নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেঁচে থাকাটা দারুণ ব্যাপার ....

সুলতানা শিরীন সাজি

shazi১৯এট জিমেইল ডট কম আমার এই পথ-চাওয়াতেই আনন্দ।খেলে যায় রৌদ্র ছায়া,বর্ষা আসে বসন্ত।কারা এই সমুখ দিয়ে আসে যায় খবর নিয়ে,খুশী রই আপন মনে-বাতাস বহে সুমন্দ।সারাদিন আঁখি মেলে দুয়ারে রব একা,শুভক্ষণ হঠাৎ এলে তখনি পাব দেখা।ততক্ষন ক্ষণে ক্ষণে হাসি গাই আপন-মনে,ততক্ষন রহি রহি ভেসে আসে সুগন্ধ

সুলতানা শিরীন সাজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটা সম্ভাব্য বৃষ্টি দিনের গল্প

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৫৫

(বৃষ্টি ছুঁয়েছে যাদের)



মেঘলা দিনে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকালে নিজেকে খুঁজে পাই। মন ভারী হয়ে আছে আকাশেরই মতন। জানালার কাছে থেকে সরে আসলেই হয়। পারি না। মনেহয় পা দুটো মেঝের সাথে গ্লু দিয়ে আটকানো। নড়তে পারিনা।

শুধু মনে হয় বৃষ্টি আসুক।



ঘরের জানালা,মনের জানালাখুলে দিয়ে ভিজি। মন খারাপ করা মেঘেদের কান্নাগুলো এসে ধুয়ে দিক যত মলিনতা। ঝমঝম বৃষ্টিতে ভিজে বৃষ্টি হই।

"মেঘমল্লারে সারাদিনমান বাজে মল্লার গান"..........গেয়ে উঠি।



দরজা খুলে বেলকনিতে যেয়ে দাঁড়াই......

চোখের সামনে শহরের অনেকটুকু.............ডাউন টাউনের উপরের পুরো আকাশ জুড়ে কালো মেঘেদের ঘন ঘটা।ডান দিকে দুরে তাকিয়ে অবাক হই..........দুরের শহরটার পাহাড় গুলো দেখা যাচ্ছে।ওখানে তেমন কোন মেঘ নেই। আজ মনেহয় ওখানে বৃষ্টি হবেনা। বেশ ঝকঝকে আকাশ।

আমার ভাবনার ফাঁকেই হুড়মুড় করে ধেয়ে আসা বৃষ্টির দিকে তাকাই।

বৃষ্টির এমন দারুণখেলায় অবাক হই........হাত দুটো বাড়িয়ে দিই.....বৃষ্টি ছুঁই।



ঝিরঝির করে পড়তে থাকা বৃষ্টির পানি দেখে রুবেলের লেখা কবিতার লাইন মনে পড়ে......."তোমার ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির চুল আমার চোখেই বেঁধে রাখলাম"

কি দারুণ এক উপমা।



খুব ইচ্ছে করছিলো বৃষ্টিতে ভিজি......কিন্তু শীতটা এখনো কমেনি।

তাপমাত্রা এখনো খুব বাড়েনি।

আমার ভাবনার ফাঁকে মাথা ভিজে গেছে। ভেজা কি উচিত! জ্বর জারি হবে। কাশি হবে। আমার হলে অন্য সবার।



দেয়ালের দিকে সরে আসি। ছিটেফোটা বৃষ্টি এসে তবু ভেজাতে থাকে। রাস্তায় ছুটতে থাকা গাড়ীগুলোর শব্দ বদলে গেছে.....স্‌স্‌স্‌স্‌ .....এমনই এক আওয়াজ করে ছুটতে থাকে গাড়ীগুলো।

দুরের শীর্ণ গাছগুলোর দিকে তাকাই। নিশ্চয়ই বৃ্ষ্টি ছুঁয়েছে বলে ওরা আজ খুব খুশী।এমন বৃষ্টিতে ভিজেই কদিনেই গাছে গাছে কুঁড়িরা আসবে।এপ্রিলের ২ সপ্তাহ যেতে না যেতেই গাছগুলো পাতায় ভরে উঠবে।সন্তান সম্ভবা মায়ের দিকে তাকালে যেমন প্রশান্তি আসে, মনে হয় সৃষ্টির আনন্দে ডুবে আছে। গাছগুলোর দিকে তাকালেও তখন সেই আনন্দ ছুঁয়ে যাবে।



