Countries:

Afghanistan
Pakistan
Uzbekistan
Jordan
United Arab Emirates (UAE)
Behrain
Bangladesh
Algeria
Al-Jazair
Sudan
Iraq
Kuwait
Morrocco
Yamen
Tunis
Syria
Oman
Lebanon
Libya
Egypt
Moritaniya
Palestine
Brunie
Indonesia
Malaysia
Nigeria
Somalia
Turkey (not a public holiday, but mosques are illuminated, special foods and treats are prepared, and you can participate, actively or passively, in the celebrations)

Non-Islamic Countries:

India
SriLanka
Tanzania

The most authentic date of Milad-un-Nabi (i.e. Prophet SallAllaho Alaihi wa Aalihi wa Sallam’s birth), as agreed upon by the classical and later scholars and historians, and as officially recognized by Islamic countries, is Monday 12 Rabi’ al-Awwal.
আরো অনেক দেশেই এই মহান দিবস পালিত হয়, আপাতত কানার দলকে এতটুকুই দেখাইলাম

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

মহান প্রকৃতি বলেছেন: সুন্দর যুক্তি............বলদগুলা দেখি চুপ

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

রুম্মান৯৯ বলেছেন: বিশ্বের প্রায় সব দেশেই মদপানের মতো বিদাত জারী আছে আইনী বা বেআইনীভাবে--- তাই বলে কি মদকেও সমর্থন করতে হবে?

আর কুর আনে আছে-- লা তাকরাবুস সালাত ওয়া আনতুম শুকারা---মানে মদগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা মুসলিমরা নামাজের কাছেও যেও বা নামাজ পড়না--এর মানে কি নামাজের বাইরে মদ খাওয়া জায়েজ হবে কুর আনের আংশিক ব্যাখ্যানুযায়ী?

আর মিলাদের অস্তিত্ব কুর আনের কোথাও না থাকাসত্ত্বেও একে জায়েজ করতে উঠে পড়েছে একদল আহাম্মক--যারা হাদিসের চে আলেমদের মতকেই বেশী দাম দিয়ে নিজেদের ঈমান বরবাদ করছে--অথচ নবীর হাদিস হচ্ছে--কুল্লু বিদাতিন দালালাহ, যার অর্থ--সকল বিদাতই গুমরাহী

এখন কাকে মানবো নবীকে নাকি ইমামদের যারা বিদাতেও হাসানা আর বিদাতে সাইয়েয়াহ বা ভাল বিদাত আর খারাপ বিদাত বলে ইসলামে মিলাদ এর মতো বিদাত চালু করেছেন?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

সুলতানা১২ বলেছেন:
/
নবীজির ওফাত দিনকে শোক পালন করলে, আদম আলাইহিস সালাম-এর ওফাত দিনকে কেনো নবীজি শ্রেষ্ঠ দিন, ঈদের দিন হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

সুলতানা১২ বলেছেন: কম্পউটার ব্যবহার আর ইন্টারনেট কি বিদয়াত?

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

একজন ছেলে বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে জন্ম দিবস,মৃত্যু দিবস পালন করা এবং এ উপলক্ষে যে সমস্ত আনুষ্ঠানিকতার আয়োজন করা হয় তা হারাম এবং বিদআত।
জন্ম দিবস এবং মৃত্যু দিবস পালনের কোন প্রমাণ কিংবা চর্চা রাসুল সা. কিংবা তাঁর সাহাবী (রাঃ) দের মাধ্যমে হয়েছিল বলে কোন প্রমাণ নাই।

জন্ম দিবস বা মৃত্যু দিবস কেন্দ্রিক আচার অনুষ্ঠান খৃষ্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও অন্যান্য অমুসলিমদের ধর্মীয়রীতি।তাই এটা মুসলিমদের জন্য পরিত্যাজ্য। বিধর্মীদের ধর্মীয় রীতি-নীতি, আচার-অনুষ্ঠান যতই ভাল দেখা যাক না কখনো তা মুসলিমদের জন্য গ্রহণ করা জায়েয নয়।

রাসূলে কারীম সা. বলেছেন –
“যে ব্যক্তি কোন জাতির সাদৃশ্যতা গ্রহণ করবে সে তাদের অনর্ভূক্ত বলে গণ্য হবে।”

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সবসময় সৎ চিন্তা ও সৎ কাজ করার তৌফিক দান করুক।
আমিন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

সুলতানা১২ বলেছেন: সরাসরি রেফারেন্স উল্লেখ করতো পারবেন নিষেধবানী বিষয়ে?
/
স্বয়ং নবীজি এই দিন পালন করেছেন, উপরে উল্লিখিত হাদীছটি নিয়ে কি আপনার সন্দেহ আছে?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

