নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসসালামু আলাইকুম\nআমি আপনাদের সান ড্যান্স aka স্যাম রহমান :)

সানড্যান্স

এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান

সানড্যান্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই মুহূর্তের গল্প

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯

''এই গল্পের সব কিছু কাল্পনিক। কোথাও কোনরূপ কারো সাথে মিলে গেলে উহা নিতান্তই কাকতাল মাত্র''



মিরপুর থানার ওসি শাহ মুহাম্মদ রেজ্জাকুল হায়দার খান সাহেব তার বাম হাতের তর্জনী নাকের মাঝে ঢুকায়ে দিলেন, নাহ সেখানে কিছু একটা আছে, অবশ্যই আছে, তার সন্দেহ ভুল হয়না। উনি বেশ কিছুক্ষন যাবত খুচিঁইয়েই যাচ্ছেন, কিন্তু বেরুচ্ছে না। কতবড় সাহস এই নাকের ময়লার!! ওসি সাহেবের তর্জনীকে পাত্তা দিচ্ছে না!!



অবশেষে তিনি "সেই আঙ্গুলের" ব্যবহার শুরু করলেন যা তিনি রাতের বেলা তার ওয়াইফের সাথে ব্যবহার করেন।স্বামী-স্ত্রীর দুজনারই মেদভুড়িঁর কারনে মাঝে মাঝে তিনি রাতের বেলা আঙ্গুল চালান।একের পর এক আঙ্গুলের খোচাঁয় নাকের ময়লা টের পেল ওসি সাহেবের সাথে বাড়াবাড়ি করা ঠিক হবে না। এবার বের হয়ে গেল, ওসি সাহেব খুব সুন্দর করে সেই ময়লা বুড়ো আঙ্গুল আর তর্জনী দিয়ে বল বানালেন, একটু ডান বাম তাকিয়ে পূর্ণ উচ্ছাসে গলিয়ে দিলেন মুখে। ছোট বেলা থেকেই এটা তার একটা নেশার মত, তিনি নাকের ময়লা খান! এরকম বদভ্যাস সবারই কম বেশী থাকে, তিনি কখনো ব্যাপারটাকে ইম্পর্ট্যান্স দেননি, মহানন্দে সেই বল আলগোছে চিবুতে চিবুতে সাব ইন্সপেক্টর মুহাম্মদ আবদুল করিম কে জিগেস করলেন



-আব্দুল করিম?

-ইয়েস স্যার

-হাউজ ফুল হইছে?

-না স্যার, ঢাকার রাস্তায় মানুষ নাই, কাকে ধরব?

-রাতের বেলা চিড়িয়াখানা-বোটানিক্যাল থেকে কিছু মেয়ে নিয়ে আস, কাস্টোমার সহ কাস্টডিতে রাখ, সকালে চালান দিয়ে দাও সিম্পল ব্যাপার।

-স্যার ওদের সাথে মাস কাবারী লেনদেন যে...

-টাকা ঠিক ঠাক দিচ্ছে?

-আগের চে বেশী দিচ্ছে স্যার আর রেগুলার দেয়, ঝামেলা কম করে!

-হুম তাহলে তো ঝামেলা হয়ে গেল করিম!