ফোনের শব্দে ঘরে ফিরি। মুনার ফোন।

এই এক বন্ধু যার সাথে প্রানের নানান কথা বলা।

গলা শুনেই বুঝি মনটা মন খারাপের মেঘ হয়ে আছে।

বৃষ্টি ওদের ওদিকটায় এখনো হচ্ছে না। আকাশ মেঘলা হয়ে আছে......।



আজ ছুটির দিন।কত কাজ জমে আছে।অথচ ও আজ কিছুই করেনি।

সারাদিন ও এঘরে ওঘরে হেঁটেছে।

কথায় কথায় কেঁদেছে।

ওর বড় মেয়ে ওর কাছে জানতে চেয়েছে কান্নার কারন। কিছু বলতে পারেনি।

ছোট মেয়েটা কাঁদতে দেখে বারবার বুকের কাছে এসে জড়িয়ে ধরেছে। ও কি করে জানবে ওর মায়ের মন খারাপ আজ আকাশের সাথে সাথে?



ও আমাকে আজ ওর বাবার গল্প করে।

ছোটবেলায় মেঘলা দিনে ওর যখন খুব মন খারাপ হতো,ওর বাবা ওকে কবিতা শোনাতো। মা ব্যস্ত থাকতো সংসারের নানান ঝামেলায়। ওর প্রকৃতি ছোঁয়া মনটাকে বুঝতো ওর বাবা। সেই বাবার কথা বলে কেঁদে কেঁদে আকুল হলো।

কত দিন সেই বাবাটাকে দেখেনা..............মা হীন হয়েছিলো খুব ছোট বেলাতেই।

সেই বাবাটাকে আর আগের মত পায়না। ফোনে কথা বললে রোবটের মত কথা বলে বাবা।



আমি হাসি।

বলি মুনা,এটাই তো স্বাভাবিক।

তুমি কত্ত বছর বাবার কাছে নেই।

নিজের সংসার ,নিজের পৃথিবী নিয়ে ব্যস্ত আছো

ভাবো তো তোমার বাবা। একা । ছেলেমেয়ে কেউ কাছে নেই। নিজের জীবনটাকে কোন না কোন ভাবে মানিয়ে নিয়েছেন......হঠাৎ করে মাঝে মাঝে তোমাদের সাথে কথা হয়।

ভালো মন্দ কুশলাদি ছাড়া কিইবা বলবেন?

কি করে বলবেন,"তোদের জন্য ভীষন মন কেমন করে...................... চলে আয়।"



আমার মায়ের কথা বলি। সারাদিন নিজের মনে থাকেন।

কেউ কাছে গিয়ে বসলে গল্প করলে গল্প করেন। নাহলে চুপচাপ কোন বই বা পেপার নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। আমি দুর থেকে মাকে দেখতে পারি,মায়ের একাকীত্বতা বুঝতে পারি।আর কিছুই পারি না।।মায়ের মেনে নেয়া দেখি। এখানে আমি বা আমরা আসলেই আর কেউ না..........।

আমি থাকলে মায়ের আনন্দ কতটুকু ভাবতেও বসি না। শুধু ভাবি আমরা যখন কেউ থাকি না ।মায়ের কাছে যা থাকে তাই তো মায়ের সব।

কদিনের জন্য হুটহাট আমরা যাই যখন স্মৃতিগুলোকে আরো ভারী করে চলে যাই শুধু। মায়ের বয়সে তাঁর অনুভূতিগুলোকে কি করে বিচার করি?

কি করি ভাবি মা আগের মত ব্যস্ত হয়ে থাকবে সারাক্ষন?



ওকে বলি মুনা আমাদের কথা ভাবো।

এই বিদেশে বসে যখন আমাদের ছেলেবেয়েরা একদিন বড় হয়ে যাবে। দুরে চলে যাবে। আমরা তো এখনো আমাদের মায়ের কথে ভেবে বাবার কথা ভেবে দেশে ছুটে যাই। ওরা কে কোথায় যে থাকবে। এই জেনারেশনে আমাদের মত না। কম মানুষের মধ্যে বড় হয় ওরা। যারা শুধু নিজের জন্য চায় সারাক্ষন। মাই আর মাই। ওদের কাছে কিইবা চাওয়ার থাকতে পারে।এই পি এস ২ আর উই গেইম এ ব্যস্ত থাকা আমাদের সন্তানদের আমাদের মত করে তৈরী করে চাইনা তো তবু মাঝে মাঝে অবাক হই আমার ছোট্ট ছেলেটা খেলতে খেলতে গুন গুন করে বাংলা গান গায়। বড় ছেলেটা শুটকীর গন্ধ পেলে খুশী হয়ে যায়।



আমরা যেনো কাছে থাকি। বন্ধু সারাজীবনের। মুনা শুধু না অনেকেরই কথা ততদিন যেনো না বাঁচি।

কিন্তু যদি বেঁচে থাকি। জানি না কেমন যাবে সেইসব দিন। একটা জেনারেশনেই কি সব মায়া সব ভালোবাসা এত দুরের হয়ে যাবে? আমি তো তা মনে করি না।



ওর মন হালকা হয়ে যায় কথার ফাঁকেই।ও বলে বৃষ্টি ওখানেও পড়ছে । বলি যাও বৃষ্টি দেখো। আর সব মন খারাপের কষ্ট বৃষ্টির সাথে ধুয়ে যাক।

বলি আজ খিঁচুড়ী রান্না করো আর ডিমভাজি......