সুলতানা১২ বলেছেন: বিধর্মীরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে, ব্লগিং করে আপনিও বাদ দেন।

৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

ডাঃ মারুফ বলেছেন: @রুম্মান৯৯ , নামায , রোজা , ঈদুল আযহা , মাদ্রাসা কোরান শরিফের কোথাও নাই । তাই এগুলা পালন কইরেন না ।

৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

রুম্মান৯৯ বলেছেন: লেখক আপনিতো বিদাত আর শরিয়তের মধ্যে ফারাককেই গুলিয়ে ফেলেছেন---বিদাত হলো--ইসলামী বিধানে বা ইসলামের মধ্যে নতুন কিছু যোগ-বিয়োগ বা ইসলামের নামে নতুন কিছু তৈরি করা; আর শরিয়ত হচ্ছে আল্লাহ-রসুল-সাহাবীদের দেখানো বিধি-বিধান।

নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করা জরুরি কিন্তু মিলাদ যার অর্থ প্রসব করানোর যন্ত্র তা ৭৬ হিজরীতে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফের সময় তৈরি একটা বিদাত।

আর শরিয়তে সাথে সম্পর্কহীন নবীর মতো খেজুরের বদলে ভাত বা অন্য কিছু খাওয়া, মাদ্রাসা ব্যবস্থা, ইন্টারনেট, মাইক, লুঙ্গিপরাসহ সবকিছুই নতুন হলেও বিদআতও নয় সুন্নতও নয়। তাইলে তো আমাদেরও এরাবিয়ান খেজুর না খেলে পাপ হবে, নবী বউদের সাথে যেভাবে কথা বলেছেন, হেসেছেন বা সহবাস করেছে--সবই সুন্নত আর আমাদের দেশে আমরা ভাত খাই তা থারাম হবে?

তাই

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

সুলতানা১২ বলেছেন: বিশ্ব ইজতেমা করা কি? এটা কোন কোরআন হাদিছে আছে?
ব্লগে বা ইন্টারনেটে ইসলাম প্রচার করা কি?

৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

রুম্মান৯৯ বলেছেন: ডাঃ মারুফা মানুষ এতো কম বুদ্ধির হলে চলে? কী বললেন--নামায , রোজা , ঈদুল আযহা , মাদ্রাসা কোরান শরিফের কোথাও নাই । তাই এগুলা পালন কইরেন না ।
সবই কুর আনে আছে কিন্তু আপনার চোখ নেই-- আকিমুস সালা- মানে নামাজ কায়েম কর, আতিউর রসুল-রসুলের অনুসরন কর মানে তার হাদিস মানো মানে মুসলিম নরনারীর জ্ঞানার্জন ফরজ বলেই মাদ্রাসায় পড়া জরুরি, ঈদপালন জরুরি।

তাহলে কুর আনের কোথাও এসব নেই--বলে আহাম্মকের পরিচয় দিলেন নাকি?????????????????///////

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

সুলতানা১২ বলেছেন: জনাব আমার মূল প্রশ্নের উত্তরটাই দিলেন না.....

৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

যাযাবরমন বলেছেন:
জুমুয়ার দিনকে ঈদের চেয়েও বেশি মূল্যবান বলা হয়েছে!

এই কথা দিয়ে যাই বোঝানো হোক আনন্দ/ঈদ করতে কি বলা হয়েছে?

কোন দিনটার মুল্য বেশি, বিয়ের দিন না প্রিয়জনের মৃতুর দিন? কোনটাতে আনন্দ করা হয়?

মুসলমানদের ধর্ম শেখাতে কিছু কাফের আসছে।

আল্লাহ তাদের সবার উপর লানত দেবে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

সুলতানা১২ বলেছেন: বাহ! নিম মোল্লার মত কথা কইলেন, হাদীছে স্পষ্ট উল্লেখ আছে জুমুয়ার দিন খুশির দিন।
/
আর আপনারা ইদে মীলাদুননবী পালন না করলেও অন্তত এটাকে মহান দিন হিসেবেও পালন করেন কি?

১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

যাযাবরমন বলেছেন: বিশ্ব ইজতেমার কথা বলেন?

কেউ কি বলেছে বিশ্ব ইজতেমা্য না গেলে পাপ হবে?

আপনারা তো বলছেন ঈদে মিলাদুননবী না করলে কাফের হবে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

সুলতানা১২ বলেছেন: এটা আমি বলি নাই;
কিন্তু ইজতেমা কি ইসলামে নতুন কোন বিদয়াত নয়?

