![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান
আকাশ কাল দেখে হামিদ মিয়া বের হয়ে যায়, আজকে বৃস্টি নামবে, একি সাথে তীব্র ভালো লাগা ও খারাপ লাগা কাজ করে কেন জানি এরকম অবস্থায় হামিদ মিয়ার। এরকম ঘনঘোর আকাশ দেখলেই হামিদ মিয়ার এই অনুভূতি তীব্র হয়! স্যারে গ্যাস আনতে দিছে, গ্যাস আনতে সিরিয়াল দিতে হয়, লম্বা লাইন, আগের গ্যাসে ঘুরা যায়, হামিদ মিয়া গাড়ী নিয়া ঘুরতে বের হয়! শিশুমেলা দিয়া বায়ে ঢুকে আস্তে ধীরে ধীরে বিজয় সরনীর দিকে আগায় হামিদ। রাস্তার পাশে ঘ্যাঁচ করে ব্রেক করে সোহেলের দোকানের পাশে, দশ টাকার নোটের বদলে বেনসন চায় হামিদ সোহেলের কাছে, এক টাকার ভাংতির মিন মিন বড্ড অসহ্য লাগে, লাগব না বলে চিৎকার করে।আজকে সে স্যার, বড় স্যার!
বিজয় সরণীর মোড়ে একটা বিশাল প্লেন আছে, ধুম ধারাক্কার বৃস্টির মাঝে সেই প্লেনের নীচে দাঁড়ানো যায়, গায়ে ছাঁট লাগে না, সেই প্লেন কে গোল করে ঘিরে চক্কর খায় হামিদের প্রিমিও এফ! এরকম এক বৃস্টির দিনে সে আর মিনতি দাড়াঁয়ে ছিল, মিনতি ভিজতে চায়নি, বৃস্টিতে কাপঁছিল, বলছিল সে পারবে না, কি পারবে না তখন বোঝেনি হামিদ মিয়া, এতদিনে সে বুঝতে পারেনি সে, সে কি পারবে না, কেন পারবে না! তার মনে হইছিল মিনতিকে জড়ায়ে ধরে থাকা দরকার, ঝুম বৃস্টিতে বড্ড শীত করছিল, আর মিনতি কাপঁছিল! হামিদ জড়ায়ে ধরেছিল, মিনতি আপত্তি করেনি! সেই প্লেন, সে চৌরাস্তা, সেই বিজয় সরনী আজকে হামিদ ঘুরতে বের হয়েছে, নাহয় মিনতি নেই পাশে, তবু স্মৃতি তো আছে!
সে আজকে স্যার, বড় স্যার!
হঠাৎ প্লেনটাকে খুব আপন মনে হয়, গাড়ি সংসদে পার্ক করে, হেঁটে প্লেনটার কাছে যায় হামিদ, বৃস্টিতে অলস ট্রাফিক, ঝিম ধরা পুলিশ বাধা দেয় না, সে হেঁটে যায় সেই উড়োজাহাজের কাছে, ছুঁয়ে ছুঁয়ে মিনতিকে অনুভব করে, বুকের ভেতর কোথাও হাহাকার নেই, এইতো, এই যে মিনতি। এই যে সেই বৃস্টি! মিনতির গন্ধ যেন ফিরে ফিরে আসে!!! হয়ত বৃস্টি ধুয়ে দিয়েছিল তার আর মিনতির শরীরের গন্ধ!!
সে আজ স্যার, বড় স্যার, হামিদ স্যার!!
২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৯
সানড্যান্স বলেছেন: স্যরি বস। আমি জানি বৃষ্টি বানান কি! লেখাটা একটানে লেখা স্ট্যাটাস মাত্র মাত্র।
যখন ভুল সংশোধন করতে হবে, তখন ভাবলাম এত জায়গায় ''বৃষ্টি'' বানান নিয়ে শর্টে কাট মেরেছি, যে ঠিক করতে আর ইচ্ছে হয় নি!
অনেক ধন্যবাদ।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ছোট্ট কিন্তু আবেগী অনুগল্প, ভাল লেগেছে ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই!
আপনি আসলেই উৎসাহিত করতে জানেন!
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
নিমচাঁদ বলেছেন: আবেগী লেখা ,তবে ভালো লেগেছে ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সানড্যান্স বলেছেন: এই ধরনের গল্পের নাম হল ইমোশনাল অত্যাচার!!!
ভাল আছেন ভাইয়া?
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০২
আরজু পনি বলেছেন:
চোখর সামনে যেন দেখলাম !
লেখার প্রকাশটা খুব ভালো লাগলো ।।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সানড্যান্স বলেছেন: চেস্টা করি সিস!
আমি সত্যিই ঐদিন পুরো জায়গাটা রেকি করে এসে লিখেছি!!!
ধন্যবাদ!
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৯
বোকামন বলেছেন:
গল্পের আবেগী দৃশ্যায়ন মুগ্ধ করলো।
বড় স্যার “হামিদ” আজ নিজেকে কতুটুক বড় মনে করতে পারছে !
বড় স্যার! বড় স্যার!
অনুগল্পে প্লাস !
ভালো আছেন আপনি :-)
শুভেচ্ছা।।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
সানড্যান্স বলেছেন: এইতো ভাই!! এই মূহূর্তে খুব ভালো আছি, আমাদের এক স্যারের দ্বিতীয় বিয়ে খেয়ে আসলাম!!!
এইটা একটা হাল্কা স্যুরিয়েল অনূভূতি দেখাতে চেয়েছি, আপনি তা ধরতে পেরেছেন। ধন্যবাদ!
আপনি ভালো তো?
আন্তরিক শুভেচ্ছা।
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
রোমেন রুমি বলেছেন:
আবেগের সাবলীল প্রকাশ ।
ভাল লাগল ।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া!
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হামিদের সিক্ত স্মৃতিকণা ভালো লেগেছে সানড্যান্স। একটানে লেখা নিশ্চয়ই?
বৃস্টি বানানটা একটু ঠিক করে দিয়েন।