| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুলতানা১২
পবিত্র ঈদে মীলাদুননবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হোক বছরব্যাপী।
স্বয়ং নবীজি এই হাদীসে কি ইঙ্গিত করেছেন---
হাদীসে ৫টি কারণে জুমুয়ার দিনকে দিনের সর্দার ও মহান দিন, এমনকি কুরবানীর ঈদ ও রোযার ঈদের চেয়েও বেশি মূল্যবান ও মহান বলা হয়েছে। কারণগুলো হলো-
১. *জুমুয়ার দিন হযরত আদম(আ,) কে সৃষ্টি করা হয়েছে।
২. জুমুয়ার দিন হযরত আদম আলাইহিস সালাম জান্নাত হতে যমীনে আসেন।
৩. *জুমুয়ার দিন হযরত আদম আলাইহিস সালাম ইলাহী দীদারে গমন করে তথা ইন্তেকাল করে।
৪. জুমুয়ার দিন আসর হতে মাগরিবের মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যখন খাছভাবে দোয়া কবুল করা হয়।
৫. *জুমুয়ার দিন ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে।
/
/
____________আপনি কি আদম আলাইহিস সালাম-এর চেয়ে হযরত মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামকে বেশি ভালোবাসেন না???
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
সুলতানা১২ বলেছেন: সেটা নিশ্টয়ই প্রকাশ করা উচিত
২|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
রুম্মান৯৯ বলেছেন: এই ভণ্ডামীর পোস্ট আর কতোদিন বেডি-----
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
সুলতানা১২ বলেছেন: চুলকানি থাকলে পোস্ট পড়ার কি দরকার!
আপনার দরকার রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকী, কারন আপনি তার মুরিদ
৩|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
মাছিমারা কেরাণী বলেছেন: আল্লাহকে ভালবাসি। অন্ধভাবে হোক আর যেভাবেই হোক। আল্লাহর নবী ও রাসুলদের ভালবাসি। মুহাম্মদ (সাঃ) শ্রেষ্ঠ মানব ও নবী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনিই সকল ক্ষমতার উৎস ও মালিক। সকল মানব ক্ষমতা তাঁর ইচ্ছায় আসে ও যায়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
সুলতানা১২ বলেছেন: মুখে মুখে.........
৪|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
মো: মুয়াজ বলেছেন: ভাই কোন সাহাবি মিলাদুন্নবি পালন করচে বলুন তো !
তাহলে আমরা পালন করব কন...।।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
সুলতানা১২ বলেছেন: সাহাবীরা করেন নাই এমন কিছু আপনি করেন না.....সেটা আপনি হলফ করে বলতে পারবেন?
যদিও আমি সাহাবী ও আলেমদের রেফারেন্স দিতে পারবো; তবু বলছি-হাদীসে আছে-
যে আমার দ্বীনের মাঝে উত্তম কোন বিষয় চালু করলো, সে এর ফায়দা পেতে থাকবে।(মিশকাত)
৫|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
আতাউররহমান১২০০৭ বলেছেন: বিদআত বুঝতে চান ? জুশনে জুলুসের নামে আতশবাজি ,টাকার অপচয় করে রাসূলের আশেক হওয়া যায় না । রাসূল (সাঃ ) তার সারা জীবন পথভ্রষ্ট দের আলোর পথে আনতে বহু কষ্ট ,নির্যাতন ভোগ ।রাসূল কে ভালোবাসতে হলে তার সুননত ,কাজ কে ভালবাসতে হবে । নবীর জিন্দেগীর সবচাইতে বড় সুননত ছিল মানুষকে আললাহর পথে ডাকা ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
সুলতানা১২ বলেছেন: বিশেষ দিনগুলোকে শরীয়ত সমর্থিত নিয়মে পালন করার মাধ্যমেও আল্লাহর পথে ডাকার কাজ হয়......অস্বীকার করবেন?
/
আতশবাজি? এটাকে আমিও সমর্থন করি না।
৬|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
সত্য সবার উপর বলেছেন: আপনি কি একজন বিদআতই ? আপনার কমেন্ট পড়ে মনে হচ্ছে সেটাই। যা জানেন না সেটা নিয়ে অযথা কথা বাড়ান কেন?
আপনাদের মত জন্মদিন মৃত্যুদিন পালন যদি ভালো হত তাহলে ইসলামের ইতিহাসে সাহাবা বা তার পরবর্তী দুই জেনারেশনে তার প্রমান থাকত।
আমি ভণ্ডদের খুব ঘৃণা করি যারা জাহির করে নিজেকে বড় আশেকে রাসুল বলে কিন্তু আসলে এরাই মূল শয়তান।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬
সুলতানা১২ বলেছেন: আপনি কোথায় পড়াশুনা করেন একটু জানতে চাই। জানাবেন...?
৭|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
Rain_in_Sydney বলেছেন: ALHAMDULILLAH...we love our beloved PROPHET SAW so we do celebrate it. Millions of Muslims do
Commemorate this HOLY Event.In doing so is surely a sign of love and admiration for the PROPHET SAW.