ওসি শাহ মুহাম্মদ রেজ্জাকুল হায়দার খান সাহেব উদাস হয়ে ঘড়ির দিকে তাকালেন, বিকেল হয়ে আসছে অথচ গারদ হাউজ ফুল হয় নাই, ব্যাপারটা ঠিক হলনা। প্রতিদিন মিনিমাম নাম্বারের একটা আসামী চালান দিতে হয়। মিনিমাম নাম্বারের আসামী গ্রেফতার হইলে তখন হাউজ ফুল বলা হয় তাকে।এর উপর প্রমোশন, কর্মদক্ষতা ইত্যাদি অনেক কিছু নির্ভর করে।এবং রাজধানী ঢাকায় এর গুরুত্ব ও বেশ। কিছুদিন আগেও যেখানে দুপুরের মাঝে হাউজ ফুল হয়ে যেত, অপেক্ষাকৃত মৃদু আসামীর পিতা মাতারা দেন দরবার করতে কুলোটা-মূলোটা নিয়ে আসলে নিজেকে তার বিশাল ক্ষমতার অধিকারী মনে হত। হোক না তিনি রাতের বেলা আঙ্গুল চালান, কিন্তু আসামীর পিতা মাতার কাছে তিনি স্ব্য়ং ফেরাউন!! তিনিই তখন সব, অপরাধের মাত্রা দেখে টাকা পয়সার ব্যাপারটা ঠিক করেন তো তিনিই!! এখন অবশ্য ঢাকায় লোক জন দিনের বেলাই ঘর থেকে বের হয় না, লেন দেন কমে যাওয়ায় তিনি বুঝতে পারছেন ইদানীং দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ যাচ্ছে!!





বড় মেয়েটা তাকে নিউমার্কেটের সব চাইতে বড় বার্বি ডল কিনে দিতে বলছে আগামী জন্মদিনে, বউ এর নামে হুন্দাইয়ের ''সোনাটা'' গাড়ির অর্ডার দিয়েছেন, টাকা পে করতে হবে, নানান চিন্তায় আবারো ডাক পরে আবদুল করিমের।



-আবদুল করিম?

-ইয়েস স্যার

-কিছু হকার ধইরা নিয়া আসো? এক নামাবার আর দশ নাম্বার ওভারব্রীজ থেকে।

-স্যার ওরা ট্রাফিক রে রেগুলার ট্যাকাটুকা দেয়।

-পল্লবী থেকে কিছু ছিনতাই কারী আনা যায় না?

-স্যার মানুষের পকেটে টাকা নাই, আর অন স্পট পাওয়া তো মুস্কিল, এই শীতে টহল পুলিশ তো খালি ফাও ভাপাঁ পিঠা খায়!! তবে স্যার একটা অপশন আছে...

-জলদি বল...

-কিছু বিএনপি দলীয় লোকজন নিয়া আসি, অপরাধ সংঘটনের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে চালান দেয়া যাবে?



-কেউ বাইরে আছে নাকি এখনো বিএন পির? সবাই ভিতরে নাহ!! তবে আইডিয়া মন্দ না। চল কিছু জামাতি ধইরা নিয়া আসি?

-কই থিকা স্যার? যে কয়জন শাহাদাতের তামান্না পাইয়া জান্নাত যাইতে চাইছিল, সব গুলারে বাশঁ ডলা দিয়া ভিতরে পাঠায়া দিছি নাহ!:D



-হাহাহাহাহাহ, তুমিতো বেশ গুছায়ে কথা বলতে শিখছ! শুনো হইছ এস আই, তাই মাথার পরিধি কম। চল কল্যানপুরে যাই, ঐখানে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ আছে, কিছু তৌহিদী ছাত্র-শিক্ষক ধইরা নিয়া আসি। কিছু রাখব, কিছু ছাড়ব, পেরাইভেট মেডিকেলে পড়ে, বাপ-মার প্রচুর ট্যাকা!! ;)



- স্যার, লিস্টে যেকয়টার নাম ছিল ধইরা আনছি, কেউ বাকি নাই। শুনছি যে কয়টার দাড়িঁ ছিল, ওই কয়টা আপনার ভয়ে দাড়িঁ কাইটা ফালাইছে :D



-খাঙ্কির পুলা, তোর মাথায় বাল ও নাই, কাস্টডিতে ২৪ ঘন্টার জায়গায় ৪৮ ঘন্টার দেন দরবার হইলেই দেখবি কি সুন্দর চাপ দাড়িঁ গজায়া গেছে।