ওর কথায় মন খারাপের সুর সরে গেছে বুঝবার পর ফোন রাখি।



বৃষ্টি পড়ছেই ঝিরঝির করে। তিনদিন বৃষ্টি হবে একটানা । আবহাওয়া বার্তা এমনি।



আলমারীর সামনে এসে দাঁড়াই।

আজ শাড়ী পড়ার দিন।

বৃষ্টি শুরু হবার আগে থেকে গান বাজছিলো। সুবিনয় রায়ের রবীন্দ্রসংগীত।

একটু আগে অর্ঘ্যসেন শুরু হলো..........

"পথহারা তুমি পথিক যেনো গো সুখের কাননে,

ওগো যাও কোথা যাও।"



শাড়ী পড়ে সাজতে বসি।

চোখের কাজল আর কপালের টিপ ।আমার প্রিয় প্রসাধন।

মেঘবতী সাজে সেজে সারা বাড়ি হেঁটে বেড়াই.......



শোয়ার ঘরের জানালার পাশ দিয়ে একটা বাড়ীর ছাদ দেখা যায়।

কতগুলো পাখীর লুটোপুটিকরে গোসল করা দেখি। ছাদের বৃষ্টিতে ভেজা দিন গুলো কেমন পলকে হারালো.....

সব মেয়েরাই কি এক বয়সে ছিঁচকাঁদুনে থাকে? নাকি সব বয়সেই?

কথায় কথায় কান্না?

কি জানি।

ছেলেবেলায় বই পড়ে কত যে কাঁদতাম। কোন গল্পের শেষটা মনমত না হলে চোখ ফুলে যেতো। বিছানার কোনায় শুয়ে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়েছি কতদিন।



আমার কাছের মানুষ কখন কাছে এসে দাঁড়ায়।

শাড়ীটার রং প্রসংগে কিছুই বলেনা ........টিপটা সোজা করে দেবে বলে খুব কাছে এসে দাঁড়ায়। খুব অবাক করে দিয়ে বলে তোমাকে একবার বোলপুর নিয়ে যাবো। শান্তিনিকেতনের পথে হাঁটতে। সেখানে যখন যাবো একদিন হলেও বৃষ্টি হওয়া চাই ই চাই।

হাঁটতে হাঁটতে দুজনে গাইবো ।

"এসো নীপবনে ছায়াবীথি তলে।

এসো করো স্নান নবধারা জলে।"



খুব অবাক হয়ে যাই।

আজ বিকালেই অববাহিকা বইটা পড়বার সময় খুব ইচ্ছা করছিলো ঐ সব পথে যাই। এমনই ও আমার রাখাল ছেলে।

সব বুঝে ফেলে।

শাড়ী পড়লেই ও মেঘবতী মেয়ে ডাকে।

আমি কি চাই। আমি কি ভাবি ও সব কি করে বোঝে?



বেলকোনির একপাশে দাঁড়িয়ে দুজনে বৃষ্টিপড়া দেখি।

"কি আনন্দ কি আনন্দ নাচে মুক্তি নাচে ছন্দ।"



বৃষ্টির পানিতে ভিজে যাচ্ছি ভেবে সরে যাই আরো।

কোথায় বৃষ্টি। দুজনের চোখে পানিতে ভিজে যাচ্ছি দুজন।



আমি না হয় ছিঁচকাঁদুনে।

ওর চোখে কান্না কেনো?

সুখের ও কান্না হয়...........বেঁচে থাকার সুখবোধ আমাদের ঘিরে থাকে।

যা আমাদের নেই তা নিয়ে দুঃখ নেই..............যা আছে সেইটুকু যেনো থাকে সেই প্রার্থনাই দুজনের।



জীবনের যে দিনগুলো গেছে.......

চলেই গেছে। কত দুর দেশে এসে আমরা কেমন পাখীর মত বাসা বেঁধে আছি।

যেখানেই যাই যতদুরেই যাই কদমফোঁটা দিনগুলো শুধু মনে পড়ে......

