নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনন্ত রূপ সৃষ্টি করলেন সাঁই, শুনি মানব রূপের উত্তম কিছুই নাই

জ্যেষ্ঠ পান্ডব

সাধারন মানুষ।

জ্যেষ্ঠ পান্ডব › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিথ্যেবাদী রাখাল আর বাংলাদেশ সরকার।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

কিছু অন্ধ আওয়ামীলীগার এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া এই দেশের সকল মানুষ সাধারন ছাত্রছাত্রীদের কোটা আন্দোলনকে সমর্থন করেছে। পুলিশের গুলিতে যে সকল ছাত্র মারা গেছে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় যাই হোক না কেন, সকলেই তাদের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে এবং মানুষকে প্রচন্ড ক্ষুব্ধ করেছে। আমার একজন আত্মীয় আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে জানালেন - আমরা বিজয়ের দারপ্রান্তে, সরকার আমাদের সাথে বসতে রাজি, কোটা সংস্কার হচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে খুশি হয়েছিলাম।

কিন্তু পরবর্তীতে শুরু হলো ভয়াবহ এবং সুনির্দিষ্ট প্যাটার্নের ধ্বংসযজ্ঞ। সরকারী গাড়ি, দপ্তর, রাস্তা ঘাট তো আগুন জ্বালিয়ে ধ্বংস করার পর আক্রমণ শুরু হলো পুলিশ ফাঁড়িতে, পুলিশের বিভিন্ন বুথে এবং জেলখানায়। একটি জেলখানায় আক্রমণ করা মানে বুঝেন? সাড়ে ৮০০ কয়েদী এবং ৮৫ টি অস্ত্র প্রায় কয়েক হাজার রাউন্ড তাজা গুলি লুট করা হলো। এই গুলো ছাত্রদের কাজ নয়, আমাদের ছাত্ররা ধ্বংসযজ্ঞ চালায় নি, তারা রাস্তাঘাট অবরোধ করেছে, নিজের জীবন দিয়ে। যারা এই কাজগুলো করছে তারা সংঘবদ্ধ এবং রাজনৈতিক দুস্কৃতিকারী। তারা জানে কিভাবে কি করতে হয়। সাধারন ক্ষুব্ধ জনগন এইভাবে হামলা চালায় না।

এর সাথে যুক্ত হয়েছে মিথ্যে প্রপাগান্ডা। বলা হয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় সেনারা ঢুকে এই সব ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে, ভারতীয় পুলিশ বাংলাদেশ পুলিশকে সাহায্য করতে এসেছে। দেশে একটা লম্বা সময় সাংবাদিক পেশার সাথে জড়িত ছিলাম। ফলে বিভিন্ন জ্বালাও পোড়াও ও অবরোধ কর্মসূচী কাভার করেছি। ক্ষুব্ধ জনতা কি কি করতে পারে এবং প্রপাগান্ডার ছক সম্পর্কেও ধারনা রয়েছে। তাই বাজি ধরে বলা যায় - মেট্রো রেলে হামলা, এলিভেটেড এক্সপ্রেস হাইওয়েতে হামলা, যাত্রাবাড়ি টোল প্লাজায় হামলা, পুলিশ সদস্যকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা এবং নরসিংদির কারাগারে হামলা ছাত্র জনতার কাজ নয়।, এই গুলো রাজনৈতিক ধ্বংসযজ্ঞ এবং এই ধরনের রাজনৈতিক ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে কারা সিদ্ধ সেটা আমরা জানি।

গত কয়েক বছরে এই দেশের যে কোন যৌক্তিক আন্দোলন, দাবি ও মানুষকে জামাত শিবিরের অযুহাত দেখিয়ে দমন করা হয়েছে। জামাত শিবিরের ইতিহাস আমরা জানি, তাদের ভয়াবহতা সম্পর্কে এই দেশের তরুন প্রজন্ম এখনও কিছু জানে না ( আমি মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা বলছি না, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের কথা বলছি)। তাই ধর্মীয় মুখোসের আড়ালে হয়ত অনেকেই বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন। সরকার প্রতিপক্ষ হিসাবে গত কয়েক বছর শুধু বিএনপিকেই চিহ্নিত করেছে। গত কয়েক বছরের টানা নির্যাতনে, দমন,পীড়নে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে দুর্বল করে সরকার হয়ত ভেবেছে তারা নিজেরা শক্তিশালী হয়েছে কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে সরকার এতে শক্তিশালী হয় নি বরং সমর্থনহীন একটি দানবে পরিনত হয়েছে।