X(

-হে হে হে স্যার! আপনে আসলেই একটা জিনিস!!! :D



তৃপ্তির ঢেকুর তুলেন মিরপুর থানার ওসি শাহ মুহাম্মদ রেজ্জাকুল হায়দার খান। গাড়ি বের করার নির্দেশ দেন, দ্রুত। মিনিমাম দশটারে ধরবেন, পাচঁটা রাখবেন, পাচঁটা ছাড়বেন! তবে এক লাখের নীচে কাউরে আজকে ছাড়বেন না, নিউ মার্কেটের সব চে বড় বার্বি ডল কিনতে হবে, সোনাটার টাকা জমা দিতে হবে, উমম, হ্যাঁ, বউয়ের জন্য একটা ভাইব্রেটর আনাইতে হবে, অহেতুক আঙ্গুল গন্ধ করার কি দরকার, তার নিজেরো রাতে ভাল ঘুম দরকার!!! নাকের ময়লা পেটে চলে গেছে!মিরপুর থানার ওসি শাহ মুহাম্মদ রেজ্জাকুল হায়দার খান সাহেব তার বাম হাতের তর্জনী নাকের মাঝে ঢুকায়ে দিলেন, নাহ সেখানে কিছু একটা আছে, অবশ্যই আছে, তার সন্দেহ ভুল হয়না। উনি বেশ কিছুক্ষন যাবত খুচিঁইয়েই যাচ্ছেন, কিন্তু বেরুচ্ছে না। কতবড় সাহস এই নাকের ময়লার!! ওসি সাহেবের তর্জনীকে পাত্তা দিচ্ছে না!!



অবশেষে তিনি "সেই আঙ্গুলের" ব্যবহার শুরু করলেন যা তিনি রাতের বেলা তার ওয়াইফের সাথে ব্যবহার করেন।স্বামী-স্ত্রীর দুজনারই মেদভুড়িঁর কারনে মাঝে মাঝে তিনি রাতের বেলা আঙ্গুল চালান।একের পর এক আঙ্গুলের খোচাঁয় নাকের ময়লা টের পেল ওসি সাহেবের সাথে বাড়াবাড়ি করা ঠিক হবে না। এবার বের হয়ে গেল, ওসি সাহেব খুব সুন্দর করে সেই ময়লা বুড়ো আঙ্গুল আর তর্জনী দিয়ে বল বানালেন, একটু ডান বাম তাকিয়ে পূর্ণ উচ্ছাসে গলিয়ে দিলেন মুখে। ছোট বেলা থেকেই এটা তার একটা নেশার মত, তিনি নাকের ময়লা খান! এরকম বদভ্যাস সবারই কম বেশী থাকে, তিনি কখনো ব্যাপারটাকে ইম্পর্ট্যান্স দেননি, মহানন্দে সেই বল আলগোছে চিবুতে চিবুতে সাব ইন্সপেক্টর মুহাম্মদ আবদুল করিম কে জিগেস করলেন



-আব্দুল করিম?

-ইয়েস স্যার

-হাউজ ফুল হইছে?

-না স্যার, ঢাকার রাস্তায় মানুষ নাই, কাকে ধরব?

-রাতের বেলা চিড়িয়াখানা-বোটানিক্যাল থেকে কিছু মেয়ে নিয়ে আস, কাস্টোমার সহ কাস্টডিতে রাখ, সকালে চালান দিয়ে দাও সিম্পল ব্যাপার।

-স্যার ওদের সাথে মাস কাবারী লেনদেন যে...

-টাকা ঠিক ঠাক দিচ্ছে?

-আগের চে বেশী দিচ্ছে স্যার আর রেগুলার দেয়, ঝামেলা কম করে!

-হুম তাহলে তো ঝামেলা হয়ে গেল করিম!