বৃষ্টি ভালোবাসি বলে ,বৃষ্টি দিনে বৃষ্টি ছুঁয়ে আমরা নিজেরাই আজ বৃষ্টি হয়েছি।



মন্তব্য ৭৫ টি রেটিং +২২/-২

মন্তব্য (৭৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:০২

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন:


বৃষ্টি ছুঁয়ে আমরা নিজেরাই আজ বৃষ্টি হয়েছি।
বৃষ্টি ছুঁয়ে আমরা নিজেরাই আজ বৃষ্টি হয়েছি।

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:০৭

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
আজি ঝরঝর মুখর বাদর-দিনে।

শুভেচ্ছা নির্ঝর।

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:০৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: বৃষ্টি করে উদাস,কিন্তু মেঘলা করে মন খারাপ। পাখির বাসায় জবুথবু? তবুও ভালো থাকবেন,ভাল থাকাই শেষ কথা।

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:০৯

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ভালো থাকাটা অনেক কঠিন........
আবার অনেক সোজা.......

অনেক ভালো থেকো তুমিও।
শুভেচ্ছা।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:১৩

মিলটনরহমান বলেছেন: "পথহারা তুমি পথিক যেনো গো সুখের কাননে,
ওগো যাও কোথা যাও।"



পুরো লেখা ভালো লাগলো

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:১০

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
বৃষ্টিদিনে রবীন্দ্রনাথ ভর করে........

ধন্যবাদ পড়বার জন্য......।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২৪

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: শাড়ী পড়লেই ও মেঘবতী মেয়ে ডাকে

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:১১

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
:)
ডাকাই তো উচিত..............

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:০৮

নুশেরা বলেছেন: মেঘবতী মেয়ের ছবি দেখতে চাই :)

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:১৪

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
মেঘবতী মেয়ে তো তারাই যারা সবুজ আর হলুদ শাড়ীতে সাজে........

বৃষ্টিদিনের হাওয়ার শুভেচ্ছা নাও ।
অপনাটা কেমন আছে?
ভালো থেকো

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:১৮

নুশেরা বলেছেন: হা হা হা হা! দেশে গিয়ে একটা বিয়ে খেয়ে এলাম, তার গায়ে হলুদের ছবি থেকে পিকটা নেয়া। মেঘময়তার কিছু নেই এখানে। তোমার ছবি আছে নিশ্চয়ই। দাওনা প্লীজ।

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:২৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
মেইল কোর পাঠিয়ে দিবো.......:)
প্রোফাইলে আছে আই ডি টা।

তবে মেঘবতী নই দেখলেই বুঝবে........

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:০৭

নিলিমা বলেছেন:
একটা গান মনে পড়ল
" বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে তুমি আমি দুজনে..........."
তাহসানের হতে পারে গানটা।

আমারে ও একখান দিয়েন মেঘবতী ফটো।
[email protected]

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫৪

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
আপনার জন্য শুভেচ্ছা..........।গানটা খুঁজবো তো।

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:২৭

পথিক!!!!!!! বলেছেন: দূর আপু , এইসব ছবি দেন কেনো , কানাডায় আসতে মন চায়

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫৬

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
এই শীর্ণ গাছপালা গুলো দেখেও আসতে মন চায়?
বলো কি পথিক?

চলে আসো.......
নিজে ফেরা যখন হচ্ছে না।তোমরা আসো।
অনেক খুশী হবো।

ভালো থেকো।
শুভেচ্ছা।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: সুন্দর! সুন্দর!! অপুর্ব সুন্দর!!!

এমন সুন্দরের কোন ব্যাখ্যা, কোন বর্ণনা দেয়া আমার মত মানুষের সাধ্য নয়। এমন সুন্দর লেখা কত্ত দিন পর পড়লাম!

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৪৮

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
Jules Verne
এর
"Anything one man can imagine, other men can make real"

খুব ভালো লাগে........

অনেক ধন্যবাদ।
আর অনেক শুভেচ্ছা

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৫১

রেটিং বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখালাম। আপনি অনেক বিযি ছিলেন বাংলাদেশ গিয়ে। আপডেট পেতাম, কিন্তু নিজে ঐসব জায়গায় থাকার মুরোদ ছিল না। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য!