ফলে আজকে যখন সরকার চিৎকার আর আকুতি করে বলছে, এই ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ জামাত শিবিরের কাজ, তখন মানুষ আর বিশ্বাস করছে না। আজকে মানুষের কাছে সরকার একটি মিথ্যেবাদী রাখাল। আমি বিশ্বাস করি, ভোটের অধিকার হারানো, দুর্নীতিবাজদের সাহায্য, বিরোধীমতের উপর রাজনৈতিক নিপীড়ন ইত্যাদি কারণে আওয়ামীলীগ সরকারের উপর এই দেশের অধিকাংশ মানুষ ক্ষুব্ধ।

কিন্তু রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের জন্য পাবলিক প্রোপাটির উপর এই ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য না। এই সরকারের কাছে কিছু চাওয়াটাও স্ববিরোধীতা হয়ে যায় তাও আমার দাবিঃ

১। সকল নিহিত শিক্ষার্থীদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরন দেয়ার ব্যবস্থা করে দিতে হবে। সেটা সামান্য দুই চার পাঁচ লক্ষ টাকা দিয়ে নয় বরং একটা মানুষের স্বাভাবিক জীবনকাল বিবেচনা করে, সরকারি বেতন কাঠামোর প্রথম স্তরের সাথে ব্যালেন্স করে তা প্রদান করতে হবে।

২। এই আন্দোলনে নিহত যাদের বয়স বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার মধ্যে পড়ে না এবং যারা সংশ্লিষ্ট স্কুল বা কলেজের নিয়মিত ছাত্র নয় - তাদেরকেও ক্ষতিপুরনের আওতায় আনতে হবে এবং যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে তাদের পরিচয় উল্লেখ্য করতে হবে।

৩। যে সকল আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা অন্যায়ভাবে, অতি উৎসাহীভাবে ছাত্রদের উপর গুলি চালিয়ে, তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। দেশজুড়ে ধ্বংসজজ্ঞের কারনে এই বিচারের দাবিটি শেষ পর্যন্ত হারিয়ে যেতে পারে।

৪। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সকল কার্যক্রম স্থগিত করতে হবে, তাদের কমিটি ভেঙ্গে দিতে হবে এবং দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।

৫। যাদের মাধ্যমে এই ভয়াবহ নৈরাজ্যকর ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে তাদেরকে কঠোর বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।


আমি জানি না, এই দেশের ভবিষ্যত এ কি আছে, আমরা কবে গণতান্ত্রিক পথে হাঁটতে পারব। এই দুঃসময়ে আমাদের সকলের উচিত একতাবদ্ধ থাকা। আমার দেশটা ভালো থাকুক এই প্রার্থনা করি।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

কামাল১৮ বলেছেন: কার নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকবেন।নিজে নিজেতো একতাবদ্ধ থাকা যায় না।বিএনপি যতদিন গনতান্ত্রিক আচরন না করবে ততদিন এমন চলতেই থাকে।শিবিরকে সন্ত্রাসী ঘোষনা দিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া দরকার।নয়তো কিছু দিন পর পর এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০৬

জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: কামাল সাহেব, দেশের এই অবস্থার জন্য আপনাদের এই ধরনের মানসিকতা দায়ী। এখনও সময় আছে।, নিজেকে সংশোধন করুন।

২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: সকল লেজুড়বৃত্ত ছাত্র সংগঠন কে বাতিল করতে হবে। যৌক্তিক কারন ছাড়া দাত দেখানোর নামে রাস্তায় নামলেই মাইর এই আইন পাশ জরুরী।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫০

জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: মন্দ বলেন নি।

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই ধ্বংসযজ্ঞ কারা করলো বলে মনে করেন? কারণ কী?

