![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুস্থ মানসিকতা এবং সুন্দর মনের মানুষদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাই...
২০০৬ সালের মে মাস প্রথম দিকে। কোন এক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ছিল সরকারী ছুটি। আমার অফিসের মুকুল ভাই এর মাথা থেকেই এল আইডিয়াটা। ওনার কোন এক বন্ধুর কাছ থেকে উনি শিলং এর কথা শুনেছিলেন যে, যাওয়ার মত একটা জায়গা। আমাদের অবস্থা দেখেন, কি রকম দৌড়ের উপর কাজ। সোমবারে মুকুল ভাই বলল, জহির চল শিলং ঘুরে আসি এই উইক এন্ডে। আর কে যাবে? আমাদের আরেক বড় ভাই বাইরন ভাইও এক পায়ে খাড়া হয়ে গেল। আমিও রাজী হয়ে গেলাম।
মংগলবারে ভিসার জন্য পাসপোর্ট জমা দিয়ে বুধবারে বিকেলে পাসপোর্ট হাতে পেয়ে সেদিন রাতেই সোহাগের ভলভোতে সিলেটের উদ্দেশ্যে যাত্রা।
সকাল সকাল সিলেট পৌছে গেলাম। কিন্তু আমাদের আসল গন্তব্য তামাবিল সীমান্ত। একটা সিএনজি অটো রিক্সা ভাড়া করে নিলাম। প্রায় ৬০ কি.মি. রাস্তা। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। একটা কাজ তখনো বাকি, ট্রাভেল ট্যাক্স ! তো তামাবিলের প্রায় ১০/১৫ কি.মি. আগে কোন এক জায়গায় সোনালী ব্যাংকের একটা শাখা আছে, সেখানে গিয়ে ট্রাভেল ট্যাক্স দিতে হবে। ইচ্ছে করলে আমরা ঢাকার সোনালী বা জনতা ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখা হতেও এই ট্যাক্সটা দিয়ে আসতে পারতাম, কিন্তু আমারদের হাতে সেই সময় ছিল না, সেটাতো আপনারা আগেই বুঝেছেন। ভিসা প্রাপ্তির পরই আপনি এই ট্যাক্স দিতে পারবেন। মেইন রোড থেকে নেমে এক পার্শ্ব রাস্তা দিয়ে কিছুদূর গেলাম। এখন ঘটনা হল, আজতো সরকারী ছুটির দিন। ব্যাংকতো বন্ধ ! আশে পাশে জিজ্ঞাসা করে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বাড়ী খুজে বের করলাম। ভাগ্য ভাল তিনি আশে পাশেই থাকতেন। গিয়ে দেখি তিনি তখনো নাস্তা করছেন। অপেক্ষায় রইলাম। নাস্তা করে রেডি হয়ে তিনি ধীরে সুস্থে ব্যাংকে এসে রশিদ বই বের করে আমাদের ট্যাক্স নিলেন। আর ছুটির দিনে এই বিশেষ সেবা দিয়েছেন বলে তাকে পাসপোর্ট প্রতি ১৫০ টাকা করে বখশিস দিতে হলো। তাতেও আমরা খুশি। সিএনজি নিয়ে এবার দে ছুট। রোড টু তামাবিল।
তামাবিলে এসে দেখলাম শুধু আমরা নই, আরো অনেকেই এসেছেন এই ছুটিতে শিলং বেড়াতে যাবেন বলে। ফরম পূরণ করে পাসপোর্ট জমা দিলাম বাংলাদেশ পুলিশ ইমিগ্রেশনে। কাজ চলছে, উকি দিয়ে দেখলাম কর্মকর্তা পাসপোর্ট প্রতি ৫০ টাকা আদায় করছেন। এইসব দেখলে বরাবরই আমার গা জ্বলে। এর আগে বুড়িমারী স্থল বন্দর ব্যাবহারের অভিজ্ঞতা আছে। সেখানে অবস্থা এমন, যে টাকা না দিয়ে উপায় নেই, একটা সিস্টেম হয়ে গেছে। কিন্তু এখানে আমরা নিজেরাই পাসপোর্ট জমা দিয়েছি, দালালের কোন উৎপাতও নেই। ভাবলাম একটা চান্স নেই। যখন আমারদের পাসপোর্ট এর সময় এল তখন আমি বললাম, “ভাই সবার কাছ থেকেইতো টাকা নিচ্ছেন কিন্তু আমাদের কাছ থেকে কোন টাকা নিয়েন না। “ বেশ কঠিনভাবেই বললাম। বেচারা আমার মুখের দিকে একটা শূন্য দৃষ্টি দিয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল। মানে সে আশাই করেনি কেউ এরকম বলবে। অনেক দিন পর কত সুন্দর ইনকাম হচ্ছিল।