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:০২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
কি খবর সোহাগ?
অনেকদিন পর.........
তোমার ব্লগে ঘুরে আসছি।সম্ভবতঃ কিছু লিখে আসিনি।

আশাকরি ভালোআছো.............
গরম ভাত আর মাছের ঝোল কেমন চলছে?
আসিফের সাথে কাল একটু কথাহয়েছিলো ম্যাসন্জারে...........
অনেক ভালো থেকো।
শুভেচ্ছা।

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:০৭

কালপুরুষ বলেছেন: কবিতার মতোই গল্প। বেশ দরদ দিয়ে লিখেছো। ভাল লাগলো।

২৯ মে মার্চের বৃষ্টিতে ভিজেছি, শিল কড়িয়েছি, খেয়েছি। গলা বসেছিল সামান্য (বউ খুশী হয় গলা বসলে কারণ তখন চীৎকার করতে পারিনা)। এখন ঠিক আছে।

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য...............
ভাবীকে নিয়ে শিল কুড়ালে তো ভালো হতো।
দুইজনের কথা বন্ধ হলে কি হয় বেশ বুঝতেন................:)
হাতে কলম খাতা নিয়ে ঘুরতে হতো।

অনেক শিল খায় জানি। আমিও খেতাম।
ভালো থাকবেন।
শুভকামনা।

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:০৮

রেটিং বলেছেন: থাকা হয় না। জীবনের কোলাহলে এতই ব্যস্ত যে ব্লগ এখন প্রাইমারী থেকে নেমে নেমে সেকেন্ডারী বেয়ে সোজা টার্শিয়ারীতে চলে গেছে। ধুর আপনি কি লিখেচেন না লিখেননি ওটা কোন ব্যাপার না। আমি নিজেই ব্লগে থাকি না। আমি আজকে মনে করলাম সবার ব্লগে গিয়ে গিয়ে কমেন্ট করব। মনে করিয়ে দেব একদিন আমিও ছিলাম! নিজেকে সবাই ভুলে যাচ্ছে ভাবতে কষ্ট লাগে :(। আপনার বাংলাদেশ কেমন কাটল এবার ?

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ব্লগটা এমনই..............কিছুদিন না থাকলে মনে হয় সবাই ভুলে গেছে।
আসলে যার যার মনে রাখার ঠিকই রাখে।
কষ্ট পেয়ো না...........।
সময় করে আবার লেখায় ফিরে আসো।

১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:১৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: মাই গড !! আপনিতো দুর্দান্ত লেখেন !! এত আবেগপূর্ণ লেখা এই ব্লগে প্রথম পড়লাম !! চমৎকার ......

মেঘলা দিনে আমার মন খুবই খারাপ থাকে, মনের উপর কেমন যেন অন্ধকার ছেয়ে থাকে ...... তবে মুষলধারে বৃষ্টি খুবই ভালো লাগে :) ......ইস্ কতদিন বৃষ্টিতে ভিজি না :( .......

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
আমি তো পুরা অবাক আপনার মন্তব্যে..........
বাড়িয়ে বললেন কি না ভাবছি।

মেঘলা দিনের কোন একটা ব্যাপারতো আছেই..........সবার মন খারাপ হবে কেনো।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা........

১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৩৬

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: অপৃ দেশে আসলেন জানালে খৃশি হতাম! হয়ত দেখাও করতাম!

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
দেশে যাবার আগে ও পরে ব্লগে দিয়েছি..........

খুব দুঃখিত আলাদা করে জানানো সম্ভব হয়নি।
ভালো থেকো।
শুভেচ্ছা।

১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৯

সহেলী বলেছেন: কি বলব ? কদিন দেশে এসেছিলে বলে ব্লগে ছিলে না ; সেই ভাল ছিল -- এমন ঘোর লাগত না ।

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
কি যে বলো সহেলী...........আমার লেখার কি এমন ঘোর!
সব তো তোমাদের ভালোবাসার কারন.........

জানো দেশে যে গেলাম...........সব কিছু লিখতে ইচ্ছা করে...... অসাধারন সব মানুষের সাথে দেখা হওয়া........কত স্মৃতি।কত আনন্দ।কত হাসি।

তোমার সাথে দেখা হবে এমন একটা চাওয়াও ছিলো মনে মনে.......তুমি মনে হয় চাও নি.......তাই দুরবাসিনী রয়ে গেলাম।
ভালোই হলো.......
আমার অদেখা বন্ধু থেকে গেলে।

অনেক ভালো থেকো।
সবসময় পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ..........আর না চাইলে না হয় আর আসবো না.........
তখন আবার খুঁজতে শুরু করো না........

ভালো থেকো।
বৃষ্টি ভেজা কদম ফুল তোমার জন্য।

১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৯

মমমম১২ বলেছেন: বৃষ্টির জন্য আকুলতা তৈরী হল ।ঝুম বৃষ্টি তো হয় না এখানে একেবারেই।
দেশ ছাড়ার সাথে বৃষ্টিকেও ছেড়ে এসেছি।

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:০২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ঝুম বৃষ্টির আকুলতা আসলেই রয়ে যায়..........
কি খবর ?
অনেকদিন পর দেখলাম মমমমম১২
শুভেচ্ছা রইলো।

১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৯

রুবেল শাহ বলেছেন: আইতে টিকেট দেবে কেঠায় আপুনি.................... ?;)

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২০

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
কি লিখছো.......।বুঝি নাই
ভালো থাকো..........
শুভেচ্ছা.......