HADITH :
Imam Bukhari Rahmatullah Alaih narrates that Abu Lahab would be punished lightly in the hell on Monday. Because he rejoiced and freed his handmaid indicating by his finger, when the PPROPHET of Aallah ALMIGHTY (SAW) took birth. So as a reward of happiness on Milad un Nabi (SAW) he would be given water by his finger. (Saheehul Bukhari Vol. 2, Page 764)
This proves that a kaafir, Abu Lahab, was happy on the day of the birth of the Prophet [SAW] and was rewarded by having his punishment reduced. If this is true, then indeed ALLAH SWT will bless a Muslim who rejoices the birth of the Prophet Prophet [SAW]
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৯
সুলতানা১২ বলেছেন: ধন্যবাদ!
If this is true, then indeed ALLAH SWT will bless a Muslim who rejoices the birth of the Prophet Prophet [SAW]
৮|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
Rain_in_Sydney বলেছেন: wahabi/salafi/najdi jara QURAN HADITH beshi buje nijeke dabi kore..sob kicu tara bidat fatwa dei...can you comment on following?
Neither Prophet (SAW) nor his noble companions ever put Rukoo and their numbers in the holy Qur’an. These Rukoo were added in Qur’an by the rulers and the scholars hundreds of years later to help Imams and HUFFAAZ in memorizing the verses of the Qur’an and provide better organization and management for reading Qur’an in regular daily prayers and Taraweeh prayers of Ramadan.
When Qur’an was revealed to Prophet Muhammad (SAW) , it did not have thirty volumes. Neither Prophet Muhammad (SAW) nor his noble companions divided Qur’an into thirty volumes (siparah). Qur’an was divided into thirty volumes by the rulers and the scholars hundreds of years later for the convenience of HUFFAAZ (memorizers of the holy Qur’an). It helped HUFFAAZ in managing the recitation of the holy Qur’an in Taraweeh prayers in Ramadan.
৯|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
মাসুদ মারুফ বলেছেন: একুরেট রেফারেন্স চাই, যে আমার দ্বীনের মাঝে উত্তম কোন বিষয় চালু করলো, সে এর ফায়দা পেতে থাকবে।(মিশকাত)
আপনি কি জানেন, জইফ দুর্বল হাদিছের অনেকগুলোই আছে মিশকাতে। যেটির কথা বললেন, সেটি যে দুর্বল না তা কিভাবে বুঝলেন?
নবীজী(সঃ) বলেছেন:
وَإِيَّاكُمْ وَمُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ) رواه أبو داود والترمذى وقال حديث حسن صحيح “তোমরা (দ্বীনের) নব প্রচলিত বিষয়সমূহ থেকে সতর্ক থাক। কেননা প্রত্যেক নতুন বিষয় বিদআ‘ত এবং প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা”।[সুনান আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৯৯১ ও সুনান আত-তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৭৬]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াল্লাম তাঁর এক খুতবায় বলেছেন:
إِنَّ أَصْدَقَ الْحَدِيثِ كِتَابُ اللهِ وَأَحْسَنَ الْهَدْيِ هَدْيُ مُحَمَّدٍ وَشَرُّ الأُمُوْرِ مُحْدَثَاتُهَا وَكُلُّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلُّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ وَكُلُّ ضَلاَلَةٍ فِي النَّارِ. رواه مسلم والنسائى واللفظ للنسائى “নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী আল্লাহ্র কিতাব এবং সর্বোত্তম আদর্শ মুহাম্মদের আদর্শ। আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হল (দ্বীনের মধ্যে) নব উদ্ভাবিত বিষয়। আর নব উদ্ভাবিত প্রত্যেক বিষয় বিদআত এবং প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা এবং প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম জাহান্নাম। সুত্রঃ সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৫৩৫ ও সুনান আন-নাসায়ী, হাদীস নং ১৫৬০, হাদীসের শব্দ চয়ন নাসায়ী থেকে।
এখন আপনি হয়ত জানেন যে, মুসলীম শরীফ সহীহ গ্রন্থগুলোর একটা। তবে মিশকাত বিশুদ্ধতার দিক দিয়ে ২/৩ নম্বরেও নেই। মুসলিম ১ নম্বর স্তরে।
এখানে হাদীস বইগুলোর বিশুদ্ধতার মানে স্তর দেখান হয়েছে Click This Link
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৪
সুলতানা১২ বলেছেন: আপনি কি চিনেন হযরত জালালুদ্দীন সুয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহিকে?
আপনি কি চিনেন- হযরত আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহিকে?
আপনি কি চিনেন- হযরত কারামত আলী র.কে?
আপনি কি চিনেন- আবু বকর সিদ্দীক ফুরফুরাবী রহমতুল্লাহি আলাইহিকে?