কিছু না বলে আমাদের তিনটা পাসপোর্টে কোন টাকা ছাড়াই সিল দিয়ে দিল। বর্ডার পার হয়ে ভারতীয় পার্শ্বে এলাম। ভাবলাম দেখি এইবার কি হয়, এইগুলাতো বাংলাদেশ এর চাইতেও খচ্চর হয়।
কিন্তু অত্যন্ত অবাক হলাম যে ভারতীয় পার্শ্বে ইমিগ্রেশন এবং কাস্টমসে কেউ একটা টাকাও চাইল না !! বলতে পারেন, আমি এই পর্যন্ত যতগুলো ভারতীয় স্থল বন্দর পার হয়েছি এটা ছিল সবচাইতে উত্তম। একেবারে পরিচ্ছন্ন। বেশ ভাল লাগল ব্যাপারটা। যেই কর্মকর্তাগুলো বসেছিল তাদের চেহারায়ও ভদ্রতার ছাপ ছিল, খাই খাই কোন ভাব ছিল না।
বলা বাহুল্য, বাংলাদেশ ও ভারত এই দুই পার্শ্বেই বেশ খানিকক্ষণ আমাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে। আর এই অপেক্ষার মাঝেই এক কথায় দু কথায় বেশ কিছু বাংলাদেশী পর্যটকের সাথে পরিচয় হয়ে গেল এবং আমরা জানতে পারলাম আমাদের উদ্দেশ্য ও গন্তব্য একই। ছিল দুই বন্ধু, একজন ডাক্তার ও একজন ব্যাংকার। আর ছিল এক পরিবার - আন্টি, তার এক মেয়ে ও এক ছেলে, সুদূর চট্টগ্রাম থেকে এসেছেন। আমরা তিন জন। সব মিলিয়ে হলাম আট জন। একটা বড় জীপ ভাড়া করে ছুটে চললাম মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এর উদ্দেশ্যে। বর্ডারেই কিছু ডলার ভাংগিয়ে নিলাম। ক্ষুধাও লেগে গিয়েছিল। কিছু বিস্কুট কিনে নিলাম। গাড়ি চলতে লাগল। পাহাড়ী পথ বেয়ে। যারা জাফলং গিয়েছেন তারা এই পথের শুরুটা দেখে থাকবেন। জাফলং থেকে নদীর উপর একটা ব্রিজ দেখা যায়, ওই পাশটাকে বলে ডাউকি। তো সেই পথ বেয়েই এগিয়ে চলা। দুই পাশে সবুজ পাহাড়, মনটা ভাল হয়ে যেতে লাগল আর ধীরে ধীরে রোমাঞ্চকর অনুভূতি ভর করতে লাগল।
তামাবিল থেকে শিলং এর পথে...
সম্ভবত ঘন্টা দুয়েকের যাত্রার পর আমরা শিলং পৌছে গেলাম। তখন দুপুর প্রায়। ক্ষুধায় পেট চো চো করছে। কিন্তু ভাবলাম আগে হোটেল ঠিক করে নেই। হোটেল খোজা শুরু করলাম। পছন্দ হয় না। ভাড়া অনেক বেশী কিন্তু নোংরা রুম। সব হোটেলেই কেমন একটা বাজে গন্ধ। আমি আবার এসব ব্যাপারে অনেক Flexible। কিন্তু আমার সাথের দুই ভাই প্রচন্ড নাক উচা। তাদের কোন মতেই পছন্দ হয় না। মনে হয় শিলং এর মেইন টাউনের সব হোটেল দেখে ফেললাম। ক্ষুধায় শরীরের সব শক্তি শেষ! শেষ পর্যন্ত আমাদের দেখার মধ্যে শিলং এর সবচেয়ে দামী হোটেলেই রুম নিলাম। তিন বেডের এক রুম এর ভাড়া ২৭০০ রুপি (ট্যাক্স ছাড়া) !! রুম যে খুব আহামরি তাও না। কিন্তু অন্যগুলোর চেয়ে কিছুটা ভাল। বলে রাখি শিলং এর মূল টাউন খুব একটা বড় নয়। আমি ভারতের অনেক শহরেই ঘুরেছি। এর মধ্যে শিলংকে আমার যথেষ্ট ব্যায়বহুল শহর মনে হল। একটা পাতলা লুচি পরটার দাম ১০ রুপি !! যেটা কিনা ভারতের প্রেক্ষাপটে বেমানান। যাইহোক, বিকেলে এদিক ওদিক হাটাহাটি করলাম, মার্কেট ঘুরে দেখলাম। খুব ইম্প্রেসিভ কিছু ছিল না। তবে রাস্তার মোড় ঘুরলেই একটা মিষ্টির দোকানে মন ভরে গোলাপ জামন খেলাম। ভারতে গেলে গরম গরম গোলাপ জামনটা আমি সাধারণত মিস করি না। সন্ধ্যায় আমরা পরের দিনের জন্য গাড়ী ঠিক করে ফেললাম। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী বৃষ্টিপাতের এলাকা চেরাপুঞ্জি যাব। আর আশে পাশে যা আছে সেটা দেখে আসব। হোটেলের ধারে কাছেই ভাল কিছু খাবার হোটেল ছিল যেগুলোতে আমাদের উপযোগী খাবার পাওয়া যায়। তাই খাওয়া দাওয়া নিয়ে তেমন একটা কষ্ট হল না।
পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে হোটেলের ফ্রি নাশতা খেতে গেলাম। মিনি বুফে বলা চলে। খিচুড়ি টাইপের কিছু ছিল। এক জায়গায় পাতলা করে কাটা সুন্দর গোশতের একটা আইটেম দেখে খুব পছন্দ হল। জিজ্ঞেস করলাম এটা কিসের মাংস। বলল, “বেকন”। বেকন শুনে আমার মনে হল গরু বা খাসি হবে হয়ত। খাওয়া শুরু করলাম। সবজি দিয়ে খিচুড়ি খাচ্ছি। তখনো গোশতে হাত দেই নি। মুখে দিতে যাব, কি যেন মনে হল, ওয়েটারকে ডেকে আবার জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা এটা কিসের গোশত? আবার বলে বেকন। বলি বেকন মানে কি? বলে, পর্ক (শুকরের মাংস) !! কি?? !! আমার প্লেটে শুকরের মাংস !! আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া আদায় করলাম, ভাগ্যিস মুখে দিয়ে ফেলিনি !! ওরাও বুঝতে পেরে সাথে সাথে আমার প্লেট নিয়ে নিল। নতুন প্লেটে নাস্তা শুরু করলাম।
শিলং থেকে সম্ভবত ঘন্টা দুয়েকের পথ চেরাপুঞ্জি। ওখানে পৌছেই বুঝতে পারলাম কেন এটাকে বিশ্বের সবচেয়ে বৃষ্টিপাতের এলাকা বলে। পুরো পথ কুয়াশাচ্ছন। স্থানে স্থানে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যেই ঘুরে বেড়ালাম।
চেরাপুঞ্জিতে অভিযাত্রীগণ...
ড্রাইভার আমাদের একটা ইকো পার্কে নিয়ে গেল। ওখানে সাতটা ঝর্ণার একটা অর্ধবৃত্তের মত আছে। অনেকটা বড় ফলসের এর মত ভূপ্রকৃতি। খুব ভাল লাগল জায়গাটা।
ঘুরে বেড়ালাম, ফলসের উৎপত্তির দিকেও কিছুদূর গেলাম। ঝর্ণায় তখন অবশ্য খুব বেশি পানি ছিল না কিন্তু সব মিলিয়ে চারপাশ বেশ ভাল লেগেছে।
চারিদিকের অদ্ভুত নীরবতাটাই অনেক উপভোগ্য। এরপর একটা গুহায় প্রবেশ করলাম, শিলং এ অনেক গুহা আছে প্রাচীন রকের তৈরী। অনেক দূর গিয়েছিলাম গুহার ভেতরে, কয়েক জায়গায় বেশ ঝুকিপূর্ণ ছিল পথ, মানে পা ফসকালেই পানিতে পড়ে ভিজে একাকার হতে হত। ভালয় ভালয় বেরিয়ে এসেছিলাম। এরপর ড্রাইভার আমাদের থাংখারাং পার্কে নিয়ে গেল। বেশ সুন্দর একটা পার্ক। পার্ক থেকে আবার দূরের সমতল দেখা যায়।
মেঘালয় রাজ্যের নামটা কিন্তু আসলেই সার্থক একটা নাম, আপনি এখানে অনেক মেঘের লুকোচুরি দেখবেন আপনার আশে পাশেই। সেদিনের মত ঘোরাঘুরি করে শিলং এ ফিরে এলাম।
পরের দিন শিলং শহর দেখতে বের হলাম। প্রথমেই শিলং এর গলফ খেলার মাঠ দেখাতে নিয়ে গেল। এরপর চার্চে নিয়ে গেল, বেশ সুন্দর। চার্চ দেখে চলে গেলাম একটা সুন্দর পার্কে। পার্কের নাম “লেডি হায়দারি পার্ক”। লেডি হায়দারি ছিলেন একজন “ফার্স্ট লেডি”, আসামে গভর্নরের স্ত্রী। পার্কের সাথে আবার চিড়িয়াখানা ফ্রি। ভালই লাগল। বুঝতে পারলাম শিলংবাসী একটু ঘুরতে ফিরতে এখানে আসে। পাহাড়ী এলাকায় পার্ক খুজে পাওয়াতো আসলেই একটা দারুণ ব্যাপার। পরিবারগুলো তাদের শিশুদের নিয়ে এসেছে, ওরা মজা করে খেলছে।
সিস্টেমে পড়ে আমরাও ঢেকি, দোলনা চড়া শুরু করলাম। কি আর করা, আমরাও তো বেড়াতেই এসেছি ! এর পরে আরেকটা ভিউ পয়েন্টে নিয়ে গিয়েছিল, যেটাকে “শিলং পিক” বলে, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ১৯৬৫ মিটার উচু। যেখান থেকে পুরো শিলং শহরের খুব সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়। কিন্তু কপাল খারাপ, মেঘ মামা চারদিক ঢেকে রাখাতে সুধু সাদা আর সাদা দেখেই মন ভরালাম। সবশেষে একটা ঝর্ণা দেখাতে নিয়ে গেল, নাম “এলিফ্যান্ট ফলস”। তখন দুপুর গড়িয়ে গেছে। পেটে প্রচন্ড ক্ষিধে নিয়ে হোটেলে গমন। অর্ডার দিয়ে চাতক পাখির মত সবাই বসে রইলাম, কারণ ওরা খাবার রেধে আমাদের জন্য নিয়ে আসবে।