১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কবির লেখা গদ্য, পড়লেই বুঝা যায়!

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২১

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
:)
ঠিক কথা.............কিছু আসলে হয় না মনে হয়।
শুভকামনা.....।

১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:১৩

রুবেল শাহ বলেছেন: বলছি কানাডা যাবার টিকেট দেবে কে..............;)

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২৭

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
আসার ইচ্ছা থাকলে টিকিট হয়ে যায়...........
খবর কি?

২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৪

রুবেল শাহ বলেছেন: খবর হইল বৃষ্টিতে ভিজলাম.................

২১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:০৭

নাজনীন খলিল বলেছেন:
চমৎকার!

অনেক শুভেচ্ছা রইল। ভাল থেকো।

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৪

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ধন্যবাদ নাজনীন আপু........।

আশাকরি ভালো আছো।
শুভেচ্ছা নাও।

২২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৬

তারার হাসি বলেছেন:
তুমি হলে খুব পঁচা একটা মানুষ ...
অনেক অনেক খারাপ ...

বৃষ্টির জন্য আমি কিন্তু কিছুই দেখি না, দিবা রাত্রি যাই হোক, সোজা দৌড় ...... মনে হয় আমি যেন একটা ছটফটে কিশোরী।

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৭

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
তুমি ঠিকই বলছো.......
আসলেই তাই..............

বৃষ্টি ছুঁলে যে মেয়েটার কিশোরী হত ইচ্ছা করে তাকে বারবার বৃষ্টি ছুয়ে যায় যেনো এই প্রার্থনা করি।
অনেক ভালো থেকো।
শুভেচ্ছা।

২৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৭

সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: পড়লাম আপু পুরা লেখাটা। অনেক সুন্দর লেখা। অনেক আবেগঘন নস্টালজিক। কিন্তু সমস্যা হলো বৃষ্টিকে একসময় খুব করে আপন করে জড়িয়ে নেয়া এই আমি ইদানিং বৃষ্টিতে আপ্লুত হই না। গৃহহীন মানুষের কষ্ট কাদা প্যাচপ্যাচে রাস্তা সিএনজি ওয়ালাদের ভাব কাদা য় দাড়িয়ে অনিচ্ছার জলদেবীর স্পর্শ লাভ সেই আবেগঘন ভালো লাগা বৃষ্টিকে অনেক দূর থেকে শোনা কোন প্রতিধ্বনি বানিয়ে দিয়েছে।

তারপরেও বৃষ্টি এলে ভাবি

বাদল দিনেরও প্রথম কদম ফুল...............

এই চমৎকার লেখায় বিষণ্ণ মন্তব্যের জন্য দুঃখিত।
শুভেচ্ছা রইলো আপু। ভালো থাকবেন।

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:১৩

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
তুমি তোমার মনের কথা জানিয়েছো.....দুঃখিত হবার কিছু নাই।
আমারলেখাটাতেও কিছু ফিরে দেখা ,কিছু দুঃখ সুখের দোলা তো ছিলোই।বৃষ্টিদিনের ভাবনাতে যা ফিরে এলো।

অনেক ভালো থেকো।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৫

মেঘ বলেছেন: সাজি আপা, পারলে এখন এসিড বৃষ্টি ঝরাইতাম, মাগার পার্তাছি না
Click This Link
এক শয়তান মাথা খারাপ লোকের কান্ড দেখেন সালাউদ্দিন আইউবী 'র মন্তব্যটা পড়েন

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৯

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
দেখলাম......
কতৃপক্ষ মনেহয় ব্যবস্হা নিয়েছে।

ইগনোর করো।
ভালো থেকো।
শুভকামনা।

২৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৫৭

এন এইচ আর বলেছেন: তোমার বৃষ্টি ভেজা লেখাটা পড়লাম আপু। সত্যিই যদি বৃষ্টি সব দুঃখ কষ্ট ধুয়ে নিয়ে যেত ভালোই হতো। তাহলে আর বার বার বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে মনের গহীনে চেপে রাখা কষ্ট গুলো ভেজা মাটির মতো সারা মন জুড়ে লেপ্টে যেতো না।

সারা দিন কাজ শেষে বাসায় ফিরে যখন জানালার পাশে বসে বৃষ্টির পতন দেখী ।মনে হয় এটা কি আকাশ থেকে পানি ঝরে পড়া নাকি সৃষ্টির সমস্ত কষ্ট গুলো কান্না হয়ে ঝরে পড়া?