ওসি শাহ মুহাম্মদ রেজ্জাকুল হায়দার খান সাহেব উদাস হয়ে ঘড়ির দিকে তাকালেন, বিকেল হয়ে আসছে অথচ গারদ হাউজ ফুল হয় নাই, ব্যাপারটা ঠিক হলনা। প্রতিদিন মিনিমাম নাম্বারের একটা আসামী চালান দিতে হয়। মিনিমাম নাম্বারের আসামী গ্রেফতার হইলে তখন হাউজ ফুল বলা হয় তাকে।এর উপর প্রমোশন, কর্মদক্ষতা ইত্যাদি অনেক কিছু নির্ভর করে।এবং রাজধানী ঢাকায় এর গুরুত্ব ও বেশ। কিছুদিন আগেও যেখানে দুপুরের মাঝে হাউজ ফুল হয়ে যেত, অপেক্ষাকৃত মৃদু আসামীর পিতা মাতারা দেন দরবার করতে কুলোটা-মূলোটা নিয়ে আসলে নিজেকে তার বিশাল ক্ষমতার অধিকারী মনে হত। হোক না তিনি রাতের বেলা আঙ্গুল চালান, কিন্তু আসামীর পিতা মাতার কাছে তিনি স্ব্য়ং ফেরাউন!! তিনিই তখন সব, অপরাধের মাত্রা দেখে টাকা পয়সার ব্যাপারটা ঠিক করেন তো তিনিই!! এখন অবশ্য ঢাকায় লোক জন দিনের বেলাই ঘর থেকে বের হয় না, লেন দেন কমে যাওয়ায় তিনি বুঝতে পারছেন ইদানীং দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ যাচ্ছে!!





বড় মেয়েটা তাকে নিউমার্কেটের সব চাইতে বড় বার্বি ডল কিনে দিতে বলছে আগামী জন্মদিনে, বউ এর নামে হুন্দাইয়ের ''সোনাটা'' গাড়ির অর্ডার দিয়েছেন, টাকা পে করতে হবে, নানান চিন্তায় আবারো ডাক পরে আবদুল করিমের।



-আবদুল করিম?

-ইয়েস স্যার

-কিছু হকার ধইরা নিয়া আসো? এক নামাবার আর দশ নাম্বার ওভারব্রীজ থেকে।

-স্যার ওরা ট্রাফিক রে রেগুলার ট্যাকাটুকা দেয়।

-পল্লবী থেকে কিছু ছিনতাই কারী আনা যায় না?

-স্যার মানুষের পকেটে টাকা নাই, আর অন স্পট পাওয়া তো মুস্কিল, এই শীতে টহল পুলিশ তো খালি ফাও ভাপাঁ পিঠা খায়!! তবে স্যার একটা অপশন আছে...

-জলদি বল...

-কিছু বিএনপি দলীয় লোকজন নিয়া আসি, অপরাধ সংঘটনের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে চালান দেয়া যাবে?



-কেউ বাইরে আছে নাকি এখনো বিএন পির? সবাই ভিতরে নাহ!! তবে আইডিয়া মন্দ না। চল কিছু জামাতি ধইরা নিয়া আসি?

-কই থিকা স্যার? যে কয়জন শাহাদাতের তামান্না পাইয়া জান্নাত যাইতে চাইছিল, সব গুলারে বাশঁ ডলা দিয়া ভিতরে পাঠায়া দিছি নাহ!:D



-হাহাহাহাহাহ, তুমিতো বেশ গুছায়ে কথা বলতে শিখছ! শুনো হইছ এস আই, তাই মাথার পরিধি কম। চল কল্যানপুরে যাই, ঐখানে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ আছে, কিছু তৌহিদী ছাত্র-শিক্ষক ধইরা নিয়া আসি। কিছু রাখব, কিছু ছাড়ব, পেরাইভেট মেডিকেলে পড়ে, বাপ-মার প্রচুর ট্যাকা!! ;)



- স্যার, লিস্টে যেকয়টার নাম ছিল ধইরা আনছি, কেউ বাকি নাই। শুনছি যে কয়টার দাড়িঁ ছিল, ওই কয়টা আপনার ভয়ে দাড়িঁ কাইটা ফালাইছে :D