সেই রাতে আমরা আর শিলং থাকিনি। আমারদের সাথের আন্টি আর ওনার ছেলে মেয়ে শিলং থেকে গেল, পরের দিন ওনারা গুয়াহাটি যাবেন। সেখান থেকে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ যাবেন। আমরা চলে গিয়েছিলাম শিলং থেকে ১৭ কি.মি. দূরে উমিয়াম লেকের ধারে একটা রেস্ট হাউসে। উদ্দেশ্য পরের দিন উমিয়াম লেক বিহার করে বাংলাদেশের পথ ধরা। সকালে একটা নৌকা ভাড়া করে লেকে কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করলাম।
চারিদিক শুনশান, প্রকৃতি প্রেমিকদের জন্য একেবারে আদর্শ! ফেরার জন্য গোছ গাছ শুরু করলাম। এর মধ্যেই শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। ভাল লাগা থাকলেও কিছুটা বিরক্তও হলাম। কারণ, ব্যাগপত্র নিয়ে ট্যাক্সি ধরতে হবে। যাইহোক, যাত্রা হল শুরু, এবার ঘরে ফেরা।
ফেরার পথে...
শিলং ছেড়ে আমরা যখন সীমান্তের বেশ কাছাকাছি, ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি হচ্ছিল, ঠিক তখনই এক জায়গায় আমি প্রকৃতির এক অপূর্ব রুপ দেখতে পেলাম ! আমি জানি এই ব্যাপারটা হয়ত অনেকেই প্রত্যক্ষ করেছেন, কিন্তু আমার কাছে ছিল পুরোই নতুন এবং অসাধারণ ! রাস্তা থেকে নীচে মেঘে ঢাকা পাহাড়ের গায়ে সুন্দর এক রংধনু !
নীচ থেকে উপরে অনেক রংধনু দেখেছি, কিন্তু উপর থেকে নীচে এই প্রথম ! নিজেকে খুব সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছিল। প্রকৃতি আমার জন্য এত সুন্দর একটা উপহার ভ্রমনের শেষ প্রান্তে রেডি করে রেখেছে, শিলং ভ্রমন সার্থক হল ! অদ্ভূত এক ভাল লাগা নিয়ে দেশে ফিরলাম...
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৩৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ...
২| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৪৭
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। অনেক বড় কিন্তু ছবি, বর্ণনা আর সর্বোপরি শিলং এর আকর্ষণ শেষ পর্যন্ত পড়তে বাধ্য করলো।
ছবিগুলোর প্রশংসা বিশেষভাবে প্রাপ্য। চেরাপুঞ্জি বিশ্বের সবচেয়ে বৃষ্টিপাতের এলাকা? যেতে হবে তাহলে, ছবি দেখে তাই মনে হলো।
ধন্যবাদ ।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাই ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য। পোস্ট দিয়ে আমারো মনে হয়েছে, বেশী বড় হয়ে গেছে...
সমস্যা কি জানেন ভাই, লিখতে আলসেমি লাগে, আবার লিখতে বসলে বেশী লিখে ফেলি, বিশাল সমস্যা !!
এই পোস্ট আমি লিখেছিলাম প্রায় মাস খানেক আগে, খালি আলসেমি করে এতদিন পোস্ট করা হয় নি...
ভাল থাকবেন।
৩| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৪৭
বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: আপনার বর্নিত সব জায়গায় গিয়েছিলাম।
আজ থেকে ১০ বছর আগে।
তবে তামাবিল বর্ডারে আমাদেরকে কোন ঘুষ দিতে হয়নি।
ছাত্র পরিচয়ের কারনেই হয়তোবা।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: তামাবিল যদ্দুর বুঝেছি খুব ব্যস্ত কোন স্থল বন্দর নয়, সে কারণেই হয়ত ঘুষের প্রচলন তেমন নেই।
সেদিন পর্যটকদের একটু ভীড় ছিল বলেই হয়ত পুলিশ ভাইয়েরা কিছু উপরির আশা করছিলেন...