ভালো থাকো তুমি তোমার আপন আলোয় ,আপন প্রদীপের ছায়ায়।

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২৪

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
খুব সুন্দর লিখেছো।
কদিন আগে তোমার একটা লেখা পড়েছিলাম,বৃষ্টি নিয়ে ।
ভালো লেগেছিলো।
আসলে বৃষ্টি ভীষন ছোঁয়াচে।

ভালো থেকো।
অনেক শুভেচ্ছা তোমার জন্য।

২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:১৬

নেক্সাস বলেছেন: বেণু বনে বায়ু নাড়ে
মন যেন চায় কাহারে?


সুন্দর আপু....++

একটা ব্যাক্তিগত প্রশ্ন সাজি আপু আপনি কি যুগান্তরের প্রবাস পাতায় লিখেন?

আপনি কি পোল্যান্ড থাকে রুমানা নামে এমন কাউকে চিনেন?
আপনাকে আমার খুব চেনা মনে হচ্ছে.....

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২৮

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ.......

নাহ আমি যুগান্তরে লিখিনিতো।
আর পোলান্ডে রুমানা নামেও কাউকে চিনিনা.....

শুভেচ্ছা রইলো/

২৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:০৬

তনুজা বলেছেন: আপু অনেক কথা জমানো একটা লেখা , শুধু ভাবিই বরং বলতে গেলে এরকম একটা পোস্ট হয়ে যাবে

দেশ ছেড়ে এসেছি পড়াশোনার কাজে, জানিনা ফিরে যেতে পারব কি না , ভয় হয় এরকম লেখাগুলো দেখে
কি একটা জেনারেশন ! বর্ষা মানেই সেই খিচুড়ি , রবীন্দ্রসংগীত, শাড়ি কাজল শরীরটা শুধু অন্য এক মহাদেশে

আর পরের প্রজন্ম ! সে কথা ভাবতে আরও ভয়.. তারা কি কোনদিন এই বেদনার গৌরবটুকু বুঝবে

স্নেহ সবসময়ই নিম্নগামী , বয়স হয়ে যাওয়া মা-বাবার সান্নিধ্য তারুণ্যের আমাদের তত আর টানে না, হাত জড়িয়ে কবে যে ঘুমাতাম , স্বপ্নের ঘোরে কাকে খুজতাম সেই শক্তিমান মানুষরা আজ কেমন যেন উল্টো নিজেরাই স্পর্শ চান । কিন্তু পারি নাতো সেই অনুরাগে ফিরে যেতে
অনেক অক্ষমতাই অনেক অনুশোচনার জন্ম দেয় তবু রিভার্স তো হবে না

থাক আর না বাড়াই, আপনি তো সবই প্রকাশ করেছেন বলে বা না বলে , এমন মেঘে মেঘদূত সব কথাই বলে দেবে আপনার হয়ে
সামনের কটা দিন ও শুনছি বৃষ্টি থাকবে ..... ভাল থাকুন

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৯

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
তনুজা ভালোলাগলো কথাগুলো।
মনে হয় আশেপাশেই থাকা হয়।

বৃ্ষ্টি আমাদের এখানে বেশ কটাদিন থাকবে..........
বসন্তের প্রর্থম কটাদিন এমনই। আগামী মাসের ১ থেকে ১৮ টিউলিপ ফ্যাস্টিভ্যাল।

পরবর্তি প্রজন্ম নিয়ে যত ভয় ।তত মায়াও লাগে।
আমরা যখন থাকবো না।ওদের আপন কেউ থাকবেনা।
আমাদের বাবামায়েদের আমাদেরসাথে যে প্রবল টান........ওদের কোন অংশে কম নেই।
তবু শংকা তো থেকেই যায়.....আমরা তো কিছুই করতে পারলাম না বাবা মায়ের জন্য এত দুর থেকে।

শুভেচ্ছা রইলো।



২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১৮

লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন:
বৃষ্টির পানিতে ভিজে যাচ্ছি ভেবে সরে যাই আরো।
কোথায় বৃষ্টি। দুজনের চোখে পানিতে ভিজে যাচ্ছি দুজন।

....................................................................................

সাজি
নিরন্তর ভাল থেকো

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:১৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
এ কি লাবণ্যে পূর্ন প্রাণ,প্রাণেশ হে,
আনন্দবসন্তসমাগমে ।।
বিকশিত প্রীতিকুসুম হে
পুলকিত চিতকানান ।।

আশাকরি ভালো আছো।
শুভেচ্ছা নিও।

২৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮

অদৃশ্য বলেছেন: সাজি আপু.........................খুবই ভালো লেগেছে আমার।

দূরের ওই পাহাড়গুলো যেন আমাকে টানছিলো............পাহাড় আমার বড়ই ভালো লাগে............আমি বন পাহাড়ের ভেতরে স্বপ্নের জাল বুনি...............