১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

মুহাই বলেছেন: +++

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

মুহাই বলেছেন: বলদরা বুঝবেনা ।তাদের আছে তালগাছ ।

১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

যাযাবরমন বলেছেন: কোন হাদিসে আছে জুমুয়ার দিন খুশির দিন, ঈদ বা আনন্দ করতে হবে? দয়া করে রেফারেন্সটা দেবেন?

কেউ কি কখনও বলেছে যে বিশ্ব ইজতেমা্য না গেলে পাপ হবে? আমার জানা মতে এখন পর্যন্ত কেউই এমন কিছু বলে নাই। তাহলে এটি ধর্মীয় আচার হয় কিভাবে। আর ধর্মাচার না হলে কিভাবে বেদাৎ হবে?

আপনারা বলছেন ঈদে মিলাদুন্নবী অবশ্য পালনীয়, অর্থাৎ ধর্মাচার।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

সুলতানা১২ বলেছেন: নিশ্চয় ইসলামের অনুসারীদের জন্য সপ্তাহিক ঈদের দিন হল জুমআর দিন। ইয়াহুদী খৃষ্টানদের পদস্খলিত হওয়ার পর আল্লাহ তা’য়ালা এ জাতিকে এই জুমআর দিনের মাধ্যমেই সম্মানিত করেছেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: আমাদের পূর্ববর্তীদের কে আল্লাহ তা’য়ালা পথভ্রষ্ট করেছেন,ইয়াহুদীদের জন্য জুম্মার দিন ছিল শনিবার আর খৃষ্টানদের জন্য ছিল রবিবার। আল্লাহ তা’য়ালা অবশেষে আমাদেরকে দুনিয়ায় নিয়ে আসলেন এবং আমাদেরকে জুম্মার দিনের হিদায়েত দিয়েছেন। উদ্দেশ্য হল ঈদের দিন গুলির মধ্যে তারতীব নির্ধারণ করেছেন,যেমন শুক্রবার, শনিবার ,রবিবার অনুরূপভাবে তারা কিয়ামতের দিন আমাদের পিছে থাকবে। আমরা দুনিয়ায় আগমন
কারীদের মধ্যে সবার পরে আগমন কারী ,আর কিয়ামতের দিন প্রথম আগমনকারী। কিয়ামাতের দিন সর্বাগ্রে আমাদেরই হিসাব নিকাশ হবে। (মুসলিম)
জুম্মার দিন হল এমন দিন যে দিন সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:উদিত সূর্যের প্রভাদীপ্ত দিনগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম দিন হচ্ছে জুমুআর দিন। (মুসলিম)
/
ইজতেমা যদি ধর্মীয় আচার না হয়, তাইলে এটা কি?

১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

যাযাবরমন বলেছেন: ভাল কথা:
আপনার প্রধান যুক্তি হচ্ছে: "আমাদের আদি পিতা হজরত আদম(আ,)-এর মৃত্যুর দিন ও কিয়ামত দিবস হিসেবে শুক্রবারকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করি"

তাহলে প্রত্যেক সোমবার ঈদে মিলাদুন্নবী না করে ১২ই রবিউল-আওয়াল নিয়ে টানাটানি করছেন কেন?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সুলতানা১২ বলেছেন: আমি জানি না আপনি কতটুকু পড়াশুনা করেছেন। তবে আপনি যদি মোটামুটিও পূববর্তী আলেমদের কিতাব পড়ে থাকেন...তাইলে দেখবেন তাঁরা সোমবারকেও মর্যাদার দিন হিসেবে পালন করেছেন।
এমনকি হাদীসেও বলা আছে---তোমাদের যদি রোযা রাখার ইচ্ছা হয়. তাইলে সোমবার দিন রেখো, কারন এ দিন আমি এসেছি।(তিরমিযী)
/
এবার আপনি কি বলবেন- আপনি এ দিনকে অন্তত মহান দিন বা বিশেষ দিন হিসেবেও কি পালন করেছেন???

১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

শার্ক বলেছেন: tirmid has many weak hadith so give exact reference also we dont believe u.

plus i dont understand why u are mentioning always friday. this is a jumma day and we respect this day. what is the relation with eid e mikadun nabi.

i think all pir follower is blind and shameless.

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২

সুলতানা১২ বলেছেন: তিরমিযীর হাদীছকে দুর্বল যারা বলেছে তারা তিরমিযী(র.) এর চেয়ে বেশি দুর্বল।
আদম আলাইহিস সালামও নবী উনার আগমন ও ইন্তেকাল দিন যদি বিশেষ দিন হয়, তাহলে আমাদের নবীজির দিনকে বিশেষ দিন বললে অসুবিধা কোথায়?