৪| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৪৮
পয়গম্বর বলেছেন: প্রিয়তে।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ছাড়া আর কি দেব ভাই??
৫| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫০
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: অসাধারন এক জায়গা, ভিশন মিস করছি, ইচ্ছে করছে, এখনোই ছুটে যাই......
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: খুব কাছে একটা জায়গা, দেখলেনতো আমরা কয়দিনের প্রস্তুতিতে গিয়েছিলাম??
ভারতে Visa on arrival থাকলে খুব সুবিধা হত, একদিন চট করে গিয়ে ঘুরে আসতে পারতেন...
৬| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৩
টুটুল২০০৮ বলেছেন: অসাধারন, আপনার বর্ণনার সাথে আমি্ও ঘুরে এলাম।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এখানেই ব্লগ লেখার স্বার্থকতা...
অসীম ধৈর্য নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৭
ডেইফ বলেছেন:
অনেকদিন পর আপনার ভ্রমণ পোষ্ট পেয়ে অনেক ভাল লাগলো।
আপনার লেখার সাথে যেন ঘুরে এলাম সেইসব স্থানগুলোতে। ভারতের এই মেঘালয় রাজ্যটি কেন যেন একটু বেশি ভাল লাগে। বেশ ক'বার যাওয়া হয়েছে আমার। একবার গিয়েছিলাম শুধুই একা। তাও আবার ভর বর্ষাতে। অদ্ভুত রকমের সুন্দর জায়গাটি।
ধন্যবাদ রইল এত সুন্দর একটি লেখার জন্য।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইনশাল্লাহ আবারো যাবেন, তবে একা নয়, কোন এক নায়লা মালিচকে নিয়ে, নাইলে কিন্তু খবর আছে !!
অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য...
৮| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৮
অনিক আহসান বলেছেন: দারুন লাগলো... সুযোগ হলে যেতে হবে...
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যাবেন ইনশাল্লাহ... ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৯
শিমাম বলেছেন: খাইছে... এত ডিটেইল মনে রাখছস কেমনে! ছবি দেখে তো ব্যাপক জায়গা মনে হচ্ছে... যেতে হবে একবার।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
দোস্ত আছস কেমন?? তোগ জায়গাওতো অনেক সুন্দর, ঘুইরা পোস্ট দিস। আর পারলে ভারতে কিছু ঘোরাঘুরি করিস, অনেক সুন্দর। তোগতো কোন চিন্তা নাই, খালি ডলার ভাংগাবি আর ঘুরবি...
১০| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০০
ফাইরুজ বলেছেন: ছবিগুলো দেখে শেষের কবিতার কথা মনে পড়ে গেল।'অমিত বেছে বেছে শিলঙ পাহাড়ে গেল।'সেখানেই তার লাবন্যের সাথে দেখা হয়।'পরস্পর আঘাত লাগল কিন্তু ,অপঘাত ঘটলনা।'
ছবিগুলো দেখে অমিত লাবন্যের দেখা হওয়ার দৃশ্যটা মনে পড়ে গেল।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৩৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সবচেয়ে শৈল্পিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ...
১১| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনার ভ্রমন বর্ননা খুবই সুন্দর। ভাল লাগলো।
জিপ ভাড়া কত তা তো বললেন না, ফ্যামিলি নিয়ে যাওয়ার পরিবেশ আছে কি?
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
জিপ ভাড়া সম্ভবত ১২০০ রুপি ছিল, তবে এখন নিশ্চয় আরো অনেক বেশী হবে। অবশ্যই পরিবার নিয়ে যেতে পারবেন, আমার পোস্টেই তো জেনেছেন, এক আন্টি তার দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছিলেন...
১২| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০৮
মাহবুব বিআর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই......
মনে মনে প্ল্যান শুরু হয়ে গিয়েছে.......যাব...যাব...
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... ঘুরে আসুন, ভাল লাগবে...
১৩| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০৯
সায়েম মুন বলেছেন: মেঘালয়ের কিছু মেঘ দেখা হলো। ধইন্যা আপনাকে
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধইন্যা পাতা...
১৪| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল পোষ্ট। অসাধারন।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৫৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ৯:২৮
ডেইফ বলেছেন:
এখানেও দেখি মন্তব্য করতে হবে সাবধানে। আমি বললাম কি আর আপনি কি উত্তর দিলেন জহির ভাই?
২১ শে মে, ২০১১ রাত ১০:০১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাইরে খারাপটা কি কইলাম?? সারাজীবন কি খালি গল্পেই নায়ক থাইকা যাইবেন? রিয়েল লাইফে হিরু হওয়া লাগব না??