সবসময় ভালো থাকুন।

০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২০

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ অদৃশ্য........
দুরের ওই পাহাড়গুলো এক এক ঋতুতে এক এক সাজে সাজে......
পাহাড় গুলোর কাছেও গেছি।
কি যে অদ্ভুত............
শহর থেকে খুব দুর না।
অথচ কেমন শুনশান।শুধু পাহাড়ের উপর গাছগাছালী।

পাহাড় নদী আমাকেই খুব টানে......
আমাদের শহরটার চারিদিকেই নদী।

নেমন্ত্রন রইলো।
শুভেচ্ছা ।
ভালো থেকো।

৩০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩২

সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: বৃষ্টি ভালোবাসি বলে ,বৃষ্টি দিনে বৃষ্টি ছুঁয়ে আমরা নিজেরাই আজ বৃষ্টি হয়েছি।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪১

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ঠিক তাই......
শুভেচ্ছা নিন।

৩১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩

চিকনমিয়া বলেছেন: বৃষ্টি হইলে মনডা উদাস হয় :(


কোন বলদে আফারে মাইনাচ দিচে

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৩

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
চিকন সাহেব খবর সব ঠিকঠাক তো?

অনেক শুভকামনা।

৩২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৫

চিকনমিয়া বলেছেন: জ্বে আফা আচি ভালাই, আফনে ভালানি আফা? মনডা ভালানি?

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:০৬

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ভালো আছি.......।
চিকন সাহেব কে দেখলে ভালো লাগে।

৩৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৯

মুহিব বলেছেন: ািপনি কবি মানুষ তাই বৃষ্টি দেখে ভাল লাগে, মনে কবিতা আসে। বৃষ্টি আসরে আমি ফুটা টিনের চালের নিচে বালতি রাখতে দৌড়াই।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১৪

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
আহারে টিনের চালে বৃষ্টি..........

বৃষ্টির আসল আনন্দ তো ওখানে। মুহিব যে বালতি নিয়ে দৌঁড়ায় না সেইটা জানি।
শুভেচ্ছা মুহিব.....।

৩৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১৭

সাইফুর বলেছেন:
একটা ভালো লাগা

৩৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১৯

সাইফুর বলেছেন: আপু..বইটা অনেক ভালো লেগেছে..

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ কাছিম..................
হলুদ টুপিটা সুন্দর লাগতেছে.......।

নুশেরার কথা মনে পড়তেছে..........:)
ওর ছবিটার এই কম্বিনেশন.....

ভালো থাকো।

৩৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

সুহেল রাজজ বলেছেন: আপু তোমার মনে নেই , তুমি বৃষ্টি দিনে আম্মুর শাড়ী পড়তে লুকিয়ে
আমরা দু,জন যেতাম আম কুড়াতে । তোমার আচল ভরা লাল আম।


তুমি আসলে আর বৃষ্টি .আসে না.......................


ভাল থাকা হয় যেন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩৬

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
খুব মন ছোঁয়া মন্তব্য......
ভালো থাকা হোক।
শুভেচ্ছা।

৩৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৩

জেরী বলেছেন: লেখাটা ভালো হয়েছে,আপু

০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: অনেক অনেকধন্যবাদ জেরী......।
অনেক ভালো থেকো।

শুভেচ্ছা।

৩৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৭

পারভেজ বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেলো সাজি'পা। আশাবাদী এই স্বপ্ন গুলোই তো মানুষকে সজীবতায় ভরে রাখে। ভালো থাকুন দুজনেই।
বাবা, মা এর কথা মনে হলেই আসলে কষ্ট লাগে; কিভাবে একা করে দিচ্ছি আমরা তাদের। আমারাও বুঝি একদিন- এভাবে একা হয়ে যাবো প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে।
তবুও ভালো থাকুক সবাই, সবকিছু নিয়ে; এটাই চাই।
ভালো থাকবেন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৪৬

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: পারভেজ.......
ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।
ভালো থাকতে চাই তো। হয় না মাঝে মাঝে।

সামনের দিকে তাকালে সত্যি ভয় লাগে......।
তবু আশা করি ভালো হবে.....
সবাই যে যেখানে আছে ভালো থাক।এই প্রার্থনা।

শুভেচ্ছা রইলো।

৩৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৯

সুজনবাঙালী বলেছেন: এইখানে দেখি আপনার লেখাটা আছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.