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৫

জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই,
সালাম জানবেন। আমি কিছুটা ভিন্ন এঙ্গেলে আপনার প্রশ্নের জবাব দেয়ার চেষ্টা করব। এটা আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষন।

ক) আমার মতে, এই আন্দোলনটি বড় করার পেছনে একটি মহল কাজ করেছে যারা আওয়ামী লীগের খুব কাছের মহল হিসাবে চিহ্নিত। এই দলে উচ্চ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ যেমন ওবায়দুল সাহেব যেমন আছেন তেমনি কিছু সাংবাদিকও আছে। আপনি লক্ষ্য করবেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাধারনত যে কোন প্রশ্নের জবাবে স্বপ্রতিভ থাকেন এবং তার চারপাশে থাকা বিভিন্ন চাটুকারদের প্রশ্ন জবাব তিনি বেশ আত্মবিশ্বাস নিয়েই দিয়ে থাকেন। আমার ব্যক্তিগত ধারনা, শেখ হাসিনাকে এই ধরনের পরিস্থিতিতে ফেলার মাধ্যমে যাচাই করার চেষ্টা হলো যে তিনি আওয়ামী লীগের হাল কতটা শক্ত ধরতে পারেন এবং সুক্ষভাবে উক্ত মহলটি শেখ হাসিনাকে এখানে পুরা পরাস্ত করেছেন, এটা শেখ হাসিনার পরাজয়।

খ) পরিস্থিতিতি ভয়াবহ দিকে টার্ন করার পর উক্ত মহল বুঝতে পারলো যে, ক্ষমতার পালাবদল হলে বা ক্ষমতা স্বাভাবিকভাবে হস্তান্তর হলে আওয়ামীলীগের জন্য কি পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে। ফলে তাৎক্ষনিকভাবে তারা আবার মাথায় ছাতা ধরা শুরু করলো।

গ) আমার মতে এই ধ্বংস যজ্ঞে ছাত্রদের ভুমিকা নগন্য। রাজনৈতিক ইন্ধন ছাড়া এই ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ চালানো সম্ভব না। ঢাবি বা জাবির একজন ছাত্র জানেন না, অল্প সময়ে কিভাবে গাড়িতে দিতে হয়। কোথায় কিভাবে আগুন দিলে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে এইগুলো জানে পেশাদার পিকেটাররা।

ঘ) কোটা আন্দোলনে জামাত শিবির বা বিএনপির তেমন কোন দৃষ্টি ছিলো না। সরকার খাবার রেডি করে প্লেটে সাজানোর পর তারা ভাবলো বিশেষ করে জামাত ভাবলো - খেয়ে ফেলা যাক। এই লক্ষ্যে তারা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তাদের লোকদের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পনা মাফিক ডেপ্লয় করলো। তারা খুব ভালো করে জানে, হাসিনা সরকারকে পতন করতে হলে ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে। ঠিক যেভাবে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী চাইতো ঢাকাকে যেকোন ভাবে টিকিয়ে রাখতে, আমার বিশ্বাস সামরিক বাহিনীতে কাজ করেছেন তারা স্ট্রেটেজিকভাবে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝবেন। ফলে এত ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ। যদি জামাত শিবির এই ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ না চালিয়ে রাস্তা দখল রাখত, ব্যারিকেড দিতো - তাহলে তাদেরকে আদর্শগতভাব সমর্থন করার প্রশ্ন উঠতে পারত। কিন্তু এখন যা হয়েছে, সেটা গ্রহনযোগ্য নয়।

ঙ) একটি ম্যাসিভ মব এটার্কে গুটি নিরাপত্তা কর্মী অনেক সময় গুলি চালাতে পারে না আবার অনেকেই উক্ত মবের প্রতি লুকানো সহানুভুতিশীল থাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর লোক গুলি চালাতে ব্যর্থ হয়। এটা নিঃসন্দেহে দায়িত্বের প্রতি অবহেলা। যারা ঐ সময়ে সংশ্লিষ্ট কেপিআই ভবনে দায়িত্বরত ছিলো তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড ও সাইকোলজি চেক করে দেখুন, জবাব পেয়ে যাবেন।