১৬| ২১ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৩২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। কিন্তু তারপরো আমি হতাশ। কারন এলিফ্যান্ট ফলসের কোন ছবি নেই।
মাধবকুন্ডের পর ওটা ছিল আমার জীবনে দেখা প্রথম ঝর্না। মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমি যখন শিলং গিয়েছি, তখন আমার ডিজি ক্যাম ছিলো না, তাই ছবি নেই বললেই চলে।
পোস্ট পড়ে পুরনো স্মৃতি মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। ওই সাতটি ঝর্ণাকে এক সাথে সেভেন ডটার্স বলে না??
ওই পার্ক দেখে আমার এক আন্টি জোর করে গাছের চারা নিয়ে এসেছিলেন।
ছবি দেখে মনে পড়লো।
জাফলং থেকে দেখা ব্রীজে আমি চড়ে জাফলং দেখছি--এই উত্তেজনাটা সেইরকম লেগেছিল।
চমৎকার লিখেছেন।
০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। এলিফ্যান্ট ফলস এর যে ছবিটা আছে সেটা আসলে আমার খুব পছন্দ হচ্ছিল না। তবুও যখন বললেন, আপনার জন্য ছবিটা
আপলোড করে দিলাম এখানে, খুশী ??
আর সাতটি ঝর্ণার নাম ঠিক মনে নেই...
১৭| ২২ শে মে, ২০১১ রাত ১:৪৯
নীল অ্যাপাচী বলেছেন: আপনার বর্ণনা ভাল লেগেছে। রংধনুটা দেখার জন্য যেতে হবে।
২২ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। যাবেন ইনশাল্লাহ, রংধনুটা আমাকে সত্যিই মুগ্ধ করেছিল...
১৮| ২২ শে মে, ২০১১ রাত ১:৫২
অগ্নিলা বলেছেন: যদিও রিপোষ্ট দিয়েছেন তবু ৭ খুব মাফ আমার শিলং ভাল লেগেছে তাই
২২ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৪১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপুরে, ডরাইছি !!
ডিস্কো বান্দররে যেই হেব্বি ঝাড়ি দিলেন, সেইটা দেইখাই ডরাইছিলাম !!
যাইহোক, তারপরেও শিলং ভাল লাগছে জাইনা আত্মায় পানি পাইলাম...
১৯| ২২ শে মে, ২০১১ রাত ৩:২৩
শোশমিতা বলেছেন: একবার মন্তব্য লিখে প্রকাশ করতে গিয়ে দেখি নাই
চমৎকার ছবিও বর্ণনা, পড়তে পড়তে এতোই জীবন্ত লাগলো যে মনে হলো যেন আমিও ঘুরে এলাম
২২ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৪৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপুরে, সামুর ইদানিং যা অবস্থা !! কালকে রাতে ত্রিনিত্রি'র হতাশা দূর করার জন্য এলিফ্যান্ট ফলসের ছবি দিতে গিয়ে যা তা অবস্থা !! বউয়ের ঝাড়ি খেলাম, ল্যাপটপ বন্ধ করতে দেরি হচ্ছে দেখে...
যাহোক, ভাল লাগছে আপনাকে শিলং ঘুরিয়ে আনতে পেরে...
২০| ২২ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৩
শ।মসীর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা, আমিও যামু ইনশাআল্লাহ..........আপনার থেকে জেনে নিতে হবে
চেরাপুঞ্জির বিপরীতে আমাদের ভোলাগঞ্জ
Click This Link
ওরা সব কিছু কত সুন্দর করে রাখে, সত্যিকারে ছবির মতন, আর আমরা
২২ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: তোমারত মিয়া এখন পুরা পাংখা টাইম, বউ নিয়া খালি চড়কির মত ঘুইরা বেড়াইবা...
২১| ২২ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৫১
আমি ২৪৪১১৩৯ থেকে বলছি বলেছেন: ছবিগুলো দারুন !
২২ শে মে, ২০১১ দুপুর ১:৩৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ২২ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়েরী বলেছেন: অসাধারন
২৩ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:৪৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ শায়েরী। বহুদিন পর আপনার দেখা পেলাম। আছেন কেমন??
২৩| ২৩ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: অপুর্ব সুন্দর লেখা এবং সুন্দর ছবির জন্য ধন্যবাদ।
২৩ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাই ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য...
২৪| ২৪ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:২৬
অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আজকে খালি ভ্রমণ পোস্ট পড়ছি একের পর এক!!
চমৎকার লাগল।পড়তে গিয়ে মনে করতে চেষ্টা করছিলাম-কোন লেখায় পড়েছিলাম শিলং।ফাইরুজ আপুর কথায় মনে পড়ল।আরেকটা কোন লেখায়ও জানি শিলং পড়েছি।মনে করতে পারছিনা।
কি সুন্দর সব কিছু! অর্ধবৃত্ত ঝর্ণাগুলো বুঝলামনা।
আমি বান্দরবান গিয়েছিলাম বন্ধুদের সাথে,সেখানে দেখেছি রংধনু।একদম এরকম।অসাধারণ একটা দৃশ্য....প্রকৃতির উপহার যেন।
২৪ শে মে, ২০১১ দুপুর ২:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওয়াও !! আপনার এটা তো আরো সুন্দর !!