১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০

শার্ক বলেছেন: eid a miladun nabi is bidah no doubt

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

সুলতানা১২ বলেছেন: আপনি তালগাছেবাদীদের মত করে কথা বলবেন কেনো? দলীল দিন।
/

১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

যাযাবরমন বলেছেন: বুঝলাম "পূববর্তী আলেমদের কিতাব পড়ে থাকেন...তাইলে দেখবেন তাঁরা সোমবারকেও মর্যাদার দিন হিসেবে পালন করেছেন।" "এমনকি হাদীসেও বলা আছে---তোমাদের যদি রোযা রাখার ইচ্ছা হয়. তাইলে সোমবার দিন রেখো, কারন এ দিন আমি এসেছি।(তিরমিযী)"

আপনি নিশ্চই জানেন ঈদের দিনে নবীজী সা. রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন।
তাহলে আপনার দেয়া হাদিস থেকে বোঝা গেলো সোমবার ঈদের দিন না।

আপনার ১টা হাদিস কোট করছি "জুম্মার দিন হল এমন দিন যে দিন সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:উদিত সূর্যের প্রভাদীপ্ত দিনগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম দিন হচ্ছে জুমুআর দিন। (মুসলিম)"
কোন হাদিছে কি বলা হয়েছে যে ঈদের দিন বছরের মধ্যে সর্বোত্তম দিন? আমি তো জানি ইদের চেয়ে কদর, আসুরার দিন ও ১৫ই শাবানের দর্মিয় মর্যাদা বেশি।
এই দিন গুলোর কানটা কি আমরা আনন্দ করি না ইবাদত করি?
আপনি সর্বোত্তম দিনকে আনন্দ করার দিন, ঈদ বলে গুলিয়ে ফেলছেন কেন?

ইজতেমা তাবলিগ জামাতের বাৎসরিক সমাবেশ। সব ভাল কাজেই সওয়াব আছে। হাদিসে আছে টাকা ধার দিলে দান করার ২ গুন সওয়াব হবে। তাই বলে কি আপনি টাকা ধার দেয়াকে ধর্মাচার বলবেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০

সুলতানা১২ বলেছেন: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে,
তিনি একদা ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করলাম’ এ আয়াত শরীফটি শেষ পর্যন্ত পাঠ করলেন। তখন উনার নিকট এক ইহুদী ছিলো সে বলে উঠলো, ‘যদি এই আয়াত শরীফ আমাদের ইহুদী সম্প্রদায়ের প্রতি নাযিল হতো আমরা আয়াত শরীফ নাযিলের দিনটিকে ‘ঈদের দিন বলে ঘোষণা করতাম।’
এটা শুনে হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু তিনি বললেন, এ আয়াত শরীফ সেই দিন নাযিল হয়েছে যেদিন এক সাথে দু’ঈদ ছিল- (১) জুমুয়ার দিন এবং (২) আরাফার দিন।" (তিরমিযী শরীফ )

/
ইজতেমাকে তাহলে আপনি ধর্মীয় আচার বলেন না, তাইতো?

১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

দি সুফি বলেছেন: আপনি কি জানেন, কোনো ধরনের দিবস পালন করার বিধান ইসলামে নেই?? মনে তো হয় জানেন না। জানলে এইসব আযাইরা প্যাচাল পারতে ব্লগে আইতেন না।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

সুলতানা১২ বলেছেন: দিবস পালন করা ইসলামে নাই.......এটা নাই ওটা নাই!!! ইসলামকেই নাই বলেন...সোজ সাপ্টা...তাইলেই তো হয়।
/
ব্লগে ইসলাম নিয়ে কোন পোস্ট যেদিন থাকবেনা সেদিন আপনারা ঈদ পালন কইরেন।

১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০২

এডভোকেট আশফাক বলেছেন: দি সুফি৥ নাই নাই নাই ইসলামে কিছুই নাই...........এবার খুশি?!

২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭

দি সুফি বলেছেন: আমি আরেকটু যোগ করে যাইঃ ইসলামে আপনাদের মত বিদাতীদের কোন জায়গা নাই! এইবার আমি খুশি।
আল্লাহ হাফিয।

২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৫

০৫০৮০২৯ বলেছেন: অসাধারন! হেপাজতি, দেওবন্দি, হাটহাজারী, গাট্টিদের কোপানোর জন্য দারুন পোস্ট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.