এটা আমার একটি নিজস্ব চিন্তাভাবনা। তবে আমার ধারনা এই আন্দোলন এর ফলে রাজনীতিতে বেশ কিছু পরিবর্তন আসবে।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আওয়ামী লীগকে গণহত্যাকারী বাহিনী হিসেবে ঘোষণা করা হোক। এবং আওয়ামী পক্ষীয় সকল স্বৈরাচার সমর্থককে সামাজিক ভাবে বয়কট করা হোক।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: আওয়ামীলীগ এবং জামাত শিবির উভয়কে সামাজিকভাবে বয়কট করা হোক।

৫| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: স্বৈরাচার বিরোধী কোন আন্দোলনই এতো সহজে লক্ষ্য অর্জন করতে পারে না। এতে প্রচুর ত্যাগ আর রক্তপাতের প্রয়োজন হয়, সামনে আরো হবে।

দেশটা সামনে বিরাট বিপদের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে। দেশের সাধারন মানুষকে চরম ভুগতে হবে। আল্লাহ ভরসা।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫০

জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: কোন সন্দেহ নেই। আওয়ামী সরকারের উপর সকলেই প্রচন্ড ক্ষুব্ধ। এর সাথে যুক্ত হয়েছে সত্য মিথ্যার প্রপাগান্ডা।
আপনি নিশ্চিত থাকেন, আওয়ামী লীগ যে দানব হয়ে দেখিয়েছে, ভবিষ্যতে যদি জামাত শিবির বা বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তারা আরো বড় দানবে পরিনত হবে। বিষয়টা জামাত শিবির বা বিএনপি না - ধরুন যদি জাতীয় পার্টিও ক্ষমতায় আসে, এই দানব হওয়া থেকে রক্ষা নেই। যদি আলৌকিকভাবে কখনও এই দেশের সংবিধান এবং কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়ে পরিবর্তন ও সংশোধন আনা যায় - তাহলে কিছু চান্স থাকবে।

৬| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি নিশ্চিত থাকেন, আওয়ামী লীগ যে দানব হয়ে দেখিয়েছে, ভবিষ্যতে যদি জামাত শিবির বা বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তারা আরো বড় দানবে পরিনত হবে। না..........আপনার এই ধারনাটা ভুল। আওয়ামী লীগের চাইতে বড় দানব হওয়া সম্ভব না। কেন সম্ভব না সেটা আমি আপনাকে ব্যাখ্যা করতে পারি, তবে অনেক কিছু বলতে হবে। বলা আমার জন্য সমস্যা না, কিন্তু বাংলা লেখা আমার জন্য বিরাট সমস্যা। আর সব কিছু এই ওপেন প্ল্যাটফর্মে বলাও যায় না।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩১

জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: আওয়ামী লীগের মত দানব কেউ হোক সেটা আমি চাই না। তবে, আমি বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগের চাইতেও বড় দানব সৃষ্টি হবে। এমনটা ভাবার যৌক্তিক কারন হচ্ছে কারন ১৯৯৬ সালে ৫ বছর স্বাভাবিক বা নির্বাচিত সরকার থেকে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর ২০০১ সালে নির্বাচনের পর যে তান্ডব আমরা দেখেছি, সেটা যদি পাঁচ বছর পর ক্ষমতার ফেরার কারনে হয়ে থাকে তাহলে ১৫/২০ বছর পর ক্ষমতায় ফেরার পর কি হবে সেটা স্যাডিস্ট হলে চিন্তা করতাম, তবে বাস্তববাদী হিসাবে কিছুটা অনুমান করছি।

বাংলায় টাইপ করা বেশ কস্ট সাপেক্ষ। বানান টানান ভুল হয়ে একাকার।

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫৫

নব অভিযান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.