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য...
২৫| ২৪ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:১০
রেজোওয়ানা বলেছেন: খুব চমৎকারা বর্নণা, ছবি গুলোও দারুন।
এবার শীতের শুরুতে যাবার ইচ্ছা আছে ঐদিকে
২৪ শে মে, ২০১১ দুপুর ২:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ রেজোয়ানা আপু ।
ঘুরে এসে জটিল একটা পোস্ট দিয়েন...
২৬| ২৪ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:২১
জুন বলেছেন: জহির আমি ইন্ডিয়ার ৫টি হিল স্টেশনে গিয়েছি তার মধ্যে প্রথম স্হান দিয়েছি শিলং কে, তার পর সিমলা, কোদাই কানাল , উটি এবং সবশেষে দার্জিলিং।
শিলং এর সৌন্দর্য এক বার দেখলে মন ভরেনা। চেরাপুন্জিটা আমার অসম্ভব ভালোলেগেছে।
মাওয়াসমি কেভে ঢুকেন নাই ? ওটা তো ভয়ংকর :-&
তবে আমাদের গাইড লিন্ডা ওখানে হিল আলা স্যান্ডেল পরে টাক টাক করে হেটে গেল। যেখানে আমাদের হামাগুড়ি দিয়ে কোথাও কোথাও পার হতে হচ্ছিল।
বড় পানিটা আমার খুব ভালো লেগেছে।
ছবির নীচে ক্যাপশন দিলে ভালো হতো।
খুব সুন্দর বর্ননা।
আমি আবার যাবো ইনশাল্লাহ্।
২৪ শে মে, ২০১১ দুপুর ২:৩৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপু, আপনিতো সবসময়ই ঘোরাঘুরিতে হিট !!
আপনার কোন পোস্টেও যেন বলেছিলাম...
আমি বেড়িয়েছি উটি, সিমলা, দার্জিলিং আর শিলং। গুহার কথাতো পোস্টেও বলেছি, কিন্তু নাম খেয়াল ছিল না। বেশ ভয়ংকর গুহাই ছিল মনে পড়ে !!
আবারো ধন্যবাদ পড়ার জন্য, আমরাও আপনার ভ্রমন পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় রইলাম...
২৭| ২৪ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৩৫
নীরব দর্শক বলেছেন: ঘুরতে ভালোই লাগে যদি ক্লোজ ফ্রেন্ডরা সাথে থাকে। কিন্তু আমার দোস্তরা খুবই ব্যস্ত থাকে। তোমার লেখা ফেবুতে শেয়ার করলাম যদি কারও ইচ্ছা হয়
২৪ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৪২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক বলেছেন, সমমনারা এক সাথে না হলে ঘুরে মজা নেই। বিগত কয়েক বছরে আমি যার সাথে ঘুরেছি সে সময় দিতে পারলেও আমিই এখন সময় করতে পারছি না...
কবে যে আবার ঘুরতে যাবো দূরে কোথাও...
২৮| ২৪ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৪১
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: ছবির সাথে সাথে বর্ননা খুব ভালো লেগেছে।শিলং দেখার সাধ অনেকদিনের,তবে সময় ও সুযোগের অভাবে যাওয়া হচ্ছেনা।পোস্ট পড়ে ও ছবি দেখে তো মনে হচ্ছে এখুনি চলে যাই।শুভ কামনা।
২৪ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৫১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মামা... হুমম ঘুরে আসুন সময় করে, ভাল লাগবে...
২৯| ২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ছবি গুলো কেন যেন দেখতে পাচ্ছিনা।
২৮ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৪৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দুঃখজনক...
আশা করি ইতোমধ্যে সমস্যা সমাধান হয়ে গিয়েছে...
৩০| ২৯ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:১২
রঙ্গীন প্রজাপতি বলেছেন: খুব সুন্দর... রংধনুর ছবিটিতো অসাধারণ !!
২৯ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... রংধনুটি আমাকে আসলেই বিমোহিত করেছিল...
৩১| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:০১
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: যাইতে মঞ্চায়
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:৪৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অবশ্যই, ভাবীগণকে নিয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ...
৩২| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:২৩
মুহিব বলেছেন: আমিও বন্ধের দিন সীমান্ত পার হয়েছি। ট্রাভেল ট্যাক্স লোকজনই দিয়ে দিত। কিভাবে দিত তা ভেবে দেখি নাই।
০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আহা, সিস্টেম জানলে আমরাও সেইটা অনুসরণ করতাম...
৩৩| ০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৪
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: আরে!! এই ভ্রমণ পোস্ট আগে দেখি নাই কেন!