-খাঙ্কির পুলা, তোর মাথায় বাল ও নাই, কাস্টডিতে ২৪ ঘন্টার জায়গায় ৪৮ ঘন্টার দেন দরবার হইলেই দেখবি কি সুন্দর চাপ দাড়িঁ গজায়া গেছে।

X(

-হে হে হে স্যার! আপনে আসলেই একটা জিনিস!!! :D



তৃপ্তির ঢেকুর তুলেন মিরপুর থানার ওসি শাহ মুহাম্মদ রেজ্জাকুল হায়দার খান। গাড়ি বের করার নির্দেশ দেন, দ্রুত। মিনিমাম দশটারে ধরবেন, পাচঁটা রাখবেন, পাচঁটা ছাড়বেন! তবে এক লাখের নীচে কাউরে আজকে ছাড়বেন না, নিউ মার্কেটের সব চে বড় বার্বি ডল কিনতে হবে, সোনাটার টাকা জমা দিতে হবে, উমম, হ্যাঁ, বউয়ের জন্য একটা ভাইব্রেটর আনাইতে হবে, অহেতুক আঙ্গুল গন্ধ করার কি দরকার, তার নিজেরো রাতে ভাল ঘুম দরকার!!! নাকের ময়লা পেটে চলে গেছে!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২

ইখতামিন বলেছেন:
এটাকি সত্যি?
গল্পে +

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

সানড্যান্স বলেছেন: ভাই, সত্য মিত্যা আসলে পরিস্থিতি না দেখে বিচার করা টাফ। তবে আমার ধারনা এই গল্পের কিছু অংশ সত্যি, নাহলে আমাদের প্রতিদিন এত দৌড়ের উপর ডাক্তারী করতে হইত না!!

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৫

ইখতামিন বলেছেন:
নববর্ষের শুভেচ্ছাটা দেওয়া হলো না :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪

সানড্যান্স বলেছেন: শুভ নববর্ষ ইখতামিন ভাইয়া!

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৫

জেরিফ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো :)


শুভ ইংরেজি নব বর্ষ :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৫

সানড্যান্স বলেছেন: স্যার আপনারে খুজঁছিলাম ফেসবুকে, আপনার লেখা কবিতা পড়ে মুগ্ধ হইছিলাম। ফেসবুক কি ডি এক্টিভেটেড?

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

শিপন মোল্লা বলেছেন: ডাক্তার ভাই দেখি দারুন গল্প লিখেছেন এক কথায় মন্তব্য করে দিলাম, বাহ
নতুন বছরের শুভেচ্ছা দিয়ে গেলাম।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৬

সানড্যান্স বলেছেন: শুভ নববর্ষ আবুশিথি ভাই। এই গল্পটার পেছনে অনেক খানি বাস্তবতা আছে রে ভাই।
অনেক ধন্যবাদ!

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৪

পাঠক০০৭ বলেছেন: ভালোই হইছে গল্পটা।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৭

সানড্যান্স বলেছেন: ভাই কঠিন বাস্তবতার ফিলিংস থেকে লিখছি। ধন্যবাদ রইলো।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

বাঁশ আর বাঁশ বলেছেন: ++++++++

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫২

সানড্যান্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!! আসলে সামুর বর্তমান সিন্ডিকেটের হেড ভাল্পনিক কালোবাসা আমারে দেখতে পারে না ত, তাই আমার পোষ্ট নির্বাচিত পাতায় যায়না। ঐ চুদির ভাই একটা ধান্দাবাজ, আমি ওর মত হইতে পারি নাই দেখে আমি উপেক্ষিত থাকি সবসময়। যাই হোক সিন্ডিকেট এর ুদার টাইম আমার নাই।আমি আমার আনন্দে লিখি।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।


কত যে ভাল লেগেছে সত্যি বলে বোঝাতে পারব না, শুরূ থেকে শেষ পর্যন্ত কোথাও ঝুলে পড়েনি


অসাধারণ

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

সানড্যান্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!! আপনাদের ভালোলাগা আমার স্বার্থকতা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.