এরকম আমি অগণিত আলেমে দ্বীনের লিখিত কিতাবের রেফারেন্স দিতে পারবো- যারা ঈদে মীলাদুননবী পালন করেছেন এবং এর মর্যাদা প্রকাশ করেছেন।
১০|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
মাসুদ মারুফ বলেছেন: ভাইসব, যুক্তির মাধ্যমে ফিকহ শাস্ত্র চলে, অর্থাত আলোচনা শাস্ত্র চলে। কোন কাজের সমাধা করা যায়, কিন্তু ইসলাম এমন কোন খেলনা নয় যে, কিছু যুক্তি দেখিয়ে যে কেউ তাদের ইচ্ছামত একটা অনুষ্ঠানকে ইসলামী অনুষ্ঠান নাম দেবে।
আমি ভয় পাই, আমাদের কি বুক কেপে ওঠে না? ভয় লাগে না? যে আল্লাহ এই অনুষ্ঠান বা নতুন কাজেগুলির অনুমোদন আসলেই দিয়েছেন কিনা? ধরে নেই অনুষ্ঠানগুলো ভাল, তবু আমাদের কি আল্লাহর কাছ খেকে কোন সার্টিফিকেট আছে এর অনুমোদনের? বিতর্কিত এই অনুষ্টান কেন এত জরুরী?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১০
সুলতানা১২ বলেছেন: স্বয়ং নবীজি হযরত আদম আলাইহিস সালাম এর বিশেষ দিনগুলোকে স্মরন করে শুক্রবারকে সম্মানিত ও মহান দিন হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। এরপরো.....!!!
১০ই মুহররম কি?
প্রকৃতপক্ষে মুল বিষয় হলো- ইদে মীলাদুননবী সবসময়ই পালিত হয়ে আসছিলো। কিন্তু পরবর্তীতে কিছু ধর্মব্যবসায়ীদের মাধ্যমে ইসলাম বিদ্বেষীরা এসব ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুনের বিষয়গুলিকে বিতর্কিত করে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।
১১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
Rain_in_Sydney বলেছেন: @masud maruf...HADITH khana MISHKAT SHARIF E ase & Authentic HADITH E o ase; ebar bolun ata o durbol HADITH..salafi/wahabi/najdi/jamati/deobondhir jonno sob weak Hadiths except tader jeta pochondo hoi ;
"If a Muslim innovates a good innovation (in Islam), he shall be rewarded for innovating it and shall be rewarded each time another Muslim follows it. Moreover, the Muslim who will follow it will also be rewarded". [Note: Reported by Muslim, Ahmad, Al-Tirmidhi, Al-Nasa'i and Ibn Majah on the authority of Jurair, Sahih Al -Jami' Al- Saghir, No.6305]
১২|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০০
Rain_in_Sydney বলেছেন: @ Lekhok/Lekhika --In regards to THE HADITH that I have noted @ ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪;
Its a shahih/authentic HADITH narrated in Shahih BUKHARI so we should not say “if it is true”…it’s more than true indeed!
Thank for your post, very nice one. ZAJAKKALLAH KHAIR.
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সুলতানা১২ বলেছেন: ALSO TO YOU
১৩|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সুলতানা১২ বলেছেন: শার্ক@ ট্যাগিং-এর জন্য আপনার কমেন্ট মোছা হলো-
ধন্যবাদ.
১৪|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
সত্য সবার উপর বলেছেন: কোরআন হাদিসের বাইরে ইসলামের কোন বিধিবিধান বা কোন ধর্মীয় উতসব পালন সবই বিদআত। কে কি করেছে আমার দেখার দরকার নেই আল্লাহ্ এবং তার রাসুল (সঃ) কি বলেছেন এবং কি করেছেন সেটাই আমার দেখার বিষয়।
বিদআতিদের আমি ঘৃণা করি (তাদের বিদআত করার কারনে, মানুষ হিসাবে নয়) কারন তারা দ্বীনের ভিতরে নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করে ইসলামকে কলুষিত করেছে।
১৫|
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০০
নড়াইলের ছেলে বলেছেন: HADITH :
Imam Bukhari Rahmatullah Alaih narrates that Abu Lahab would be punished lightly in the hell on Monday. Because he rejoiced and freed his handmaid indicating by his finger, when the PPROPHET of Aallah ALMIGHTY (SAW) took birth. So as a reward of happiness on Milad un Nabi (SAW) he would be given water by his finger. (Saheehul Bukhari Vol. 2, Page 764)
This proves that a kaafir, Abu Lahab, was happy on the day of the birth of the Prophet [SAW] and was rewarded by having his punishment reduced. If this is true, then indeed ALLAH SWT will bless a Muslim who rejoices the birth of the Prophet Prophet [SAW].....good answer
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
সত্য সবার উপর বলেছেন: আমরা সব নবীকেই ভালোবাসি আর যেহেতু আমরা রাসুল (সঃ) এর উম্মত তাই তার জন্য আমাদের ভালবাসা সবচেয়ে বেশী।