অনেক বড় পোস্ট। আজ ঘুম আসতেছে! কাল দেখে বিস্তারিত মন্তব্য দেব ভাইয়া!
০২ রা জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওক্কে ওক্কে ম্যাম, ঘুম ভাল হয়েছিল তো? আপনার নতুন পোস্ট পড়ার টার্গেট নিয়েও পড়া হচ্ছে না, আহা দিনটা যদি ৪৮ ঘন্টার হত !!!!
৩৪| ০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৩
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: এই পোস্টে আমি অনেকগুলো মাইনাস দেব!!
মাইনাস মাইনাস মাইনাস!!!
কারন এত সুন্দর একটা জায়গায় গেলেন... মুখরোচক বণনা ঠিকমতই শুনলাম কিন্তু একটা ছবিও দেখতে পারলাম না।
কতবার লোড দিলাম। একটা পিক ও লোড হলো না!!
খুব কষ্ট লাগতেছে ভাইয়া। মানুষ দুধের স্বাদ এ্যটলিস্ট ঘোলে মিটায় আমি তাও পারলামনা!!
০৩ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এহ হে, মাত্র ১৯ জনের পোস্টটা ভাল লেগেছিল, দিলেনতো একেবারে নিগেটিভ ফিগারে পাঠিয়ে !!
হুমম, সমস্যাটা আমিও দেখতে পাচ্ছি, অন্যান্য সব পোস্টেই ছবি আসে কিন্তু এই পোস্ট এ ছবি আসে না। সামুর ফিডব্যাকে জানালাম, দেখি ওরা কিছু করতে পারে কিনা, নইলে পোস্টে আবার নতুন করে ছবি দিতে হবে...
অন্তবর্তী সমাধান হিসেবে যেটা করতে পারেন, আপনি আমার ফেইসবুকে এড হয়ে যান, [email protected] বা Muhammad Jahirul Islam এই নামে খুজে পাবেন, সেখানে কিছু ছবি দেখতে পাবেন...
৩৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৫৫
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
ছবিগুলো দেখে গেলাম! পথে কুয়াশাঘেরা ঐ ছবিটা আগে দেখি নাই!
০৯ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:২০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:১৯
Arefin বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো, ট্রাভেল ট্যাক্স কত দিতে হয়...আমরাও যাচ্ছি ১২ই সেপ্টেম্বর এ
০৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:০৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ট্রাভেল ট্যাক্স ৩০০ টাকার মত হওয়ার কথা... ঘুরে আসুন, শুভ কামনা রইল...
৩৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯
বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: ভাইয়া এই পোষ্ট আগে দেখিনাই । সুন্দর পোষ্ট । তবে আপনার সেরা পোষ্ট হচ্ছে "সিকিম" এর টা । আর ইয়ুথমাথ এর অংশের বর্নণা দিলেন না ।
১২ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সিকিমের ইউমথাং আর ইউমিসমডং ছিল আমার জীবনে এক্সপেরিয়েন্স করা প্রথম কোন অসাধারণ জায়গা !!
৩৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৫
জিললুর রহমান বলেছেন: যাইতে হবে যাইতে হবে। তামাবিল গিয়েছিলাম। এইবার বর্ডার পাড়ি দিতে হবে। কোন হোটেল ভাল, ভাড়া কত, জীপ ভাড়া কেমন জানাবেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা , যাইতে হবে যাইতে হবে !!
হোটেল কোন্টাই পছন্দ হবে না কিন্তু ভাড়া অনেক বেশী !! ১ থেকে ২ হাজার রুপী প্রতি রাত বাজেট রাইখেন !! তামাবিল থেকে জীপ ভাড়া ৫ বছর আগে ১২০০ রুপীর মত ছিল, এখন বাড়তে পারে...
৩৯| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৩৬
কাউসার রুশো বলেছেন: যদ্দুর জানি ওই সাতটি ঝর্ণাকে এক সাথে সেভেন সিস্টার ফলস বলে।
ছবি এত কম কেন জহির ভাই??
পুরা ট্যুর কয়দিন লাগবে? খরচ হবে কত?
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কি কও মিয়া?? এত ছবি দিলাম তাও কম হইল??
৪/৫ দিন যথেষ্ট, হাজার দশেকে হয়ে যাবে মনে হয়।
৪০| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৩৬
কাউসার রুশো বলেছেন: নাহ! অল্পই। মন ভরে নাই। আরো ছবি দর্কার আছিলো
সত্যি ৪-৫ দিন আর ১০ হাজার টাকা মাত্র!!
০৯ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এইটা একটা আইডিয়া করে বললাম, আমি তো অনেক আগে গিয়েছি, যারা সম্প্রতি গিয়েছে তাদের সাথে কথা বলে দেখ। সব জায়গাতেই তো খরচ বেড়েছে ইদানিং...
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৩৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ছবিগুলো দারন লাগলো।